অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহারের পরিকল্পনা নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর

  • স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহারের পরিকল্পনা নিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহারের পরিকল্পনা নিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহারের পরিকল্পনা নিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় হয়েছে এই চুক্তি স্বাক্ষর।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞাপন

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে যুব ও ক্রীড়া সচিব বলেন, 'সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি, সম্পদের সদ্ব্যবহার এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। প্রত্যেকটি কাজেরই একটি লক্ষ্য মাত্রা থাকা উচিত। লক্ষ্য মাত্রা সুনির্দিষ্ট না হলে আমরা বছর শেষে কি অর্জন করলাম তা স্পষ্ট হয় না। আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা সমূহের কাজের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারিত হলো।'

যুব ও ক্রীড়া সচিব সংস্থার প্রধানদের উদ্দেশে আরও বলেন, 'অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার করবেন। আপনাদের সফলতাই আমাদের সফলতা, আপনাদের অর্জনই আমাদের অর্জন। আশা করি নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে আপনারা সচেষ্ট হবেন।'

বিজ্ঞাপন

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, ক্রীড়া পরিদপ্তর, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি), শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের দপ্তর প্রধানরা নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।