ঘূর্ণিঝড় ফণী

উপকূলীয় মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে উদ্বুদ্ধ করছেন মংলা প্রশাসন

  • ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বাগেরহাট, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মংলা এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে, ছবি: বার্তা২৪.কম

আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মংলা এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে, ছবি: বার্তা২৪.কম

মংলার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করছে স্থানীয় প্রশাসন।

শুক্রবার (৩ মে) সকাল থেকেই মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হয়েছে। ঝড়-বৃষ্টি শুরু হওয়ায় মংলার সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জয়মনিরঘোল, কোলাবাড়ী, কাটাখালী এলাকার বাসিন্দাদের আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।

বিজ্ঞাপন

আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়া লোকজনের মাঝে বিকেলে শুকনা খাবার বিতরণের কথা জানিয়েছেন উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো: নাহিদুজ্জামান। এছাড়া সকালেও আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে তালা ঝুলে থাকলেও দুপুরের পর থেকে সকল আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেয়া হচ্ছে।

তবে বিকেল ৩টা থেকে শহর ও শহরতলীর সকল দোকানপাট বন্ধ রেখে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য মাইকিং প্রচারণা চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। শহরের লোকজন এখনও আশ্রয়কেন্দ্রমুখী হয়নি।

বিজ্ঞাপন

এদিকে সাত নম্বর বিপদ সংকেত জারির দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১টা পর্যন্ত মংলা বন্দরসহ সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় রৌদ্রজ্জ্বল আবহাওয়া বিরাজ করলেও দুপুর ১টা থেকে বৃষ্টিপাত ও হালকা-মাঝারি ধরণের ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে শুরু করেছে।

এদিকে জয়মনি এলাকার আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার। এ সময় তিনি মানুষদেরকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।