টেকনাফে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমেছে

  • নুরুল হক, উপজেলা করেসপেন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টেকনাফ (কক্সবাজার)
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি

মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি

ডিসেম্বরে মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পেঁয়াজ আমদানি আগের চেয়ে অনেকটা কমে এসেছে। এ বন্দর দিয়ে গত ডিসেম্বর মাসে ১৪ হাজার ৬৪৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। তবে বাজারে এখনো পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক পর্যায়ে আসেনি।

এদিকে গত আগস্ট মাসে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়ে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। তবে এ সময়ে টেকনাফ বন্দর দিয়ে মিয়ানমার থেকে ৬০ হাজার ৭০৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। যার মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করে দেশের সংকট মোকাবিলায় ভূমিকা রেখেছেন।

বিজ্ঞাপন

বুধবার (১ জানুয়ারি) রাত ৭টার দিকে এসব তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা আবছার উদ্দীন বার্তা২৪.কম-কে জানান, মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমে এসেছে। গত এক মাসে ১৪ হাজার ৬৪৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। পেঁয়াজ আমদানির ফলে রাজস্ব আদায়ে প্রভাব পড়েছিল। তবে দেশের চাহিদা মেটাতে ব্যবসায়ীদের পেয়াঁজ আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত করতে হয়।

শুল্ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে গত এক মাসে (ডিসেম্বরে) ১৪ হাজার ৬৪৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এর আগে নভেম্বরে ২১ হাজার ৫৬০ মেট্রিক টন, অক্টোবর মাসে আমদানি হয় ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। এছাড়া সেপ্টেম্বর ও আগস্ট মাসে ৩ হাজার ৫৭৩ মেট্রিক ও ৮৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল।

বিজ্ঞাপন

টেকনাফ স্থলবন্দর ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট এর ব্যবস্থাপক মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী বার্তা২৪.কম-কে বলেন, আগের তুলনায় মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমেছে। শুনেছি চট্রগ্রাম বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে, ফলে এখানকার ব্যবসায়ীরা মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমিয়ে দিয়েছে বলে দাবি তার।