ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার

ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চট্টগ্রাম সাউথ, চট্টগ্রাম নর্থ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জোনের ‘ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরী‘আহ পরিপালন’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) এ ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি এবং ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মুফতী ছাঈদ আহমদ এবং মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ শামসুদ্দোহা।

ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চট্টগ্রাম সাউথ জোনপ্রধান মিয়া মোহাঃ বরকত উল্লাহর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চট্টগ্রাম নর্থ জোনপ্রধান মুহাম্মদ নুরুল হোসাইন কাওসার।

ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নোয়াখালী জোনপ্রধান এ এফ এম আনিসুর রহমান। অনুষ্ঠানে জোনসমূহের অধীন বিভিন্ন শাখার নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ ওয়েবিনারে অংশগ্রহণ করেন।

দু’একদিনের মধ্যেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূর হবে: প্রতিমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ/ছবি: সংগৃহীত

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দু’একদিনের মধ্যেই বিদ্যুতের লোডশেডিং দূর হয়ে যাবে। আদানির একটি ইউনিট উৎপাদনে এসেছে, আরেকটিও কাল-পরশু উৎপাদনে আসবে। আর গ্যাসের সংকট ১৫ জুলাই নাগাদ দূর হয়ে যাবে।

সোমবার (০১ জুলাই) নিজ দফতরে বার্তা২৪.কম-কে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণে ছিল আদানির একটি ইউনিট। সেটিও কাল-পরশুর মধ্যে উৎপাদনে আসবে। আর যে ইউনিটটির টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে বন্ধ হয়েছিল, সেটি ইতোমধ্যেই উৎপাদনে এসেছে। আমাদের পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণে রয়েছে। সেটিও শিগগিরই উৎপাদনে আসবে। তখন আর বিদ্যুতের উৎপাদন ঘাটতি থাকবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটি ভাসমান এলএনটি টার্মিনাল বন্ধ থাকায় গ্যাস সরবরাহ কমে গেছে। ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সামিটের ভাসমান এলএনজি টার্মিনালটি ১৫ জুলাই নাগাদ অপরেশনে আসবে। তখন গ্যাস সংকট দূর হয়ে যাবে। গ্যাস সরবরাহ পূর্বের অবস্থায় চলে আসবে।

ঈদের পর দেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে বিদ্যুতের লোডশেডিংও বেড়ে যায়। ওই সময়ে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণে থাকা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটের পাশাপাশি আদানি গ্রুপের একটি ইউনিটে ত্রুটির কারণে বন্ধ হলে সংকট চরম আকার ধারণ করে।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৫ জুন সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং হয়েছে। ওই দিন সান্ধ্যকালীন পিক আওয়ারে ১৭২৭ মেগাওয়াট লোডশেডিং করা হয়। ওই দিন ১৫ হাজার ৫১৯ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে ১৩ হাজার ৭৯২ মেগাওয়াট সরবরাহ করা হয়।

২৫ জুন গ্যাস দিয়ে ৫ হাজার ৪১৫ মেগাওয়াট, তেল দিয়ে ৩ হাজার ৯৬৯ মেগাওয়াট, কয়লা থেকে ২ হাজার ৮৮৪, হাইড্রো ও সৌর থেকে ১৪৫ মেগাওয়াট উৎপাদন করা হয়। একই দিনে ত্রিপুরা থেকে ৮৮ মেগাওয়াট, ভেড়ামারা দিয়ে ভারত থেকে ৯২১ মেগাওয়াট ও আদানি থেকে ৩৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়। আর ২৬ জুন লোডশেডিং করা হয় ১৪৫৭ মেগাওয়াট। যদিও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ওই তথ্যের সঙ্গে অনেকেই একমত নন।

;

৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছে জুনে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মার্কিন ডলার/ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন ডলার/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের শেষ মাস অর্থাৎ জুনে প্রবাস থেকে ২৫৪ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন বাংলাদেশিরা। যা গত চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে, ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই মাসে এসেছিল ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সদ্য বিদায়ী জুন মাসে কোরবানি ঈদ থাকায় বেড়েছে প্রবাসী আয়। ঈদের সময়ে দেশে থাকা আত্মীয় স্বজনের কাছে বছরের অন্য মাসের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়ে থাকেন প্রবাসীরা। যার ব্যতিক্রম হয়নি এবারও।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ, নভেম্বর ১৯৩ কোটি, ডিসেম্বরে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ, জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ, মার্চ মাসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, এপ্রিলে এসেছে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মে মাসে এসেছে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাইয়ে এসেছে ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার, আগস্টে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ১৫৩ কোটি ৯৬ লাখ, অক্টোবরে ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ, নভেম্বরে ১৫৯ কোটি ৫১ লাখ, ডিসেম্বরে ১৬৯ কোটি ৯৭ লাখ, জানুয়ারিতে ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ, মে মাসে এসেছে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ, জুন মাসে ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

;

প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের ব্যাখ্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত,  ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্প্রতি, কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ‘শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের অবস্থা এখন আরও খারাপ’ শীর্ষক সংবাদের প্রতি ইসলামী ব্যাংকের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদের ব্যাখ্যা দিয়েছে।

সোমবার (১ জুলাই) ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিভিশনের প্রধান নজরুল ইসলামের পক্ষ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামী ব্যাংকের ব্যাখ্যাটি সংবাদমাধ্যমে পাঠানো হয়।

ইসলামী ব্যাংকের ব্যাখ্যায় বলা হয়, শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের বিষয়ে যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, তা ইসলামী ব্যাংকিং ধারাকে জনগণের মধ্যে প্রশ্নবিদ্ধ করার একটি অপপ্রয়াস। দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে সর্বোচ্চ আমানত নিয়ে ইসলামী ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুসরণ করেই বিনিয়োগ বিতরণ করেছে।

ব্যাখ্যায় বলা হয়, ‘ইসলামী ব্যাংকগুলো আগ্রাসী ঋণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে’ উল্লেখ করে যে বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ অনুমাননির্ভর। ইসলামী ব্যাংক সম্প্রতি বড় ধরনের কোনো বিনিয়োগ বিতরণ করেনি। ব্যাংকের বিতরণকৃত বিনিয়োগের বেশিরভাগই কৃষি, ক্ষুদ্র ও এসএমই বিনিয়োগ।

ইসলামী ব্যাংকের এসএমই বিনিয়োগের পরিমাণ মোট বিতরণকৃত বিনিয়োগের ২৩ শতাংশ এবং দেশের মোট এসএমই বিনিয়োগের ১১ শতাংশ। কৃষি ক্ষেত্রে রয়েছে, ইসলামী ব্যাংকের মোট বিনিয়োগের প্রায় ২ শতাংশ, যার মার্কেট শেয়ার ৭.১০ শতাংশ।

ইসলামী ব্যাংকের ব্যাখ্যায় আরো বলা হয়, জনবল নিয়োগের বিষয়ে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, তাও সঠিক নয়। সম্প্রতি, ব্যাংকের প্রবেশনারি অফিসার ও ফিল্ড অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। ব্যাংক চাহিদা অনুযায়ী, সময় সময় মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার নিয়ম অনুসরণ করেই জনবল নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এ বিষয়ে ব্যাংক থেকে নিন্দা জানিয়ে বলা হয়- আমরা এ সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং আশা করি, ইসলামী ব্যাংকিংয়ের মতো একটি ক্রমবর্ধমান ও আস্থাশীল ধারার বিষয়ে সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সবাই আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।

;

তরুণ উদ্যোক্তারাই হবে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি: এফবিসিসিআই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
এফবিসিসিআইয়ের তরুণ উদ্যোক্তা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভা

এফবিসিসিআইয়ের তরুণ উদ্যোক্তা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভা

  • Font increase
  • Font Decrease

উদ্যোক্তা হওয়ার আগে শক্তিশালী ভিশন ঠিক করে সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। তাহলে এই তরুণ উদ্যোক্তারাই হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি। এজন্য সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে তরুণ উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

রোববার (৩০ জুন) এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত তরুণ উদ্যোক্তা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন এফবিসিসিআই সভাপতি। সভায় ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন তিনি। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও ঢাকা রিসোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাজিবুল আল-রাজিব। স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ মো. কাওসার আহমেদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, উদ্যোক্তা হওয়া সহজ কথা নয়। একজন তরুণ উদ্যোক্তাকে যেমন অনেক চড়াই-উতড়াই পার হয়ে যেতে হয়, তেমনি প্রতিনিয়ত মুখোমুখি হতে হয় নিত্য-নতুন চ্যালেঞ্জের। এজন্য তরুণ উদ্যোক্তাদের শক্তিশালী ভিশন ঠিক রেখে সততার সাথে কাজ করে যেতে হবে, তবেই ধরা দেবে কাঙ্ক্ষিত সফলতা।

মাহবুবুল আলম আরও বলেন, দেশের তরুণরাই হবে ২০৪১ এর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কারিগর। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে যেখানে হাতের কাজ দিন দিন কমতে থাকবে, যেখানে ব্যবসায়ী চিন্তায় সৃজনশীল ও সহসী হতে হবে তরুণ উদ্যোক্তাদের। বড় স্বপ্ন নিয়ে সততা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে পারলে দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা সফল হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, দেশে বিরাট সংখ্যক তরুণ জনবল রয়েছে। এটাই এই দেশের বড় শক্তি। বিশ্বব্যাপী ব্যবসা বাণিজ্য প্রতিনিয়ত রূপান্তরিত হচ্ছে। দেশের তরুণ প্রজন্মকে এক্ষেত্রে অবদান রাখতে হবে।

স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ মো. কাওসার আহমেদ বলেন, তরুণ প্রজন্ম নিজস্ব পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। কিন্তু বিভিন্ন সংস্থা থেকে লাইসেন্স প্রাপ্তির জটিলতার কারণে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় তাদের। সার্টিফিকেট সহজিকরণ ও প্রয়োজনীয় অর্থায়ন পেলে তরুণ উদ্যোক্তারা দেশে বড় অবদান রাখতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সভায় একটি প্রেজেন্টশন উপস্থাপন করেন ঢাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, দেশের তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে কিংবা ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে না আসলে দেশে বেকার সংখ্যা বিরাট আকার ধারণ করবে।

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন অর-রশীদ, ইশহাকুল ইসলাম সুইট, সৈয়দ মো. বখতিয়ার, নিয়াজ আলী চিশতী, কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।

উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা উদ্যোক্তা তৈরিতে জেলাভিত্তিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, তরুণ উদ্যোক্তাদের পণ্য বা সেবা প্রদর্শনীর জন্য জায়গার ব্যবস্থা করা, একই ছাতার নিচে সব লাইসেন্স প্রাপ্তি নিশ্চিতের ওপর জোর দেন তারা।

;