বাজেটের প্রভাব পড়েনি কাঁচা বাজারে



রাকিবুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কারওয়ান বাজারে কাঁচা পেঁপের পাইকারি বাজার, ছবি: বার্তা২৪.কম

কারওয়ান বাজারে কাঁচা পেঁপের পাইকারি বাজার, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশ পরিচালনার জন্য পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বিশাল বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বৃহস্পতিবার (১৪ জুন) জাতীয় সংসদে ‘সমৃদ্ধির সোপানে বাংলাদেশ, সময় এখন আমাদের’ শিরোনামে দেশের ৪৮তম এবং নিজের প্রথম বাজেট বক্তব্য দেন তিনি। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে প্রস্তাবিত বাজেটের প্রভাব পড়েনি বলেই মনে করেন রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতারা।

শুক্রবার (১৪ জুন) সকালে কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজেট ঘোষণার ফলে সবজি, মাছ, মাংস, তেল, মসলাসহ অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়েনি। কাঁচা বাজারে সরবরাহ বাড়ায় দাম বরং কিছুটা কমেছে। তবে বাজেট বাস্তবায়ন হলে কী হবে তা নিয়ে শঙ্কা ক্রেতাদের।

pumkin
কারওয়ান বাজারে কুমড়ার পাইকারি বাজার, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

শুক্রবার পাইকারিতে প্রতি পাল্লা (পাঁচ কেজি) পটল ৬০ টাকা, বেগুন প্রতি পাল্লা ১০০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি পাল্লা ৮০ টাকা, আলু (সাদা বড়) পাল্লা প্রতি ৭৫ টাকা, শসার পাল্লা ১২০ টাকা, পেঁপের পাল্লা ১২০ টাকা, পাকা টমেটোর পাল্লা ১২০ টাকা, করলা পাল্লা প্রতি ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতিটি (মাঝারি আকারের) ২৫ টাকা, ভালো কাঁচা মরিচের পাল্লা ১৫০ টাকা, ঝিঙা পাল্লা প্রতি ১০০ টাকা, শিমের পাল্লা ১২০ টাকা, কাঁকরোলের পাল্লা ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা, বরবটি পাল্লা প্রতি ১০০ টাকা, দে‌শি পেঁয়াজ পাল্লা প্রতি ১২০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ পাল্লা প্রতি ১৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

তবে পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে দামের পার্থক্য চোখে পড়ার মতো। ক্রেতাদের অভিযোগ, পাইকারি বাজারে সবজি কিংবা অন্যান্য তরিতরকারির দাম যাই থাকুক, খুচরা বাজারে কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি।

কারওয়ান বাজারের কাঁচামালের পাইকারি বিক্রেতা কামরুল মোল্লা বলেন, বাজেটের সঙ্গে সবজি চাষি কিংবা আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। বাজার মূল্য নিজস্ব গতিতেই চলছে। আপাতত সবজির আমদানি ভালো থাকায় দামটা বাড়েনি। বরং কিছু কিছু সবজিতে কমেছে।

শুক্রবার প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল ১০০ টাকা, হাইব্রিড মাঝারি মসুর ডাল ৯০ টাকা, বড় মসুর ডাল ৭০ টাকা, খেসারি ডাল ৬৫ টাকা, কাঁচা মাষকলাই ডাল ৮৫ টাকা, মুগ ডাল ১০৫ টাকা, ছোলার ডাল ৭৫ টাকা, আস্ত বুট ৮০ টাকা, খোলা চিনি ৫১ টাকা ও প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ঈদের আগেও একই রকম দাম ছিল।

Vegetable
কারওয়ান বাজারে বিক্রি হচ্ছে সবজি, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

কারওয়ান বাজারের জব্বার স্টোরের মালিক আব্দুল জব্বার বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমরা ঈদের পরে যে দামে বিক্রি শুরু করেছি এখনও সেই দামেই বিক্রি করছি। আমার জানা মতে কোনো পণ্যের দাম বাড়েনি। দাম আগের মতই আছে।

তিনি বলেন, বাজারে বাজেটের প্রভাব বোঝা যাবে বাজেট বাস্তবায়ন শুরু হলে। তখন নতুন করে মোকাম থেকে পণ্য আনতে গেলে দামের পার্থক্য বলা যাবে।

রয়েল জেনারেল স্টোরের ম্যানাজার সোলায়মান বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের কাছে দাম বাড়ানোর কোনো নির্দেশনা নেই। আমরা আগেও যে দামে বিক্রি করেছি, এখনও একই দামে পণ্য বিক্রি করছি।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাছের দাম বরাবরের মতই চড়া। মাংসের দামেও কোনো পরিবর্তন নেই। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৫৫ টাকায়, লাল লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা কেজিতে, গরুর মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০০-৫৫০ টাকায় আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০-৮৫০ টাকা কেজি।

খাসির মাংস বিক্রেতা আসাদুল বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই। এখানে সব ধরনের ক্রেতারা আসেন। পাইকারি, খুচরা সব ধরনের ক্রেতাই রয়েছেন।

s
কারওয়ান বাজারের একটি দোকানে পণ্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

নতুন বাজেটের কারণে মাংসের দামে পরিবর্তন আসার কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না তিনি।

ছুটির দিনে ঈদের পর প্রথম সাপ্তাহিক বাজার করতে এসে সরকারি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল কাদের বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঈদের পরে প্রথম বাজারে এসেছি। আমার কাছে মনে হয়, কোনো পণ্যের দাম বাড়েনি। বাজারে সবজির সরবরাহ ভালোই মনে হলো। তবে মাছের বাজারটা একটু চড়া।

নতুন বাজেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাজেটের কারণে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে কোনো পার্থক্য চোখে পড়েনি। দেখা যাক, সামনের দিনে কেমন থাকে।

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;