করোনা বিধি-বিধান মেনে ক্রিকেট কি সম্ভব?



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
বিধি-নিষেধের ঘেরাটোপে আটকে যাচ্ছে ক্রিকেট

বিধি-নিষেধের ঘেরাটোপে আটকে যাচ্ছে ক্রিকেট

  • Font increase
  • Font Decrease

বলে থুথু বা লালা লাগানো যাবে না, সেটা ঠিক আছে। এই কু-অভ্যাসটা এমনিতেও স্বাস্থ্য বিধিসম্মত নয়। এক কথায় আনহাইজেনিক। আইসিসি বলে থুথু বা লালা লাগানোকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিষিদ্ধ করতে চলেছে। সামনের দিনে ক্রিকেটারদের এই নিয়ম মেনেই ক্রিকেট খেলতে হবে। স্বাস্থ্য নিরাপত্তার জন্য ক্রিকেটাররা পরিবর্তিত এই নিয়ম পালন করতেও অনাগ্রহী নন। কিন্তু ক্রিকেট মাঠে ফেরাতে এর সঙ্গে আইসিসি আরো যেসব গাইডলাইন দিয়েছে একগাদা সেসব বিধি-বিধান মেনে কি ক্রিকেট খেলা সম্ভব?

প্রশ্নটা তুলেছেন ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার যারা, তারাই- ক্রিকেটাররা। আইসিসি’র একগাদা গাইডলাইনের কিছু অংশে চোখ বুলাই। বল ধরার আগে নিয়মিতভাবে হাতকে স্যানিটাইজ করতে হবে। অর্থাৎ ক্রিকেটারদের পকেটে জীবাণুনাশক বোতল বা টিউব নিয়ে নামতে হবে।

অনুশীলন চলাকালে গোসল করা বা আইস বার্থ নেওয়ার উপায় নেই।

খেলার আগে এবং পরে ড্রেসিংরুমে সংক্ষিপ্ত সময় কাটাতে হবে।

টুপি, সানগ্লাস, টাওয়েল বা রুমাল আম্পায়ার বা সতীর্থদের কাছে রাখা যাবে না।

মাঠে সামাজিক দূরত্ব রাখতে হবে।

এবং বলে থুথু বা লালা ব্যবহার করা যাবে না।

ক্রিকেটীয় বাস্তবতা জানাচ্ছে শেষের বিধি-বিধান (বলে থুথু বা লালা না লাগানো) ছাড়া ম্যাচ চলাকালে বাকি নিয়ম-কানুন পুরোপুরি পালন না প্রায় অবাস্তব ব্যাপার। ৫০ ওভারের ম্যাচে একজন ক্রিকেটার যদি নিয়মিত শুধু হাতে জীবাণুনাশক ক্রিমই লাগাতে থাকেন তাহলে খেলায় তার মনোযোগ থাকবে কিভাবে?

আইসবাথ একজন ক্রিকেটারের শারীরিক ক্লান্তি দূর করে। কিন্তু অনুশীলনের সময় যদি এই ব্যবস্থাকে অনিয়ম মানা হয় তাহলে ক্লান্তি নিয়ে খেলতে হবে ক্রিকেটারদের। শাওয়ার নেওয়াটা না হয় এড়ানো গেল, কিন্তু ক্রিকেটাররা কি বাথরুম ব্যবহার করবেন না। ড্রেসিংরুমে সবার জন্য সিঙ্গেল বাথরুম বানানো কি সম্ভবপর কোনো কাজ?

ড্রেসিংরুম হলো একঅর্থে খেলোয়াড়দের আবাসস্থল। মাঠের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গা হলো ড্রেসিংরুম। সেই ড্রেসিংরুম দ্রুত ছাড়ার তাড়া দিলে ক্রিকেটারদের পরিকল্পনায় বড় ফাঁক রয়ে যাবে। তাছাড়া ড্রেসিংরুমে কি পুরো ক্রিকেট দল, কোচ এবং কোচিং স্টাফদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কি সম্ভব? ছয় ফুট দূরত্বে বসতে হবে, ড্রেসিংরুম কি অত বড়?

বোলিংয়ের সময় কি বোলার টুপি, সানগ্লাস নিজেই ড্রেসিংরুমে নিজের ব্যাগে রেখে আসবেন। আবার বোলিং শেষে প্রতিবার সেটা ফেরত নেবেন? নাকি কোমরের সঙ্গে টুপি বেঁধে এবং কপালে সানগ্লাস তুলে বোলিং মার্কে দৌড়াবেন?

বোলিংয়ে প্রতিবার তো আম্পায়ারের পাশ ঘেঁষে বোলারকে দৌড়াতে হবে। তখন সামাজিক দূরত্ব পালন কিভাবে সম্ভব? স্লিপে অঞ্চল ও ক্লোজ ইনে ফিল্ডারদের তো প্রায় গাঁ ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়াতে হয়। সেখানে সামাজিক দূরত্বের কি হবে?

এই প্রসঙ্গে ভারতের টেস্ট ক্রিকেটার ইরফান পাঠান তার মন্তব্যে জানান- ‘যে কোন দল টুর্নামেন্ট বা সিরিজ শুরুর আগে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন এবং করোনাভাইরাস পরীক্ষার প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতেই পারে। এটা ভালো ব্যবস্থা। কিন্তু সেই ব্যবস্থা নেওয়ার পর ম্যাচ চলাকালে বাকি সব বিধি-নিষেধ খেলাটাকে আরও জটিল করে তুলবে। স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে খেলাটাকে যেন জটিল করে তোলা না হয়। প্রতিবার বল স্পর্শের পর বোলার বা ফিল্ডাররা যদি হাত জীবাণুনাশক করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তাহলে ক্রিকেট খেলাটাই যে কঠিন হয়ে যাবে!’

ক্রিকেট মাঠে ফেরাতে আইসিসি’র এই লম্বা চওড়া গাইডলাইন নিয়ে সাকিব আল হাসানও প্রশ্ন তুলেছেন। আর ভারতের অনেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকাররা এই বিধি-বিধানকে অপরিণত এবং অবাস্তব বলে মন্তব্য করেছেন।

স্বাস্থ্যবিধিকে অবশ্যই অগ্রাধিকার দিতে হবে। তবে সেই সঙ্গে খেলাটাও তো খেলতে হবে। আইসিসি’র গাইডলাইন কি সেই সমন্বয় করতে পেরেছে?

   

ফুটবল-হকি চায় বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনার আগ্রহ ক্রিকেট-কাবাডিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সি সেসা। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।

সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘তারা আমাদের কাছে ক্রিকেটের সহযোগিতা চেয়েছে। আমি তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি কিউরেটর থেকে শুরু করে যা প্রয়োজন আমরা দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে আমাদের ক্রিকেটাররাও সেখানে গিয়ে খেলবে। ক্রিকেটের পাশাপাশি তারা কাবাডি নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলায় তারা একবার অংশ নিয়েছিল। আমরা কাবাডিতেও তাদের সহায়তা করতে পারি।’

বাংলাদেশ ক্রিকেট ও কাবাডিতে সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি ফুটবল এবং হকিতে আর্জেন্টিনার সাহায্য প্রত্যাশী। বিশেষ করে ফুটবলে জোর দিয়েছেন মন্ত্রী পাপন, ‘ফুটবলে তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। অনেক ঐতিহ্য তাদের। আমরা তাদের কাছ থেকে কোচ নিতে পারি আবার আমাদের ছেলে-মেয়েরা ওখানে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। হকিতে আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে আবার তারাও হকিতে বিশ্ব মানের। হকি নিয়ে তাদেরও আগ্রহ আছে। সব ডিটেইলস একে অন্যকে দেব। এরপর মূলত কাজ শুরু হবে।’

আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত মারসেলো সি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা স্বাক্ষরের পর এটিই প্রথম আনুষ্ঠানিক সভা। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ফুটবল সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়া আমরা ক্রিকেট ও হকিতে এগুতে চাই সেটাও জানিয়েছি।’ এক বছর আগে সমঝোতা স্বাক্ষর হলেও তেমন কার্যকরী পদক্ষেপ না হওয়ার কারণ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশ দুই দিকেই নির্বাচন ছিল। আমরা এখন দুই দেশ ক্রীড়ার মাধ্যমে আরো কাছাকাছি আসতে চাই।’

;

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে আছেন নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকি। এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। এ বছর ১৬টি বিভাগে সর্বমোট ১৮জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও। 

উল্লেখ্য বাংলাশে স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) ১৯৬৪ সালে দেশে প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রবর্তন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১শে এপ্রিল ২০২৪, রোববার বেলা সাড়ে ৩টায়, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বসতে যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম আকর্ষণীয় আসর “কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩”। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান এমপি।

আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্ত নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, খেলোয়াড় যাচাই-বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান ও সদস্য সচিব মাহবুব সরকার।

মনোনয়ন তালিকা 

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ (মনোনীত)

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
রাকিব হোসেন (ফুটবল)
পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
ফারজানা হক পিংকি (ক্রিকেট)
বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার : নাজমুল হোসেন শান্ত
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার : ফারজানা হক পিংকি
বর্ষসেরা ফুটবলার : রাকিব হোসেন
বর্ষসেরা অ্যাথলেট : ইমরানুর রহমান
সেরা বক্সার : সেলিম হোসেন
সেরা শুটার : কামরুন নাহার কলি
সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় : রামহিম লিয়ন বম
উদীয়মান ক্রীড়াবিদ : শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ
বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু
তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন)
সেরা সংগঠক : হাবিবুর রহমান (কাবাডি)

;

মুশফিকদের কাছে গাজী টায়ার্সের অসহায় আত্মসমর্পণ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের নেতৃত্ব ছেড়েছেন তামিম ইকবাল। নতুন অধিনায়ক জাকির হাসানের নেতৃত্ব শেষ রাউন্ডের ম্যাচে গাজী টায়ার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল তারা। এই ম্যাচ ১৪১ রানে জিতে ডিপিএলের প্রথম ধাপ শেষ করেছে প্রাইম ব্যাংক।

ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রাইম বাংককে ব্যাটিং পাঠায় গাজী টায়ার্স। নেতৃত্ব ছাড়ার পর প্রথম ম্যাচে অবশ্য ২০ রানের বেশি করতে পারেননি তামিম। তবে প্রাইম ব্যাংকের অন্য অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম ছিলেন দারুণ ছন্দে। ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা জুগিয়ে ৭১ রান করেন তিনি। ৬৯ বলে ৫ চার এবং ১ ছক্কায় ইনিংস সাজান এই উইকেটকিপার-ব্যাটার।

মুশফিকের ফিফটিতে চড়ে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৯ রান পর্যন্ত পৌঁছায় প্রাইম ব্যাংক। গাজী টায়ার্সের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন শামিম মিয়া।

জবাব দিতে নেমে শেখ মাহেদীর ঘূর্ণিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে গাজী টায়ার্স। ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ম্যাচ  থেকে ছিটকে দিয়েছেন এই অফব্রেক বোলার। তাতে ৩২.২ ওভারে ১২৮ রানেই অলআউট হয়ে যায় গাজী টায়ার্স।

;

‘সবার আগে দেশ’, মুস্তাফিজ ইস্যুতে সুজনের বার্তা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএল খেলা নিয়ে আলোচনা থামছেই না। আগামী মে মাসে ঘরের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজের জন্য মুস্তাফিজকে ১ মে পর্যন্ত আইপিএলে খেলার অনুমতি দিয়েছে বিসিবি। কিন্তু দেশের ক্রিকেটে এখন হট টপিক হচ্ছে, জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য মুস্তাফিজকে ফিরিয়ে আনা ঠিক নাকি তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়াতেই তার এবং দেশের মঙ্গল, এই প্রশ্ন।

আকরাম খান, জালাল ইউনুসের মধ্যে একচোট কথার লড়াই হয়ে গেছে। জালাল ইউনুসের করা মন্তব্য ‘আইপিএলের খেলোয়াড়দের মুস্তাফিজের কাছ থেকে শেখার আছে’ নিয়ে খিল্লি করেছেন দেশের ক্রিকেটের অন্যতম শীর্ষ কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।

এবার মুস্তাফিজের আইপিএল খেলা ইস্যুতে মুখ খুলেছেন খালেদ মাহমুদ সুজনও। জালাল ইউনুসের সুরে সুর মিলিয়ে সুজন বলেছেন, ‘সবার আগে দেশ।’ আইপিএলের মাঝপথে জিম্বাবুয়ে সিরিজ খেলতে মুস্তাফিজকে ফেরানোর পক্ষেই এই সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ।

কেন মুস্তাফিজকে জিম্বাবুয়ে সিরিজে চাই-ই চাই বাংলাদেশের, এই প্রশ্নের জবাবও নিজের মতো করে দিয়েছেন সুজন, ‘মুস্তাফিজ পুরো আইপিএল খেলতে পারলে ভালো লাগত। জাতীয় দলের সিরিজ না থাকলে তো কোনো সমস্যা ছিল না। এখন অনেকে বলতে পারেন, নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড়রা দেশের সিরিজ থাকার পরও আইপিএলে খেলছেন। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে মুস্তাফিজের মতো আমাদের ১০-১২ জন বোলার নেই।’

উল্লেখ্য, শুরুতে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত মুস্তাফিজকে আইপিএলের জন্য ছুটি দিলেও পরে তা একদিন বাড়িয়ে ১ মে পর্যন্ত করেছে বিসিবি। আইপিএলের চলতি মৌসুমে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলছেন মুস্তাফিজ। ৬ ম্যাচ থেকে ১০ উইকেট নিয়ে এখন পর্যন্ত আসরের অন্যতম সেরা উইকেটশিকারি বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার।

;