অপরিকল্পিত কারখানা মারছে নদী



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
নদী থেকে আশেপাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে/ছবি: বার্তা২৪.কমছবি: বার্তা২৪.কম

নদী থেকে আশেপাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে/ছবি: বার্তা২৪.কমছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন কল-কারখানার বর্জ্যে মরছে নদী-খাল-বিল ও জলাশয়। নদীতে বর্জ্য নিষ্কাশনের কারণে পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোর লাখো মানুষের জীবনযাত্রাও হয়ে উঠেছে দুর্বিষহ। মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে নদীপাড়ের মানুষ। তারা আক্রান্ত হচ্ছেন শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগসহ নানা জটিল রোগে। মারা যাচ্ছে গৃহপালিত গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী। মৎস্যশূন্য হয়ে পড়ছে নদী-খাল-বিল জলাশয়।

হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুতাং নদী এক সময় এলাকার ঐতিহ্য বহন করত। কিন্তু গেলো কয়েক বছরে ওলিপুরে গড়ে উঠেছে অন্তত অর্ধশতাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান। এসব শিল্প প্রতিষ্ঠানের দূষিত বর্জ্য প্রতিনিয়ত ফেলা হচ্ছে নদীতে। ফলে কালো হয়ে গেছে নদীর পানি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, কল কারখানার দুষিত বর্জ্যে নদীটি দুষিত হওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে তীরবর্তী বুল্লা, করাব, লুকড়া, নুরপুর, রাজিউড়াসহ বেশ কটি ইউনিয়নে বাসিন্দাদের জীবনে। কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক বিপর্যয়ের পাশাপাশি মানবিক সঙ্কটের সৃষ্টি হয়েছে। মরে যাচ্ছে নদীর সকল মাছ। ফলে আয়ের উৎস হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার জেলে।

নদীর বিষাক্ত জলে মরছে জলজ প্রাণী/ছবি: বার্তা২৪.কম

শুধু তাই নয়, নদী দূষণের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে এলাকার ফসলি জমি। এ নদীর পানি এখন কৃষিকাজে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তারপরও যারা ব্যবহার করছেন, তাদের জমির উর্বরাশক্তি কমে যাচ্ছে। নদীর পানি পান করে মারা যাচ্ছে গরু-ছাগল, হাঁস-মোরগসহ গৃহপালিত পশুপাখি। আশপাশের গ্রামগুলোতে হাঁস-মুরগি পালনও বন্ধ হয়ে গেছে।

একই অবস্থা জেলার বাহুবল উপজেলার করাঙ্গী নদীরও। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠা কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের দূষিত বর্জ্য সরাসরি ফেলা হচ্ছে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী করাঙ্গী নদীতে। এ নদীটির অবস্থাও এখন সুতাং নদীর মতোই করুণ।

শুধু সুতাং ও করাঙ্গী নদীই নয়। এই দুটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বাদ যায়নি জেলার অন্যসব নদীগুলোও। জেলার বাকি নদীগুলোর অবস্থাও একই রকম।

সুতাং নদীর বিষয়ে তীরবর্তী বাসিন্দা উচাইল গ্রামের আব্দুস সালাম বলেন, সুতাং নদীর পানির দুর্গন্ধের জন্য আমরা বাড়িঘরে থাকতে পারছি না। এক সময় সুতাং নদীর মাছের জন্য দূর থেকে মানুষ আসতো। এখন মাছ একেবারেই পাওয়া যাচ্ছে না।

নদী থেকে আশেপাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে/ছবি: বার্তা২৪.কম

মো. আলাই মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, কোম্পানি আসার পর থেকেই নদীর পানির এই অবস্থা। সুতাং নদী আমাদের অনেক উপকার করত, মানুষ গোসল করতো, মাছ আহরণ করত। এখন আমরা খুব কষ্টের মধ্যে আছি। এই এলাকায় কেউ বিয়ে দিতেও চায় না।

নদী দূষণের বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপা হবিগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল বলেন, অপরিকল্পিত শিল্পায়নে দেশের উন্নয়ন নয় বরং ধ্বংস ডেকে আনছে। সুতাং নদী এবং আশপাশের খাল-বিলের চিত্র দেখলেই বিষয়টি বুঝা যাবে। শুধু সুতাং নদী নয়, জেলার প্রতিটি নদীর একই অবস্থা। পাশাপাশি খাল, বিল, জলাশয়েও এসব নদীর মাধ্যমে শিল্পবর্জ্য নিক্ষেপ হচ্ছে। ফলে এই অঞ্চলের পরিবেশ ও মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সকল ধরনের শিল্পবর্জ্য ‘উৎসে পরিশোধন’ বাধ্যতামূলক হলেও এই অঞ্চলে তা একেবারেই মানা হচ্ছে না। কল কারখানাগুলো শুরু থেকেই বেপরোয়াভাবে দূষণ চালিয়ে আসছে যা সংশ্লিষ্ট গ্রামসমূহের বাসিন্দাদের সাংবিধানিক অধিকারের ওপর প্রত্যক্ষ আঘাত।

লাখাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. আমিরুল ইসলাম আলম বলেন, সুতাং নদীটি এলাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই নদীর পানি ব্যবহার করে অনেক কৃষক উপকৃত হতো। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে শিল্পকারখানা হবার পর থেকেই নানা সমস্যা হচ্ছে। মানুষ পানি ব্যবহার করলে চর্মরোগসহ নানান ধরনের অসুখ হয়।

তিনি বলেন, নদী এবং আমাদের বিলগুলোর মাছ বিনষ্ট হচ্ছে। পানিতে যত ধরনের প্রাণী আছে, এদের প্রায়ই দেখা যায় মরে ভেসে উঠতে। ময়লা পানির কারণে যে পরিমাণ ফসল উৎপাদন হবার কথা তা হচ্ছে না। দূষণের কারণেই প্রাণী এবং মাছ ধ্বংস হচ্ছে। লাখাই উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের প্রায় ৫০টি গ্রাম নদীর পাড়ে। এই গ্রামগুলোর মানুষ নদীর পানি ব্যবহার করতে পারছে না।

নদী অঞ্চলের পরিবেশ বেশি মাত্রায় দূষিত/ছবি: বার্তা২৪.কম

সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জহিরুল হক শাকিল বলেন, হবিগঞ্জে সুশাসন না থাকাতে, পরিবেশগত মনিটরিং না থাকাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্লিপ্ততায় এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের অনাচারে এই এলাকার পরিবেশ চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন। হবিগঞ্জের ৫টি নদী সম্পূর্ণভাবে বিপন্ন হয়ে গেছে শুধুমাত্র হবিগঞ্জের শিল্পায়নের জন্য। এই শিল্পায়ন এবং প্রবৃদ্ধি কার জন্য?

তিনি বলেন- এখন যদি মানুষই না থাকে, তাহলে ভোগ করবে কে? নদীর পানি কালো আলকাতরার মতো প্রবাহিত হচ্ছে। আমরা দেখেছি ব্যাঙ মরে ভেসে রয়েছে। এলাকার স্থানীয়রা বলছেন, এই পানি যদি পশুপাখি খায় তাহলে প্রাণীগুলো মারা যাচ্ছে। এই পানি ব্যবহার করে দৈনন্দিন কাজকর্ম চলত, চাষাবাদ হচ্ছে না. প্রতিবছর এইখানে পুণ্যস্নান হত কিন্তু এখন তা হচ্ছে না। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষসহ এলাকার জনপ্রতিনিধিদের দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া দরকার। তা না হলে কিছুদিন পর এখানে চরম মানবিক বিপর্যয় নেমে আসবে।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;