সল্টলেকে ম্যাচ ড্র, তবে বাংলাদেশ যে ‘জিতল’ অনেক কিছু!



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলাদেশের ফুটবলারদের গোল উদযাপন

বাংলাদেশের ফুটবলারদের গোল উদযাপন

  • Font increase
  • Font Decrease

সেই পুরনো চিত্র। সেই পুরনো ফল!

পুরো ম্যাচে বাংলাদেশ এগিয়ে। কিন্তু শেষ সময়ে এসে ভারতের গোল শোধ। আর ম্যাচ ড্র।

সর্বশেষ দুই মোকাবেলার মতো সল্টলেকে মঙ্গলবার রাতের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচেও সেই একই দৃশ্য। ম্যাচ ড্র ১-১ গোলে। ৪২ মিনিটের সময় সাদউদ্দিনের গোলে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়। ম্যাচ জয়ের উৎসবে মেতে উঠার অপেক্ষায় তখন বাংলাদেশ, ঠিক তখনই বদলে যায় ম্যাচের মোড়। ৮৯ মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে ডিফেন্ডার আদিল খানের হেডে ম্যাচে সমতা আনে ভারত।

গোল শোধের পর ম্যাচ জয়ের জন্য শেষের কয়েক মিনিটে ভারত তেঁড়েফুড়ে চেষ্টা চালায়। সুনিল ছেত্রী, সামাদ ও ব্রেন্ডনের একের পর এক হামলা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই সামাল দেয় বাংলাদেশ।

এই ড্র’র সুবাদে চলতি বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব থেকে বাংলাদেশ প্রথম কোন পয়েন্ট পেল। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে জানান-‘ পুরো ম্যাচে তার দল ফ্যান্টাসটিক ফুটবল খেলেছে। শেষের দিকে এসে গোলটা হয়েই গেল। তবে প্রতিপক্ষের মাঠে আমার ছেলেরা যে দাপুটে ফুটবল খেলেছে তাতে আমি সন্তুষ্ঠ।’

পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন পড়লো ভাল ছাত্র যেমন ভাল পরীক্ষা দেয়। এই ম্যাচের প্রথমার্ধে বাংলাদেশ দল ঠিক তেমন ভাল ছাত্রই যেন! ভারত আক্রমণে আসবে সেটা জানা ছিল। কিভাবে সেই আক্রমণ প্রতিহত করতে হবে কোচ জেমি ডে’র সাজানো সেই ছকের পথেই হাঁটলো বাংলাদেশ। ফল, ভারতের আক্রমণগুলোর কোনটাই গোলের মুখ দেখল না। সুনীল ছেত্রী বারদুয়েক বল পায়ে বিপদজনক মুভ করলেন। কিন্তু ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাহারা ছিল কড়া। উদান্তা সিং, আশিক করুনিয়ান ও সাহাল আব্দুল সামাদের কেউ প্রথমার্ধে বাংলাদেশের রক্ষণভাগের কাছে ‘পাসমার্ক’ও পেলেন না!

ডিফেন্স লাইনে দুর্দান্ত খেলেন ইয়েসিন খান। পরিশ্রমী এই ডিফেন্ডার রক্ষণভাগে কোন ঝুঁকিই নিলেন না শুরুর অর্ধে। মাঝমাঠ ও স্ট্রাইকিং পজিশনে ভারতের খেলোয়াড়রা যাতে বাড়তি জায়গা না পায়-ম্যাচ শুরুর বাঁশির সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রচেষ্টায় সচেষ্ট ছিল বাংলাদেশের রক্ষণভাগ।

তবে শুধু রক্ষণ সামালেও ব্যস্ত থাকল না বাংলাদেশ। হঠাৎ হঠাৎ ভারতের রক্ষণভাগ নড়িয়ে দেয়ার কাজও দক্ষতার সঙ্গে সারল। গোলের চেষ্টায় মরিয়া ভারত রক্ষণ সামাল দেয়ার চেয়ে আক্রমণে গতি বাড়ায় একটু বেশি। রক্ষণের দেয়াল সেই ফাঁকে খানিকটা নড়বড়ে। পরিসংখ্যান জানাচ্ছে শুরুর অর্ধে ভারতের তুলনায় বাংলাদেশই বেশি গোলের সুযোগ তৈরি করে।
 
তবে সেই সুযোগের মাত্র একটিই কাজে লাগাতে পারে বাংলাদেশ। ম্যাচের ৪২ মিনিটের সময় ফ্রিকিক থেকে ভারতের পোস্টে শট নেন জামাল ভূ্ইঁয়া। উড়ে আসা সেই বল ধরার জন্য সামনে বেড়ে ফ্লাইট মিস করেন ভারতীয় গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং সান্ধু। তার ওপর দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বলে ফাঁকায় দাড়ানো সাদউদ্দিন হেড করে বল জালে জড়িয়ে দেন, গো..ও...ল!

এই গোলে পুরোদুস্তর হতভম্ব হয়ে যায় ভারতীয় শিবির। সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে এতক্ষণ ধরে চলা হৈচৈ বন্ধ! গোল হজমের শোকের ধাক্কা যুবভারতীর গ্যালারিতে।
হতাশায় মাথা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে ভারত কোচ ইগর স্টিম্যাক পরের ৪৫ মিনিট কী করবেন- সেই দুঃশ্চিন্তা নিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরেন। আর বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে ম্যাচে এগিয়ে থাকার সুখ পেলেও আনন্দ জমা রাখেন ম্যাচ শেষের জন্য।

দ্বিতীয়ার্ধে গোল শোধের জন্য পুরো ভারতীয় দল মাঝলাইন বরাবর উঠে আসে। তাতে লাভের যে খুব কিছু হল, তাও নয়! উল্টো ভারতের ফাঁকা হয়ে যাওয়া ডিফেন্সে বাংলাদেশ আরো ফুটো তৈরির সুযোগ পেয়ে যায়। ইব্রাহিম ও নাবিব নেওয়াজ জীবন লিড ২-০ করার সহজ সেই সুযোগ নষ্ট করেন। নাবিব ভারতীয় গোলকিপারকে ওয়ান টু ওয়ান পেয়ে গোল করতে পারেননি। গুরপ্রীত সিং সান্ধু সামনে বেড়ে বলে হাঁটু লাগিয়ে কোনমতো গোল বাঁচান। খানিকবাদে  মোহাম্মদ ইব্রাহিমের বাঁ পায়ের শট ভারতের ক্রসপিচে লেগে ফিরে আসে।
 
তবে গোল করতে না পারলেও ইব্রাহিম খানিকবাদে যা করলেন সেজন্য পুরো দল তার কাছে কৃতজ্ঞ। কর্নার থেকে থাপার উড়ে আসা শটে আনাস হেড করেন। বল নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের জালে যাচ্ছিল। গোললাইনের ওপর দাড়িয়ে ইব্রাহিম লাফিয়ে উঠে সেই বলে মাথা ছুঁইয়ে গোল বাঁচান!

পুরো ম্যাচে বাংলাদেশের রক্ষণভাগ যে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে-তাতে বিশ্বকাপের এই ম্যাচ থেকে পয়েন্ট নিয়ে ফেরার জন্য তাদের বাড়তি একটা ধন্যবাদ অবশ্যই পাওনা!

   

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;