কে হাসবে শেষ হাসি-বাংলাদেশ না ওয়েস্ট ইন্ডিজ?



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দৃশ্যটা ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে।

ট্রফি হাতে নিয়ে মাঠে দাড়িয়ে দুই অধিনায়ক। মাঝে ট্রফি। একপাশে বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মতুর্জা। অন্যধারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক জেসন হোল্ডার। হাসছেন দুজনেই।

এই দৃশ্যটা বদলে যাচ্ছে আজই, ২৮ জুলাই রাতে! ট্রফি হাতে তখন হাসবেন যে কোন একজন। অন্যজন ব্যর্থতার হিসেব মেলাবেন। ম্যাচ শুরু বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে সাতটায়।

হয় মাশরাফি নয়তো হোল্ডার। তৃতীয় এবং শেষ ওয়ানডেতে এসেই ফয়সালা হচ্ছে ট্রফি থাকবে কার দখলে? ৪৮ রানে প্রথম ওয়ানডেতে জিতে ট্রফি জেতার সুযোগে অনেকখানি এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। কিন্তু পরের ম্যাচেই রেসে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের হাতের মুঠোয় চলে আসা ম্যাচ ফস্কে যায়। অন্য অর্থে সিরিজের ট্রফিটা দ্বিতীয় ম্যাচেই হাতে প্রায় নিয়েও ফেলে দিল বাংলাদেশ! জেতা ম্যাচ হারল ৩ রানে। নাটকীয় এই জয়ে সিরিজে ফিরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এবং তাতেই এখন সিরিজ জয়ের সম্ভাবনায় ফের দু’দল সমান সমান অবস্থানে।

এমন সরলীকরণের সঙ্গে হয়তো সবাই একমত হবেন না। যে অবস্থান থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ফিরেছে তাতে শেষ ম্যাচে আত্মবিশ্বাসের রেখচিত্র তাদের একটু উর্ধ্বমুখীই থাকছে। আর নিশ্চিত জেতা ম্যাচ হেরে আসায় মানসিক যন্ত্রণায় বাংলাদেশ মুষড়ে পড়া দল। অনুশীলন চলছে। মুখে হাসি আছে। কিন্তু সেই হাসির নাম যে কষ্ট লুকানোর চেষ্টা!

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের ‘দ্বিতীয় প্রতিপক্ষ’ এই বিদঘুঁটে অযাচিত যন্ত্রণা! এবং যথারীতি এই যন্ত্রণা মুক্তিরও প্রেসক্রিপসন শুধু একটাই-জয়।

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজও যে একেবারে সমস্যামুক্ত তা ভাবার কোন উপায় নেই। ইনজুরিতে পড়া আন্দ্রে রাসেলকে তারা এই ম্যাচেও পাচ্ছে না। ওপেনার এভিন লুইস শুরুর দুই ম্যাচে রান পাননি। ক্রিস গেইল শুরু করলেও বেশিদুর যেতে পারেননি। মিডলঅর্ডারে শিমরন হেটমায়ার এবং রোভম্যান পাওয়েল ছাড়া বাকি কেউ ফর্ম দেখাতে পারেননি। পুরো দলের বোলিংও খুব একটা কার্যকর কিছু হচ্ছে না।

আর ফিল্ডিং? পেছনের দুই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গ্রাউন্ড ফিল্ডিং এবং ক্যাচিংয়েই সবচেয়ে কম নম্বর পাচ্ছে। অবশ্য ফিল্ডিংয়ের এই সমস্যায় ভুগছে বাংলাদেশও। শেষ ম্যাচের ভেন্যু সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্ক। আয়তনে কিছুটা ছোট এই মাঠ। ওয়ার্নার পার্কের এই বৈশিষ্ট দেখে নিশ্চয়ই মুচকি হাসছেন ক্রিস গেইল।

তাছাড়া গায়ানার প্রভিন্স স্টেডিয়ামের উইকেটে বাংলাদেশ পরিচিত যে ‘হোম কন্ডিশন’ পেয়েছিল সেটা মিলবে না ওয়ার্নার পার্কে। এটি স্লো এবং লো বাউন্সের উইকেট না। মুলত এখানে ব্যাটসম্যানরা বাড়তি সহায়তা পেয়ে থাকেন। সম্ভবত সেই কারণে প্রথম দুই ওয়ানডেতে যে পরিকল্পনা ও কৌশল নিয়ে নেমেছিল বাংলাদেশ; তা থেকে কিছুটা বদলের চিন্তা করছে।

/uploads/files/4pUMkQZXWULFlePVD833KXdYQaTCIyArM7YJVdQl.jpeg

তামিমের সঙ্গে ওপেনিংয়ে এনামুলই থাকছেন। কিন্তু দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ সাব্বির রহমান তৃতীয় আরেকটি সুযোগ পাবেন কিনা-তা নিয়ে টিম ম্যানেজমেন্ট ভাবনায় ছিল। ডেথ ওভারে ধসে পড়া বোলিংও ভাবাচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। ব্যাটিংটা মন্দ হচ্ছে না। কিন্তু ফিনিসারের অভাব স্পষ্ট। প্রতিপক্ষকে বাগে পেলেও নকআউট পাঞ্চ কষতে না পারায় লড়াইয়ে পিছিয়ে পড়ছে। শেষ ম্যাচে এমনসব সঙ্কট থেকে বেরুতে হবে বাংলাদেশকে।

তবে আপাতত সিরিজের ‘ফাইনাল’ ম্যাচে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বড় যে সমস্যাটা সামাল দিতে হচ্ছে তার নাম ক্রিস হেনরি গেইল। পেছনের দুই ম্যাচে গেইল যেভাবে ব্যাট করেছেন সেটা ঠিক তার ধাঁতের সঙ্গে যাচ্ছে না। ৬০ বলে ৪০। ৩৮ বলে ২৯। এই দুই ইনিংসে ছক্কা মোটে তিনটি। বাউন্ডারি ৪টি। এই পরিসংখ্যান জানাচ্ছে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই তারকা লম্বা ঘুমে আছেন। ওয়ানডেতে একটি ডাবল সেঞ্চুরিসহ ২৩ টি সেঞ্চুরির মালিক ক্রিস গেইল। কিন্তু কি আশ্চর্য বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা ১০টি ওয়ানডেতে তার কোন সেঞ্চুরি নেই।

ব্যাটিং দৈত্যে আজকের ফাইনালে যেন ঘুম থেকে জেগে না উঠেন!

বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: তামিম, এনামুল, সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির, মোসাদ্দেক, মিরাজ, মাশরাফি, রুবেল, মুস্তাফিজ।

   

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;