পুঁজিবাজারে ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স ১
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৩ অক্টোবর) সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট এবং সিএসইর প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
এছাড়াও একই সময়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৮ লাখ টাকা।
ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই
এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় সাড়ে ১০টায়, শুরুতেই সূচক বেড়ে যায়। প্রথম ৫ মিনিটেই ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৬ পয়েন্ট। বেলা ১০টা ৪০ মিনিটে সূচক ৯ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৪৫ মিনিটে সূচক ১০ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে সূচক ১১ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৫৫ মিনিটে সূচক ১৬ পয়েন্ট বাড়ে এবং বেলা ১১টায় ডিএসইএক্স সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮২৮ পয়েন্টে।
অন্যদিকে, ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৩ পয়েন্টে।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। একই সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৭টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তীত রয়েছে ৫২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইতে দাম বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় আছে- ন্যাশনাল টিউবস, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ওয়াটা কেমিকেল, আলহাজ টেক্সটাইল, বঙ্গজ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস, সামিট পাওয়ার, মুন্নু স্টাফলারস এবং এমএল ডায়িং।
সিএসই
অন্যদিকে, একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ সূচক (সিএসইএক্স) ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৯১০ পয়েন্টে, সিএসই-৩০ সূচক প্রায় এক পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৮৮৭ পয়েন্টে এবং সিএএসপিআই সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
একই সময়ে দাম বাড়ার ভিত্তিতে সিএসইর শীর্ষ কোম্পানিগুলো হলো- জিএসপি ফাইন্যান্স, এমএল ডায়িং, কেটিএল, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, আইটিসি, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, আইএলএফএসএল, আইএফআইএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স।