গ্র্যামিতে বিয়ন্সে ও সুইফটের ইতিহাস



বৃষ্টি শেখ খাদিজা, নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
বিয়ন্সে ও টেলর সুইফট

বিয়ন্সে ও টেলর সুইফট

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বসংগীতের সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন আয়োজন গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের ৬৩তম আসরের সামনের সারির চারটি পুরস্কার বাগিয়ে নিলেন গায়িকারা। আমেরিকান গায়িকা টেলর সুইফটের হাতে উঠেছে অ্যালবাম অব দ্য ইয়ার সম্মান। করোনাকালে লকডাউনের সময় প্রকাশিত ‘ফোকলোর’ তাকে পুরস্কারটি এনে দিয়েছে। ‘এভরিথিং আই ওয়ান্টেড’ জিতেছে রেকর্ড অব দ্য ইয়ার পুরস্কার। সং অব দ্য ইয়ার হয়েছে পুলিশের হাতে নিহত কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডকে কেন্দ্র করে হারের গাওয়া ‘আই কান্ট ব্রেদ’।

সেরা নতুন সংগীতশিল্পী নির্বাচিত হয়েছেন নারী র‌্যাপার মেগান দি স্টালিয়ন। এছাড়া ‘স্যাভেজ’ গানের জন্য সেরা র‌্যাপ সং ও সেরা র‌্যাপ পারফরম্যান্স পুরস্কার দুটিও উঠেছে তার হাত। গানটিতে অতিথি শিল্পী হিসেবে কাজের জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন বিয়ন্সে। আমেরিকান এই গায়িকা পেয়েছেন চারটি বিভাগের ট্রফি। অন্য দুটি হলো সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ পারফরম্যান্স (ব্ল্যাক প্যারেড) এবং সেরা মিউজিক ভিডিও (ব্রাউন স্কিন গার্ল)। সব মিলিয়ে তার ঝুলিতে জমা হলো ২৮টি গ্র্যামি। এর মাধ্যমে গ্র্যামিতে সবচেয়ে ট্রফি জেতা নারী হিসেবে অ্যালিসন ক্রাউসকে টপকে গেলেন তিনি। টেলর সুইফটও ইতিহাস গড়েছেন। প্রথম গায়িকা হিসেবে বর্ষসেরা অ্যালবাম শাখায় তিনবার জয়ের রেকর্ড এখন তার দখলে।

যুক্তরাষ্ট্রে লস অ্যাঞ্জেলেসের স্টেপলস সেন্টারে ১৪ মার্চ (বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী সোমবার সকাল) জমকালো আয়োজনে বিজয়ীদের হাতে ট্রফি তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন ট্রেভর নোয়া।

৬৩তম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ী তালিকা

অ্যালবাম অব দ্য ইয়ার-ফোকলোর (টেলর সুইফট)

রেকর্ড অব দ্য ইয়ার-এভরিথিং আই ওয়ান্টেড (বিলি আইলিশ)

সং অব দ্য ইয়ার-আই কান্ট ব্রেদ (হার)

সেরা নতুন শিল্পী-মেগান দি স্টালিয়ন

সেরা পপ সলো পারফরম্যান্স-ওয়াটারমেলন সুগার (হ্যারি স্টাইলস

সেরা পপ দ্বৈত/দলীয় পারফরম্যান্স-রেইন অন মি (লেডি গাগা ও আরিয়ানা গ্র্যান্ড)

সেরা পপ ভোকাল অ্যালবাম-ফিউচার নস্টালজিয়া (দুয়া লিপা)

সেরা প্রগ্রেসিভ রিদম অ্যান্ড ব্লুজ অ্যালবাম-ইট ইজ হোয়াট ইট ইজ (থান্ডারক্যাট)

সেরা র‌্যাপ সং: স্যাভেজ-মেগান দি স্টালিয়ন ফিচারিং বিয়ন্সে

সেরা র‌্যাপ অ্যালবাম: কিং’স ডিজিজ (নাস)

সেরা মেলোডিক র‌্যাপ পারফরম্যান্স: লকডাউন-অ্যান্ডারসন.পাক

সেরা ড্যান্স রেকর্ডিং: টেন পারসেন্ট-কেত্রানাডা ফিচারিং ক্যালি উচিস

সেরা ড্যান্স/ইলেক্ট্রনিক অ্যালবাম: বাবা-কেট্রানাডা

সেরা রক পারফরম্যান্স: শামেইকা-ফিওনা অ্যাপল

সেরা মেটাল পারফরম্যান্স: বডিকাউন্ট-বাম রাশ

সেরা রক অ্যালবাম: দ্য নিউ অ্যাবনরমাল-দ্য স্ট্রোকস

সেরা অল্টারনেটিভ অ্যালবাম: ফেচ দ্য বোল্ট কাটারস-ফিওনা অ্যাপল

সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ পারফরম্যান্স: ব্ল্যাক প্যারেড-বিয়ন্সে
সেরা কান্ট্রি অ্যালবাম: ওয়াইল্ড কার্ড-মিরান্ডা ল্যাম্বার্ট

সেরা কান্ট্রি সলো পারফরম্যান্স: হোয়েন মাই আর্মি প্রেস-ভিঞ্চ গিল

সেরা কান্ট্রি দ্বৈত/দলীয় পারফরম্যান্স: টেন থাউজেন্ড ইয়ারস-ড্যান প্লাস শেই ও জাস্টিন বিবার

সেরা মিউজিক্যাল থিয়েটার অ্যালবাম: জ্যাগড লিটল পিল

বর্ষসেরা প্রযোজক (নন-ক্লাসিক্যাল): অ্যান্ড্রু ওয়াট

সেরা মিউজিক ভিডিও: ব্রাউন স্কিন গার্ল-বিয়ন্সে ফিচারিং ব্লু আইভি ও উইজকিড

সেরা মিউজিক ফিল্ম: লিন্ডা রনস্ট্যাড: দ্য সাউন্ড অব মাই ভয়েস-লিন্ডা রনস্ট্যাড

সেরা ট্র্যাডিশনাল পপ ভোকাল অ্যালবাম: আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড-জেমস টেলর

সেরা কনটেম্পোরারি ইনস্ট্রুমেন্টাল অ্যালবাম: লাইভ অ্যাট রয়েল আলবার্ট হল-স্নার্কি পাপি

সেরা রক সং: স্টে হাই-ব্রিটানি হাওয়ার্ড

সেরা ট্র্যাডিশনাল রিদম অ্যান্ড ব্লুজ পারফরম্যান্স: অ্যানিথিং ফর ইউ-লেডিসি

সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ সং: বেটার দ্যান আই ইমাজিন্ড-রবার্ট গ্ল্যাসপার ফিচারিং হার ও মেশেল নেদেগেচেলো

সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ অ্যালবাম: বিগার লাভ-জন লিজেন্ড

সেরা র‌্যাপ পারফরম্যান্স: স্যাভেজ-মেগান দি স্টালিয়ন ফিচারিং বিয়ন্সে

সেরা কান্ট্রি সং: ক্রাউডেড টেবিল-দ্য হাইউইমেন

সেরা নিউ এজ অ্যালবাম: মোর গিটার স্টোরিস-জিম ‘কিমো’ ওয়েস্ট

সেরা ইমপ্রোভাইজড জ্যাজ সলো: অল ব্লুজ-চিক কোরেয়া

সেরা জ্যাজ ভোকাল অ্যালবাম: সিক্রেটস আর দ্য বেস্ট স্টোরিস-কার্ট এলিং ফিচারিং দানিলো পেরেজ

সেরা জ্যাজ ইনস্ট্রুমেন্টাল অ্যালবাম: ট্রিলজি টু-চিক কোরেয়া, ক্রিস্টিয়ান ম্যাকব্রাইড ও ব্রায়ান ব্লেড

সেরা লার্জ জ্যাজ অনসাম্বল অ্যালবাম: ডাটা লর্ডস-মারিয়া স্নাইডার অর্কেস্ট্রা

সেরা ল্যাটিন জ্যাজ অ্যালবাম: ফোর কোয়েশ্চনস-আরটারো ও’ফ্যারিল এবং দ্য আফ্রো ল্যাটিন জ্যাজ অর্কেস্ট্রা

সেরা গসপেল পারফরম্যান্স/সং: মুভিং অন-জনাথন ম্যাকরিনোল্ডস ও মালি মিউজিক

সেরা কনটেম্পোরারি ক্রিশ্চিয়ান মিউজিক পারফরম্যান্স/সং: দেয়ার ওয়াজ জেসাস (জ্যাক উইলিয়ামস ও ডলি পার্টন)

সেরা গসপেল অ্যালবাম: গসপেল অ্যাকর্ডিং টু পিজে-পিজে মর্টন

সেরা কনটেম্পোরারি ক্রিশ্চিয়ান মিউজিক অ্যালবাম: জেসাস ইজ কিং-কানইয়ে ওয়েস্ট

সেরা ল্যাটিন পপ অ্যালবাম/আরবান অ্যালবাম: ওয়াইএইচএলকিউএমডিএলজি-ব্যাড বানি

সেরা ল্যাটিন রক/অল্টারনেটিভ অ্যালবাম: লা কনকিস্তা দেল এসপাসিও-ফিতো পায়েজ

সেরা আমেরিকানা অ্যালবাম: ওয়ার্ল্ড অন দ্য গ্রাউন্ড-সারাহ ইয়ারোস

সেরা ব্লুগ্রাস অ্যালবাম: হোম-বিলি স্ট্রিংস

সেরা ট্রাডিশনাল ব্লুজ অ্যালবাম: রয়ার দ্যান র-ববি রাশ

সেরা কন্টেমপোরারি ব্লুজ অ্যালবাম: হ্যাভ ইউ লস্ট ইউর মাইন্ড ইয়েট?-ফ্যান্টাস্টিক নেগ্রিটো

সেরা ফোক অ্যালবাম: অল দ্য গুড টাইমস-জিলিয়ান ওয়েলশ ও ডেভিড রলিংস

সেরা র‌্যাগে অ্যালবাম: গট টু বি টাফ-টুটস অ্যান্ড দ্য মেটালস

সেরা গ্লোবাল মিউজিক অ্যালবাম: টোয়াইস অ্যাজ টল-বার্না বয়

সেরা সংকলিত সাউন্ডট্র্যাক (ভিজ্যুয়াল মিডিয়া): জোজো র‌্যাবিট

সেরা আবহসংগীত সাউন্ডট্র্যাক (ভিজ্যুয়াল মিডিয়া): জোকার (হিলদোর গুদনাদত্তির)

সেরা গান (ভিজ্যুয়াল মিডিয়া): নো টাইম টু ডাই-নো টাইম টু ডাই (বিলি আইলিশ ও ফিনিয়াস ও’কনেল)

সেরা যন্ত্রসংগীত রচনা: স্পুটনিক-মারিয়া শ্নাইডার

সেরা অ্যারেঞ্জমেন্ট (যন্ত্রসংগীত/কাপেলা): ডনা লি-জন বিসলি

সেরা অ্যারেঞ্জমেন্ট (যন্ত্রসংগীত ও কণ্ঠ): হি ওন্ট হোল্ড ইউ-জ্যাকব কলিয়ার ফিচারিং র‌্যাপসোডি

সেরা ইঞ্জিনিয়ার্ড অ্যালবাম (নন-ক্লাসিক্যাল): হাইপারস্পেস-বেক

সেরা রিমিক্সড রেকর্ডিং: রোজেস-সেন্ট জন, ইমানবেক জেইকেনভ
সেরা ইঞ্জিনিয়ার্ড অ্যালবাম (ক্লাসিক্যাল): শোস্টাকোভিচ: সিম্ফনি নাম্বার থার্টিন, বাবি ইয়ার-ডেভিড ফ্রস্ট ও চার্লি পোস্ট

বর্ষসেরা প্রযোজক (ক্লাসিক্যাল): ডেভিড ফ্রস্ট

সেরা অপেরা রেকর্ডিং: গার্শউইন: পোর্জি অ্যান্ড বেস-ডেভিড রবার্টসন

   

দর্শকপ্রিয়তায় সেরা নাটকের তালিকায় "ইতি তোমার আলো"



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
দর্শকপ্রিয়তায় সেরা নাটকের তালিকায় "ইতি তোমার আলো"

দর্শকপ্রিয়তায় সেরা নাটকের তালিকায় "ইতি তোমার আলো"

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যতিক্রমধর্মী গল্প ও সুনিপূণ নির্মাণে দর্শকপ্রিয় নাটকগুলোর একটি হিসেবে বিশেষ আলোচনায় এসেছে নাটক "ইতি তোমার আলো"। সমাজের রুঢ় বাস্তবতা, প্রেম, হতাশা আর সম্পর্কের টানাপোড়েনে সুন্দর গল্পের নাটকটি দর্শক মনে আন্দোলিত করেছে। শহরের অলিগলিতে ঘুরে বেড়ানো কিছু চিরচেনা চরিত্রকে যেন আমরা খুঁজে পাই এই নাটকে। গল্পের শক্ত গাঁথুনি ও প্রতিটি দৃশ্যের আবেগময় সংলাপে মন জুড়ে যায় দর্শকদের। নাটকটি পরিচালনা করেছেন বর্তমান সময়ের প্রতিভাবান তরুণ পরিচালক সেলিম রেজা। নাটকটির কাহিনী ও চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করেছেন সায়েম খান।

নাটকটি নিয়ে পরিচালক সেলিম রেজা বলেন, "ইতি তোমার আলো" আমার ভাল কাজগুলোর মধ্যে একটি। এই গল্পটি শোনার পরই কেন যেন মনে হয়েছে এটি সমাজ সংসারে সাধারণ মানুষের অসাধারণ গল্প। আমি সায়েম খানের গল্পটি চিত্রায়িত করেছি অনেকটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে। কারণ সমাজে একজন পতিতার মাঝেও সুখের সংসারের স্বপ্ন থাকে। মা হওয়ার ইচ্ছা জাগে। পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে সেই ইচ্ছার জলাঞ্জলি দিয়ে সে ফিরে যায় তার অন্ধকার জীবনে। এই নাটকটিতে সকল অভিনেতা-অভিনেত্রীদের অভিনয় ছিল অনবদ্য। বিশেষ করে "আলো" নাম ভূমিকায় অভিনেত্রী প্রিয়ন্তী উর্বির অভিনয় দেখে আমি পরিচালক হিসাবে খুবই অভিভূত।"

নাটক প্রসঙ্গে চিত্রনাট্যকার সায়েম খান বলেন, 'এই নাটকের গল্পটি আসলে চেনা মানুষের অচেনা গল্প। যে গল্পে প্রেম থেকে জেগে উঠে বিরহ। কল্পনার জগতে হারাতে হারাতে বিমোহিত হওয়ার একটা সময়ে মানুষ হতাশার খাদে আটকে আবার ফিরে যায় তার পুরাতন রূপে। আলো চরিত্রটি ঠিক এমনই। নাটকটি নির্মাণে পরিচালক সেলিম রেজাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। কারণ গল্পটি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তিনি চরিত্রগুলোকে তার নিজের মাঝে ধারণ করেছেন।'

"ইতি তোমার আলো" নাটকটিতে অভিনয় করতে পেরে খুবই উচ্ছ্বসিত হালের দর্শক নন্দিত ব্যস্ত অভিনেত্রী প্রিয়ন্তী উর্বি। তিনি বলেন, 'দর্শক আমার অভিনীত এই নাটকটি খুব ভালভাবে গ্রহণ করেছেন জানতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এটি আমার জীবনে অভিনয় করা ভাল নাটকগুলির মধ্যে একটি হয়ে রইল। ভাল নাটকে ভূয়সী প্রশংসা পাওয়াই একজন অভিনেতা বা অভিনেত্রীর জীবনে পরম পাওয়া। তাই "ইতি তোমার আলো" নাটকটি আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে রইল।"

জনপ্রিয় অভিনেতা শাশ্বত দত্ত বলেন, "ইতি তোমার আলো" নাটকে আমি উর্বির বিপরীতে অভিনয় করেছি। দুর্দান্ত একটি গল্প নিয়ে পরিচালক সেলিম রেজা নাটকটি সুচারুভাবে নির্মাণ করেছেন। নাটকটি নিয়ে মানুষের ইতিবাচক আলোচনা আমাকে ভাল গল্পের কাজের প্রতি আগ্রহ আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিল।

প্রিয়ন্তী উর্বি ও শাশ্বত দত্ত ছাড়াও এই নাটকে আরও অভিনয় করেছেন সেজুতি খন্দকার, রিমু রোজা খন্দকার, তানহা ইয়াসমিন ও ইনায়া আজরা।

ফিল্ম ফ্যাক্টরী এর ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি অবমুক্ত করা হয়েছে।

নাটকের লিংকঃ
https://www.youtube.com/watch?v=h0xI5plbLp8&t=2079s

;

শুটিংয়ে যাওয়ার আগের দিন জানতে পারি আমি ‘শ্যামাকাব্য’র শ্যামা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

নীলাঞ্জনা নীলা / ছবি : নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৪ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের একজন হয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু করেন নীলাঞ্জনা নীলা। সেই প্রতিযোগীতার বিচারক ছিলেন সুবর্ণা মুস্তাফা। পরবর্তীতে এই গুণী শিল্পীর প্রযোজিত ছবি ‘গহীন বালুচর’-এর মাধ্যমেই বড়পর্দায় আত্মপ্রকাশ হয় নীলার। আজ সুবর্ণা মুস্তাফা প্রযোজিত আরেক সিনেমা ‘শ্যামাকাব্য’র নায়িকা হয়ে বড়পর্দায় আসছেন মিষ্টি হাসির নীলা। এই ছবি নিয়ে বার্তা২৪.কমের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাসিদ রণ


আপনি কম কাজ করেন, কিন্তু বেছে বেছে ভালো মানের কাজের সঙ্গেই নিজেকে যুক্ত করেন। সেদিক থেকে ‘শ্যামাকাব্য’র নাম ভূমিকায় কাজ করলেন। বিষয়টি নিয়ে আলাদা কোন চাপ অনুভব করছেন?


না না। শুটিং ডাবিং সব শেষে প্রমোশনের সময়ই আমি এই বিষয়টি খেয়াল করেছি। ‘শ্যামাকাব্য’র শ্যামা তো আমিই, তার মানে আমি নাম ভূমিকায় (হাহাহা)।

নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

আপনি পরিচালক বদরুল আনাম সৌদের সিনেমা ও নাটকে বেশকিছু কাজ করেছেন। কিন্তু এই ছবিতে নাকি তিনি আপনাকেই সবশেষে নিয়েছেন। কারণ কী?


আসলে নির্মাতা সৌদ ভাইয়া আমাকে শুরুর দিকে শ্যামা চরিত্রে কল্পনা করতে পারছিলেন না। তার চোখে শ্যামা একটি শ্যাম বর্ণের মেয়ে। মেকাপের সাহায্যে সেটি তিনি করতে চাচ্ছিলেন না। তাই একটি শ্যাম বর্ণের মেয়েকেই খুঁজছিলেন। তারপরও আমাকে অডিশনের সুযোগ দেন। আমি অডিশনে ফেল করি। এরপর তিনি অন্য একজনকে নিয়েছিলেন। পরে কাজে নামার পর দেখা যায়, তিনি চরিত্রটি করতে ফেল করছেন। এরপর আমাকে আবারও ডাকা হয়। যেহেতু গল্পটি ততোদিনে আমার জানা হয়ে গেছে, তাই চরিত্রটি আমি ফিল করতে পারছিলাম। সেটি দেখে একদম আমাকে ছবিটিতে নেয়া হয়। শুটিংয়ে যাওয়ার আগের দিন জানতে পারি আমি ‘শ্যামাকাব্য’র শ্যামা!

সোহেল মণ্ডল ও নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

ছবিটি করার সময় কি মনে হয়েছে, আগে থেকে জানতে পারলে আপনি আরও বেশি প্রস্তুত হতে পারতেন?


হ্যাঁ। আরও সময় পেলে আমি ধীরে ধীরে চরিত্রটি হয়ে উঠতাম, এরপর সেটে যেতাম। যেহেতু সেটি হয়নি, তাই আমাকে শুটিংয়ের সময় এক্সট্রা প্রেসার নিতে হয়েছে। আমি অনেক বেশি ডেডিকেটেড ছিলাম, সর্বোচ্চ দিয়ে চরিত্রটি হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছি। নির্মাতা, সহশিল্পী থেকে শুরু করে সেটের সবাই আমাকে ভীষণ হেল্প করেছেন। তাছাড়া এই গল্পটি নিয়ে সৌদ ভাইয়া যখন কাজ শুরু করেন, আমি তখন অডিশন দেওয়ার সুবাদে গল্পটি জানতাম। শ্যামা আমি করতে পারব কিনা, সেটি না জানলেও চরিত্রটি নিয়ে নিজের মধ্যে এক ধরনের প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। সবমিলিয়ে ফলাফল যেটা দাঁড়িয়েছে, সেটি খারাপ হয়নি। সৌদ ভাই এমন একজন নির্মাতা, তিনি যদি আমার পারফরমেন্সে সন্তুষ্ট না হতেন তবে দরকার পড়লে শুটিং পিছিয়ে দিতেন। তারপরও ছবির মানের দিকে কম্প্রোমাইজ করতেন না।

নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

‘শ্যামাকাব্য’র গল্প পড়েই এর প্রেমে পড়েছিলেন। আপনার চরিত্র ‘শ্যামা’র কোন দিক আপনাকে সবচেয়ে আকৃষ্ট করেছে?


‘শ্যামা’র মতো মেয়েকে সচারচর আমরা দেখি না। শ্যামা এমন একটি মেয়ে, যার জীবনে অনেক সমস্যা। কিন্তু তারমধ্যেও সে প্রচন্ড ধীরস্থির। একইসঙ্গে সুন্দরী এবং বুদ্ধিমতী। যার সঙ্গে কথা বলতে সবার আরাম লাগে, একটা স্বস্তির জায়গা পাওয়া যায়। শ্যামা’র এই দিকটিই আমার খুব ভালো লেগেছে।


সব কাজেই চ্যালেঞ্জ থাকে। ‘শ্যামাকাব্য’ করার এমন কোন চ্যালেঞ্চের কথা শোনাবেন?


শুটিংয়ের প্রথম দুই দিন ছিল আমার জন্য সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং। কারণ আমি আগেই জানিয়েছি, এই ছবিতে আমার থাকারই কথা ছিল না। হুট করেই এমন একটি মনস্তাত্ত্বিকভাবে জটিল চরিত্র নিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো সত্যিই চ্যালেঞ্জের বিষয়। আর ছবিটিতে বেশিরভাগ শটই অনেক লম্বা লম্বা। তারওপর সংলাপনির্ভর ছবি এটি। এছাড়া আমার মতো ফর্সা মেয়েকে শ্যাম বর্ণ করার জন্যও এক বিরাট ঝঞ্জাট পোহাতে হয়েছে সবাইকে। একপর্যায়ে আমি নির্মাতাকে বলেই বসি, আমি আসলে পেরে উঠছি না। আমাকে কিছুটা সময় দিন। পরে অবশ্য আমাকে সময় দেওয়া হয়, একদিন মাত্র (হাহাহা)। তারপরও ওই একদিনে অনেকটাই নিজেকে গুছিয়ে নিতে পেরেছিলাম।

সোহেল মণ্ডল ও নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

ছবিতে সোহেল মণ্ডলের বিপরীতে অভিনয় করেছেন। কেমন অভিজ্ঞতা?


সোহেলের সঙ্গে আগেও আমি কাজ করেছিলাম টেলিভিশনের জন্য। সে আসলে খুবই হেল্পফুল। এজন্য আমার তো তাকে ভীষণ পছন্দ। আমাদের বোঝাপড়ার জায়গাটা ভালো। আমারদের কেমেস্ট্রিতো আমার ভালো লেগেছে, দৃঢ় বিশ্বাস দর্শকেরও খুব ভালো লাগবে।

নীলাঞ্জনা নীলা /  ছবি : নূর এ আলম

দর্শকের উদ্দেশ্যে কী বলার আছে?


সবাই হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখুন। আমার বিশ্বাস কেউ নিরাশ হবেন না। কারণ এই গল্পে একটা ব্যাপার আছে। সিনেমাটি দেখতে দেখতে মনে হবে একটা বই পড়ছি।

;

স্টার সিনেপ্লেক্সের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ ঈদ সিনেমার নির্মাতারা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেক নির্মাতাই বলে থাকেন, এই দেশে একজন নির্মাতা একটি সিনেমা বানানো মানে তার জীবন থেকে অর্ধেক আয়ু ক্ষয় করে ফেলা! আর সেটি প্রদর্শনের জন্য সঠিক হল বা শো না পাওয়া মানে অকাল মৃত্যুবরণ করা। তেমনি এক ইস্যুতে মে দিবসের মতো তাৎপর্যপূর্ণ দিনে যেন নতুন করে গর্জে উঠলেন সিনেমার নির্মাতারা।

গত ঈদের অন্যতম সফল তিন সিনেমার (রাজকুমার, দেয়ালের দেশ ও কাজলরেখা) নির্মাতার পক্ষ থেকে স্টার সিনেপ্লেক্সের বিরুদ্ধে উঠেছে কারণ ছাড়াই ‘হাউজফুল’ ছবি নামিয়ে দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ। তাদের আলাদা আলাদা প্রতিক্রিয়ায় একটাই অভিযোগ, ৩ মে থেকে দেশের সবচেয়ে বড় মাল্টিপ্লেক্স চেইন স্টার সিনেপ্লেক্স ঈদের সব সিনেমা নামিয়ে দিচ্ছে তাদের হলগুলো থেকে। দেশি সিনেমাগুলোর জায়গা দখল করে নিচ্ছে বিদেশি ছবিগুলো। প্রমাণপত্র হিসেবে প্রত্যেকেই দিয়েছেন ১ মে’র অনলাইন টিকিটের প্রায় ‘হাউজফুল’ স্ক্রিনশট।

‘রাজকুমার’ সিনেমায় শাকিব খান

‘রাজকুমার’ নির্মাতা হিমেল আশরাফ বুধবার দুপুরে লেখেন, ‘‘ঠিক গত সপ্তাহে টিকিট বিক্রিতে ১ নাম্বারে ছিল যেই সিনেমা, সেই সিনেমার কোনও শো পরের সপ্তাহে নেই, একটা শো-ও না! ঈদের সব বাংলা সিনেমা উধাও হয়ে গেলো! প্রতিদিন ৫০টার ওপরে শো স্টার সিনেপ্লেক্সের। এর মধ্যে একটা শো পাওয়ার যোগ্যতা নেই ঈদের কোনও সিনেমার? অথচ আজকে সন্ধ্যার ‘রাজকুমার’ ও ‘কাজলরেখা’র শোর টিকিট অনলাইনে চেক করে দেখেন, ৬০% অলরেডি সোল্ড-আউট। এখনও ৪ ঘণ্টা বাকি! আমি আজকে সন্ধ্যার শো স্ক্রিনশট দিলাম, যেখানে রাজকুমারের ৮৫% টিকিট সোল্ড-আউট। আগামী শুক্রবার (৩ মে) থেকে বসুন্ধরা স্টার সিনেপ্লেক্সে ৬টা বিদেশি সিনেমা চলবে, যেখানে বাংলা সিনেমা চলবে একটা। ১৬টি শো বিদেশি সিনেমার, ৪টা শো বাংলা সিনেমার! বাংলাদেশের সিনেমা হল, বাংলাদেশের মানুষই দর্শক, বাংলা সিনেমার দর্শক থাকার পরেও বাংলা সিনেমা নাই! এই দেশের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়াতে অনেক পথ বাকি, অনেক...।’

‘কাজলরেখা’ সিনেমায় অনবদ্য অভিনয় করেছেন মিথিলা

একইভাবে নিজ নিজ ছবির টিকিট বিক্রির উদাহরণ টেনে কাছাকাছি প্রতিক্রিয়া বা হতাশা ব্যক্ত করেছেন ‘কাজলরেখা’র নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম এবং ‘দেয়ালের দেশ’ নির্মাতা মিশুক মনি। তাদের পক্ষে নির্মাতা সুমন আনোয়ার, খিজির হায়াত খানসহ আরও বেশ কজন নির্মাতা ফেসবুকে আওয়াজ তুলেছেন।

ঈদের তিন সপ্তাহের মাথায় তিন সফল নির্মাতার এমন জোটবদ্ধ প্রতিক্রিয়ায় অনেকটাই থমকে গেছে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি। ফুঁসে উঠেছে সিনেমা সমাজ। ফলে স্টার কর্তৃপক্ষ নতুন করে ভাবতেও পারে, ঈদের ছবিগুলো পর্দায় বহাল রাখার নিমিত্তে। বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন বাংলা সিনেমার দর্শকরা। বিপরীতে এটাও তো প্রশ্ন, কেন স্টার সিনেপ্লেক্স ‘হাউজফুল’ বাংলা সিনেমাকে ফেলে বিদেশের ছবি তুলবে! তাও আবার এর মধ্যে মুক্তি পাওয়া বিদেশি ছবিগুলোও পায়নি দর্শকপ্রিয়তা। তাহলে কী কারণে স্টার সিনেপ্লেক্স ‘প্রায় হাউজফুল’ বাংলাদেশি ছবিগুলো নামিয়ে দিচ্ছে?

‘দেয়ালের দেশ’ সিনেমায় বুবলী ও শরিফুল রাজ

‘দেয়ালের দেশ’ নির্মাতা মিশুক মণি মনে করেন, ‘ঈদের সিনেমা হিসেবে সেল রিপোর্ট এতটাও খারাপ ছিল না যে সব শো একসঙ্গে বন্ধ করে দিতে হবে, ৩ মে থেকে। মিনিমাম শো রাখার যৌক্তিকতা ছিল। এই মুল্লুকে বাংলা সিনেমার কখনও জয় হয়নি আর আপনারা কথা বলতে না শিখলে কখনও জয় হবেও না। বাংলা সিনেমার কফিনের লাস্ট পেরেক মারতে বাকি।’

‘কাজলরেখা’ নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিমের আহ্বান, ‘বসুন্ধরায় আজকের ৪টা ৩০-এর শো হাউজফুল। তারপরও আগামী শুক্রবার থেকে বিদেশি ছবির জন্য ‘কাজলরেখা’র কোনও শো নাই। কেন? ঈদের অন্য সিনেমাগুলোও নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অন্তত ৪০% শো বরাদ্দ দেশি সিনেমার জন্য রাখার অনুরোধ করছি।’

স্টার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এসব অভিযোগের এখনও কোন উত্তর মেলেনি। কারণ, নির্মাতারা প্রমাণসহ অভিযোগ তুলেছেন। দেখিয়েছেন, ১ মে তাদের সিনেমাগুলোর শো প্রায় ‘হাউজফুল’। তবু কেন চতুর্থ সপ্তাহের মাথায় নামাতে হবে ছবিগুলো? কতৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। 

‘ওমর’ সিনেমার পোস্টার

নতুন খবর হলো, বাদ পড়া ঈদ সিনেমাগুলো থেকে দুটি ছবির প্রদর্শন বহাল থাকছে সিনেপ্লেক্সের পর্দায়। এগুলো হলো হিমেল আশরাফ পরিচালিত ‘রাজকুমার’ ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘ওমর’। ৩ মে থেকে দুটি ছবিকে শো বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে দৈনিক দুটি করে। এরমধ্যেও কিন্তু আছে। ‘রাজকুমার’ দেখা যাবে বসুন্ধরা সিটি ও সীমান্ত সম্ভারে। অন্যদিকে ‘ওমর’ চলবে শুধুই বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর।

;

শাকিব খানের জন্য বার বার হোচট খাচ্ছেন পূজা চেরী!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পূজা চেরী (ইনসেটে : শাকিব খান) / ছবি : ফেসবুক

পূজা চেরী (ইনসেটে : শাকিব খান) / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে কোন নায়িকা সিনেমা করলে তার প্রত্যাশার জায়গাটি থাকে আকাশচুম্বি। গ্ল্যামার গার্ল পূজা চেরী বেশ অবাক করে দিয়েই শাকিব খানের নায়িকা হন ‘গলুই’ সিনেমায়। কারণ শাকিব খান আর তার বয়সের ব্যবধান অনেক বেশি।

তারপরও হয়তো পূজা স্বপ্ন দেখেছিলেন, ‘গলুই’ তার ক্যারিয়ারের আগের সব ছবিকে ছাড়িয়ে যাবে। তার আগামীর পথ হবে মসৃন। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। পূজার ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে হিট তার প্রথম সিনেমা ‘পোড়ামন ২’। ‘গলুই’ সিনেমাটি একেবারে ফ্লপ তা কিন্তু নয়। তবে এই ছবি তার ক্যারিয়ারে যতোটা ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, এরচেয়ে ঢের নেতিবাচকতা এনে দিয়েছে।

পূজা চেরী / ছবি : ফেসবুক

এই ছবির সময় থেকেই শাকিব খানের সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন শোনা যায়। মূলত এই গুঞ্জনের পর থেকেই পূজার ক্লিন ইমেজ ব্যাহত হয়। পরবর্তীতে তা তার ক্যারিয়ারে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। মোটকথা, শাকিব খানের সঙ্গে তার নাম জড়ানোর পরই তাকে হোচট খেতে হয়।

সেই শাকিব খানের জন্য আবারও হোচট খেলেন পূজা। শাকিব খানের প্রযোজনায় ‘মায়া’ সিনেমায় নায়িকা হওয়ার কথা ছিল পূজার। কিন্তু এখন শোনা যাচ্ছে, এই ছবিতে পূজাকে আর রাখা হচ্ছে না। তার জায়গায় শাকিব খানের সুপারহিট সিনেমা ‘প্রিয়তমা’র নায়িকা ইধিকা পালকে বেছে নেয়া হয়েছে। 

‘গলুই’ সিনেমায় শাকিব খান ও পূজা চেরী

এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন পূজা। তিনি বলেন, ‘আমরা আসলে গল্পটা দেখে অভিনয় করি। “মায়া”র গল্পও ভালো। তবে ব্যাটে-বলে মেলেনি। সামনে হয়তো হবে।’

তবে নায়িকার উত্তরে যে আসল ঘটনাটি উঠে আসেনি, কথা শুনেই বুঝে নিয়েছেন নেটিজেনরা!

পূজা চেরী / ছবি : ফেসবুক
;