ব্রুনাইতে বাংলাদেশের পোশাক উৎসব



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
ছবি: কোটা বাতুতে মালয় প্রযুক্তি জাদুঘরে বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রদর্শনী

ছবি: কোটা বাতুতে মালয় প্রযুক্তি জাদুঘরে বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রদর্শনী

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রুনাই দারুসসালামে বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাহিদা রহমান সুমনা বলেছেন, ব্রুনাই এবং বাংলাদেশ গত চার দশকে বন্ধুত্ব, সহযোগিতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার একটি দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) কোটা বাতুতে মালয় প্রযুক্তি জাদুঘরে বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ এবং ব্রুনাইয়ের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এর মাধ্যমে দুটি দেশের সাংস্কৃতিক মিল এবং বোঝাপড়া প্রতিফলিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন সুমনা।

ব্রুনাই দারুসসালামের সংস্কৃতি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের (এমসিওয়াইএস) স্থায়ী সচিব (ক্রীড়া) পেঙ্গিরান মোহাম্মদ আমিরিজাল বিন পেঙ্গিরান হাজী মাহমুদ, সম্মানিত অতিথি হিসেবে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।

স্বাগত বক্তব্যে জাদুঘর বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক পেঙ্গিরান হাজী রোসলি বিন পেঙ্গিরান হাজী হালুস উভয় দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে বস্ত্র শিল্পের তাৎপর্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পোশাক হচ্ছে একটি দেশের জাতীয় গৌরবের উৎস এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে চলা একটি পরিচয়।’

পেঙ্গিরান হাজী রোসলি আরও বলেন, টেক্সটাইল প্রদর্শনী বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে উপস্থাপন করছে। বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্পের কারুকাজ, সৃজনশীলতা এবং সৌন্দর্যের প্রশংসা করেন তিনি। গত ৪০ বছরে বাংলাদেশ ও ব্রুনাই দারুসসালামের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করতে এই ধরনের প্রদর্শনী ভূমিকা রাখছে।

এই প্রদর্শনীর আয়োজনে জাদুঘর বিভাগ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হাইকমিশনের মধ্যে সহযোগিতা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের আরও সুযোগ তৈরী হলো বলে তিনি যোগ করেন।

অনুষ্ঠান চলাকালীন, বাংলাদেশ হাইকমিশন জাদুঘর বিভাগের সংগ্রহের জন্য চারটি ঐতিহ্যবাহী শাড়ি উপহার দেন। যার লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করা। বাংলাদেশের বাংলাদেশের সঙ্গীত পরিবেশনা করা হয়।

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক খাদ্য ও পানীয় মেলায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক খাদ্য ও পানীয় মেলায় দ্বিতীয়বারের মতো অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ। ২-৪ জুলাই দুই দিনব্যাপী মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের মাইটেক কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত 'ফুড অ্যান্ড ড্রিংকস মালয়েশিয়া বাই সিয়াল’ নামে এ মেলায় বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে। মেলায় বাংলাদেশসহ ২২টি দেশ অংশগ্রণ করে এবং ৩৩০টি বুথ এবং একটি বিশেষ আন্তর্জাতিক লাউঞ্জে পণ্য প্রদর্শন করা হয়।

মেলার উদ্বোধন করেন মালয়েশিয়ার প্ল্যান্টেশন অ্যান্ড কমোডিটিস বিষয়ক উপমন্ত্রী দাতুক চ্যান ফুং হিন। বাংলাদেশ হাইকমিশনের তত্ত্বাবধান ও সহযোগিতায় মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশের ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি প্রাণ ফুডস লিমিটেড। ⁠মেলায় নির্ধারিত বুথের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক লাউঞ্জে অন্য ৭টি দেশের (কানাডা, ইউক্রেন, ভিয়েতনাম, ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ড, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া) সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয় পণ্য প্রদর্শন করা হয়।

উদ্বোধনের দিন আন্তর্জাতিক লাউঞ্জ এর বাংলাদেশ কর্নার এবং বাংলাদেশি পণ্যের বুথ পরিদর্শন করেন প্ল্যান্টেশন এবং কমোডিটিস বিষয়ক উপমন্ত্রী দাতুক চ্যান ফুং হিন এবং সাবাহ রাজ্যের শিল্প উন্নয়ন মন্ত্রী দাতুক ফুং জিন ঝে।

সমাপনী দিন বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই ) মেলা এবং বাংলাদেশী স্টল পরিদর্শন করেন মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।

এসময় হাইকমিশনার উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে হাইকমিশন বাংলাদেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণসহ অন্যান্য পরিকল্পনা নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ⁠রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণের অংশ হিসেবে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি অন্যান্য পণ্য বেশি করে রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘অর্থনৈতিক কূটনীতি’ অনুসরণের ধারাবাহিকতায় এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে।

পরিদর্শনের সময় আয়োজক কোম্পানি কমেক্সপোসিয়াম এশিয়া পেসিফিক এর পরিচালক হেনরি তান, একই কোম্পানির এসিস্টেন্ট মার্কেটিং ম্যানেজার কিয়েন এনজি ও স্মৃতিকা সিভানেসসহ হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং প্রবাসী সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

মালয়েশিয়া সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ও মাইসেব, ম্যাট্রেড, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়, পিকেএনএস, মালয়েশিয়া বিজনেস গ্রুপ, সাবাহ এমআইপিই,মালয়েশিয়া কোকো বোর্ড ও মালয়েশিয়া স্পাইস বোর্ডের সহায়তায় আয়োজিত বিশ্বের ব্র্যান্ড এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের অংশ হিসেবে এ মেলার আয়োজন করা হয়। বিশ্বব্যাপী বাজার অন্বেষণে শিল্প উদ্যোক্তা ও অর্থনৈতিক নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ, ব্যবসায়িক সমঝোতা, উদ্ভাবনী সমাধানে ব্যবসাকে শক্তিশালী করতে প্রতি বছর এ বাণিজ্য সম্মেলন ও মেলার আয়োজন করা হয়।

;

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপিত



সংযুক্ত আরব আমিরাত করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে।

রোববার (১৬ জুন) আমিরাতজুড়ে ঈদগাহ ও মসজিদগুলোতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের নামাজে বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ মুসল্লিদের সঙ্গে হাজার হাজার প্রবাসী বাংলাদেশিও ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজে মুসলিম বিশ্বের সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

শুক্রবার (১৪ জুন) আমিরাতের সরকার কর্তৃক ঘোষণা অনুযায়ী আমিরাতে ৭টি রাজ্যে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। আবুধাবিতে সকাল ৫টা ৫০ মিনিট, দুবাই ৫টা ৪৫ মিনিট, শারজাহ ৫টা ৪৪ মিনিট, আজমান ৫টা ৪৪ মিনিট, ফুজাইরাহ ৫টা ৪১ মিনিট, উম্মে আল কুইন ৫টা ৪৩ মিনিট, রাস আল খাইমা ৫টা ৪১ মিনিট ও আল-আইনে ৫টা ৪৪ মিনিটে ঈদ জামাত শুরু হয়।


নামাজ শেষে প্রবাসীরা সবাই একে-অপরের সঙ্গে কোলাকুলি ও কুশল বিনিময় করেন। পরে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রবাসীরা পশু কোরবানি করেন। অনেকে আবার কাজে ডিউটি থাকাতে নিজ নিজ কাজে যোগদান করেন।

উল্লেখ্য, আরাফাতের দিন এবং ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষে আগামী ১৫ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত আমিরাতে ছুটি ঘোষণা করেছে ফেডারেল অথরিটি অব হিউম্যান রিসোর্স। ঈদের ছুটিতে প্রবাসীরা নিজেদের পরিকল্পনা ও সুযোগমত ঈদের ছুটি নানাভাবে উদযাপন করেন।

;

দুবাইতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঈদ উৎসব



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সীমানা পেরিয়ে এবার সুদূর আরব আমিরাতে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে এক ঝাঁক তারকাদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ঈদ পরবর্তী এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ও ভারতের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী এবং চিত্র তারকাদের নিয়ে ঈদ উৎসব করতে যাচ্ছে এসএন এন্টারটেইনমেন্টের স্বত্বাধিকারী সাচিনুর সাচি। আগামী ২১ জুন ২০২৪ তারিখে দেরা দুবাইয়ের পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন ব্লুতে অনুষ্ঠিত হবে "দুবাই কনসার্ট-২০২৪"। এ উপলক্ষে গতকাল ৩১ মে দুবাইয়ের আল কেসিসের একটি রেঁস্তোরায় সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে "দুবাই কনসার্টের" আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন উদযাপন কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবু জাফর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এস এন এন্টারটেইনমেন্টের অর্গানাজার মোঃ ফখরুদ্দীন মুন্না, কো-অর্গানাজার সিরাজুল হক, উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক কাজী মোহাম্মদ আলী, সদস্য সচিব হাজী শফিক, যুগ্ম সদস্য সচিব কামাল হোসেন সুমন, নির্বাহী সদস্য (সাংস্কৃতিক) মোঃ জাহিদ পারভেজ, মোঃ সফিক, মাহাবুবা সিদ্দিকা শিপু, এস এন এন্টারটেইনমেন্ট স্থায়ী কমিটির সদস্য সামসুর রহমান সোহেল, সরোয়ার উদ্দিন রনি, সাগর দেব, মামুনুর রশিদ, শরীফ মাহমুদ, মোঃ আলম, মোঃ কামাল হোসেন, মোঃ ইফতেখার, আমিরাতে বসবাসরত ব্যবসায়ী শিল্পপতি ও গণমাধ্যম কর্মীরা।

সংবাদ সম্মেলনে ইঞ্জিনিয়ার আবু জাফর বলেন, এই প্রথম বাংলাদেশের অনেকগুলো সংগীত শিল্পী এবং চিত্রশিল্পী একসাথে দুবাইয়ের মাটিতে পা রাখছেন। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের দর্শক উপস্থিত থাকবেন।

তিনি জানান, বাংলাদেশ থেকে আগত ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজ বেগম, অভিনয় শিল্পী পরিমণি, কণ্ঠশিল্পী ফকির শাহাবুদ্দিন, সুমি শবনম, তশিবা, সাচিনুর সাচি, উপস্থাপক শান্তা জাহান ও লাবিব সিনহা এবং ভারতের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী অর্পিতা বিশ্বাস।

এ সময় এস এন এন্টারটেইনমেন্টের দুবাই অর্গানাইজার ফখরুদ্দীন মুন্না বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিল্পীদের সমন্বয়ে ঈদ উৎসব পালন করবে আমিরাতের প্রবাসীরা। তিনি সকলের সহযোগিতা চেয়ে বলেন, বিদেশের মাটিতেও সংগীত চর্চার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে আমরা বদ্ধপরিকর। এতে করে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও কৃষ্টি-কালচার গানের মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে সোনার বাংলাকে তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ।

সংবাদ সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে প্রকৌশলী আবু জাফর দুবাই কনসার্টের ১৫ সদস্যের উদযাপন কমিটি ঘোষণা করেন।

;

দুবাইয়ে ৫১ বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান



করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সংযুক্ত আরব আমিরাত
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩।

পৃথিবীর অন্য দেশকে পেছনে ফেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সধারী হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড ও সিআইপি সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, এমপি।

বিশেষ হিসেবে উপস্থিত অতিথি ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের কনসাল জেনারেল বিএম জাসাল হেসেন, আল হারামাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান নাসির।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মান-সম্মান বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আজকে ওয়াদাবদ্ধ হতে হবে যে, আমরা বৈধপথে দেশে টাকা পাঠাবো ও সেইসঙ্গে মান-সম্মান গ্রহণ করবো। সেইসঙ্গে সম্মানের অধিকারী হবো। বৈধপথে টাকা পাঠালে প্রত্যেক স্তরে সম্মানিত হবো।

এ সময় তিনি প্রবাসীদের বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর জোরালো আহ্বান জানান।

দুবাইয়ে বাংলাদেশের কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন জানান, বিগত অর্থবছরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানো হয়েছে প্রায় তিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। আগামী অর্থবছরে রেমিট্যান্সের পরিমাণ চার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এ আয়োজন করা হয়েছে।

এবারের আয়োজনে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
এদের মধ্যে রয়েছেন- নিম্ন বেতনধারী, উচ্চ বেতনধারী, প্রবাসী ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, কর্মজীবী নারী, নারী উদ্যোক্তা ও প্রবাসী সাংবাদিক। এছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে নির্বাচিত ৭৫ জন সিআইপিকে সংবর্ধিত করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত করার জন্য দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেট সাধারণ প্রবাসীদের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

;