ভারতীয় ছোট পর্দার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী অনিতা হাসনান্দানি। ‘নাগিন থ্রি’ সিরিয়ালের মধ্য দিয়ে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন অনিতা। বিভিন্ন ইস্যুতে নানা সময় আলোচনা তৈরি হয়েছে এই অভিনেত্রীকে কেন্দ্র করে।
ফের মিডিয়া পাড়ায় আলোচনায় এসেছেন অনিতা। না এবার কোনো সিরিয়াল বা সিনেমার কারণে নয়। মা হতে চলেছেন অনিতা! তাও আবার যমজ সন্তান! হ্যাঁ ঠিক এমনটিই টুইট করেছেন এই অভিনেত্রী।
সম্প্রতি অনিতা ও তার স্বামী রোহিত রেড্ডি শ্রীলঙ্কায় অবকাশ যাপন করতে গিয়ে একটি ছবি শেয়ার করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ছবির ক্যাপশনেই আভাষ দিয়েছেন দুই সন্তানের বিষয়ে।
এই ছবি পোস্টের পর থেকেই বন্ধু ও ভক্তদের শুভেচ্ছায় ভাসছে অনিতার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।
তবে এর আগে একবার অনিতার মা হওয়া নিয়ে উঠে গুঞ্জন। তখন অনিতা পরিষ্কার করে বলেছিলেন, ‘আমি যখন মা হবো তখন সবাই জানবে। তখন নিশ্চই আমার জীবন বেশ খানিকটা পাল্টে যাবে। সব নারীই তার মাতৃত্বকে উপভোগ করেন। মাতৃত্বেবোধ বিষয়টি আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আমি দুইটি টিভি শো নিয়ে খুবই ব্যস্ত রয়েছি। যখন কাজ থেকে ফ্রি হবো তখন বাচ্চার বিষয়টি নিয়ে ভাববো। আমি গর্ভবতী হলে কখনোই কাজের চাপ রাখবো না।’
একমাত্র কন্যা সুহানা খানের জন্মদিনে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়ে। আর তাতেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে কিং খানের ভক্তরা। অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে প্রিয় অভিনেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
যেনতেন অসুস্থতা ছিল না। একেবারে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল এই সুপারস্টারকে! আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচ শেষে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
ভক্তদের জন্য সুখবর। হাতপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন তাদের প্রিয় তারকা। একটু সুস্থ হতেই মুম্বাই নিজের ঘরে ফিরলেন শাহরুখ। গতকাল (২৩ মে) হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন শাহরুখ। সেদিনই আহমেদাবাদ থেকে মুম্বাইয়ের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। ঠিক তখনই পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় লেন্সবন্দি হন তিনি।
তবে ভক্তরা তাকে এক ঝলক দেখার জন্য যতই অপেক্ষা করে বসে থাকুক না কেন, বাদশার দেখা পেতে এখন যে বেশ ধৈর্য ধরতে হবে সেটা তিনি বুঝিয়ে দিলেন। এদিন ছাতা দিয়ে মুখ ঢেকে তবেই হাসপাতাল থেকে বের হন শাহরুখ। তবে সেটি কি রোদ না লাগানোর জন্য নাকি ভক্তদের নজর এড়াতে সেটি স্পষ্ট নয়।
ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত (২১ মে) নিজের দলের খেলা দেখতে আহমেদাবাদে গিয়েছিলেন কিং খান। সেখানে অসুস্থবোধ করায় শহরের কেডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। গ্যালারিতে বসে দলের জয় উপভোগ করেন তিনি। একপর্যায়ে প্রচণ্ড গরমে হিটস্ট্রোক হয় তার! পরে তাকে আহমেদাবাদের কেডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
আজ বড়পর্দায় নাম লেখালেন সময়ের আলোচিত অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। দেশজুড়ে আজ মুক্তি পেয়েছে তার সিনেমা ‘ফাতিমা’। এরইমধ্যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পর্যন্ত নিজের ঝুলিতে পুরেছেন ফারিণ (তার প্রথম মুক্তি পাওয়া ছবি কলকাতার নির্মাতা অতনু ঘোষের ‘আরো এক পৃথিবী’র জন্য)।
তবে এই ‘ফাতিমা’ই হলো ফারিণের প্রথম সিনেমা। এই ছবির কাজ যখন তিনি শুরু করেন তখন তিনি আজকের অবস্থানে ছিলেন না। নাটকে অভিনয় করে নিজের একটা পরিচিতি গড়েছেন সবেমাত্র। তখন তাকে খুব একটা চ্যালেঞ্জিং চরিত্রেও দেখা যায়নি সেভাবে। এমনকি ওটিটিতে ফারিণ যে চমৎকার কিছু কাজ করেছেন, সেসবও দেখেনি দর্শক। তার গানের প্রতিভাও তখন বিকশিত হয়নি লোকের কাছে।
এমন অবস্থাতেই ফারিণকে প্রধাণ চরিত্রে সুযোগ করে দেন নির্মাতা ধ্রুব হাসান। সেটি ২০১৭ সালের কথা। এরপর কেটে গেছে প্রায় ৮ বছর! অবশেষে সেই সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে দেশের ১০টি প্রেক্ষাগৃহে। সিনেমায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যাবে ফারিণকে, সঙ্গে আছেন ইয়াশ রোহান এবং সুমিত সেনগুপ্ত। চলতি বছর ইরানের ৪২তম ফজর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার পায় ছবিটি।
গত মঙ্গলবার ছিল ছবিটির প্রিমিয়ার শো। যেখানে শোবিজ অঙ্গনের তারকাসহ গণমাধ্যমকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। সিনেমাটি দেখে প্রশংসা করেছেন সবাই।
অনেকটা সময় পর সিনেমাটি মুক্তি দিতে পেরে আনন্দিত পরিচালক ধ্রুব হাসান। তিনি বার্তা২৪.কমকে জানান, ঢাকার ছয়টি সিনেপ্লেক্সসহ দেশের মোট ১০টি সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি। তালিকায় আছে স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা সিটি, মিরপুর সনি স্কয়ার, মহাখালীর এসকে টাওয়ার শাখা, কেরানীগঞ্জের লায়ন সিনেমাস, শ্যামলীর শ্যামলী সিনেমা ও যমুনার ব্লকবাস্টার। ঢাকার বাইরে ছবিটি দেখা যাবে নারায়ণগঞ্জের সিনেস্কোপ, চট্টগ্রামের বালি আর্কেড, সিলেটের গ্র্যান্ড সিলেট মুভি থিয়েটার, সিরাজগঞ্জের রুটস সিনে ক্লাব।
‘ফাতিমা’ সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন পান্থ কানাই, তারিক আনাম খান, শাহেদ আলী সুজন। সহযোগী প্রযোজক এবং প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে আছেন কবির আহমেদ।
একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী নিপুণ আক্তার। নানা কারণে তিনি এখন আলোচিত মুখ। এতো আলোচনার মধ্যেই আজ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত সিনেমা ‘সুস্বাগতম’। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখান থেকে তিনি বার্তা২৪.কমের সঙ্গে কথা বলেছেন নতুন সিনেমা ও তার বিরুদ্ধে ওঠা সাম্প্রতিক সময়ের নানা অভিযোগ নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাসিদ রণ
আপনি দেশের বাইরে। কিন্তু বাংলাদেশে আপনাকে নিয়ে এতো আলোচনা, এতো বিতর্ক! কবে ফিরবেন?
আসলে আমি এতো লম্বা সময়ের জন্য বিদেশে এসে থাকি না। কিন্তু এই সময়টা এখানে থাকা খুব জরুরী। কারণ আমার একমাত্র মেয়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেছে। তার কনভোকেশনে আমি অংশ নিয়েছি। শুধু আমি নই, সারা বিশ্ব থেকে অভিভাবকরা এসেছেন ছেলে-মেয়েদের কনভোকেশনে। এরপর আবার মেয়েটা মাস্টার্সে ভর্তি হলো। তা নিয়েও অনেক কাজ করতে হয়েছে। সবচেয়ে বেশি জরুরী ছিল বাসা বদলানো। চার বছর পর মেয়েটা নতুন বাসায় উঠলো। তাকে সব গোছগাছ করে দিলাম। আমি জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে ফিরব।
আজ আপনার সিনেমা ‘সুস্বাগতম’ মুক্তি পেয়েছে। বিদেশে থাকার জন্য তো কোন ধরনের প্রচারণা করতে পারলেন না?
হ্যাঁ। বর্তমান সময়ে সিনেমা প্রচার না করলে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছায় না। কিন্তু কিছু করার নেই, আমি তো দেশে নেই। এখানে থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় যতোটা পেরেছি প্রচারণা চালাচ্ছি। এছাড়া ছবির অন্যান্য শিল্পী নীরব, স্পর্শিয়াসহ অনেকেই তাদের মতো প্রচারণা চালানোর কথা। সবাইকে ছবিটি দেখার অনুরোধ করব। কারণ ছবিটি খুব সুন্দর একটি বার্তা দেবে। সেটি হলো- মানুষের জন্ম তার হাতে নেই। সৃষ্টিকর্তা তাকে যে পরিবেশে পাঠাবেন তাকে সেখানেই আসতে হবে। কিন্তু আমরা যদি নিজের জন্ম বা সামাজিক অবস্থানের কথা না ভেবে নিজেকে ভালোভাবে গড়ে তুলি তাহলে স্বপ্নপূরণ করা সম্ভব।
ছবিতে নাকি স্পর্শিয়ার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন!
একদম ঠিক শুনেছেন। আমি আসলে কখনোই নায়িকা চরিত্রে নিজেকে আবদ্ধ রাখতে চাইনি। যে চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ আছে সেখানেই মন দিয়ে কাজ করেছি। এই ছবিতেও আমার চরিত্রটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই মেয়েটি তার সামাজিক অবস্থান ভুলে গিয়ে তার মেয়েকে একদিন পাইলট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। সেই চরিত্রে রয়েছে স্পর্শিয়া। সে খুব ভালো অভিনয় করেছে। আমাদের ছবির নির্মাতা শফিকুল আলমও কিন্তু পেশাগত জীবনে একজন পাইলট। হতে পারে এটি তারই জীবনের একটি খন্ডচিত্র।
শিল্পী সমিতির চেয়ার নিয়ে আবারও শুরু হয়েছে আইনি লড়াই। আপনার প্রতিপক্ষ ডিপজল বলেছেন, আপনি বিদেশে থেকেও আইনি যে কাজগুলো করছেন, তাতে বোঝাই যায় আপনার হাত কতো লম্বা। এ বিষয়ে কী বলবেন?
(হাহাহা) এটা কোন কথা, আপনিই বলেন! আমি পৃথিবীর যেখানেই থাকি, আইনের কাজ আইন করবে। তাতে হাত লম্বা-খাটোর তো কিছু নেই। আমি বিদেশে যেহেতু অনেকদিন থাকবো তাই আসার আগে নির্বাচনের সময় তাদের কারচুপি, অন্যায়মূলক কর্মকাণ্ডের যে সব প্রমাণাদি পেয়েছি সবটাই আমার আইনজীবীকে বুঝিয়ে দিয়ে এসেছি। যেখানে সাইন করার দরকার করে এসেছি। এরপরও আমার কোন সাইন লাগলে আমার অবর্তমানে একজন সেই কাজ করতে পারবেন বলে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি করে এসেছি। ফলে এখন আইনের প্রক্রিয়া বিজ্ঞ আদালতের গতিতে চলছে। এতে আমার তো অতিরিক্ত কিছু করার নেই।
ডি এ তায়েব আপনাকে বলেছেন, আপনি সম্মানীত ব্যক্তিদের নামে আজেবাজে মন্তব্য করছেন। ডিপজলকে অশিক্ষিত বলেছেন। এই কথা কি মুখ ফসকে বেরিয়েছিল?
একদম না। আমি বুঝে শুনেই উনাকে (ডিপজল) মূর্খ্য বলেছি। কারণ তিনি ইদানিং যেসব কাজ করছেন বা কথা বলছেন তাতে মূর্খতারই পরিচয় দিচ্ছেন। আমি ভুল কিছু বলিনি। আর ডি এ তায়েবের কথা যেহেতু আপনি তুললেন, তার ব্যাপারে বলতে চাই, আমি দেশে ফিরে তার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তার শিল্পী সমিতির সদস্য পদ নিয়ে আমি যে প্রশ্ন তুলেছি, উনি সেটার ভুলভাল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। তিনি যখন সদস্যপদ পেয়েছেন তখন কি তার পাঁচটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল? বিষয়টি আপনারা খোঁজ নিলেই পেয়ে যাবেন। যদি পাঁচটি ছবি মুক্তিই না পায় তাহলে উনি কিভাবে শিল্পী সমিতির সদস্য হতে পারেন?
আপনাকে কটাক্ষ করে এফডিসিতে সাধারণ শিল্পীদের মিছিল কিংবা নির্বাচনের এতোদিন পর কারচুপির অভিযোগ আনার জন্য আপনাকে বিভিন্ন জন বিভিন্ন কথা বলছেন। এতে আপনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন কি না?
একদম না। শুনুন, আপনি যখন এমন রাঘব বোয়ালদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে যাবেন তখন আপনাকে নানা ধরনের কটাক্ষ, নিন্দা কিংবা তারচেয়ে বড় কিছু মোকাবিলা করতে হবে। সুতরাং এ নিয়ে মাথা ঘামালে চলবে না। নিজের অধিকারের জন্য এবং সত্যের জন্য লড়তে হবে মাথা উচু করে। আমি সেভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি। এসব কটাক্ষে আমার কিচ্ছু আসে যায় না। আর নির্বাচনের প্রায় এক মাস পর কারচুপি নিয়ে আইনের দারস্থ হওয়ার কারণও আছে। আমাকে সব তথ্য উপাত্ত সময় নিয়ে জমা করতে হয়েছে। তাছাড়া অনেকেই জানেন, প্রচণ্ড গরমে আমাদের নির্বাচন হয়েছে। আমি তা সহ্য করতে না পেরে পরদিন থেকেই খুব অসুস্থ হয়ে পড়ি। আপনি আমার কণ্ঠ তো শুনছেনই, বুঝতেই পারছেন কতোটা অসুস্থ আমি (কণ্ঠ একেবারে বসা, মাঝেমধ্যে কাশি, কথা বলতে বেশ কষ্ট হচ্ছিল)। কিন্তু মেয়ের জন্য আমাকে ফ্লাই করে আসতেই হলো। এভাবেই সবকিছু ব্যালেন্স করতে চলতে হবে জীবনে। কোনকিছুই এমনি এমনি অর্জন হয় না। হলেও তা উপভোগের কিছু নেই।
এবারের কান চলচ্চিত্র উৎসবের সমান্তরাল বিভাগ ক্রিটিকস’ উইকের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘গ্রাঁ প্রিঁ’ জিতেছে আর্জেন্টাইন পরিচালক ফেদেরিকো লুইসের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সায়মন অব দ্য মাউন্টেন’। ভূমধ্যসাগরের তীরে এসপেস মিরামার হোটেলে বুধবার (২২ মে) সন্ধ্যা ৬টায় বিজয়ী তালিকা ঘোষণা করা হয়। তখন উপস্থিত ছিলেন ক্রিটিকস’ উইকের প্রধান নির্বাহী আভা কায়েন।
উঠতি বয়সের এক কিশোরের মানসিক ব্যাধির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকে কেন্দ্র করে ছবিটির গল্প। এতে অভিনয় করেছেন আর্জেন্টাইন অভিনেতা, গায়ক ও গীতিকবি লরেঞ্জো ফেরো। এর যৌথ প্রযোজক আর্জেন্টিনা, চিলি ও উরুগুয়ের তিনটি পৃথক প্রতিষ্ঠান।
ক্রিটিকস’ উইকের সর্বোচ্চ পুরস্কার জিতে ফেদেরিকো লুইস বলেছেন, ‘আমাদের কাছে এই পুরস্কারের তাৎপর্য কী শুধু সেটাই ভাবছি না, আর্জেন্টিনার বাসিন্দাদের জন্য এর অর্থ কী সেটি নিয়েও ভাবছি, যাদের আগামী চার বছর স্থানীয় চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সংগ্রাম করতে হবে। এমন অনেকে আছেন যারা এখনও ভাবে, আমরা চলচ্চিত্র বানালেও কেউ দেখতে চায় না। আশা করি, এই পুরস্কার সেই চিন্তায় পরিবর্তন আনবে এবং আর্জেন্টিনার মানুষ এবং তারপর সারাবিশ্ব আমাদের সিনেমা দেখবে।’
৬৩তম ইন্টারন্যাশনাল ক্রিটিকস’ উইকের বিজয়ী তালিকা
গ্রাঁ প্রিঁ সায়মন অব দ্য মাউন্টেন (ফেদেরিকো লুইস, আর্জেন্টিনা-চিলি-উরুগুয়ে)