সাকিব, রশিদ দুজনই মানছেন- চট্টগ্রাম টেস্টে পার্থক্য গড়বেন ব্যাটসম্যানরা



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, চট্টগ্রাম থেকে
দুই অধিনায়ক: সাকিব আল হাসান ও রশিদ খান- ছবি: বিসিবি

দুই অধিনায়ক: সাকিব আল হাসান ও রশিদ খান- ছবি: বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

এই সিরিজে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কম আলোচিত বিভাগের নাম-ব্যাটিং! আফগানিস্তান এখানে পা রাখার আগ থেকেই বলাবলির বিষয় শুধু একটাই- বোলিং। আরেকটু সুনির্দিষ্ট করে বললে-স্পিন!

চট্টগ্রাম টেস্টে ১৫ জনের বাংলাদেশ দলে তিনজন পেসারও আছেন। আফগানিস্তানের পেস বোলিংও বেশ আলোচিত। সিরিজে পেসাররাও আছেন লাইমলাইটে। আলোচনায় ছিলেন না শুধু ব্যাটসম্যানরা।
 
তবে ম্যাচের আগে ব্যাটসম্যানদেরই আলোয় আনলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান-‘মানছি উভয় দলের স্পিন শক্তি বেশ ভালো। দেশের মাটিতে তো আমরা ভালোই বোলিং করেছি। আমাদের স্পিনাররা যখনই সুযোগ পেয়েছে, তাদের পছন্দমতো উইকেট যখনই পেয়েছে, সবসময়ে ভালো পারফরমেন্স করেছে। ওদেরও (আফগানিস্তান) কোয়ালিটি স্পিনার আছে। তবে আমার মনে হয় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে, এখানে দুই দলের ব্যাটিংটাই।’

অধিনায়কের সেই চিন্তাই দেখা গেলো দলের অনুশীলনেও। ব্যাটিং পর্বে বেশ মনোযোগী হলেন সব ব্যাটসম্যানরা। নেট বোলারকে ডেকে নির্দিষ্ট জায়গায় বল ফেলতে বললেন মাহমুদউল্লাহ। পাশের নেটেই সাকিবও লম্বা সময় ধরে ঘাম ঝরালেন। টেস্ট স্পেশালিষ্ট মমিনুল হক ব্যাটিংয়ের ভুলত্রুটিগুলো সামলে নিলেন। ওপেনার সাদমান ইসলাম নেটে সবচেয়ে বেশি সময় নিয়ে অনুশীলন করলেন। ব্যাট হাতে ফর্মটা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না মোহাম্মদ মিঠুনের। মূল নেটে বেঁধে দেয়া সময় অনুযায়ী ব্যাটিং করার পর চলে গেলেন প্রেসবক্স প্রান্তের কোনায়। বাংলাদেশ দলের স্পিন বোলিং কোচ সোহেল পৃথক সেই নেটে মিঠুনকে একের পর এক বল ছুঁড়ে গেলেন। মিঠুন এই পর্বে কোনো শটস খেলার চেয়ে পা বাড়িয়ে বল ডিফেন্সের দিকেই বেশি মনোযোগী হলেন।

শুধু বুধবার নয়, মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দলের নেট সেশনেও ব্যাটসম্যানদেরই বেশি পরিশ্রমী মনে হলো। অনুশীলন নেটে সাকিব আল হাসান ও মুশফিক রহিমের ব্যাটিংকে টেস্টের ব্যাটিং অনুশীলনের তুলনায় একটু বেশি আক্রমণাত্মক মনে হলো।

-তবে কি আফগান স্পিনের বিপক্ষে রক্ষণ নয়, পাল্টা আক্রমণ কৌশলই বেছে নিচ্ছে বাংলাদেশ?

এই প্রশ্নে সাকিবের ব্যাখ্যাটা এমন-‘অনেক সময় শটস খেলেই ব্যাটসম্যানরা আত্মবিশ্বাস অনুভব করে। শট ঠিক মতো লাগলে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। দ্বিতীয়ত একজন ব্যাটসম্যান কখনোই সেট না যতক্ষণ না পর্যন্ত সে রান করছে। আপনি যদি ১০০ বলে ১০ রান  করেন তখনো আপনি সেট নন। কিন্তু ১০ বলে ৪০ বা ৫০ রান করলে তখন কিন্তু সেট। তাই ব্যাট হাতে শুধু পড়ে থাকলে চলবে না। রান করতে হবে। উইকেটে শুধু থাকাই এখনকার টেস্ট ক্রিকেট নয়। আগে ছিলো যে টিকে থাকাটাই শুধু গুরুত্বপূর্ণ। এখন থাকার সঙ্গে রানও করতে হয়। দুটি দিকই থাকতে পারে। একেকজনের জন্য একেকটি গুরুত্বপূর্ণ।’

আফগান অধিনায়ক রশিদ খানও এই টেস্টে তার ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে কার্যকর পারফরমেন্সের অপেক্ষায়। বললেন-‘টেস্ট ক্রিকেট ভিন্ন ফরম্যাটের খেলা। আমরা জানি আমাদের এখানে কেমন ক্রিকেট খেলতে হবে। দলের ব্যাটসম্যানরা সেই প্রস্তুতি নিয়েই এসেছে। এই টেস্টে ব্যাটসম্যানদের বড় একটা পরীক্ষা হবে। যারা নার্ভ ধরে রাখতে পারবে। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে রাখতে পারবে। তারাই হাসছে জয়ের হাসি।’

আফগানিস্তানের ব্যাটসম্যানরাও মারকাটারি ব্যাটিং ভালোবাসে। তবে দুদিনের অনুশীলন ম্যাচে আফগান ব্যাটসম্যানরা জানান দিয়েছে- ধৈর্য্য ধরেও খেলতে পারে তারা।

বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকেও তেমনই ‘ধৈর্য্যের সঙ্গে ধারালো’ ব্যাটিং পারফরমেন্সই আশা করছেন অধিনায়ক সাকিব-‘আমাদের ব্যাটসম্যানদের সামনে এই টেস্টে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। আমি আমার ব্যাটসম্যানদের ওপর পুরো আস্থা রাখছি। প্রস্তুতি আমাদের বেশ ভালোই হয়েছে। এখন শুধু মাঠে ওই অনুশীলনের প্রতিফলন দেখাতে পারলেই আমরা ভালো কিছু করতে পারবো।’

-ভালো কিছু!

সাকিবের কাছে চট্টগ্রাম টেস্টে ভালো কিছুর একটাই অর্থ-জয়!

   

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;