শ্রীমঙ্গলে রেলের জমি ফের দখল



এম ইদ্রিস আলী, ডিস্ট্রিক্ট করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মৌলভীবাজার
আবারো রেলওয়ের জমি দখল শুরু হয়েছে/ছবি: বার্তা২৪.কম

আবারো রেলওয়ের জমি দখল শুরু হয়েছে/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গেল বছরের ২৭ নভেম্বর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের ভানুগাছ সড়কের পাশ থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে নিজেদের জায়গা উদ্ধার করেছিল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। অভিযানে রেলের প্রায় ২ দশমিক ৮৭ একর জায়গা উদ্ধার করা হয়। কিন্তু উচ্ছেদ অভিযান শেষ হবার কিছুদিনের মধ্যেই আবারো শতকোটি টাকা মূল্যের এই জমি দখল শুরু হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, আগের অভিযানে উচ্ছেদ হওয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তাদের দোকানের সাইনবোর্ড লাগিয়ে বাঁশ, কাঠ, টিন ব্যবহার করে দোকানঘর তৈরি করছেন। ফার্নিচারের দোকানগুলোতে সাজিয়ে রাখা হয়েছে মালামাল। খালি জায়গাগুলো আবারো গড়ে তোলা হচ্ছে নতুন সব দোকান।

মার্কেটসহ গড়ে তোলা হচ্ছে অবৈধ স্থাপনা 

হাতিল ফার্নিচারের লোকমান হোসেনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন শাওন বলেন, আমরা এখানে ৩৫ বছর ধরে ব্যবসা করছি। নোটিশ না দিয়ে রেলওয়ে আমাদের এখান থেকে উচ্ছেদ করে। উচ্ছেদের দিন মাল সরানোর সময়টুকু পর্যন্ত দেয়া হয়নি। শুধু মাত্র মাইকিং করা হয়েছে। কোন জায়গা উচ্ছেদ করা হবে সেটি উল্লেখ করা হয়নি। বর্তমানে আমরা এই জমিতে এতদিন ধরে দখলে আছি। যদি রেল লিজ দেয় তাহলে আমাদেরকে দিতে হবে।

আনোয়ারা ট্রেডার্স, খান ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড ওয়ার্কস, হোসেন ট্রেডার্স অ্যান্ড মটরসসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক বলেছেন, সবাই তো আগের দখলকৃত জায়গায় নিজেদের ঘর তুলছে। কেউ বাধা দিচ্ছে না। তাই আমাদের পুরোনো দোকানের জায়গায় নতুন করে ঘর তুলছি। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ উচ্ছেদ করতে চাইলে সে সময় উঠে যাব। কিন্তু এখন যদি দখল করে না রাখি পরে এই জায়গা আরেকজন দখল করে নেবে।

রেলওয়ের শতকোটি টাকার জমি দখলের পাঁয়তারা চলছে

আনাস ফার্নিচারের মালিক আবুল খায়ের বলেন, দুই বছর আগে ৮ লাখ টাকা দিয়ে এখানে জমি কিনেছিলাম। এখন অস্থায়ীভাবে আছি। রেলওয়ের জায়গা যদি লিজ দেয়, তাহলে আমরা নেব। এই আশায় বসে আছি।

মেসার্স মির্জা ট্রেডার্সের স্বত্তাধিকারী মির্জা কামাল হোসেন বলেন, শওকত মিয়া নামে সেন্ট্রাল রোডের এক পেঁয়াজের আড়তদার ব্যবসায়ির কাছ থেকে দুই বছর আগে ১৬ লাখ টাকা দিয়ে কিনেছিলাম। এর পর জমিতে মাটিভরাট করা, পাকা ঘর বানানোসহ ৩৩ লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে। এখন আমরা ছাউনি দিয়ে ইট ফেলে জায়গা দখল করে রেখেছি। আমাদের ইচ্ছা হলো, সরকার যদি লিজ দেন, তাহলে আমরা লিজ নেয়ার দাবীদার।

তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে রেলের সার্ভেয়ার এসে যারা যারা সাইনবোর্ড দিয়ে দোকানপাট বসিয়েছেন তাদের তালিকা করে নেন। ওই সময় জিআরপি থানার ওসি বলেছিলেন নতুন দখলদারদের নামে নাকি মামলা হয়েছে। কই এর পরে তো আর কেউ আসেনি।

জমি উদ্ধারে গেল বছরের নভেম্বরে অভিযান চালায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ

এদিকে গত ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া সেকশনের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (কার্য) মো. জুয়েল হোসাইন বাদী হয়ে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানায় একটি লিখিত এজহার দাখিল করেছেন। এতে মোট ১৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

এরা হলেন- মো. আলী পিতা-মাসুক মিয়া, আব্দুল হাই পিতা আব্দুল মান্নান, নোয়াব মিয়া পিতা-অজ্ঞাত, মো. খালিছ খান পিতা মৃত তোতি খান, মিলন মিয়া পিতা অজ্ঞাত, মো.লোকমান হোসেন পিতা মৃত হাজী সিকান্দার, মো. শাহ আলম পিতা মো. সিরাজ খান, আব্দুল মোমিত পিতা অজ্ঞাত,

আব্দুল মোমিন পিতা মৃত আসলাম মিয়া, মো. আবুল খায়ের পিতা মৃত আব্দুল জনি, মো. ইমরান হোসেন পিতা মৃত মো. হোসেন মিয়া, মো. রিপন পিতা মৃত আলী, মো. শাহজাহান মিয়া পিতা অজ্ঞাত, মো. হাফিজ মিয়া পিতা অজ্ঞাত।

রেলের জমি দখল করে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে

জানতে চাইলে শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, সরকারি রেলওয়ের জায়গা উচ্ছেদ করার পর আবার তারা অনধিকার প্রবেশ করে ঘর দরজা নির্মাণ করার চেষ্টা করছে এমন অভিযোগে লিখিত এজহার দাখিল করেছে। আমরা বিষয়টি ইনভেস্টিগেশন করেছি। এর সত্যতাও পেয়েছি। রেলের জমি যে দখল করেছে, সেটি আমরা ভিডিও করে রেখেছি। কিন্তু দখলকৃত এই জমির অবস্থান রেলওয়ের সীমানায় না হওয়ায় এর কার্যক্রম নিবে বেঙ্গল থানা।

ওসি বলেন, আমি বাদী মো. জুয়েল হোসাইনকে টেলিফোনে বলে দিয়েছি আমার কাছে যে এজহারটা দিয়েছিলেন সেটা ঠিক আছে। এটি রেলওয়ের জায়গা। কিন্তু এই জমি আমার জুরিসডিকশনের মধ্যে পরে নাই। এটা বেঙ্গল থানার জুরিসডিকশন। আরেকটা এজহার লিখে বেঙ্গল থানার ওসিকে দিতে বললে তিনি বলেছেন বেঙ্গল থানায় এজহার দিবেন।

রেলের জায়গা আবার দখল হচ্ছে

শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান, রেলওয়ের জায়গা দখলমুক্ত করার কাজটা রেলপথ মন্ত্রণালয়ের। তারা যখন উচ্ছেদ অভিযান করে তখন তিনি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এখন আবারও নতুন করে ওই জমি বেদখল হচ্ছে। এ বিষয়টি রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নজরে আনা হবে। তারা আবারও উচ্ছেদ অভিযান করতে চাইলে তাদেরকে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।

এ বিষয়ে রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ ৩৮ বছর পর আমরা মহামূল্যবান ওই জায়গাটি অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে উদ্ধার করেছিলাম। এখনও কাউকে ওই জায়গা লিজ (ইজারা) দেওয়া হয়নি। শুনেছি আবারও দখলের চেষ্টা চলছে। আমি আমিনের (সার্ভেয়ার) কাছে ব্যাখা চেয়েছি কীভাবে এই জায়গা আবার দখল হচ্ছে। তাকে বলা হয়েছে দখলদারদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করার জন্য।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;