ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৬ খাদ্য কর্মকর্তা জেলহাজতে

  • স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঠাকুরগাঁও
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ঠাকুরগাঁও বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হাছানুজ্জামানের আদালত। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ঠাকুরগাঁও বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হাছানুজ্জামানের আদালত। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

পাঁচটি ভুয়া প্রকল্প তৈরি করে ৬ মেট্রিক টন চাল আত্মসাতের অভিযোগে আটক এক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৬ খাদ্য কর্মকর্তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হাছানুজ্জামানের আদালতে আটককৃতদের উপস্থিত করা হয়। পরে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়।

বিজ্ঞাপন

এর আগে বুধবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

জেলহাজতে পাঠানো ওই ৬ জন হলেন- ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২১নং ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সীমান্ত কুমার বর্মণ (নির্মল), ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) গোলাম কিবরিয়া, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা বিল্পব কুমার সিংহ রায়, ঠাকুরগাঁও জেলার গড়েয়াহাট খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাঈদুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও সদর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহাবুদ্দিন আহাম্মদ, ঠাকুরগাঁওয়ের শিবগঞ্জ খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসএম গোলাম মোস্তফা।

বিজ্ঞাপন

জানা গেছে, ওই ৬ জন পরস্পর যোগসাজশে ও জালিয়াতিমূলকভাবে কাগজপত্র তৈরি করে অসৎ উদ্দেশে ঠাকুরগাঁও জেলার মাহালিয়াহাট বাজার জামে মসজিদ, মাধবপুর উন্নয়ন যুব সংঘ, মাধবপুর ফোরকানিয়া মাদরাসা, মাধবপুর রামকৃষ্ণ মন্দির ও ব্যারিস্টার জামে মসজিদের নামে ৫টি প্রকল্পের ৬ মেট্রিক টন চাল আত্মসাৎ করেন। ওই ৬ মেট্রিক টন চালের আনুমানিক বাজার মূল্য ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬০৮ টাকা।