টানা ৬ দফা বাড়ার পর কমেছে সোনার দাম, ভরি ১১৮৪৬০ টাকা
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
অর্থনীতি
টানা ৬ দফা বাড়ার পর দেশের বাজারে কমেছে সোনার দাম। এ দফায় ভরিতে ১ হাজার ৮৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।
আগামীকাল শুক্রবার (২৪ মে) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ৯২৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ১৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ১৯ মে ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১০৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮০৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ৮৬৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ২৫ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১৩ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
টিমওয়ার্কে কঠিন কাজও সহজে সম্পন্ন করা যায়: নসরুল হামিদ
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অর্থনীতি
পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সম্মিলিত ও সমন্বিতভাবে কাজ করলে সফলতা আসবেই। ভালোভাবে টিমওয়ার্ক করলে যেকোনো কঠিন কাজও সহজে সম্পন্ন করা যায় বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বার্ষিক কর্ম সম্পাদন (এপিএ) অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত থেকে এসব কথা বলেন। বিদ্যুৎ ভবনের বিজয় হলে এক অনুষ্ঠানে এ চুক্তি সাক্ষরিত হয়। এতে ১৬টি দফতর, সংস্থা ও কোম্পানির সঙ্গে এপিএ স্বাক্ষর করা হয়।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং আপনাদের সকলের নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে ২০২২ সালে বিদ্যুৎ বিভাগ ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২’ অর্জন করে। তাছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এপিএ অর্জনেও বিদ্যুৎ বিভাগ প্রথম স্থান অধিকার করেছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সকলের মধ্যে ভালো টিম ওয়ার্ক ছিল বলেই দ্রুততার সাথে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করা সম্ভব হয়েছে। এ সাফল্যের পেছনে বিদ্যুৎ বিভাগের মনিটরিং বেশ প্রশংসনীয়। বর্তমানে জ্বালানি বিভাগের সাফল্যও সন্তোষজনক বলে উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান বিপিএএ বলেন, এ চুক্তির উদ্দেশ্য হলো আমাদেরকে আগামী এক বছর এ চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে নিরলসভাবে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা। পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতকে আরো সমৃদ্ধ করা। চুক্তির মূলত দুটি দিক। প্রথমত, আনুষ্ঠানিকতা। দ্বিতীয়ত, বাস্তবায়নের দৃঢ়তা। আমরা আজ আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলাম। এরপর আমরা প্রথম হওয়ার মানসিকতা নিয়ে কাজ করবো। আর এর মাধ্যমেই আমরা ‘ভিশন ২০৪১’ কে সফল করবো।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটের রেক্টর মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা এনডিসি, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অজয় কুমার চক্রবর্ত্তী, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার জহিরুল ইসলাম, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) নির্বাহী পরিচালক অর্থ মো. গোলাম মোস্তফা, ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এএইচএম. মহিউদ্দিন, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকিউল ইসলাম, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক একেএম গাউছ মহীউদ্দিন আহমেদ, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদ একরাম উল্লা, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিপিজিসিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন প্রমুখ।
‘বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদনে দেশের ভবিষ্যৎ তৈরি করেছে ওয়ালটন’
নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অর্থনীতি
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক পার্ক পরিদর্শন করেছেন ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধিদল।
পরিদর্শন শেষে প্রেস ব্রিফিং এ ওয়ালটনকে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে প্রতিনিধিদলের প্রধান ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত জ্যান রুল্ফ জেনস্কি বলেন, “ওয়ালটন বিশ্বমানের হাই-টেক পণ্য উৎপাদন করছে। ওয়ালটনের অত্যাধুনিক উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বচক্ষে দেখে খুবই অভিভূত। ওয়ালটনের মধ্য দিয়ে হাই-টেক পণ্য উৎপাদন, ভ্যালু এডিশন ও ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ খাতে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখলাম।”
ইউরোপে বাজার সম্প্রসারণে ওয়ালটনকে জার্মান দূতাবাসের প্রদত্ত সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস দেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন, ২০২৪) সকালে জার্মান দূতাবাসের এক প্রতিনিধিদল গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক পার্ক পরিদর্শনে আসেন। জার্মানির ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জার্মান দূতাবাসের ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন বিভাগের অ্যাডভাইজার রেদিতা রকিব, ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি’র (ডিইজি) রিপ্রেজেন্টেটিভ ফাইয়াজ হোসাইন ও ফাহমিদা আহমেদ।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফ ইকবাল খান, শাহিনুর সুলতানা রেখা, মেজর (অবঃ) জাহিদুল হাসান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সাহানা আকতার শম্পা ও মহাসিন আলী মোল্লা, ওয়ালটন এসির ডেপুটি সিবিও সন্দ্বীপ বিশ্বাস, ওয়ালটন কমার্শিয়াল এসির রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই) বিভাগের প্রধান শামিম আক্তার মুগ্ধ প্রমুখ।
প্রতিনিধিদল ওয়ালটনের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন পণ্যের ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্টস পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও হাই-টেক পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ হন তাঁরা।
পরিদর্শনকালে ওয়ালটনের তৈরি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এয়ার কুলড মডুলার ইনভার্টার চিলার এসির নতুন একটি মডেল উদ্বোধন করেন জার্মানির ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত। ওয়ালটনের নতুন এই মডেলের এই চিলার এসি হোটেল-মোটেল, হাসপাতাল, বিমানবন্দও, থিয়েটারসহ বিভিন্ন বড় স্থাপনায় ব্যবহৃত উপযোগি। বাংলাদেশে একমাত্র ওয়ালটনই উন্নত প্রযুক্তির চিলার এসি উৎপাদন করছে। এই এসিতে ব্যবহৃত হয়েছে পরিবেশবান্ধব আর-৩২এ রেফ্রিজারেন্ট। হাই-এনার্জি এফিশিয়েন্ট রেশিওতে তৈরি ওয়ালটনের এই এসিতে রয়েছে মাইক্রো-প্রসেসর বেজড স্মার্ট কন্ট্রোল সিস্টেম।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের এএমডি জিয়াউল আলম এফসিএ বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের অধিকাংশই আসে ইউরোপ থেকে। যার কেন্দ্রে রয়েছে জার্মানি। তৈরি পোশাক খাতের পর ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশে তৈরি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য অন্যতম রপ্তানি খাত হয়ে উঠেছে। বর্তমানে জার্মানিসহ ইউরোপের ১২টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে ওয়ালটন।
উল্লেখ্য, ইউরোপের বিজনেস হাব জার্মানি। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় ব্যবসায়িক সম্পর্ক সুদূঢ়। ইউরোপে বাংলাদেশে তৈরি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের বাজার বৃদ্ধিতে ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাস ব্যাপক সহায়তা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন দূতাবাসের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ।
আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের দুইটি উপশাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ঢাকার নিকুঞ্জ এবং সাভারের আক্রান বাজারে উপশাখা দুইটি উদ্বোধন করা হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন মাধ্যমে উপশাখাগুলোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত। এ সময় ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ ও সামি করিম, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ আমন্ত্রিত সম্মানীত অতিথি ও গ্রাহকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশ্বস্ত ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বকীয়তা বজায় রেখে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে শাখা ও উপশাখা সম্প্রসারণ করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
পেট্রোবাংলার শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন ৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অর্থনীতি
পেট্রোবাংলার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন (এপিএ) চুক্তি স্বাক্ষর এবং শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনার জন্য ৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) পেট্রোবাংলার বোর্ড রুমে আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে চুক্তি স্বাক্ষর ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন নির্দেশিকা অনুযায়ী পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার এবং আওতাধীন ১৩ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে পেট্রোবাংলা’র শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা ২০২৩-২৪ এর আওতায় মাঠপর্যায়ের প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রধানদের মধ্যে বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মো: শোয়েব, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (সংস্থার গ্রেড-২ হতে ৯) মহাব্যবস্থাপক, রিজার্ভার এন্ড ডাটা ম্যানেজমেন্ট মেহেরুল হাসান, ব্যবস্থাপক (চেয়ারম্যান-এর একান্ত সচিব) শহীদুল হক, কর্মচারীদের মধ্যে উজ্জলা হালদার, কাজী সুমন আহমেদ ও অফিস সহায়ক মো. শাহ আলম পাটোয়ারীকে পেট্রোবাংলা শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।