নতুন চ্যাম্পিয়নকে স্বাগত জানাতে তৈরি ক্রিকেট!



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম,লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড, লন্ডন, ইংল্যান্ড থেকে
ইয়ন মরগান নাকি কেন উইলিয়ামসন, এই ট্রফি উঠবে কার হাতে? -ছবি: আইসিসি

ইয়ন মরগান নাকি কেন উইলিয়ামসন, এই ট্রফি উঠবে কার হাতে? -ছবি: আইসিসি

  • Font increase
  • Font Decrease

দু’দলের মধ্যে দারুণ কিছু মিল আছে!

উভয় দল আগেও ফাইনাল খেলেছে। ‘ফাইনালের অভিজ্ঞতা’ ইংল্যান্ডের একটু বেশি। সেই বিশ্বকাপের শুরুর দিনের সময় থেকে ফাইনাল খেলছে ইংল্যান্ড। এবারের নিয়ে চারবার। তবে আগের তিনবারের কোনবারই ফাইনালের ‘ফাইনাল বাধা’ টপকাতে পারেনি তারা।
 
নিউজিল্যান্ডও ঠিক তাই। সর্বশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিলো নিউজিল্যান্ড প্রথমবারের মতো। কিন্তু সেবারও তারা ফাইনালে ‘দ্বিতীয় দল’ হয়েই থাকলো। এবার নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ফাইনাল অভিজ্ঞতা দ্বিতীয়বার। দু’দলই ফাইনালে প্রতিপক্ষের বিজয় উল্লাস দেখেছে, মাঠের এককোনায় দাঁড়িয়ে।

আজ ১৪ জুলাইয়ের ফাইনাল শেষে তেমনই এক উৎসবে সামিল হবে এই দুই দলের কোনো একদল।

সেটা কি টুর্নামেন্টের ফেভারিট ইংল্যান্ড? নাকি আউটসাইডার নিউজিল্যান্ড? ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে দু’দলের অধিনায়কই একে অন্যের দলকে ভীষণ সন্মান দিলেন। কোনো ধরনের বাগাড়ম্বর কথার যুদ্ধে গেলেন না। হেন করেঙ্গা। তেন করেঙ্গা। উড়িয়ে দেবো। ফাটিয়ে দেবে-এমন কোনো শব্দই শোনা গেলো তার তাদের কণ্ঠে।

ইংল্যান্ডের ইয়ন মরগান ও নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন দুজনেই ফাইনালে নামার আগে ভীষণভাবে ‘মিস্টার কুল’!

তবে মাঠের ক্রিকেটে ঝড় তুলতে ঠিকই প্রস্তুতি উভয় দল। লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের ঠিক পেছনের অংশেই এমসিসি’র ক্রিকেট একাডেমির অনুশীলন নেট। সেই নেট সেশনে দু’দলের প্রায় সব ব্যাটসম্যান লম্বা সময়ের অনুশীলনে ব্যাটিংয়ে ঝড় তুললেন!

ফাইনাল জেতার মুলমন্ত্র যে ঐ ব্যাটিং ঝড়েই। তারই আগাম একটা চর্চা করলো উভয় দল। লর্ডসের মুল মাঠে সাইড নেটে আরেকজন প্রায় আধ ঘন্টা বোলিং অনুশীলন করলেন। পুরো অনুশীলনের সময়টায় শুধু শর্ট বল আর শর্ট বল! জ্বি বোলারকে আপনি ঠিকই চিনেছেন। নিউজিল্যান্ডের লকি ফার্গুসন। প্রচন্ড জোরে উইকেটে ঠুকে বোলিং করেই সাফল্য তার। চলতি টুর্নামেন্টে দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি ১৮ উইকেট তার। ফার্গুসন খেলছেন বলেই একাদশের বাইরে টিম সাউদি! অথচ সাউদিই এই নিউজিল্যান্ড দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ বোলার । অভিজ্ঞতা নয়, নিউজিল্যান্ডের একাদশে জায়গা পাওয়ার মুল শর্ত হলো আপনাকে পারফর্মার হতে হবে!

নিউজিল্যান্ড এও ভালোই জানে-ইংল্যান্ডের শুরুর তিন ব্যাটসম্যান জেসন রয়, জনি বেয়ারস্টো ও জো রুটকে শুরুতে আটকে দিতে না পারলে ফাইনাল ম্যাচে তাদের শুধু বল কুড়াতে হবে! জেসন রয় ও জনি বেয়ারস্টো এখন বিশ্বের যে কোনো বোলারদের জন্য বিপদজনক জুটির নাম। টানা চার ম্যাচে ইংল্যান্ডের এই ওপেনিং জুটি শতরানের জুটি গড়েছে।

ইংল্যান্ডের ম্যাচ জেতার ‘অর্ধেক কাজ’ সেখানেই মুলত সেখানেই সম্পন্ন। লর্ডসের ফাইনালেও সেই সমীকরণের সূত্রেই সমাধান খুঁজবে ইংল্যান্ড। তবে শুধু শুরুর ব্যাটিং নয়, ইংল্যান্ডের আট নম্বর পর্যন্ত ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং স্টাইলই আক্রমণাত্মক এবং আগ্রাসী!

সূর্যের তেজে লর্ডসের হালকা সবুজ উইকেটে তাপ আরো বাড়লে সেটা ব্যাটসম্যানদের জন্যই বাড়তি সুবিধা বয়ে আনবে। ফাইনালে আজ তাই সূর্যকিরণের অপেক্ষায় ইংল্যান্ড অধিনায়ক। আর ট্রেন্ট বোল্ট, ম্যাট হেনরি ও লকি ফার্গুসনের আগুনে বোলিংয়ের তেজ যাতে আরো বাড়ে সেজন্য নিউজিল্যান্ড চাইছে মেঘলা আকাশ!

ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন আপ যদি হয় হারকিউলিস শক্তির। তবে নিউজিল্যান্ডের বোলিংও গ্লাডিয়েটরের শক্ত পেশি! সমস্যা হলো নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিংয়ে অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও রস টেলর ছাড়া আর কোনো ‘ভরসা’ করার মতো আর কোনো নাম নেই। আর ইংল্যান্ডের এক থেকে আট পর্যন্ত সবার ব্যাট যেন খাপ খোলা তলোয়ার!

নিষ্ঠুর আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের সঙ্গে ভীষণ তেজি বোলিং এবং বিদ্যুৎগতির ফিল্ডিং-এই তিনের সমন্বয়ে ইংল্যান্ডের ওয়ানডে দলটা এখন নিখুঁত ক্রিকেটের প্রতিচ্ছবি।

আর নিউজিল্যান্ড-এই বিশ্বকাপের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ম্যাচ পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নেয়ার দলের স্বীকৃতির দাবি করতেই পারে। তারকা মুল্য নয়-সিদ্ধান্ত নেয়ার দক্ষতা, পারফরমেন্সের চুড়ান্ত উৎকর্ষতা, ইস্পাতদৃঢ় মানসিক শক্তি এবং সবার আগে দল; এই শক্তিতে বিশ্বাসী নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপ ট্রফি ছোঁয়া থেকে মাত্র এক ম্যাচ দূরে দাঁড়িয়ে।

ইংল্যান্ড বা নিউজিল্যান্ড যেই নতুন চ্যাম্পিয়ন হোক না কেন লর্ডসে যেন আজ সত্যিকার অর্থে ক্রিকেটও জিতুক- সেই অপেক্ষায় ক্রিকেট বিশ্ব!

   

ধোনিদের বিদায় করে প্লে-অফে কোহলির বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এভাবেও ফিরে আসা যায়!’। লাইনটি যেন আইপিএলের এবারের আসরের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্যই বানানো। আসরের শুরুর আট ম্যাচে কেবল একটিতে জয়। শঙ্কা জেগেছিল সবার আগে আসর থেকে বিদায়ের। প্লে-অফের সমীকরণ তখন খাতা-কলমের হিসেবেই ছিল। সেখান থেকে শেষ চারের টিকিট কাটতে হলে জিততে হতো বাকি সব। এবং সেটিই করে দেখাল কোহলি-ডু প্লেসিরা। টানা ছয় ম্যাচ জিতে প্লে-অফের শেষ টিকিটটি নিশ্চিত করলো তারা। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাই সুপার কিংসের সামনে বেঙ্গালুরু লক্ষ্যটা দাঁড় করায় ২১৯ রানের। তবে প্লে-অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে ২০ ওভারে চেন্নাইকে করতে হতো ২০১ রান। সেই লক্ষ্যে শেষ ওভারের আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের দরকার ছিল ১৭ রান। স্ট্রাইকে ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যশ দয়ালের প্রথম বলেই হাঁকালেন ছক্কা। মুহূর্তেই স্তব্ধ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম। ম্যাচে মোড় ঘুরে গেল চেন্নাইয়ের দিকে। তবে পরের বলে আরও এক ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ধোনি। পরে জাদেজা-শার্দুলরা ৪ বলে ১১ রানের সেই সমীকরণ মেলাতে পারলেন না। শেষ ৪ বলে দয়াল দিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ থামে ১৯১ রানে। ২৭ রানে ম্যাচ জিতে নেট রান রেটের অঙ্ক মিলিয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

ইনিংসের শুরুটা ধাক্কা দিয়েই হয়েছিল চেন্নাইয়ের। প্রথম বলেই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফেরান ম্যাক্সওয়েল। ক্যাচ নেন সেই দয়াল। জয়ের শুরুটাও যেন এই বাঁহাতি পেসারকে দিয়েই। পরে দলীয় ১৯ রানের মাথায় চেন্নাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্যারিল মিচেলের উইকেট এবার তোলেন দয়াল। শেষের আগেও তাই শুরুটাও যেন ছিল দয়ালময়। পরে রাচিন রবীন্দ্রর দলীয় সর্বোচ্চ ৬১, আজিঙ্কা রাহানের ৩৩, জাদেজার অপরাজিত ৪২ এবং ১৩ বলে ধোনির ২৫ রানের ইনিংসের প্রচেষ্টাতেও প্লে-অফের সমীকরণের ১০ রান আগে এসে থামল চেন্নাই। এতে আগের আসরের চ্যাম্পিয়নরা এবার বিদায় নিল গ্রুপপর্ব থেকেই। 

এর আগে ব্যাটে নেমে টপ-অর্ডারদের দলীয় পারফর্মে বড় সংগ্রহ পায় বেঙ্গালুরু। কোহলি ৪৭, ডু প্লেসি ৫৪, পাতিদার ৪১ এবং গ্রিন করেন ৩৮ রান। শেষে এসে ৫ বলে ম্যাক্সওয়েলের ১৬ এবং ৬ বলে কার্তিকের ১৪ রানের ক্যামিওতে ৫ উইকেটে ২১৮ রানের সংগ্রহের পোঁছায় স্বাগতিকরা।  

শুরুর সেই ক্যাচ ছাড়াও দয়াল নেন স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট। আগের আসরে তিনি খেলেছিলেন গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। সেবার কলকাতার রিঙ্কু সিংয়ের কাছে টানা পাঁচ ছক্কা খেয়ে ম্যাচ হারিয়ে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে এবার তার ওপর ভরসা রাখে বেঙ্গালুরু। এবং তার সবচেয়ে বড় প্রতিদান তিনি যেন দিলেন আসরের গ্রুপপর্বে নিজেদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে।

;

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ আজ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারিত হবে আজ। যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে লড়বে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল। এ দুটি দলই আছে শিরোপার রেসে। এছাড়াও আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ দিনও আজ।

আইপিএল
হায়দরাবাদ-পাঞ্জাব
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

রাজস্থান-কলকাতা
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যান সিটি-ওয়েস্ট হাম
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২, র‍্যাবিটহোল
আর্সেনাল-এভারটন
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১, র‍্যাবিটহোল

লা লিগা
বার্সেলোনা-ভায়েকানো
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ভিয়ারিয়াল-রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ফ্রেঞ্চ লিগ আঁ
মেস-পিএসজি
রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল

;

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;