বগুড়ার ৭ আসনে বিজয়ী আ.লীগ ৪, জাসদ-১, জাপা-১, স্বতন্ত্র-১

  ভোট এলো, এলো ভোট


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম,বগুড়া 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার ৭টি আসনের মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগ, একটি ১৪ দলীয় জোটভূক্ত জাসদ, একটিতে জাতীয় পার্টি এবং একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

রোববার (৭ জানুয়ারি) রাত ৯টায় বেসরকারি ভাবে স্ব স্ব উপজেলার সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ঘোষিত ফলাফলে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাহাদারা মান্নান। নৌকা প্রতীকে তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৫১ হাজার ৫৩২। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাজাদী আলম লিপি তবলা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৪ ভোট।

বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। লাঙ্গল প্রতীকে তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৩৬ হাজার ৯৫২। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিউটী বেগম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ২০৩ ভোট।

বগুড়া-৩ (আদমদীঘি-দুপচাঁচিয়া) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং আদমদীঘি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক খান মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ মেদেহী। ট্রাক প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৭৫০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী অজয় কুমার সরকার কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৮১৫ ভোট।

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটভূক্ত বগুড়া জেলা জাসদের সভাপতি একেএম রেজাউল করিম তানসেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৪১ হাজার ৯৯১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক বিএনপি নেতা ডা. জিয়াউল হক মোল্লা ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ১৩ ভোট।

বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মজিবর রহমান মজনু। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ১লাখ ১০ হাজার ৫৪৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্য জোটের প্রার্থী নূরুল ইসলাম মিনার প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৯৪৮ ভোট।বগুড়া-৬ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাগেবুল আহসান রিপু। নৌকা প্রতীকে তিনি পয়েছেন ৫৩ হাজার ২২৬ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ২২ হাজার ৮৪০ ভোট।

বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মোস্তফা আলম নান্নু। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৪ হাজার ১৬০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী আমিনুল ইসলাম পিন্টু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৫৩ ভোট।

   

চুয়াডাঙ্গায় ভোটদানে বাধা, ইউপি সদস্যের কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধাদান ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থককে মারধরের অভিযোগে আবু সিদ্দিক নামের এক ইউপি সদস্যকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন মোবাইল কোর্ট। এছাড়া একই অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাক নামের একজনকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।

বুধবার (৮ মে) বেলা ১১টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছী ইউনিয়নের চণ্ডিপুরে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন দায়িত্বপ্রাপ্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম সাইফ।

সাজাপ্রাপ্ত আবু সিদ্দীক কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ১ নম্বর প্যালেন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবুর সমর্থক। পুলিশ হেফাজতে থাকা আব্দুর রাজ্জাকও একই প্রার্থীর সমর্থক।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম সাইফ বলেন, কুড়ুলগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পাশে ভোটদানে বাধা দেয়ার অভিযোগে আবু সিদ্দিক নামের এক ইউপি সদস্যকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

এদিকে, জীবননগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাটাপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন ও বাধা দেয়ার অভিযোগে সাখাওয়াত হোসেন নামের একজনে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। তিনি এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

চাঁদপুরে ভোটকেন্দ্রে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার মৃত্যু



Shanjida Modhu
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের দায়িত্বে থাকা এক সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে তিনি উপজেলার ৪২ নম্বর হানিরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে তিনি মারা যান।

বুধবার (৮ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা তোফায়েল হোসেন।

গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ৪২ নম্বর হানিরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র প্রস্তুতের কাজ দেখভাল করছিলেন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ নূর উদ্দিন। রাত ১২টার দিকে তিনি বুকে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন। কয়েকবার বমি করার পর চেতনা হারিয়ে ফেলেন। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কয়েকজন সহকর্মী ও পরিবারের লোকজন মোহাম্মদ নূর উদ্দিনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে পরিবারের লোকজন ধারণা করছেন। আজ সকালে ষাটনল গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়েছে।

মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু তাহের বলেন, ওই ভোটকেন্দ্রে গতকাল রাতেই তাঁর জায়গায় নতুন করে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ সকালে যথাসময়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে।

 

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, প্রথম ধাপ

চট্টগ্রামের তিন উপজেলায় বৃষ্টির প্রভাবে ভোটার উপস্থিতি কম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ, সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে। শুরুতে বৃষ্টির প্রভাবে বেশির ভাগ কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম দেখা যায়। তবে বেলা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে আশা প্রার্থীদের।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় এসব এলাকায় ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে। এখন পর্যন্ত কোথাও কোনো বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বুধবার সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টির প্রভাবে নির্বাচনি এলাকার বেশির ভাগ কেন্দ্রেই ভোটার উপস্থিত কম ছিল। তবে সকাল ১০টার পর ভোটারদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে।

এ তিন উপজেলায় তিন পদে মোট ২৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১২ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন রয়েছেন। এসব উপজেলায় মোট ৯ লাখ ৪২ হাজার ১শ ৭৩ জন ভোটার রয়েছেন।

উপজেলাগুলোর দুটির ৯০টি ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছেন আড়াই হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্য। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও তিন উপজেলায় তিনজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং ৪৪ পৌরসভা ও ইউনিয়নে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। ভোটগ্রহণের কাজ করছেন ৬ হাজার ১শ ৬৪ জন কর্মকর্তা।

চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, তিন উপজেলায় মোট চারটি থানা রয়েছে। প্রত্যেকটিতে তিনজন করে সিনিয়র অফিসার দায়িত্ব পালন করছেন। তিন উপজেলায় মোট ২শ ৯০টি কেন্দ্রের মধ্যে আমাদের তালিকা অনুযায়ী ১শটি কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি। সেই কেন্দ্রগুলোতে বিশেষভাবে নজর রাখা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর আমরা পাইনি।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, দ্বীপ এলাকা সন্দ্বীপ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন প্রার্থী থাকায় এ পদে নির্বাচন হবে না। এ উপজেলায় মোট দুই লাখ ৪৫ হাজার ৬শ ৭৬ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ২৬ হাজার ৬শ ৮৯ জন, নারী ভোটার এক লাখ ১৮ হাজার ৯শ ৮৫ জন। সন্দ্বীপে মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮৫টি।

সীতাকুণ্ডে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থী রয়েছেন। এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুইজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় ভোটার সংখ্যা তিন লাখ ২৪ হাজার ২শ ৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৭২ হাজার ৩৩ জন এবং নারী ভোটার এক লাখ ৫২ হাজার ২শ ৬ জন। এ উপজেলায় ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৯২টি।

মিরসরাই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন। এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন, নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এ উপজেলায় ভোটার তিন লাখ ৭২ হাজার ২শ ৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৯২ হাজার ৭শ ২০ জন ও নারী ভোটার এক লাখ ৭৯ হাজার ৫শ ৩৫ জন। উপজেলায় ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১শ ১৩টি।

উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ছাড়াও তিন উপজেলায় তিনজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন।

 

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, প্রথম ধাপ

মনের আনন্দে ভোট দিলেন রংপুরের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নুরজামাল



বর্ণালী জামান, স্টাফ করেসপন্ডেট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

‘পছন্দের প্রার্থীক ভোট দিবার পায়া মুই খুবেই আনন্দিত! দ্যাশের নাগরিক হয়া ভোট দেওয়ার যে আনন্দ কওয়ার মতন না। ভোট দিয়া মোর আত্মাটা শান্তি পাইছে। সামনে বার ভোটত বাঁচি না মরি, ভাগ্যে জোটে কি না কায় জানে’- ভোট দেওয়ার আনন্দ প্রকাশ করতে আবেগে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নুরজামাল (৬৫)।

তিনি রংপুরের হারাগাছ মুন্সিপাড়ার বাসিন্দা।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে বুধবার (৮ মে) কাউনিয়া উপজেলার সারাই মুন্সিপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন তিনি। ভাইয়ের সহযোগিতা নিয়ে ভোটকেন্দ্র এসেছেন দৃষ্টিহীন নুরজামাল।

দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিতা ভোট দেওয়া থেকে তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। নাগরিক দায়িত্ব পালনে অধীর আগ্রহ নিয়ে এসেছেন ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে।

ভোট দেওয়ার আগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে নুরজামাল বলেন, ‘একটা ভোটের মূল্য আছে। দেশের নাগরিক হয়া দায়িত্ব আছে, ভোট দেওয়া লাগবে। বৃষ্টি পড়ে। আমি অন্ধ। চোখে দেখতে পারি না। এজন্যি ভাই আর ভোট অফিসারদের সাহায্যে ভোট দিছি। মোর আশা পছন্দের প্রার্থীর জয় হয়। এতে আরো খুশি হইম’!

  ভোট এলো, এলো ভোট

;