মানুষটিকে ঘনিষ্ঠভাবে ও আপন করে চিনি গত ৩৪ বছর ধরে। একসঙ্গে সোনারগাঁও হোটেলের হেলথ ক্লাবে ওয়ার্কআউট করেছি প্রায় ৩০ বছর! কাজ, পরিবার, জিম ও কিছু একান্ত সময়, এই নিয়ে আপন বৈশিষ্ট্যে দীপ্যমান মানুষটির নাম এম. মোরশেদ আলম।
বেঙ্গল গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান অগ্রজপ্রতীম মোরশেদ ভাই খাঁটি উদ্যোক্তাদের শীর্ষস্থানীয় একজন। তাঁর কঠোর পরিশ্রম, মেধা, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্যতা আজ বেঙ্গল গ্রুপকে অগ্রগণ্য বিজনেস কনগ্লোমারেট হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে।
গত ৩৪ বছরে মোরশেদ ভাইয়ের কোনো উদ্যোগকে ঋণ খেলাপি হতে দেখিনি। কখনো মানুষের হক মেরে ধনী হতে চাননি এই ব্যক্তিত্ব। ব্যাংক, বীমা, শিল্প কলকারখানায় মোরশেদ ভাই যেমন সফল হয়েছেন, গণমাধ্যমেও (আরটিভি) তিনি তাই।
স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা ও অন্য ধর্মাবলম্বীদের উপাসনা গৃহ প্রতিষ্ঠা করেছেন ব্যাপক উদারতায়। রাজনীতিক মোরশেদ ভাইয়ের অভিষেক হয়েছে সংসদ সদস্য হিসেবে, সেখানেও রেখে চলেছেন ইতিবাচক ভূমিকা।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রিয়জন মোরশেদ আলম ভাইয়ের সঙ্গে আমার কখনো সামান্যতম স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নেই। আছে কেবল ভ্রাতৃপ্রতিম বন্ধন। আপনি সুস্থ্য সুন্দর ও কর্মময় থাকুন মোরশেদ ভাই, আপনার জন্যে এই আমার একান্ত মুনাজাত…।
লেখক: সৈয়দ রানা মুস্তফী, জাতীয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব