ফেনীর ৩ আসনে বিজয়ী যারা

  ভোট এলো, এলো ভোট


ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ফেনীর ৩ আসনে বিজয়ী যারা

ফেনীর ৩ আসনে বিজয়ী যারা

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর ৩টি সংসদীয় আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নাসিম, নিজাম ও মাসুদ চৌধুরী। এর মধ্যে ফেনী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম পেয়েছেন- ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট, ফেনী-২ আসনে নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট এবং ফেনী-৩ আসনে লাঙ্গলের প্রার্থী জাতীয় পার্টির লে. জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে জেলার  ৩৯৯টি কেন্দ্রের ২ হাজার ৫৯৪টি কক্ষে ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোট গ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এরপর ভোট গণনা শেষে রাতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা ফলাফল ঘোষণা করেন।

নির্বাচনের ফলাফলে দেখা যায় ফেনী-১ আসনে নতুন মুখ দেখা গেলেও অন্য দুইটি আসনে পুরাতনরাই বিজয়ী হয়েছেন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের দেয়া তথ্যানুযায়ী ফেনীর তিনটি আসনের মধ্যে ফেনী-১ আসনে ৫৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ, ফেনী-২ আসনে ৬৭ শতাংশ ও ফেনী-৩ আসনে ৩৬ দশমিক ০২ শতাংশ ভোট গ্রহণ হয়েছে।

ফেনী-১ আসনে নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এ আসনে মোট ভোটার ছিল ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩১৫ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির শাহরিয়ার ইকবাল লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ১৯৫ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হাসেম চৌধুরী ঈগল প্রতীকে ৩২৪ ভোট, তৃণমূল বিএনপির মো. শাহজাহান শাজু সোনালী আঁশ প্রতীকে ১ হাজার ৪ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদশে প্রার্থী কাজী মো. নুরুল আলম মোমবাতি প্রতীকে ২ হাজার ৫৬৪ ভোট ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের মাহবুব মোর্শেদ মজুমদার ছড়ি প্রতীকে ৭৮৮ ভোট পান।

ফেনী-১ আসনে প্রথমবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আলাউদ্দিন নাসিম। সাথে এ আসনে দীর্ঘ ৫০ বছর পর দলীয় এমপি পেয়েছে আওয়ামী লীগ। বিজয়ের খবরে ফেনী-১ আসন জুড়ে বইছে আনন্দের বন্যা। নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সাবেক প্রটোকল অফিসার আলাউদ্দিন নাসিম।

ফেনী-২ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার ৭২১ জন। তারমধ্যে বৈধ ভোট পড়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ১৩৫। এ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির খোন্দকার নজরুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ৮৫৮ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসএম আনোয়ারুল করিম ঈগল প্রতীকে ৪ হাজার ৪৮ ভোট পান।

ফেনী-২ আসনে টানা তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য ভোটে বিজয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করে ইতিহাস গড়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী। এ আসনে গত দশম ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন তিনি। এবার তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য হয়েছেন। যা এ আসনের ইতিহাসে এ প্রথম। টানা তৃতীয় বার বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন নিজাম হাজারী।

অন্যদিকে ফেনী-৩ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫২ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৭১ হাজার ২৭৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

ফলাফল অনুযায়ী জাতীয় পার্টির লে. জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিম উল্যাহ ঈগল প্রতীকে ৯ হাজার ৬২৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির আজিম উদ্দিন আহমেদ সোনালী আঁশ প্রতীকে ১ হাজার ৯৫৯ ভোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির তবারক হোসেন একতারা প্রতীকে ৭৮৯ ভোট, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের আবু নাসির চেয়ার প্রতীকে ৯৬৩ ভোট, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নিজাম উদ্দিন মোমবাতি প্রতীকে ৫০৫ ভোট, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের জোবায়ের ইবনে সুফিয়ান ছড়ি প্রতীকে ১৬০ ভোট, আবুল কাশেম আজাদ ট্রাক প্রতীকে ৪ হাজার ৯২০ ভোট, ইঞ্জিনিয়ার ইশতিয়াক আহম্মেদ সৈকত কাঁচি প্রতীকে ৭১০ ভোট ও আনোয়ারুল কবীর (রিন্টু আনোয়ার) বাঁশি প্রতীকে ১৭৩ ভোট পান।

এ আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকায় অনেকের ধারণা ছিল হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে লাঙ্গল এবং ঈগল প্রতীকের মধ্যে। তবে এ আসনের ভোটাররা পুরাতনেই আস্থা রেখেছেন। টানা ২য় বার সংসদ সদস্য পদে বিজয়ী হয়েছেন মাসুদ চৌধুরী। অন্যদিকে ভোট শেষ হওয়ার আগেই ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিম উল্ল্যাহ।

এদিকে  নিজ সম্মেলন কক্ষে ফলাফল ঘোষণার অনুষ্ঠানে জেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সন্ধ্যা থেকে রাত ১০ টা অব্দি বসিয়ে রাখলেও বিজয়ী প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করেন নি জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলাপ্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার। কার্যালয় সূত্র জানায় সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল জানানো হবে।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ন রশিদ বলেন, সদর উপজেলার ১৪০টি কেন্দ্রের ফলাফল সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।

নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৭ জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৫ জন, নারী ভোটার ৬ লাখ ২ হাজার ৪৭১ জন। এছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিল ৩ জন। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে ২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন। তারমধ্যে ফেনী-১ আসনে ৬ জন, ফেনী-২ আসনে ৮ জন এবং ফেনী-৩ আসনে ১০ জন প্রার্থী ভোটের মাঠে ছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

  ভোট এলো, এলো ভোট

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

  ভোট এলো, এলো ভোট

;