বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চেয়ে নির্যাতিত ৩ বন্ধুর খোঁজ রাখেনি কেউ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নাটোর
বঙ্গবন্ধুর বিচার চেয়ে জেল খেটেছিলেন ৩ বন্ধু, ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধুর বিচার চেয়ে জেল খেটেছিলেন ৩ বন্ধু, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিনের ভোরের আলো জানান দিয়েছিল আর বেঁচে নেই বাঙালির ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁকে হত্যার পরদিন রাতারাতি বদলে গেলো দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। সামরিক জান্তার ভয়ে আড়ালে চলে গেলেন আওয়ামী লীগের বহু নেতা। কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুকে হারানোর শোকে মুহ্যমান হয়ে নীরব হয়ে গেলেন।

কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করে জীবন বাজি রেখে তাঁর হত্যার বিচার চেয়ে রাজপথে নামলেন নাটোরের গুরুদাসপুরের চাচকৈর এলাকার তিন ছাত্রলীগ কর্মী প্রবীর কুমার বর্মন, নির্মল কর্মকার ও অশোক কুমার পাল। হত্যাকাণ্ডের একদিন পর ১৭ আগস্ট তিন বন্ধু বিবেকের দংশনে এক হয় 'রক্তের বদলে রক্ত চাই, মুজিব হত্যার বিচার চাই' শ্লোগানটি নিজেরা হাতে লিখে পোস্টার আকারে গুরুদাসপুরের দেয়ালে দেয়ালে সাঁটিয়ে ও লিফলেট আকারে বিতরণ করলেন।

সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চেয়ে এটিই ছিল দেশের উত্তরাঞ্চলের প্রথম প্রতিবাদ। হত্যার বিচার চাওয়ায় 'বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা'র অভিযোগে ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ডসহ ২৯ মাস কারাভোগের পর ১৯৭৭ সালে মুক্তি পান তিন বন্ধু প্রবীর, নির্মল ও অশোক।

বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী হিসেবে সরব ভূমিকার কারণে তিন জনের প্রত্যেকের পরিবারকে মূল্য দিতে হয়েছে পরবর্তীতে। ছাত্রাবস্থায় কারাবরণ, তৎকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতন ও নিজেদের জমি-ভিটেমাটি প্রভাবশালীদের দখলে চলে যাওয়ায় আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি তিনজন। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তির রক্তচক্ষু মোকাবিলা করে কোনোরকমে টিকে ছিলেন তারা।

বঙ্গবন্ধু হত্যার ৪৩ বছর পার হলেও কারাবরণকারী নির্যাতিত ওই তিন বন্ধুর খোঁজ নেয়নি কেউ। সম্প্রতি বার্তা২৪.কমের সাথে সেই প্রতিবাদের দিন, দফায় দফায় নির্যাতন ও কারাবরণের স্মৃতি শেয়ার করেছেন তিন বন্ধু প্রবীর কুমার বর্মন, নির্মল কর্মকার ও অশোক কুমার পাল।

প্রবীর কুমার বর্মন বলেন, ‘১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর বিবেক আমাদের কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছিল। তাই আমরা হত্যাকারীদের বিচার চেয়ে ১৭ আগস্ট রাস্তায় নামি, পোস্টারিং করি। ওই রাতে আমাদের গ্রেফতার করে গুরুদাসপুর থানার পুলিশ। পরদিন থানার তৎকালীন ওসি আনোয়ার হোসেন আমাদের নাটোর মহাকুমা আদালতে সোপর্দ করেন। আদালত প্রত্যেককে দুই বছরের ডিটেনশন দিয়ে সাবজেলে প্রেরণের নির্দেশ দেন। বয়সে তরুণ ও ছাত্রলীগের কর্মী হওয়ায় জেলখানায় আমাদের ওপর নির্মম নির্যাতন চালানো হয়। জেল পুলিশদের অসহনীয় নির্যাতনের কথা মনে পড়লে এখনও গা শিউরে ওঠে।

দুই বছরের ডিটেনশন শেষে সকলকে ৬ মাস করে সশ্রম কারাদণ্ড ও দুইশ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা দিতে না পারায় আরও দুইমাসের কারাভোগ করতে হয়। জেল থেকে মুক্তির পর এক নিদারুণ কষ্টের জীবন শুরু হয়।

ছোট ভাইয়ের ইলেকট্রিক সরঞ্জামের দোকান চালিয়ে দুই মেয়ে কৃপা ও তৃষাকে এমএ পাশ করিয়েছি। তাদের চাকরি হয়নি। ছেলে প্রসেনজিৎ বিএ পড়ছে। স্ত্রী সন্ধ্যা বর্মন অসুস্থ। জীবন সায়াহ্নে এসে সংসারের খরচ জোগানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।'

অশোক কুমার পাল বলেন, 'গ্রেফতারের পর আমাদের প্রথমে নাটোর সাবজেল ও পরে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। নাটোর সাবজেলে না হলেও রাজশাহী কারাগারে নেয়ার পর আমাদের ওপর  চালানো হয় নির্যাতন। কারাগারে থাকা অবস্থায় ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার জন্য আমাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তি দেয়া হয়। পরীক্ষা শেষে আবার কারাগারে নেওয়া হয়। দুই বছর ৬ মাস কারাভোগের পর নিরাপত্তার অভাবে আমি ভারতে চলে যাই। দশ বছর পর দেশে ফিরে আসি। তবে সংসারের হাল আর শক্ত করে ধরতে পারিনি। গান শিখিয়ে যা উপার্জন করেছি তাই মাস শেষে স্ত্রীর হাতে দিয়েছি।’

এভাবেই দুই মেয়ে মুনমুন ও অন্তরাকে লেখাপড়া শিখিয়েছি। অন্তরা এমএ পাশ করলেও চাকরি জোটেনি কপালে।'

নির্মল কর্মকার বলেন, 'গ্রেফতারের পর কারাগারে সয়েছি নির্যাতন আর পরিবার সয়েছে কষ্ট। জেল থেকে মুক্তির পরও ভয়ে ভয়ে থেকেছি শুধু পরিবারের জন্য। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চাওয়ায় আমার জীবনের সোনালী সময় আর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। এটাই নিজের কাছে সান্ত্বনা যে আমরা চুপ করে বসে থাকিনি।'

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ চেতনায় ধারণ করে এখনও প্রতীক্ষায় রয়েছেন তিন বন্ধু। নাটোরের গুরুদাসপুর পৌর শহরের চাঁচকৈড় বাজারে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করেন তারা। সুখে-দুঃখে এখনও তারা একে অপরের খোঁজ রাখেন। তবে তাদের জীবন চলছে সীমাহীন কষ্টের মধ্য দিয়ে। তবুও তারা মুখফুটে বলতে পারেন না কষ্টের কথা কারো কাছে। প্রতিবছর ১৫ আগস্ট এলে তারা উপোষ থাকেন বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি কামনায়, প্রার্থনা করেন বঙ্গবন্ধুর জন্য। জীবন সায়াহ্নে এসে তারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় জড়িতদের বিচার দেখে মরতে চান।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক তিন বন্ধুর সাহসিকতার কাহিনী জানার পর গুরুদাসপুরের তরুণ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন তাদের সাহসিকতাপূর্ণ অবদানকে এবার থেকে যথাযথ মূল্যায়নের অঙ্গীকার করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তমাল হোসেন বলেন, জাতির পিতা হত্যার বিচার চেয়ে নির্যাতিত তিন বন্ধুর বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন থেকে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে। পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের যথাসম্ভব মর্যাদাদান ও সহায়তা করা হবে। বঙ্গবন্ধুর অকুতোভয় সৈনিকদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন ভুলে না যায় সেজন্যও আগামীতে বিভিন্ন আয়োজনে সম্মানের সাথে তাদের উপস্থিতির জন্য অনুরোধ করা হবে।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;