বাংলাদেশে এস্থেটিক ট্রিটমেন্ট ও অথেনটিক ডার্মো কসমেটিকসের জন্য সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস। এই শীতে ত্বকের বিশেষ যত্নে বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালসে শুরু হয়েছে ‘বায়োজিন ইয়ার এন্ড সেল’।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কোম্পানির ঢাকার প্রধান শাখায় এ ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করা হয়।
বিজ্ঞাপন
পুরো ডিসেম্বর জুড়েই এই অফারে থাকছে স্কিনকেয়ারে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়! পাশাপাশি স্লিমিং সলিউশনসহ অন্যান্য সব ট্রিটমেন্ট এবং স্কিন টেস্টে আছে ফ্ল্যাট ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।
এই অফারে বায়োজিনের ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্টগুলোর মধ্যে থেকে বায়ো হাইড্রা ফেসিয়াল ও বায়ো লেজার ট্রিটমেন্ট পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৯৯৯ টাকায়।
বিজ্ঞাপন
ত্বক ও চুলের যাবতীয় সমস্যার সমাধানে ইপিএন ট্রিটমেন্ট, শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট দূর করে আকর্ষণীয় বডি শেইপ আনতে স্লিমিং সলিউশন সহ স্কিন টেস্টে থাকছে ফ্ল্যাট ৫০ শতাংশ ছাড়। আর ত্বকের সমস্যা জানতে ডক্টর কনসালটেশন ও নিউট্রিশনিস্ট কাউন্সেলিং পাওয়া যাচ্ছে একদম ফ্রি-তে।
উল্লেখ্য, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বায়োজিন অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সাথে অথেনটিক ডার্মো কসমেটিকস ও পার্সোনালাইজড স্কিনকেয়ার সেবা প্রদান করে আসছে। বছর শেষে সবচেয়ে বড় ধামাকা অফার বায়োজিন ইয়ার এন্ড সেলের সাথে নিজের প্রকৃত সৌন্দর্যকে আবিষ্কার করার এটিই উপযুক্ত সময়।
শরীর শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়া বা ডিটক্সিফিকেশন সিস্টেম একটি জটিল প্রক্রিয়া। যকৃত, বৃক্ক, সংবহনতন্ত্র, ফুসফুস, ত্বক এবং অন্ত্রসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ পরিশুদ্ধের প্রক্রিয়া চলতে থাকে সারারাত।
শরীরের ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গে কীভাবে এই কার্যক্রম ঘটে, তা নিয়ে বিবরণ দিয়েছেন ভারতের পুষ্টিবিদ আশ্লেষা জোশী। রাতের ঘুম ভাঙার পর সকাল সকাল উঠে লেগে পরতে হয় কাজে। সারাদিনের সব কাজ গুছিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা সেরে নিতে হয় দ্রুত। দিনের শুরুটা সুন্দর হলে সারাদিনই ভালো কাটে। বিশেষ করে শরীরের সকল কার্যপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখা খুবই জরুরি।
যকৃত বা লিভার: জীবিত প্রাণির দেহে অনবরত বিষাক্ত পদার্থের শারীরবৃত্তীয় বা ঔষধি অপসারণ প্রক্রিয়া (ডিটক্সিফিকেশন) চলতে থাকে। যকৃত হলো ডিটক্সিফিকেশন কাজের কেন্দ্রীয় অঙ্গ। রক্তকে ফিল্টার করে টক্সিনকে পানিতে দ্রবণীয় আকারে বিপাক করার প্রক্রিয়া পরিচালনা করে লিভার। এরপর সেই দূষিত টক্সিন পদার্থ প্রস্রাব বা মলের মাধ্যমে নির্মূল করার জন্য পিত্ত বা রক্তে ক্ষরিত হয়।
বৃক্ক বা কিডনি: বৃক্ক মানব শরীরের রেচন অঙ্গ। বর্জ্য এবং অতিরিক্ত তরল অপসারণ করতে রক্ত ফিল্টারকরণ হয় কিডনিতে। এরপর মূত্র বা প্রস্রাব হিসাবে শরীর থেকে নাইট্রোজেনঘটিত বর্জ্য নির্গত হয়। কিডনির কাজ যেন সঠিকভাবে চলে, সেজন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অন্ত্র এবং অণুজীব: পাচনতন্ত্র মলের মাধ্যমে শরীরের বর্জ্য নির্মূল করে। অন্ত্রে থাকা ব্যাকটেরিয়া ক্ষতিকারক পদার্থকে নিষ্ক্রিয় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অন্ত্র এবং এসব ক্ষুদ্র অণুজীবের কাজ যেন সঠিকভাবে সম্পাদিত করতে তন্তুজাতীয় বা ফাইবার খাবার অপরিহার্য।
সংবহনতন্ত্র: সেলুলার বর্জ্য সংগ্রহ এবং অপসারণের কাজ করে সংবহনতন্ত্র। সংবহন এবং নিঃসরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে সরবরাহিত হয়। এই সামগ্রিক প্রক্রিয়া শারীরিক ক্রিয়াকলাপের কার্যকারিতা বজায় রাখার মূল চাবিকাঠি।
ফুসফুস এবং ত্বক: কোষের কাজ শেষ হওয়ার পর ফুসফুস উৎপাদিত অপ্রয়োজনীয় কার্বন-ডাই-অক্সাইড শরীর থেকে বের করে দেওয়ার কাজ করে। কার্বন-ডাই-অক্সাইড শরীরের বিপাকীয় বর্জ্য পণ্য। অন্যদিকে ত্বক ঘামের মাধ্যমে দ্রবণীয় বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে দূর করে দেয়।
ডাক্তার আরও জোশী বলেন,‘ শরীর সারারাত ধরে সক্রিয়ভাবে বিষাক্ত পদার্থকে বিপাক করে বর্জ্যে রূপান্তর করে। এইকাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য পানি এবং ফাইবার জাতীয় খাবার প্রয়োজন। বের করার জন্য সকালকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। সকালে কর্টিসল এবং এনজাইমেটিক কাজ সর্বোচ্চ গতিতে চলতে থাকে। এরফলে শরীর বিশুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় হজমশক্তি এবং শক্তি উৎপাদন বাড়েও সকালবেলাতেই। তাই রাতে বিশ্রাম শেষে নতুন দিন শুরু করতে শরীরকে পুনরায় চালু করতে হয়। প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করার জন্য সকালবেলা হলো উপযুক্ত সময়।’
সারারাত বিশ্রাম নেওয়ার পর সকালে উঠে লেগে পরতে হয় কাজে। সারাদিনের সব কাজ গুছিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা সেরে নিতে হয় দ্রুত। দিনের শুরুটা সুন্দর হলে সারাদিনই ভালো কাটে। বিশেষ করে শরীরের সকল কার্যপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখা খুবই জরুরি।
সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর কাজের আমেজ তৈরি করা জরুরি। এতে সারাদিনের ধকলের জন্য শরীর ও মন প্রস্তুত থাকে। এজন্য যা যা করতে পারেন, তা জানিয়েছেন ভারতের পুষ্টিবিদ আশ্লেষা জোশী-
১. সকাল শুরু করুন পানিশূন্যতা দূর করার পদক্ষেপ নিয়ে। যেহেতু ঘুমানোর কারণে দীর্ঘ সময় পানি পান করা হয়না, তাই সকালে উঠে পানি পান করলে শরীরের উপকার হয়। এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। লেবুর ভিটামিন ‘সি’যকৃতের কার্যক্রমকে তরান্বিত করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া পানি খেয়ে দিন শুরু করলে সারারাতের জমে থাকা টক্সিন বের হতে সহায়তা করে।
২. ঘুম থেকে উঠে ৫ থেকে ১০ মিনিট গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের নেওয়ার মাধ্যমে ধ্যান করুন। এতে শরীরে অক্সিজেনের প্রবেশ্যতা সহজ হয়। অক্সিজেনের ভালোভাবে পৌঁছানোর ফলে কোষের কাজ ভালোভাবে চলে এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড বের হওয়ার কাজ সহজ হয়।
৩. সকালে উঠে হালকা ব্যায়াম করার ফলে শরীরে কর্মতৎপরতা আসে। হতে পারে যোগাসন বা সাধারণ কিছু ওয়ার্ক আউট, যা শরীরের রক্ত চলাচলকে প্রভাবিত করবে এবং ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করবে।
৪. সকালের খাবার সারাদিন শরীরে শক্তি সরবরাহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকালে ফাইবারজাতীয় খাবারকে প্রাধান্য দিতে হবে। ওটস, চিয়াবীজ ও তাজা ফল বা সবজি খেতে হবে। ফাইবার হজমের সময়ে শরীরের টক্সিনগুলোকে জড়িয়ে নেয়। এছাড়া পেটে কার্যকর ভালো ব্যাকটেরিয়ার কর্মক্ষমতা বাড়ায় ফাইবার।
৫. সকাল ৯ টার আগে ঘুম থেকে উঠে কয়েক মিনিট রোদের আলোতে বসুন। প্রাকৃতিক রশ্মি সার্কাডিয়ান ছন্দে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যা মন-মেজাজ ভালো রাখতে পারে। এছাড়া সকালের রোদ ভিটামিন ‘ডি’-িএর একটি ভালো উৎস। ভিটামিন ডি যকৃত ভালো রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।
শরীরচর্চা বা ব্যায়াম যে কোনো ব্যক্তিকে শুধু শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতেই সাহায্য করে তা নয়। বরং, মানসিক বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তিলাভেও ব্যায়াম কার্যকর। তিয়ানজিন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুকি ওয়াং এবং লিয়াও জু-এর একটি দীর্ঘ গবেষণা করেছেন মানসিক রোগ স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়া নিয়ে। তাদের গবেষণায় জানা যায়, হৃদপিণ্ড এবং যকৃত সুস্থ থাকলে ডিমেনশিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা কমে যায়। এমনকি কার্ডিওরসপিরেটরি ফিটনেস বজায় থাকলে যাদের পারিপারিকভাবে স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাদের ঝুঁকিও আনুমানিক দেড় বছর পেছাতে পারে।
কার্ডিওরসপিরেটরি ফিটনেস বলতে বোঝায় শারীরিক ক্রিয়াকলাপের সময় ভালভাবে পেশীতে অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারার পরিমাণ। তাই ব্যায়ামের সময় হার্ট এবং ফুসফুস শারীরিক সুস্থতার দিকে শরীরকে ধাবিত করতে পারে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্বাভাবিকভাবেই কার্ডিওরেসপিরেটরি ফিটনেস হ্রাস পায়। ৭০ বছর বয়স হতে হতে প্রতি ১০ বছরে হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা শতকরা ২০ ভাগ করে কমতে শুরু করে।
তিয়ানজিয়ানের দুই গবেষক দীর্ঘ ১২ বছর ধরে গবেষণাটি চালিয়েছেন। ‘ইউকে বায়োব্যাঙ্ক’ এর ৩৯ থেকে ৭০ বছরের মধ্যবর্তী বয়সের ৬১ হাজারেরও বেশি অংশগ্রহণকারীদের উপর গবেষণা করা হয়েছে। তাদের হৃদযন্ত্রের অবস্থা পরীক্ষা করার জন্য একটি স্থির বাইকের উপর টানা ৬ মিনিটের জন্য ব্যায়াম করানো হয়েছিল।
এই পরীক্ষায় লক্ষ্য করা গেছে, যাদের কার্ডিওরেসপিরেটরি ফিটনেস বেশি, তাদের মস্তিষ্কের পরীক্ষায়ও কর্মক্ষমতা ভালো। তাদের সম্ভাব্য স্মৃতি, মৌখিক এবং সংখ্যার স্মৃতি এবং চিন্তা করার গতিও অধিক। এই ১২ বছরে ৫৩৩ জন ব্যক্তি ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যদিকে, যাদের কার্ডিওরেসপিরেটরি ফিটনেস ভালো ছিল, অন্য ব্যক্তিদের তুলনায় তাদের যেকোনো ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ৪০ ভাগ কম ছিল।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সবল কার্ডিওরেসপিরেটরি ফিটনেসের জন্য ডিমেনশিয়ার প্রভাব দেড় বছর পর দেখা দিতে শুরু করে। এমনকি বংশগতির মাধ্যমে হওয়া আল্জাইমারের মতো বার্ধক্যজনিত স্নায়বিক অবক্ষয়মূলক রোগের ঝুঁকিও কমতে দেখা গেছে।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশ কিছু জেলা শহর ছাড়িয়ে এবার নারায়ণগঞ্জে ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ এবং ‘ঢেউ’। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) থেকে নারায়ণগঞ্জের বঙ্গবন্ধু রোডে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করল সারা’র এই নতুন আউটলেটটি।
টি এস এন প্লাজা ১৪৫/০৪ (নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের বিপরীতে), বঙ্গবন্ধু রোড,-নারায়ণগঞ্জ-১৪০০ এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে নারায়ণগঞ্জের ‘সারা’ আউটলেটটি।
নারায়ণগঞ্জে ‘সারা’ লাইফস্টাইলের এই আউটলেটে থাকছে সব বয়সী ক্রেতাদের জন্য পোশাক। প্রাপ্ত বয়স্কদের পাশাপাশি সারা’তে পাবেন শিশুদের জন্যও বিশেষ কালেকশন। প্রায় সহস্রাধিক কালার এবং ডিজাইনের ভিন্নতা থাকছে সারা’ র পোশাকের আয়োজনে।
শীতের হাওয়া বইছে এখনও। তাই হালকা এবং ভারী শীতে পরার জন্য বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক সারা’র নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত নতুন আউটলেটটিতে পাওয়া যাবে। এছাড়া সময়োপযোগী ব্যতিক্রম ডিজাইন, ফ্যাশন, গুণগত মান, স্বাচ্ছন্দ্য ও সাশ্রয়ী মূল্যের পোশাকের চমৎকার সম্ভার পাওয়া যাবে সারার নারায়ণগঞ্জ আউটলেটে।
নারায়ণগঞ্জের বঙ্গবন্ধু রোডে অবস্থিত সারা’র নতুন আউটলেটটিতে পুরুষদের জন্য রয়েছে ক্যাজুয়াল শার্ট, ডেনিম, চিনোস, ডেনিম প্যান্ট, পোলো টি শার্ট, পাঞ্জাবি, পায়জামা, টি-শার্ট এবং ফরমাল শার্ট-প্যান্ট।
নারীদের জন্য থাকছে নিট ফ্যাশন টপস, লন থ্রি পিস, এথনিক থ্রি পিস, ট্যাঙ্ক টপম, এথনিক শর্ট, ফ্যাশন টপস, নিট লেগিংস, এথনিক টু পিস, বটম, ডেনিম, কুর্তি ও পালাজো ফর লেডিস অ্যান্ড গার্লস। মেয়ে শিশুদের জন্য থাকছে ফ্রক, পার্টি ফ্রক, প্যান্ট, গার্লস থ্রি পিস, গার্লস সেট, লেগিংস, টপস, নিমা সেট ও বটম।
ছেলে শিশুদের জন্য থাকছে পাঞ্জাবি, বয়েজ সেট, ডেনিম প্যান্ট, পোলো শার্ট, ক্যাজুয়াল শার্ট, কাবলি সেট, নিমা সেট এবং টি-শার্ট।
সারা’র শীত আয়োজনে পুরুষদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ফুল স্লিভস টি-শার্ট, ডেনিম জ্যাকেট, ফুল স্লিভস ডেনিম শার্ট, ডেনিম শাল। একইসঙ্গে নারীদের জন্য ‘সারা এবার নিয়ে এসেছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম জ্যাকেট, ডেনিম টপস, শাল ও কুর্তি। তাছাড়া প্রবাসীদের জন্য শীতপ্রধান দেশে পরার মতো বিশেষ বোম্বার জ্যাকেটও পাওয়া যাচ্ছে সারার নারায়ণগঞ্জের আউটলেটে। শিশুদের জন্য আরামদায়ক সব শীতকালীন পোশাকের সংগ্রহ। যার মধ্যে ছেলে শিশুদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, টুইল প্যান্ট ও টি-শার্ট। একইসঙ্গে মেয়ে শিশুদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম টপস ও কুর্তি। কেনাকাটার পাশাপাশি শিশুদের খেলার জন্য আউটলেটটিতে রয়েছে কিডস প্লে জোন। অভিভাবকরা বাচ্চাদের রেখে নির্বিঘ্নে নিজেদের কেনাকাটা করতে পারবেন।
নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণীদের জন্য সম্পূর্ণ পশ্চিমা ধাচে প্রস্তুত করা পোশাকের সমারোহ রয়েছে ‘সারা’ লাইফস্টাইলের ওয়েস্টার্ন সাব-ব্র্যান্ড ‘ঢেউ’র কালেকশনে। সারার আউটলেটেই পাওয়া যায় ‘ঢেউ’র কালেকশনের সব পোশাক।
‘ঢেউ’-এর সংগ্রহে পুরুষদের জন্য থাকছে ডেনিম শার্ট, করড শার্ট, ওভারসাইজড টি-শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, জগার্স, কারগো প্যান্ট, ও বিভিন্ন ডিজাইনের জ্যাকেট।
নারীদের জন্য ‘ঢেউ’-এর সংগ্রহে থাকছে ফ্যাশন টপস, মিডি ড্রেস, ওয়েস্টার্ণ শার্ট, টু পিস, বডিকন, ওভারকোট, ক্রপ টপ ও ব্লেজার। কিশোর-কিশোরী হতে শুরু করে তরুণ-তরুণীদের পছন্দের ‘ঢেউ’- এর ট্রেন্ডি ডিজাইনের পোশাকগুলো আপনাকে যেমন স্বাচ্ছন্দ্য দেবে, তেমনি আপনার ফ্যাশনে যোগ করবে নতুন এক মাত্রা।
নারায়ণগঞ্জের এই আউটলেট চালুর মাধ্যমে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে মোট ১৫টি আউটলেট হলো সারা’র। ঢাকায় সারা’র আউটলেট রয়েছে মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি, উত্তরা, মোহাম্মদপুর, বারিধারা, বনশ্রী, ওয়ারি ও বাসাবোতে।
ঢাকার বাইরে সারা এর আউটলেট রয়েছে রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, ফেনী বরিশাল ও সর্বশেষ নারায়ণগঞ্জে।