আর এমনটা হবেই বা না কেন! হাইলাইটারের সঠিক ব্যবহারে মুখের আদল ও আকৃতি স্পষ্ট হয়ে ওঠার পাশাপাশি চেহারার ছোটখাটো বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকাশিত হয় দারুণভাবে। চিকবোন কিংবা নাকের মাঝখানের অংশে হাইলাইটারের ব্যবহারের বিষয়ে জানা থাকলেও, আজকের ফিচারে জানানো হলো হাইলাইটারের চারটি অপ্রচলিত ব্যবহার সম্পর্কে।
ঠোঁটকে আকর্ষণীয় ও দৃষ্টিনন্দন করতে লিপ্সটিক ব্যবহারের পর হাইলাইটার ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে লিপস্টিকের রঙ ঠিকভাবে ফুটে উঠবে। হাইলাইটার ঠোঁটে ব্যবহারের জন্য লিপস্টিক কিংবা লিপগ্লস ব্যবহারের পর হাতের সাহায্যে ঠোঁটে হাইলাইটার লাগিয়ে নিতে হবে।
উপরের ঠোঁটের মধ্যবর্তী ভাঁজকেই বলা হয় কিউপিড বো। লিপস্টিক ব্যবহারের পর ব্রাশের সাহায্যে ঠোঁটের মধ্যবর্তী অংশে হালকা হাইলাইটার লাগিয়ে নিলে পরিপূর্ণতা আসবে ঠোঁটের সাজে।
আইশ্যাডো শেষ হয়ে গেলে চিন্তার কিছু নেই। হাইলাইটারের সাহায্যেই চোখের পাতাকে সাজিয়ে নিন। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, সাধারণ আইশ্যাডোর তুলনায়, কিছুটা গ্লসি ভাব তৈরি হবে হাইলাইটার ব্যবহারে।
চোখের নিচের কালচে ভাব পুরোপুরিভাবে ঢাকার জন্য কনসিলারের সঙ্গে হাইলাইটার মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। এতে তাৎক্ষণিকভাবে চোখের নিচের অংশ উজ্জ্বল হয়ে যাবে এবং কালচে দাগ ঢাকা পড়ে যাবে।