দেশে আরও ২৩২ জনের করোনা শনাক্ত

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
দেশে আরও ২৩২ জনের করোনা শনাক্ত

দেশে আরও ২৩২ জনের করোনা শনাক্ত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও নতুন ২৩২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৪ হাজার ৬৩৭ জনে। শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

এ সময়ের মধ্যে করোনায় কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন অপরিবর্তিত থাকল।

বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৮৮ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫ হাজার ৫০৪ জন। ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৯৮৮টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৯৮৬টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

   

গৃহবধূকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, ঘাতক স্বামী গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যৌতুক বা দেওয়ায় অন্তঃসত্বা স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামী নিহতের ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে (৩৮) যশোরের বেনাপোল থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬।

শুক্রবার (১০ মে) মধ্যেরাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রী কলেজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

ঘাতক ইব্রাহিম প্রধানিয়া চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার বকচর এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে। স্ত্রীকে হত্যার পর গ্রেফতার এড়াতে তিনি বেনাপোল এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন।

র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মো. সাকিব হোসেন জানান, গত ১০ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের দিন চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ এলাকায় স্বামী কর্তৃক নিজ স্ত্রী খাদিজা আক্তারকে (২৩) শারীরিক নির্যাতন পূর্বক শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে। চাঞ্চল্যকর ও স্পর্শকাতর এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নিহত গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত গৃহবধূর শাশুড়ী মামলা রুজুর পরপরই গ্রেফতার হলেও মূল অপরাধী ঘাতক স্বামী ঘটনার পরপরই নিজেকে আত্মেগোপন করে। ঘটনাটি স্পর্শকাতর ও হৃদয় বিদারক হওয়ায় সারাদেশে ব্যাপক আলোরণ সৃষ্টি হয়। আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মূল অপরাধী ঘাতক স্বামীকে গ্রেফতারের জন্য অত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-৬, যশোর ক্যাম্পের সহযোগীতা চান। এই ঘটনার মূল পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্প গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে।

এরপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার মধ্যেরাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রী কলেজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র‌্যাব।

অধিনায়ক জানান, মামলা সূত্রে জানা যায় যে, হত্যাকান্ডের শিকার গৃহবধূ খাদিজা আক্তারের সাথে ইব্রাহিম প্রধানিয়ার পারিবারিক ভাবে গত চার বছর পূর্বে বিবাহ হয় এবং তাদের পরিবারে দুইটি পুত্র সন্তান আছে। গত এক বছর যাবৎ স্ত্রীকে তার বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক হিসেবে ফার্নিচার নিয়ে আসার জন্য তার স্বামী ও শাশুড়ী বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতো এবং মাঝে মধ্যে শারীরিক নির্যাতন করতো। ওই গৃহবধূর বাবা হতদরিদ্র হওয়ায় ভিকটিমের শ্বশুর বাড়িতে তাদের দাবীকৃত ফার্নিচার দিতে না পারায় গৃহবধূকে শারীরিক নির্যাতন করার ফলে এলাকায় স্থানীয় মেম্বার ও মুরব্বীদের নিয়ে একাধিকবার সালিশী বৈঠক করা হয়। সালিশী বৈঠকে ওই গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়ী গৃহবধূর সাথে ভালো ব্যবহার করার অঙ্গিকার করলেও পরবর্তীতে তারা আবারো বিভিন্ন অযুহাতে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। গত ঈদুল ফিতরের দিন রাতে ঈদ উপলক্ষে বাড়িতে কোন ধরনের ঈদের বাজার না করার বিষয়কে কেন্দ্র করে গৃহবধূকে তার স্বামী ও শাশুড়ী মিলে নির্যাতন করে এবং এক পর্যায়ে বাড়িতে থাকা ডিজেল ওই গৃহবধূর শরীরে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় গৃহবধূর ডাক-চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে আগুন নিভায়। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রায় সম্পূর্ণ শরীর আগুনে পুড়ে যায়। পরবর্তীতে অগ্নিদগ্ধ ওই স্ত্রীকে শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিট, ঢাকায় চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় এবং চিকিৎসারত অবস্থায় ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে গৃহবধূ মারা যান।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে এবং সে আরো জানায়, গ্রেফতার এড়ানোর জন্য যশোরের বেনাপোল ডিগ্রী কলেজ এলাকায় বসবাসরত তার আত্মীয়ের বাড়িতে নিজেকে আত্মগোপনে রেখেছিল। গ্রেফতারকৃত আসামীকে অত্র মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

নওগাঁয় ছোট যমুনার বুকে ধান চাষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁ শহরকে দুইভাগ করে বয়ে গেছে ছোট যমুনা নদী। এই নদীকে কেন্দ্র করে নওগাঁ শহরসহ নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে অনেক জনপদ ও হাট বাজার। নদীটিতে এক সময় ঢেউয়ের তালে চলাচল করতো অসংখ্য পালতোলা নৌকা।

ছোট যমুনা নামটা যেমন মধুর তেমনি জনপদের পর জনপদ গড়ে তুলেছে এই নদী। ভরা বর্ষায় নদী যখন যৌবন ফিরে পায় তেমনি খড়ায় নদীর পানি শুকিয়ে করুন অবস্থায় পরিণত হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, চারদিকে শুধু ধান আর ধান। দেখে মনে হবে ধানের রাজ্যে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্নের সোনার ফসল ধান। আর সেই ধান কাটছে বেশ কয়েকজন কৃষক। তারা নিজেরাই শ্রমিকের মতো ধান কাটছে। আবার কয়েজনকে গরু চড়াতেও দেখা যায়।

শুকিয়ে যাওয়ায় জেলার বদলগাছী উপজেলার তেজাপাড়া-কাদিবাড়ি পাশাপাশি দুটি এলাকায় ধান চাষ করেছেন শতাধিক কৃষক। সেই নদীর বুকে কয়েকজনকে ধান কাটতে দেখা যায়। আবার অনেক জায়গা থেকে ধান কেটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে গিয়ে কথা হয় তসলিম, আফজাল, রফিকুল, শামিম ও মোস্তফার সাথে।

তারা জানান, আমরা ৫-৭ জন মিলে বেশ কিছু জায়গায় ধান চাষ করেছি। তাই নিজেরাই ধান কাটছি। এই ধান দিয়ে আমাদের সারা বছরের সংসার চলে। অবশ্য বৃষ্টির কারণে পানি জমতে শুরু করেছে। আর কয়েকদিন পর পানিতে ভরে যাবে নদীটি।

তারা আরও জানান, উত্তর দিকের তেজাপাড়া ব্রিজ থেকে দক্ষিণে প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন লোকজন এই নদীর বুকে ধান চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। নদী শুকালে আমরা ধান চাষ করতে পারি। যা দিয়ে আমাদের সংসার চলে।

নদীর বুকে গরুকে ঘাস খাওয়াতে নিয়ে এসেছেন এক যুবক। তিনি জানান, প্রায় দেড় মাসে আগে এই নদী শুকিয়ে গেছে। তবে যেখানে যার মানানসই। নদীতে থাকবে পানি, আর মাঠে হবে ধান। এমন দৃশ্যই ভালো লাগবে সকলের। আর যে যার মতো সুবিধা খুঁজবে এটাই স্বাভাবিক।


নওগাঁর নদী, খাল-বিল দখল ও দূষণের প্রতিবাদে বিভিন্ন সময় রাস্তায় নামা সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদের সভাপতি এ্যাড. ডিএম আব্দুল বারী বলেন, বিভিন্ন নদী, খাল-বিল, প্রাকৃতিক বনায়নে ভরপুর আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের বিরূপ আচরণের কারণে আমরা নিজেরাই প্রকৃতিকে বিভিন্নভাবে ধ্বংস করে ফেলছি। নওগাঁসহ সারাদেশের নদী, খাল-বিল দখল ও দূষণের জন্য সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি জনসচেতনতাও এর জন্য দায়ী। তবে নদী শুকিয়ে গেলে সেখানে ধান চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করা সেটা খারাপ কিছু না। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের অনুমতি নিয়ে চাষ করলে ভালো হয়। এতে অনেকে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবে।

জানতে চাইলে বদলগাছী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাবাব ফারহান বলেন, বোরো মৌসুমে উপজেলায় ১১ হাজার ৭ শ' ৪০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। এছাড়া নদীর ধারে উল্লেখযোগ্য হারে ধান উৎপাদিত হয়েছে। কারণ নদীর পাশের জমিতে পলির আস্তরণ জমে এবং সেখানে জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই সেখানে ধান, সবজিসহ সব ধরণের ফসল ভালো উৎপাদিত হয়ে থাকে।

নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুর রহমান বলেন, ছোট যমুনা নদীসহ কয়েকটি নদী ও খাল পুন:খননের জন্য আবেদন দেওয়া আছে। অনুমোদন পেলে যেকোনো সময় কাজ শুরু হবে।

এদিকে নওগাঁ-৩ আসনের সংসদ সদস্য সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী সৌরেনের চেষ্টায় বদলগাছী উপজেলায় ছোট যমুনা নদীর ৩৩ কিলোমিটার অংশের পুন:খনন কাজ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেটা যেকোনো সময় বাস্তবায়ন হওয়ার পথে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

সাতক্ষীরায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পানিতে ডুবে খাদিজা খাতুন নামের ৬ বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত খাদিজা খাতুন গদখালী গ্রামের ওয়াজেদ গাজীর কন্যা। সে কলারোয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শ্রেণীতে পড়তো।

শুক্রবার (১০ মে) কলারোয়া পৌর সদরের গদখালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খাদিজার স্বজনরা জানান, শিশু খাদিজা খেলতে গিয়ে সবার আড়ালে বাড়ির পাশে কলারোয়া সরকারি কলেজের পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। পরবর্তীতে তাকে খুঁজে না পেলে স্বজনসহ এলাকাবাসী খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে পুকুরের পানি থেকে তাকে উদ্ধার করে। পরে তাকে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক খাদিজা খাতুনকে মৃত ঘোষণা করেন।

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রফিকুল ইসলাম জানান, শিশুটির মৃত্যুর খবর আমরা পেয়েছি। বাড়ির পাশের পুকুরপাড়ে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে তার মৃত্যু হয়।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

সরকারি হাসপাতালের অনুমোদনহীন ক্যান্টিন-ফার্মেসি বন্ধ হচ্ছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি হাসপাতালের ভেতরে অবৈধভাবে তৈরি করা অনুমোদনহীন ক্যান্টিন, মেয়াদোত্তীর্ণ প্রতিষ্ঠানের (ফার্মেসি) কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নির্দেশনায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমের অনুমোদন রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর, জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবস্থিত অবৈধ, অনুমোদনহীন, ইজারা দেয়া মেয়াদোত্তীর্ণ ফার্মেসি, ক্যান্টিন বা ক্যাফেটেরিয়ার কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে যদি সরকারি বকেয়া পাওনা থাকে তবে তা আদায় করে অপসারণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।

একই সঙ্গে হাসপাতালের ভেতরে নতুনভাবে কোনো ফার্মেসি, ক্যান্টিন বা ক্যাফেটেরিয়া স্থাপনের অনুমতি দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া এরই মধ্যে স্থাপিত ফার্মেসি-ক্যান্টিনের অনুমোদন নবায়ন না করার বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;