লাশকাটা ঘরে জ্বলে মোমবাতি!



হাসান আদিব, স্টাফ করেসপন্ডেট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রাজশাহী
লাশকাটা ঘরে জ্বলে মোমবাতি, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

লাশকাটা ঘরে জ্বলে মোমবাতি, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) মর্গের লাশকাটা ঘরে রয়েছে ১৩টি টিউব লাইট ও ৯টি বাল্ব। তবে তার একটিও জ্বলে না! বৈদ্যুতিক বাতি অকেজো হয়ে পড়ে থাকায় বাধ্য হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে মরদেহের ময়নাতদন্ত কাজ করা হয়। আবার অনেক সময় যারা লাশ কাটেন তারা অস্থায়ী বাল্ব জ্বালিয়ে কাজ করেন। এতে করে দেখা যায় ময়নাতদন্তের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ প্রায়ই অন্ধকারে করা হয়। এর ফলে অনেক সময় প্রতিবেদনে উঠে আসে না মৃত্যুর সঠিক কারণ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৬ সালে রাজশাহীর অভিজাত একটি হোটেল থেকে দুই তরুণ-তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়। সেই লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দেন রামেকের ফরেনসিক বিভাগের তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান ডা. এনামুল হক।

তবে তার ওই ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন যুক্ত করে দেওয়া চার্জশিটে সন্তুষ্ট হতে পারেননি আদালত। ফলে পুনরায় মামলা তদন্ত করা হয়। পরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে বেরিয়ে আসে তাদের নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা।

ভুল ময়নাতদন্ত করার বিষয়ে জানতে চাইলে রামেকের ফরেনসিক বিভাগের সদ্য সাবেক বিভাগীয় প্রধান ডা. এনামুল হক বলেন, ‘আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল। আমি যখন অবসরে যাই, তখনও প্রায় ৩০০টির মতো ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন জমা ছিল। যেগুলো দিয়ে আসতে পারিনি। লাশকাটার ঘরে বৈদ্যুতিক বাল্ব জ্বলে না। টর্চ লাইটের আলোতে প্রায়ই লাশ কাটতে হয়েছে। কখনও বা মোমবাতি জ্বালিয়ে কাটতে হয়েছে। যার ফলে প্রতিবেদন ভুল হতে পারে। সেটিকে (ভুল তথ্য) আমি অস্বাভাবিক মনে করি না!’

এদিকে, বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সরেজমিনে রামেক মর্গের লাশকাটা ঘরে গিয়ে দেখা যায় দুইজন ব্যক্তির ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। তারা হলেন- নওগাঁর বদলগাছির শফিকুল ইসলাম ও বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার অলিক চাকির। তার দু’জনই অ্যালকোহল পানে মারা গেছেন বলে জানা যায়।

লাশকাটা ঘরে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে টিউব লাইট রয়েছে ১৩টি। এনার্জি বাল্ব ৯টি। ফ্যানের সংখ্যা ১৬টি। এগুলোর সুইচ অন করে দেখা যায়- একটি বাল্বও ঠিক নেই। সবগুলো অকেজো। ১৬টি ফ্যানের মধ্যে ১৩টিই অকেজো।

তবে বোর্ডের সঙ্গে সুইচ নেই এমন একটি ছোট এনার্জি বাল্ব জ্বলতে দেখা যায়। সেটি তিন থেকে চার গজের একটি তার দিয়ে পৃথক একটি বোর্ডে সকেটের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। সেই স্বল্প আলোতে লাশের সেলাই করছিলেন রনি নামে এক যুবক।

রনি জানালেন, তিনিই এই লাইটের ব্যবস্থা করে নিয়েছেন। কিন্তু বিদ্যুৎ চলে গেলে সেটিও অফ হয়ে যায়। তখন মোমবাতি জ্বালিয়ে নেন। ফ্যান অকেজো থাকায় প্রচণ্ড গরমে লাশ কাটা ও সেলাইয়ের কাজ করতে হয়। ফলে মন স্থির রেখে কাজ করা সম্ভব হয় না।

লাশকাটা ঘরের ভেতরে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বসার জন্য কয়েক সারি বেঞ্চ রাখা রয়েছে। ময়নাতদন্তের বিষয়ে এখানে তাদের হাতেকলমে শিক্ষা দেওয়া হয়। কিন্তু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফ্যান চলে না বলে গরমের সময় তারা সেখানে গিয়ে বসতে পারেন না। গরমের মধ্যে লাশ কাটা হলে প্রচণ্ড দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা সেখানে বসতে পারেন না।

মর্গে লাশ কাটেন অখিলেশ নামে এক ব্যক্তি। তিনি জানান, সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ময়নাতদন্ত করা হয়। বিকাল ৪টার পর কোনো লাশ এলে আগামী দিনের জন্য রেখে দেওয়া হয়। কিন্তু লাশ রাখার ফ্রিজ কয়েক বছর ধরেই নষ্ট। লাশকাটা ঘরে নেই পানির ব্যবস্থাও। লাশ কাটার পর রক্ত ধুয়ে ফেলতে দূর থেকে পানি আনতে হয় বালতিতে করে। এসব সমস্যা সমাধান করার জন্য অনেকবারই মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু সমাধান হয়নি।

রামেক মর্গে তিন সপ্তাহ আগেও লাশের ময়নাতদন্ত করতেন ডা. মারুফুল আরেফিন। অসংখ্য লাশের ময়নাতদন্তের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। রামেকের লাশকাটা ঘরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা আদর্শ মর্গের প্রথম বৈশিষ্ট্য হলো পর্যাপ্ত আলো থাকা। কিন্তু রামেকের মর্গ আধুনিক মর্গের সংজ্ঞার ভেতরে পড়ে না। লাইট জ্বলে না, ফ্যান চলে না। শিক্ষার্থীদের মানবদেহের সবকিছু দেখানো যায় না। বিদ্যুৎ চলে গেলে মোমবাতি জ্বালাতে হয়। এমন পরিবেশে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে ভুল আসাটা অস্বাভাবিক নয়। তাই ফরেনসিক বিভাগের উন্নয়ন নিয়ে ভাবতে হবে।

রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম বলেন, পুলিশের তদন্তে দেখা যায় খুন হয়েছে, অথচ ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আত্মহত্যা। এমন অনেক ঘটনা আছে। এ রকম সময় আমরা বিষয়টি আদালতকে অবহিত করি। আদালত তখন দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন। তখন দেখা যায়, সত্যিই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হলে যেসব কারণে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ভুল আসে সেগুলো দূর করতে হবে।

রামেকের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. কফিল উদ্দিন বলেন, ‘আমি দায়িত্বে এসেছি কিছু দিন হলো। মর্গে অনেক সমস্যা ছিলো। কিছু কাটিয়ে উঠেছি, কিছু সমস্যা এখনও রয়ে গেছে। আমরা সেগুলো কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। আশা করছি, ধীরে ধীরে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে পারব।

   

সব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে: প্রধান বিচারপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রের সব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে বলে মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, প্রত্যেক মানুষের মৌলিক অধিকার রয়েছে ন্যায়বিচার পাওয়ার। আদালতে বিচার প্রার্থীরা ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্যই আসে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে কক্সবাজার জেলা জজ আদালতে বিচারপ্রার্থীদের জন্য নির্মিত বিশ্রামাগার ‘ন্যায়কুঞ্জ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান বিচারপতি বলেন, আদালতের কর্তব্য হচ্ছে বিচার প্রার্থী সব নাগরিকের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। পাশাপাশি বিচার প্রার্থীদের সব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা।

এছাড়া প্রধান বিচারপতি কক্সবাজারে মাদক মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা উল্লেখ করেন।

এ সময় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিমসহ সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারকরা এবং কক্সবাজারের জজ আদালতের বিচারকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পরে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান কক্সবাজার চীফ জুডিশিয়াল কোর্ট এলাকা পরিদর্শন করেন।

;

কাপ্তাই হ্রদ শুকিয়ে লঞ্চ চলাচল বন্ধ, দুর্ভোগে ৩ লাখ মানুষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ হ্রদ হিসেবে পরিচিত রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি শুকিয়ে ৬ উপজেলার সঙ্গে জেলা শহরের যাত্রীবাহী লঞ্চ যোগাযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।

এতে করে এ উপজেলাগুলোর প্রায় তিন লাখ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। ব্যাঘাত ঘটছে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত কৃষিজ পণ্য পরিবহন। এছাড়া ৪২টি লঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৫ শতাধিক শ্রমিকের জীবিকায় ধস নেমেছে।

প্রতিবছরই শুষ্ক মৌসুম এলেই হ্রদের এসব চর খননের কথা বলা হলেও আদতে বিষয়টি এখনো পড়ে রয়েছে মন্ত্রণালয়ের ফাইলে।

অনাবৃষ্টি, খরা, তলদেশ ভরাটসহ পানির স্তর অস্বাভাবিক হারে হ্রাস পেয়ে কাপ্তাই হ্রদ এখন প্রায় জীর্ণশীর্ণ জলাশয়ে রূপ নিয়েছে। নৌযান চলাচলের পথে ডুবোচর জেগে ওঠায় অসংখ্য ইউনিয়নে সব ধরনের নৌযান চলাচল ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে।

চর জেগে ওঠায় লংগদু, উপজেলা সদর বাঘাইছড়ি, নানিয়ারচর, বরকল, জুরাছড়ি ও বিলাইছড়িতে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে নৌপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রাঙামাটি পার্বত্য জেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষ নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।

রাঙামাটি থেকে উপজেলাগুলোতে চলাচল করা লঞ্চগুলোর শ্রমিকেরা বর্তমানে বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জানিয়ে রাঙামাটি নৌযান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ দে জানান, হ্রদে পানি শুকিয়ে বিভিন্ন স্থানে জেগে ওঠা চরের কারণে অন্তত ৪২টি যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। এ কারণে করে প্রায় ৫শ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।

এদিকে, রাঙামাটিতে আসা-যাওয়া করা যাত্রীরা জানান, হ্রদের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় উপজেলাগুলোর সঙ্গে লঞ্চ যোগাযোগ বন্ধ হয়েছে। এতে ১শ ৫০ টাকার ভাড়া ৭শ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। স্পিডবোটে করে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে। এতে করে সাধারণ কৃষক ও খেটে-খাওয়া মানুষজনের অবর্ণনীয় কষ্ট পোহাতে হচ্ছে।

কাপ্তাই হ্রদ শুকিয়ে যাওয়ায় রাঙামাটির সঙ্গে ৬ উপজেলায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ছবি- বার্তা২৪.কম 

এছাড়া এলাকার মানুষ যেমন করে খাদ্য-সামগ্রী নিতে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন, তেমনিভাবে সেসব উপজেলা থেকে আনারস, কাঁঠাল, আমের মতো মৌসুমী ফল বাজারে আনতে নানা দুর্ভোগে পড়তে হতে হচ্ছে চাষীদের। কোনো কোনো ক্ষেত্রে খরচ তুলতে না পাড়ায় মৌসুমী ফল বাজারেই আনেন না চাষীরা। ওই সব উপজেলার মানুষজন দ্রুত খনন করে কাপ্তাই হ্রদের গভীরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।

এই সংকট সমাধানে কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিংয়ের দাবি জানিয়ে নৌযান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল (যাত্রী পরিবহন) রাঙামাটি জোনের সভাপতি মঈনউদ্দীন সেলিম বলেন, প্রতি বছরই শুষ্ক মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি কমে গিয়ে এই দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। তিন মাসেরও বেশি সময় হ্রদে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখতে হয়। এর ফলে, একদিকে যেমন মালিক-শ্রমিকদের ক্ষতি হয়, অন্যদিকে যাত্রীরাও কষ্ট পান। সে কারণে আমরা অনেকদিন ধরেই কাপ্তাই হ্রদ খননের দাবি জানিয়ে আসছি।

হ্রদের নির্দিষ্ট কিছু অংশ ড্রেজিং করলে পানির প্রবাহ স্বাভাবিক হবে। তখন নৌ চলাচলও স্বাভাবিক হবে। কিন্তু অদৃশ্য শক্তির কারণে আমাদের দাবিটা কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ রাখা হচ্ছে।

কাপ্তাই হ্রদে ড্রেজিংয়ের জন্য মন্ত্রণালয়ে ডিপিপি পাঠানোর কথা জানিয়ে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, কাপ্তাই হ্রদ খননের জন্য ৯শ ৭৭ কোটি টাকার একটি ডিপিপি মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাইয়ের পর্যায়ে আছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই কাপ্তাই হ্রদে ড্রেজিং কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে।

;

চট্টগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারী পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে যুবক আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ে স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে ধরা পড়েছে জয় বিশ্বাস নামের এক যুবক।

শনিবার (১৮ মে) সকালে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে তাকে আটক করা হয়।

জয় বিশ্বাস বাঁশখালীর নাপোড়া বাজার এলাকার কাঞ্চন বিশ্বাসের ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য সহকারী সুজন বড়ুয়া জানান, স্বাস্থ্য সহকারী পদের নিয়োগ পরীক্ষা দিতে আসা এক পরীক্ষার্থীকে সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে তার নথিপত্র দেখে পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

;

তাপসকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান খোকন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গু আক্রান্তের তথ্য নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বর্তমান মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে কাদা ছোড়াছুড়ি করতে না চাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন ডিএসসিসি'র সাবেক মেয়র এবং ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. সাঈদ খোকন।

এক্ষেত্রে একে অপরকে দোষারোপ না করে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান হানিফ-পুত্র খোকন।  

শনিবার (১৮ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত ‘এগিয়ে ছিল দক্ষিণ ঢাকা, স্মৃতির পাতায় ফিরে দেখা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। 

;