বিএটিবিতে সিএসআরের অর্থ কেলেঙ্কারি, চাকরিচ্যুতির আতঙ্কে কর্মকর্তারা!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশের (বিএটিবি) কর্মকর্তাদের মধ্যে চাকরি হারানোর আতঙ্ক বিরাজ করছে। কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির (সিএসআর) ২০০ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ বিএটিবির তিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার পদত্যাগের পর থেকে কর্মীরা এমন আতঙ্কে রয়েছেন। সিএসআরের অর্থ লোপাটের অভিযোগে বিএটির প্রধান কার্যালয়ের অডিট বিভাগের কর্মকর্তাদের তোপের মুখে কোম্পানির ঢাকা কার্যালয়ের এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধান শেখ শাবাব আহমেদ, লিগ্যাল অ্যান্ড অ্যাক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান মুবিনা আসাফ, বিজনেস কমিউনিকেশন ম্যানেজার ফুয়াদ বিন সাজ্জাদ পদত্যাগে বাধ্য হন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জানুয়ারি মাসে বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের একটি অডিট টিম ঢাকায় আসেন। অডিট টিম কাজের শুরুতেই কর্মকর্তাদের কম্পিউটার জব্দ করেন। সবাইকে জানিয়ে দেন কোন কর্মী তার ডেস্ক থেকে নড়চড় করতে পারবেন না। একই সময়ে বিএটিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শেহজাদ মুনিমকে এক সপ্তাহের জন্য হোম অফিস দেওয়া হয়। ইংল্যান্ডের অডিট টিম প্রথমেই সিএসআর কর্মসূচি অর্থ নয়-ছয়ের প্রমান পেয়েছেন। এবিষয়ে শেখ শাবাব আহমেদের কাছে জানতে চাইলে সন্তোষজনক কোন জবাব দিতে পারেননি। তবে তিনি অডিট টিমকে জানিয়েছেন সব ঘটনা ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) অবগত। সংশ্লিষ্ট সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে বিএটিবির সচিব আজিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, কোম্পানির এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধান শেখ শাবাব আহমেদ এখনও চাকরিতে রয়েছেন। ‍মুবিনা আসাফও আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। আপনার যদি কিছু জানার থাকে আমাদের মেইল করতে পারেন। আমরা সব প্রশ্নের উত্তর দেব।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বহুজাতিক তামাক কোম্পানি বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশের (বিএটিবি) কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির (সিএসআর) ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ের বিষয়ে আপত্তি তুলেছে কোম্পানির অডিট বিভাগ। এই অর্থ খরচের বিষয়ে জানতে চাইলে অডিট বিভাগের কাছে কোন জবাব দিতে পারেনি কোম্পানির এমডি শেহজাদ মুনিম। পরবর্তীতে এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধান শেখ শাবাব আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি অডিট বিভাগে জানিয়েছেন বিষয়টি ঊর্ধ্বতন সবাই অবগত। এ ঘটনার পরই চাকরিচ্যুত করা হয় তিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে। গত ৫-৬ বছর ধরে এই অর্থ নয়ছয় করা হয়েছে। প্রাথমিক হিসাবে ২০০ কোটি টাকা বলা হলে অর্থের পরিমাণ আরও বাড়বে।

সূত্র আরও জানিয়েছে, কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির (সিএসআর) ২০০ কোটি টাকা নয়ছয়ের ঘটনায় তোপের মুখে পড়েছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের অন্য কর্মকর্তারাও। যে কোন সময় তাদেরকে চাকরিচ্যুত করা হতে পারে। অথবা তারাও চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে পারেন।

সূত্র জানিয়েছে, বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকো পরিচালিত প্রেরনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সিএসআরের অর্থ ব্যয় করে বিট্রিশ তামাকজাত পণ্য উৎপাদন কোম্পানিটি। মূলত এই প্রেরনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অর্থ লোপাট করেছে কতিপয় কর্মকর্তারা। করোনার সময় প্রেরনা ফাউন্ডেশন মাস্ক তৈরি করলেও এখন তারা চকলেট সহ নানা রকম পণ্য বাজারজাত করছে। অভিযোগ রয়েছে প্রেরনা ফাউন্ডেশনে বিক্রির পণ্য সরবরাহ করা হয় শেহজাদ মুনিম পরিচালিত কোম্পানি থেকে।

এদিক কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচির আড়ালে সারা দেশের কৃষকদের দীর্ঘদিন ধরে তামাক চাষে উদ্বুদ্ধ করছে বিএটিবি। সিএসআর- এর প্রকল্প ‘দীপ্ত’ ও ‘বনায়ন’ দিয়ে নিজেদের বিজ্ঞাপন প্রচার করে বেড়াচ্ছে বিএটিবি। তামাক বিরোধী সংগঠনগুলো বলছে, কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কার্যক্রমের মাধ্যমে কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার ও কৃষকদের তামাক চাষে উদ্বুদ্ধ করছে বিএটিবি। আইনের ফাঁক গলে এসব দিয়ে কোম্পানির লোগো প্রচার করিয়ে নিচ্ছে। বিএটিবি কৃষকদের উন্নত চাষের প্রশিক্ষণের নামে দেওয়া হচ্ছে কেবল তামাক চাষের প্রশিক্ষণ।

অন্যদিকে, ২০১৩ সালে পাহাড়ে অন্ধকার দূর করে আলো জ্বালানো হয়েছে বলে কোটি টাকা খরচে বিজ্ঞাপন প্রচার করেছে বিএটিবি। তবে শুধুমাত্র কোম্পানির তালিকাভুক্ত কয়েক’শ চাষির মাঝে ‘দীপ্ত’ প্রকল্পের সৌরবিদ্যুৎ সরবরাহ করছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, মূলত অন্য কোম্পানির চাষিদের আকৃষ্ট করতে এবং পত্রিকায় নিজেদের লোগো ব্যবহার করতেই এসব সোলার বিতরণ করছে বিএটিবি।

বান্দরবান ও খাগড়াছড়ির ৪টি গ্রামের ৫৭৬টি পরিবারকে ‘দীপ্ত’ প্রকল্পের অধীনে সৌরবিদ্যুত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএটিবি। হতদরিদ্র পরিবারগুলোকে এ প্রকল্পের মাধ্যমে সৌরবিদ্যুত সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে প্রচারণা চালালেও, দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র নিজ চাষিদের। এদের মধ্যে অনেক অবস্থাসম্পন্ন কৃষকও রয়েছেন। তামাকচাষিরা জানান, ২০ ওয়াটের এ সৌরবিদ্যুৎ দিয়ে তিনটি বাতি জ্বালানো সম্ভব।

সূত্র জানিয়েছে, এ ধরনের একটি সৌরবিদ্যুৎ স্থাপনে বিএটিবি’র খরচ হয়েছে মাত্র ২৫ হাজার টাকা। অথচ বিজ্ঞাপনেই খরচ করেছে কোটি টাকার ওপর।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সাল থেকেই স্থানীয় কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে এ সৌরবিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য কথার্বাতা চালাতে থাকে বিএটিবি। এ ক্ষেত্রে পাড়ার হেডম্যান, উপজেলার বিভিন্ন সরকারি অফিসের কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিষ্ঠানটি।

সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। তাতে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়ছে। এর ফলে ভালো মানের ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়।

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;

রমজানে শত -শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বপ্ন

স্বপ্ন

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান উপলক্ষে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে সুপারমার্কেট রিটেইল ব্র্যান্ড চেইনশপ ‘স্বপ্ন’ । প্রতি সপ্তাহের শুক্র এবং শনিবার ক্রেতারা ‘স্বপ্ন’ থেকে সবসময় বিভিন্ন পণ্যে ছাড় পেয়ে থাকেন। আর এবার মাহে রমজান উপলক্ষে সবচেয়ে বেশি পণ্যের উপর ছাড় ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

স্বপ্নের হেড অব মার্কেটিং মাহাদী ফয়সাল বলেন, রমজানের শুরুতে টানা অফার থাকছে আমাদের। বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোতে বিশাল ছাড় থাকছে। এছাড়া পুরো রমজানজুড়ে শত-শত পণ্যে ছাড় দিচ্ছে ‘স্বপ্ন’ ।

বিশেষ করে রমজানের শুরুতেই, পুষ্টি সয়াবিন তেল ৫ লিটার ৮৭০ টাকা, ছোলা প্রতি কেজি ৮৫ টাকা, এসিআই লবণ ১ কেজি ৮ টাকা ছাড়, খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১২ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৯৯ টাকা, ট্যাং ২ কেজি ১৫০ টাকা ছাড়, ম্যাগি নুডলস ৭৪৪ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড়, ডানো মিল্ক পাউডার ১ কেজি ৫১ টাকা ছাড়, হেড এন্ড শোল্ডার’স শ্যাম্পু ৬৫০ মিলি ৩০০ টাকা ছাড়, ইস্পাহানি চা পাতা ৪০০ গ্রাম ৩০ টাকা ছাড় থাকছে।

এছাড়াও সুলতান ও স্বপ্ন ব্ল্যাকটিতে ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, আড়ং ও প্রাণ ঘি ৪০০ গ্রাম ৬০ টাকা পর্যন্ত ছাড়, ডাবর মধু ৫০০ গ্রাম ৭০ টাকা ছাড়সহ নানা পণ্যে চলতি সপ্তাহের ২৪ থেকে ২৬ মার্চ অবধি থাকছে বিশাল ছাড়।

;

দুই দফা কমে আবার বাড়ল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সোনার বাজারে অস্থিরতা চলছে। রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সোনার এ নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বাজুসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়। 

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের মোটরসাইকেল হস্তান্তর



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের মোটরসাইকেল হস্তান্তর

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের মোটরসাইকেল হস্তান্তর

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি ট্রান্সফার ক্যাশ রেমিট্যান্স উৎসবে বগুড়া জোনের অধীনে বিজয়ীদের নিকট মোটরসাইকেল হস্তান্তর অনুষ্ঠান ২২ মার্চ ২০২৩, বুধবার বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (আরডিএ) তে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী মালয়েশিয়া প্রবাসী আফসার আলী, শেখ মোঃ হান্নান ও মিজানুর রহমানের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে উল্লাপাড়া, মহাস্থানগড় ও দুপচাঁচিয়া শাখার গ্রাহক তানজিলা খাতুন, মোছাঃ মর্জিনা বিবি এবং মুর্শিদা-এর নিকট এই পুরস্কার হস্তান্তর করেন। এ সময় ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ নাইয়ার আজম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জি.এম. মোহাঃ গিয়াস উদ্দিন কাদের, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. কে. এম মাহবুব মোর্শেদ এবং বগুড়া জোনপ্রধান মোঃ রেজাউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১৪ মে ২০২৩ পর্যন্ত চলমান এই ক্যাম্পেইনে রিয়া মানি ট্রান্সফারের মাধ্যমে প্রবাসীদের প্রেরিত ক্যাশ রেমিট্যান্স গ্রাহকদের মধ্যে প্রতি ব্যাংকিং দিবসে ১জন গ্রাহক মোটরসাইকেল জিতে নিতে পারবেন।

;