বলিউডের দুই তারকা রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন পঞ্চমবারের মতো বড় পর্দায় জুটি বাঁধতে যাচ্ছেন। এবার কবির খান পরিচালিত ‘৮৩’ ছবিতে দেখা যাবে এই দম্পতিকে।
দীপবীর এর আগে সঞ্জয়লীলা বানসালির ‘গোলিও কি রাসলীলা রাম-লীলা’ (২০১৩), ‘বাজিরাও মাস্তানি’ (২০১৫), ‘পদ্মাবত’ (২০১৮) ও হোমি আদাজানিয়ার ‘ফাইন্ডিং ফ্যানি’ (২০১৪) ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেন।
বিজ্ঞাপন
মজার বিষয় হলো, উল্লিখিত চারটি ছবিতেই রণবীর ও দীপিকার কেউ না কেউ কিংবা দু’জনেই শেষে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন! তবে আশার কথা হলো, এবার আর মরতে হচ্ছে না তাদের।
‘৮৩’ ছবিতে স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকায় থাকছেন বলিউডের এই দুই তারকা। কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব ও তার স্ত্রী রোমি ভাটিয়ার চরিত্র ফুটিয়ে তুলবেন তারা। ফলে পর্দায় এবার অন্তত মৃত্যুর মুখে পড়বেন না দীপবীর। এজন্য বেশ আনন্দিত রণবীর সিং। রসিকতা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একথা লিখেছেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
এখন স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে ‘৮৩’র শুটিং করছেন রণবীর-দীপিকা। ১৯৮৩ সালে ভারতের প্রথম বিশ্বকাপ জয়কে ঘিরে তৈরি হচ্ছে ছবিটি। ওই বছর আন্ডারডগ হিসেবে বিশ্বকাপ খেলেছিল দেশটি। ‘৮৩’ মুক্তি পাবে ২০২০ সালের ১০ এপ্রিল।
এদিকে শোনা যাচ্ছে, রোমি ভাটিয়ার চরিত্রের উপস্থিতি ছবিতে স্বল্প হলেও এতে অভিনয়ের জন্য ১৪ কোটি রুপি সম্মানী পাচ্ছেন দীপিকা। এই অঙ্ক ‘পদ্মাবত’তে পাওয়া টাকার চেয়েও বেশি।
শিল্পকলা একাডেমির মঞ্চে আমার অভিনয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই বিষয়টি আমাকে মর্মাহত করেছে। এই দেশের নাট্য আন্দোলনে আমার বড় ভূমিকা রয়েছে। নাট্যচর্চার বিকাশে আমার অবদান রয়েছে। এভাবেই নিজের আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন একুশে পদকজয়ী নাট্যজন মামুনুর রশীদ।
তিনি বলেন, ‘আমাকে বিপ্লববিরোধী আখ্যা দিয়ে শিল্পকলা একাডেমি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার’ এই স্লোগান দেয়া উচিত হয়নি বলে বিবৃতি দিয়েছিলাম। এই বিবৃতি কোনো বিপ্লবিরোধী বিবৃতি ছিল না।’
মামুনুর রশীদ আরও বলেন, ‘পরবর্তীতে নিজেও গণঅভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছি। যখন ছাত্রদের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছে তখন রাজপথে অবস্থান নিয়েছি। ছাত্র হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে মিছিল করেছি। তাহলে আমার অপরাধ কোথায়? অথচ সেই বিবৃতির ইস্যুকে কেন্দ্র করে আমাকে শিল্পকলা একাডেমির মঞ্চে অভিনয় না করার সিদ্ধান্ত আরোপ করা হয়। আমি নাকি মঞ্চে অভিনয় করলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। অথচ কয়েকদিন আগে নাট্যদল আরণ্যকের ‘ময়ূর সিংহাসন’ নাটক নিয়ে আমি মঞ্চে উঠেছি। কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে নাটকের মঞ্চায়ন হয়েছে। বরং দর্শকরা পুরো নাটকটি মনোযোগ দিয়ে দেখেছেন এবং উপভোগ করেছেন।’
তার ভাষ্য, ‘মূলত শিল্পকলা একাডেমির কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর কথা শুনে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ জামিল আহমেদ এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি ওই সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। তারা যেটা বলছেন সেটাই শুনছেন এবং তাদের কথামতোই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন।’
প্রসঙ্গত, শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ঢাকার বাইরে কয়েকটি জেলায় রাজধানীর বিভিন্ন নাট্যদলের প্রদর্শনীর আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সেসব প্রদর্শনীতে মামুনুর মামুনুর রশীদ প্রতিষ্ঠিত আরণ্যক নাট্যদলের ‘রাঢ়াঙ’ নাটকটির প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচিত হয়। তবে মামুনুর রশীদ রচিত ও নির্দেশিত ওই নাটকে মামুনুর রশীদকে অভিনয় থেকে বিরত থাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আরণ্যকের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবটি প্রত্যাখান করা হয়।
এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একাডেমির পক্ষ থেকে মামুনুর রশীদকে শিল্পকলার মঞ্চে অভিনয়ের বিষয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। আমরা তাকে কিছুদিন শিল্পকলার মঞ্চে অভিনয় থেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের অবস্থান কোনো নাট্যদলের বিপক্ষে নয়। যেসব ব্যক্তি বিপ্লবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। শিল্পকলা একাডেমির নাট্যকলা বিভাগ থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে, বিপ্লবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের আপাতত শিল্পকলার মঞ্চে পারফর্ম করতে দেওয়া হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘মামুনুর রশীদ বিপ্লবের সময় একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন সে কারণে তার বিরুদ্ধে এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। আরণ্যক যখন একাডেমি কর্তৃক ঢাকার বাইরে মামুনুর রশীদকে ছাড়া প্রদর্শনীর প্রস্তাবটি প্রত্যাখান করে তখন আমি নিজেই মামুনুর রশীদকে ফোন করি। মঙ্গলবার রাতে আমি মামুনুর রশীদকে ফোন করে বলি, আপনি আপাতত কিছুদিন শিল্পকলার মঞ্চে অভিনয় থেকে বিরত থাকুন। বর্তমান পরিস্থিতিতে আপনি মঞ্চের পেছনে থাকুন। পরিস্থিতি শান্ত হলে আপনি আবার মঞ্চে উঠবেন। মামুনুর রশীদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই এ কথা বলেছি। কারণ, এদেশের নাট্য আন্দোলনে তার অনেক ভূমিকা রয়েছে।’
চিত্রনায়ক নিরবের সংসারে ভাঙনের গুঞ্জন উঠেছিল। বলা হচ্ছিল, পরকীয়ার জেরেই নাকি ১১ বছরের সংসারে বিচ্ছেদের ছায়া গ্রাস করেছে। তবে এমন খবর সত্য নয় জানিয়েছেন নিরবের স্ত্রী কাসফিয়া তাহের চৌধুরী ঋদ্ধি। একটি ফেসবুক স্ট্যাট্যাস দিয়ে সংসার ভাঙনের খবরটি ভিত্তিহীন বলে জানালেন ঋদ্ধি।
গেল ভোর রাতে নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ এনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরপর দুটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ঋদ্ধি। প্রথম স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, বউ-বাচ্চা ফেলে সাথে কীভাবে দেশের বাইরে গিয়ে এক্সের সঙ্গে আবার যোগাযোগ করে আমি কিছুক্ষণ পর আপলোড করব! যদি আমার আর আমার বাচ্চার লাইফ আনস্ট্যাবল হয়, কোনো পরকীয়া করা কাপলকে আমি ভালো মানুষের মুখোশ পরে থাকতে দেব না।
পরের স্ট্যাটাসে ঋদ্ধি লিখেছেন, নিরব হোসেন আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ আমার মতো মুটিয়ে যাওয়া কদাকার স্ত্রীকে দীর্ঘসময় সহ্য করার জন্য। আমাকে অবশ্য আপনার কখনই পছন্দ ছিল না। তাই আপনার ভালোবাসার মানুষও আমি বিগত ১১ বছরে একদিনের জন্যও ছিলাম না! কিন্তু আপনি আমার সব ছিলেন। দাঁতে দাঁত চেপে অনেক সুন্দরী নারীকে হারানোর কষ্ট নিজের বুকে চেপে দয়াদাক্ষিণ্য করে আমার সাথে থাকার জন্য। অ্যাডজাস্ট করে আপ্রাণ চেষ্টা করার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
তবে বুধবার দুপুরে ঋদ্ধি নতুন করে আরেকটি পোস্ট দিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেন। সেই পোস্টে তিনি বলেন, গতকাল রাতে আমার প্রথম স্ট্যাটাসের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। সে (নিরব) প্রকৃতপক্ষে আমার সঙ্গে প্রতারণা করেননি। তার প্রাক্তন একজন তাকে মেসেজ করেছিল, এটি ছিল একতরফা যোগাযোগ। আমি সেই মূহুর্তে স্ট্যাটাসটি দিয়েছিলাম। এই যোগাযোগের জন্য সে দায়ী ছিলেন না। তাই পরকীয়ার কোনো ঘটনা এখানে নেই। আমার বিনীত অনুরোধ করছি, দয়া করে উক্ত বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে কোন সংবাদ প্রকাশ করবেন না।
২০১৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন নিরব-ঋদ্ধি। তবে এ বিয়ে তখন মেনে নেননি নিরবের শ্বশুর। কারণ ১০ মাসের প্রেম শেষে একরকম পালিয়েই বিয়ে করেছিলেন তারা। পরে নিরবের নামে অপহরণ মামলা করেন ঋদ্ধির বাবা। বাধ্য হয়ে টানা ১৫ দিন পালিয়ে থাকতে হয় এ দম্পতিকে। এরপর হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে তবেই প্রকাশ্যে আসেন নিরব-ঋদ্ধি। আগামী ২৬ ডিসেম্বর তাদের সংসারের ১১ বছর পূর্তি হতে চলেছে। তাদের সংসারে রয়েছে দুই কন্যা সন্তান।
চলতি বছরের শুরুর দিকে অভিনেতা আদিত্য রয় কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙে বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডের। তার পরে নাকি ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রায়ই বিষণ্ণ থাকতেন, কান্নাকাটিও করতেন। অনন্যার এক ঘনিষ্ঠ সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, এই প্রথম নয়। ক্যারিয়ারের শুরু দিকে অভিনেতা ঈশান খাট্টারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান চাঙ্কি পান্ডে-কন্যা। সে বারও মন ভাঙে অনন্যার।
প্রতিবারই সম্পর্কের জন্য কিছু না কিছু আপস করেছেন তিনি। এ বার শোনা যাচ্ছে, অম্বানীদের বেতনভুক্ত কর্মচারী ও সাবেক সুপার মডেল ওয়াকার ব্লাঙ্কোর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন অনন্যা। কিন্তু বাকি দু’বারের মতো আর আপস করবেন না, প্রেমিকের জন্য বেঁধে দেবেন শর্ত, জানালেন অনন্যা।
গত কয়েক বছরে বার বার নিজের চাওয়া-পাওয়াকে অবহেলা করে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রেমিকের ইচ্ছেকে। তারা যেমনটা চেয়েছেন তেমনটাই করছেন। তারা যেমন খাবার খেতে চাইতেন তাতেই হ্যাঁ বলছেন। নিজের অনেকটা বদল ঘটিয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেননি কাউকেই।
অনন্যার কথায়, ‘সকলকেই হয়তো পাল্টাতে হয়। আমিও নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছিলাম। বলছি না তাতে আমার কোনও ক্ষতি হয়েছে। আমি বরাবর ভালবাসার মানুষের মনের মতো হওয়ার চেষ্টা করেছি। তাদের ‘হ্যাঁ’-তে ‘হ্যাঁ’ বলেছি। তারা বাড়িতে থাকতে চাইলে সেটা মেনে নিয়েছি, নিজেকে পিছনে রেখেছি সব সময়।’
কিন্তু এবার আর তেমনটা করবেন না অনন্যা। অভিনেত্রী সাফ জানান, আর আপস করবেন না বরং তিনি যেমন, তার প্রেমিককে সে ভাবেই তাকে গ্রহণ করতে হবে।
বয়স বেড়েছে, বদলেছে প্রেমের সংজ্ঞা। অনন্যার কথায়, ‘আমার একটাই চাহিদা, এমন মানুষ চাই যে আমার কথা শুনবে। আমার ছোটখাটো বিষয়গুলো মনে রাখবে। এমন নয় যে আমার সমস্যার সমাধান করে দিতে হবে, কেবলমাত্র শুনলেই হবে।’
কয়েক সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপের সূত্র ধরে তামিল সিনেমার দুই শীর্ষ তারকার মধ্যে বিরোধ এখন চরমে। যা গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত।
অভিযোগ, নয়নতারা পরিচালিত নেটফ্লিক্স ডকুমেন্টারি ‘নয়নতারা: বিয়ন্ড দ্য ফেয়ারি টেল’-এ ধানুষের অনুমতি ছাড়াই কয়েক সেকেন্ডের ফুটেজ ব্যবহার করেছেন। যেটা ধানুষের প্রযোজনা সংস্থা নানুম রাউডি ধান-এর সঙ্গে সম্পর্কিত। এমন অভিযোগে নয়নতারা, তার স্বামী ভিগনেশ শিবান এবং তাদের প্রোডাকশন হাউজ রাউডি পিকচার্স প্রাইভেট লিমিটেড-এর বিরুদ্ধে চেন্নাইয়ের মাদ্রাজ হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছেন ধানুষ।
ধানুষের আইনজীবী পি.এস. রামান আদালতে এই মামলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে নয়নতারা এবং নেটফ্লিক্সের পক্ষে আইনজীবী সত্যীশ পরাশরণ এবং আর. পার্থসারথি এই আবেদনকে চ্যালেঞ্জ জানান। শুনানি শেষে বিচারক ধানুষের আবেদনে সম্মতি দেন।
এই আইনি পদক্ষেপের আগে ধানুষ গত সপ্তাহে একটি আইনি নোটিশ জারি করেন, যেখানে তিনি দাবি করেন যে নয়নতারা এবং নেটফ্লিক্স ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তার প্রযোজনার ফুটেজ সরিয়ে না নিলে তিনি আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তার আইনজীবীর বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ‘আমার মক্কেলের কপিরাইট লঙ্ঘন করে আপনার ক্লায়েন্ট যে ফুটেজ ব্যবহার করেছেন, তা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলুন। তা না হলে, আমার মক্কেল ১০ কোটি রুপি ক্ষতিপূরণসহ উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবেন।’
এদিকে, নয়নতারা ইনস্টাগ্রামে একটি খোলা চিঠিতে ধানুষের ক্ষতিপূরণের দাবিকে ‘সবচেয়ে নিচু পর্যায়’ বলে অভিহিত করেন। তিনি জানান, ‘শাহরুখ খান, চিরঞ্জীবী, রাম চরণ এবং অন্যান্য প্রযোজকরা তাদের সিনেমার ফুটেজ ব্যবহারের জন্য কোনও ধরনের দ্বিধা ছাড়াই আমাকে অনুমতি দিয়েছেন। অথচ ধানুষ এই আচরণ করছেন।’