পাকিস্তান সফরের জন্য শর্তও সাজাচ্ছে বিসিবি



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
পাকিস্তান সফর নিয়ে এখনও নিশ্চিত নয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড

পাকিস্তান সফর নিয়ে এখনও নিশ্চিত নয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

-পাকিস্তান সফরে তাহলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল?

বিসিবি থেকে উত্তর মিলল-‘সম্ভাবনা বেশি। তবে এখনো সরকারের কাছ থেকে এই ব্যাপারে আমরা সুনির্দিষ্ট সবুজ সঙ্কেত পাইনি। ওটা পেলেই বাদবাকি সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

বিসিবির বাদবাকি এই সিদ্ধান্তের মধ্যে বেশকিছু শর্তও আছে। এই সফরে যদি যেতেই হয় তবে পাকিস্তানের কাছে কিছু শর্ত জুড়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছে বিসিবি।

সার্বিক পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রাক প্রস্তুতি দেখে এটা স্পষ্ঠ যে এই সিরিজ খেলার জন্য মানসিকভাবে তৈরি তারা। সরকারের উর্ধ্বতন মহল থেকে সবুজ সঙ্কেত মিললেই দল গঠন থেকে বাকি প্রস্তুতিতেও নেমে পড়বে বিসিবি।

তবে এই সিরিজে খেলতে যাওয়ার আগে পাকিস্তানের জন্য বিসিবি বেশকিছু শর্তও তৈরি করছে। বিসিবি শুধু টি-টোয়েন্টি সিরিজ পাকিস্তানে খেলতে চায়। দুই টেস্টের সিরিজটা সংযুক্ত আরব আমিরাতে খেলতে আগ্রহী বিসিবি। তাছাড়া পাকিস্তানের মাটিতে সিরিজের পুরোটা সময় ক্রিকেটারদের জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পাকিস্তানের কাছে প্রতিশ্রুতিও চাওয়া হবে। তিনটি টি- টোয়েন্টি ম্যাচ যেন এক ভেন্যুতেই আয়োজন করা হয় সেই দাবিও তুলবে বিসিবি।

পাকিস্তান এসব শর্তপূরণে রাজি হবে কিনা- সেটাও দেখার বিষয়।

নতুন বছরে জানুয়ারির মাঝামাঝি শেষ হচ্ছে বঙ্গবন্ধু বিপিএল। টুর্নামেন্ট শেষই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফরের সূচি রয়েছে। অবশ্য এর আগেও অনেকবার পাকিস্তান সফরের এমনসব ক্রিকেট সূচি ছিল। কিন্তু সেই সফরে বাংলাদেশ যায়নি। কারণ একটাই-পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি ক্রিকেটের অনুকূলে ছিল না।

 সেই ২০০৯ সাল থেকেই পাকিস্তানের মাটিতে আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট নিরাপত্তাজনিত সমস্যায় রুদ্ধ প্রায়। মাঝে জিম্বাবুয়ে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজকে অনেক বলে কয়ে বিশাল সব উপঢৌকন দিয়ে পাকিস্তান তাদের মাটিতে খেলাতে নিয়ে গেছে। আর এই মূহুর্তে পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেট সিরিজ খেলার জন্য শ্রীলঙ্কা দল পাকিস্তান সফরে রয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে পাকিস্তান তাদের হোম সিরিজের ম্যাচগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে খেলেছে। নয়তো প্রতিপক্ষের দেশে গিয়ে খেলে এসেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড বা বাংলাদেশ এই সময়ের মধ্যে পাকিস্তানের মাটিতে খেলতে যায়নি।  যথাযথ নিরাপত্তার কারণে এসব দেশের পাকিস্তানে সফর না করাটা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটের জন্য পাকিস্তান নিরাপদ নয় জেনে আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) পেছনের ১০ বছরে সেখানে কোন ক্রিকেট আয়োজন করেনি। এমনকি ২০১১ সালের বিশ্বকাপের যৌথ আয়োজক থেকে পাকিস্তানের নাম কেটে দেয় আইসিসি।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান তাদের মাটিতে আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট ফেরাতে কার্যকর উদ্যোগ নিয়েছে। সফরকারি দলগুলোর জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছে। সফরের আগে সংশ্লিষ্ঠ দেশের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষকরাও পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বচক্ষে পরিদর্শন করে আসছেন।

নিরাপত্তার নানাবিদ শর্ত পূরণ করায় পাকিস্তানে এখন আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে আইসিসি তাদের এলিট প্যানেলের আম্পায়ার এবং ম্যাচ রেফারিকে দায়িত্ব পালন করতে পাঠাচ্ছে। এই যেমন বর্তমানে পাকিস্তান তাদের মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্টের যে সিরিজ খেলছে সেখানে আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়ার এবং ম্যাচ রেফারিও আছেন।

পাকিস্তানও জানিয়ে দিয়েছে-সামনের মৌসুম থেকে পাকিস্তান ক্রিকেট লিগ (পিসিএল) আয়োজন আর অন্য দেশের মাটিতে হবে না। সব ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের মাটিতেই। এমনকি হোম সিরিজের টেস্ট ম্যাচগুলোও তারা আর অন্যত্র কোথায় খেলবে না। হোম ম্যাচগুলোও নিজ মাটিতেই আয়োজন করবে পাকিস্তান।
 
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রাওয়ারপিন্ডি ও করাচিতে চলতি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করে পাকিস্তান সেই পথেই যাত্রা শুরু করল। এই চ্যাম্পিয়নশিপের পরের সূচিই তাদের বাংলাদেশের বিপক্ষে। এই সিরিজে তিনটি টি- টোয়েন্টি এবং দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলার কথা।

বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের মাটিতে মাত্র একবারই টেস্ট সিরিজ খেলেছে, ২০০৩ সালে।

   

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;