রান্নায় ব্যবহৃত মশলার মধ্যে অন্যতম হল দারুচিনি। শুধুমাত্র স্বাদ বা গন্ধের জন্য নয়, বিভিন্ন ঔষধি বৈশিষ্ঠ্যর জন্যেও দারুচিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে দারুচিনি। এছাড়াও অ্যান্টি–অক্সিডান্ট হিসেবেও দারুচিনি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
মূলত দু ধরনের দারুচিনি হয়-
১. সেইলন দারুচিনি
২. চাইনিজ বা ক্যাশিয়া দারুচিনি
বলা হয়, সেইলন দারুচিনি চাইনিজ দারুচিনির থেকে অনেক বেশি কার্যকরী। নাম শুনেই বোঝা যায়, সেইলন দারুচিনি শ্রীলঙ্কায় উদ্ভব, আর মূলত দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া অঞ্চলেই পাওয়া যায়।
ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে দারচিনির কার্যকারিতা
আয়ুর্বেদিক ওষুধপত্র বা চিকিৎসার ক্ষেত্রে দারুচিনি বহুকাল ধরেই রক্তে বাড়তি শর্করার মাত্রা কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে এসেছে। সম্প্রতিকালে দেখা গিয়েছে যে ৪০ দিন ধরে প্রতিদিন ৬ গ্রাম দারচিনি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকতে পারে। এর সঙ্গে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রেও দারুচিনি অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।