খাবারে বাড়তি স্বাদ যোগ করতে ক্যাপসিকাম ব্যবহার করা হয়। বাজারে সবুজ, লাল, হলুদ এই তিন রঙের ক্যাপসিকাম পাওয়া যায়। ক্যাপসিকামের নানা উপকারিতা রয়েছে। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম ক্যাপসিকামে ৮৬০ মিলিগ্রাম প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ভিটামিন সি থাকে।
এছাড়া এতে ভিটামিন বি, ই, কে, থিয়ামিন, ফলিক অ্যাসিড, রাইবোফ্ল্যাভিন ইত্যাদি পাওয়া যায়। শরীরের নানা চাহিদা পূরণ করে, পাশাপাশি দীর্ঘদিনের কোনও অসুখ থেকে উপশম পাওয়া যায়।
কেন খাবেন ক্যাপসিকাম-
১. ক্যাপসিকামে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়তে নিয়মিত খেলে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করবে এটি।
২. ভিটামিন এ রয়েছে এতে। চোখের নানা রকম সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের ক্যাপসিকাম খাওয়া উচিত।
৩. ক্যাপসাইসিনস নামক একটি উপাদান থাকে এতে। যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৪. কোলেস্টেরল কম থাকে। খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার চিন্তা থাকে না মোটেই।
৫. মাইগ্রেনের ওষুধ বলা হয় ক্যাপসিকামকে। লাল কিংবা সবুজ, যেকোনও ক্যাপসিকামই শরীরে এবং মাথায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে মাথা যন্ত্রণা, মাইগ্রেন এসকল সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ক্যাপসিকাম।