জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম।

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের চার বছর মেয়াদি স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ ১ম বর্ষ ১ম সেমিস্টারে ভর্তির আবেদন ও পরীক্ষার সময়সূচি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এই বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যোগ্যতা, আবেদনের সময়সূচি, ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি, আবেদনের পদ্ধতি এবং পরীক্ষার পদ্ধতি ও নাম্বার বণ্টন সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে।

আবেদনের যোগ্যতা: যে সকল শিক্ষার্থী ২০১৬ বা ২০১৭ সালে এসএসসি/সমমান এবং ২০১৯ সালে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তারা আবেদন করতে পারবে।

ইউনিট-১ (বিজ্ঞান শাখা)-এর জন্য এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.০ (তবে কোনো পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ৩.০ এর নিচে নয়) থাকতে হবে। এই ইউনিটের জন্য পরীক্ষার বিষয়গুলো হলো পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত অথবা জীববিজ্ঞান।

ইউনিট-২ (মানবিক শখা)-এর জন্য এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৭.০ (তবে কোনো পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ৩.০ এর নিচে নয়) থাকতে হবে। এই ইউনিটের জন্য পরীক্ষার বিষয়গুলো হলো বাংলা, ইংরেজি, বাংলাদেশ ও সাময়িক বিশ্ব এবং সাধারণ বুদ্ধিমত্তা।

ইউনিট-৩ (বাণিজ্য শাখা)-এর জন্য এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫ (তবে কোনো পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ৩.০ এর নিচে নয়) থাকতে হবে। এই ইউনিটের জন্য পরীক্ষার বিষয়গুলো হলো হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা এবং ভাষাজ্ঞান (সমসাময়িক ব্যবসায় ও অর্থনীতি সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলা এবং ইংরেজিতে সীমিত সংখ্যক বাক্য লিখতে হবে)।

বিশেষায়িত বিভাগে (সংগীত, চারুকলা, নাট্যকলা ও ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন) আবেদনের জন্য এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের মোট জিপিএ ৭.০ (তবে কোনো পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ২.৫ এর নিচে নয়) থাকতে হবে। এই ইউনিটের জন্য ব্যবহারিক এবং মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হবে।

আবেদনের সময়সূচি: ইউনিট-১ (বিজ্ঞান শাখা), ইউনিট-২ (মানবিক শখা) এবং ইউনিট-৩ (বাণিজ্য শাখা) এর জন্য ১০০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে ১ আগস্ট দুপুর ১২টা থেকে ২০ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত প্রাথমিক আবেদন করা যাবে। ইউনিট ১, ২ এবং ৩ এ মেধার ভিত্তিতে বাছাইকৃত ২৫ হাজার শিক্ষার্থী লিখিত ভর্তি পরীক্ষার জন্য ৬০০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে ২৩ আগস্ট দুপুর ১২টা থেকে ২ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। বিশেষায়িত বিভাগে (সংগীত, চারুকলা, নাট্যকলা ও ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন) শুধুমাত্র ব্যবহারিক এবং মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ৫০০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে ২৩ আগস্ট দুপুর ১২টা থেকে ২ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। bKash অথবা SureCash অথবা Teletalk অথবা Rocket এর মাধ্যমে ভর্তি পরীক্ষার ফি জমা দেয়া যাবে।

পরীক্ষার পদ্ধতি ও নাম্বার বণ্টন: ইউনিট-১ (বিজ্ঞান শাখা), ইউনিট-২ (মানবিক শাখা) এবং ইউনিট-৩ (বাণিজ্য শাখা) এ মেধার ভিত্তিতে বাছাইকৃত ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর লিখিত ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে। পরীক্ষার সময়কাল হবে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। লিখিত পরীক্ষায় ৭২ নম্বর, এসএসসি থেকে ১২ নাম্বার, এইচএসসি থেকে ১৬ নাম্বার মোট ১০০ নাম্বার।

ইউনিটসমূহে প্রত্যেক বিষয়ে প্রশ্ন থাকবে ৬টি। প্রতি প্রশ্নের মান ৪ নাম্বার করে এক বিষয়ে ২৪ নাম্বার হবে এবং তিনটি বিষয়ে সর্বমোট ৭২ নাম্বারের লিখিত পরীক্ষা হবে।

বিশেষায়িত সংগীত, চারুকলা, নাট্যকলা ও ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন এই চারটি বিভাগে লিখিত পরীক্ষা হবে না। শুধু বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভাগে নেয়া হবে। এই বিভাগগুলোতে এসএসসি থেকে ২০ নাম্বার, এইচএসসি থেকে ৩০ নাম্বার এবং ৫০ নাম্বারের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা হবে।

আসন সংখ্যা: এবার তিনটি ইউনিটে ‘ইউনিট-১ (বিজ্ঞান শাখা)-৮২৫টি, ইউনিট-২ (মানবিক শাখা)- ১,২৭০টি, ইউনিট-৩ (বাণিজ্য শাখা)- ৫২০টি এবং বিশেষায়িত চারটি বিভাগসহ (সংগীত, চারুকলা, নাট্যকলা এবং ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ- মোট ১৫০টি)’ সর্বমোট ২,৭৬৫টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার সময়সূচি: ইউনিট-৩-এর ভর্তি পরীক্ষা ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার), ইউনিট-২-এর ভর্তি পরীক্ষা ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) এবং ইউনিট-১-এর ভর্তি পরীক্ষা ২১ সেপ্টেম্বর (শনিবার) সকাল (১০টা হতে ১১.৩০টা) এবং বিকেলে (৩টা হতে ৪.৩০টা) দুটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও বিশেষায়িত বিভাগসমূহের ব্যবহারিক এবং মৌখিক পরীক্ষা ২৯ সেপ্টেম্বর (রোববার) থেকে শুরু হবে।

   

এসএসসি পরীক্ষার নাম পরিবর্তন হতে পারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবই পড়ে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে এ পদ্ধতি চলে আসলেও নতুন কারিকুলামে আসছে পরিবর্তন। নতুন কারিকুলামে এই পরীক্ষার নামও পরিবর্তন হতে পারে। তবে নতুন নাম কী হবে সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, আগামী ২০২৬ সালে নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। সে হিসেবে যে শিক্ষার্থীরা বর্তমানে নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারাই প্রথমবার নতুন কারিকুলামের এই ‘এসএসসি’ পরীক্ষায় অংশ নেবে। এতদিন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ওপর এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হলেও নতুন পদ্ধতিতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির ১০টি বিষয়ের ওপরই পরীক্ষা বা মূল্যায়ন হবে। এরমধ্যে একটি অংশের মূল্যায়ন হবে বিদ্যালয়েই শিখনকালীন। বাকি আরেকটি অংশের মূল্যায়ন হবে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীন।

সূত্রমতে, এখনকার মতোই কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা ঠিক করে হবে এই পরীক্ষা। তবে, শিখনকালীন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন সমান গুরুত্ব পাবে।

এসএসসি পরীক্ষার নতুন নাম কী হবে, এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর পাবলিক পরীক্ষার নাম কী হবে, তা বলা যাবে।

এনসিটিবির খসড়া অনুযায়ী, দশম শ্রেণির পর যে পাবলিক পরীক্ষা হবে, তাতে প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে এক কর্মদিবসের সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টায়। বিরতি দিয়ে হবে এ পরীক্ষা। এর মধ্যে একটি অংশের মূল্যায়নে অনুসন্ধান, প্রদর্শন, মডেল তৈরি, উপস্থাপন, পরীক্ষণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় থাকবে। অর্থাৎ হাতে-কলমে শেখার বিষয়টি মূল্যায়ন করা হবে। আরেকটি অংশে থাকবে লিখিত পরীক্ষা। সেখানে লিখিত উত্তরপত্র ব্যবহার করা হবে। লিখিত পরীক্ষার অংশ বিষয়ভেদে এক ঘণ্টা থেকে দুই ঘণ্টাও হতে পারে।

;

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঈদের ছুটি শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র রমজান, স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি সমন্বয় করে আজ মঙ্গলবার থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরু হয়েছে। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছুটি থাকবে আগামী ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত। ১৯ ও ২০ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় ২১ এপ্রিল থেকে যথারীতি ক্লাস শুরু হবে বলে জানা গেছে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কলেজে আগেই ছুটি শুরু হলেও ২১ এপ্রিল সব পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হবে।

বছরের শুরুতে প্রকাশিত ছুটির তালিকা অনুযায়ী- ১০ মার্চ থেকে প্রাথমিক ও মাদরাসায় এবং ১১ মার্চ থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে টানা প্রায় এক মাসের ছুটি শুরুর কথা ছিল। কিন্তু শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে রোজার শুরুতে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চালু ছিল। আর রোজার প্রথম ১০ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

পরে এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন এক আইনজীবী। সেই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রথম রোজা থেকে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন আদালত। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ স্কুল বন্ধ রাখার আদেশ স্থগিত করে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ২১ মার্চ পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা চালু ছিল। ২২ মার্চ থেকে প্রাথমিকেও স্বাধীনতা দিবস, পবিত্র রমজান, লাইলাতুল কদরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি সমন্বয় করে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল প্রাথমিকে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে।

;

এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড। বোর্ডের ওয়েবসাইটে কেন্দ্র অনুযায়ী কলেজের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

তবে চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা কবে শুরু হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ৩০ জুন এই পরীক্ষা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।

গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় বলা হয়, এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার অনলাইনে ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল ও জরিমানা ছাড়া ফরম পূরণ চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। বিলম্ব ফিসহ ২৯ এপ্রিল শুরু হয়ে চলবে ২ মে পর্যন্ত। আর পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন।

ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২ হাজার ১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

সাধারণত এপ্রিলে দেশে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হলেও কোভিড মহামারির ধাক্কায় শিক্ষা সূচি এলোমেলো হওয়ায় এবারও পরীক্ষা পিছিয়ে নেওয়া হচ্ছে। চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।

 

;

এইচএসসির ফরম পূরণ ১৬ এপ্রিল থেকে, পরীক্ষা শুরু হতে পারে ৩০ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ১৬ এপ্রিল, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। আর পরীক্ষা শুরু হতে পারে আগামী ৩০ জুন থেকে।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। সেখানেই পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ জানানো হয়।

জানা গেছে, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, পুনর্বিন্যাসকৃত (সংক্ষিপ্ত) পাঠ্যসূচিতে অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা।

নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, বিলম্ব ফিসহ আবেদন ২৯ এপ্রিল শুরু হয়ে চলবে ২ মে পর্যন্ত। পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন।

ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২ হাজার ১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

নির্দেশানায় জানানো হয়েছে, আগামী ৩০ জুন উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হতে পারে। জানা গেছে, শিগগিরই এ পরীক্ষার বিষয়ে রুটিন চূড়ান্ত করার প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

;