বছরের শেষ নাগাদ আসতে পারে করোনা ভ্যাকসিন: ডব্লিউএইচও



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের শেষ নাগাদ করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করতে সক্ষম এমন একটি ভ্যাকসিন আসতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ।

মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) সংস্থাটির মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস এই সম্ভাবনার কথা জানান। তবে তিনি সমানভাবে ভ্যাকসিন বন্টন নিশ্চিত করতে সংহতি ও রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির জোরালো করতে নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান । খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, করোনা প্রতিরোধে আমাদের ভ্যাকসিনের দরকার এবং আশা করা যায় যে এই বছরের শেষের দিকে আমরা একটি ভ্যাকসিন পাবো।

তিনি বলেন, ভ্যাকসিনসহ করোনা রোধে আমাদের যেসব উপকরণ লাগবে তার জন্য বিশ্ব নেতাদের কাছ থেকে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি দরকার বিশেষ করে ভ্যাকসিনের সমবন্টনের জন্য।

২০২১ সাল নাগাদ ২০০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বিতরণের লক্ষ্য নিয়ে ডব্লিউএইচও’র নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে কোভ্যাক্স গ্লোবাল ভ্যাকসিন ফ্যাসিলিটি। এই ফ্যাসিলিটির বিবেচনায় রয়েছে করোনাভাইরাসের নয়টি পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন। এখন পর্যন্ত এই ফ্যাসিলিটিতে যুক্ত হয়েছে ১৬৮টি দেশ। তবে এদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া কিংবা চীন নেই। ট্রাম্প প্রশাসন বলছে ভ্যাকসিন প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে উৎপাদনকারীদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ওপর নির্ভর করতে চায় তারা।

   

ব্রিটেন থেকে ১০০ টন স্বর্ণ ফিরল ভারতে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংরেজদের শাসনকালে ব্রিটেনে পাড়ি দেওয়া রাশি রাশি সোনা ফিরিয়ে এনেছে ভারত। এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড থেকে ১০০ টনের বেশি স্বর্ণ এলো দেশটিতে। 

১৯০ বছরের পরাধীনতায় ভারত ঠিক কত পরিমাণ স্বর্ণ হারিয়েছে, খাতা-কলমে তার হিসাব নেই। সেই ইংরেজদের দেশ থেকে স্বর্ণ ফিরিয়ে আনার খবর সাধারণ মানুষের মনেও কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে।

প্রশ্ন উঠছে, তবে কি ইংরেজদের নিয়ে যাওয়া স্বর্ণই ভারত ফিরিয়ে আনছে? উত্তর হলো, না। ভারতের জমা রাখা স্বর্ণই ভারত ফিরিয়ে আনছে। থাকবে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার ভল্টে। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১০০ টন স্বর্ণ বিদেশ থেকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

কোথায় জমা ছিল ভারতের স্বর্ণ?

ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মাটির নিচে থাকা নটি বড় বড় ভল্টে থাক থাক করে সাজানো থাকে স্বর্ণর বার। শুধু ভারতের নয়, বিভিন্ন দেশের স্বর্ণও ওই ভল্টে জমা রয়েছে। কেউ চাইলেই ওই ভল্টে যেতে পারেন না। একমাত্র ইংল্যান্ডের রাজা বা রানিই ওই ভল্টে যেতে পারেন এবং জমা স্বর্ণ দেখতে পারেন।

ভারত কেন ইংল্যান্ডের কাছেই স্বর্ণ রাখল?

যে ইংরেজরা প্রায় ২০০ বছর শোষণ করেছে, তাদের কাছেই স্বর্ণ রাখার কী প্রয়োজন পড়ল ভারতের-সেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে ঘাঁটতে হবে ইতিহাস।

স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের মধ্যে এক ভীতি জন্ম নিয়েছিল। ধারণা হয়েছিল, ভারতের বাজারে যদি কোনো বিদেশি কোম্পনিকে ব্যবসা করতে দেওয়া হয়, তবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতোই অবস্থা ঘটতে পারে। তাই ভারতের বাজার সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল, যা ধীরে ধীরে ভারতকে অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ঠেলে দিতে থাকে।

এক দিকে ভারতীয় বাজারে বিদেশি সংস্থার ‘নো এন্ট্রি’, অন্য দিকে বিদেশ থেকে বিভিন্ন জিনিস আমদানির কারণে ভারতের আর্থিক ভান্ডারে টান পড়তে শুরু করে। রপ্তানির থেকে আমদানির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পায়।

ভারত বিদেশ থেকে মূলত তেল আমদানি করে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেই এই কারবার চালায় ভারত। ১৯৯১ সালের আগে ভারতে প্রয়োজনীয় তেলের বেশির ভাগ জোগান আসত ইরাক থেকে।

কিন্তু নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইরাক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। একই সঙ্গে ছিল আমেরিকার চোখ রাঙানি। সব মিলিয়ে তেলের দাম হু হু করে বৃদ্ধি পেতে থাকে।

ভারতে তেলের সংকট দেখা দেয়। তেল কিনতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ডলারের। বিদেশে ভারতের টাকা চলে না। কীভাবে ডলার পাওয়া যাবে তার পথ খুঁজতে থাকে তৎকালীন সরকার।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার (আইএমএফ) এবং বিশ্ব ব্যাঙ্ক থেকে ডলার নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না ভারতের। কিন্তু সেখান থেকে ডলার নিতে গেলে মেনে চলতে হত তাদের দেওয়া শর্ত। 

ভারত সে সময় বিকল্প পথ খুঁজতে থাকে। তখনই স্বর্ণ বিদেশি ব্যাংকে রাখার পরিকল্পনা মাথায় আসে সরকারের। তবে আমেরিকার দৃষ্টি এড়িয়ে স্বর্ণ অন্য কোনও বিদেশি ব্যাংক জমা রাখাই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ।

শোনা যায়, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ব্যাংক অফ জাপানের কাছে গোপনে স্বর্ণ জমা রেখে তার বিনিময়ে ডলার নেয় ভারত। এই পুরো অপারেশনটা ভারত সরকার গোপনে করার চেষ্টা করলেও কয়েকটি সংবাদপত্রে তা ফাঁস হয়ে যায়। বিদেশে জমা রাখা স্বর্ণই ভারতে ফেরানো শুরু হয়েছে।

ভারতের কাছে এখন স্বর্ণ রয়েছে ৮২২ টন। গত পাঁচ বছরে ভারত আরও ২০৩ দশমিক ৯ টন স্বর্ণ কিনেছে। তার মধ্যে কিছু মজুত রয়েছে আরবিআইয়ের কাছে। কিছু বিদেশি ব্যাংকে জমা রাখা হয়েছে।

শুধু ডলারের বিনিময়ে স্বর্ণ বিদেশি ব্যাংকে জমা পড়ত তা-ই নয়। ভারত এমনি সময়েও স্বর্ণ বিদেশে রাখে। কেন ভারত সরকার বিদেশি ব্যাংক স্বর্ণ গচ্ছিত রাখে? দেশের মধ্যে বিভিন্ন অস্থিরতার কথা চিন্তা করেই সরকার দেশ থেকে স্বর্ণ সরিয়ে রাখে।

ভারত এখন কেন স্বর্ণ ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগী হলো?

রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ অনেক দেশই ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এর ফলে বিদেশি ব্যাংকে রাশিয়ার জমা রাখা রাশি ‘ক্লোজ়ড’ করা দেওয়া হয়েছে। ভারতও তা-ই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

;

ভারতের ৫ রাজ্যই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারে: জরিপে ইঙ্গিত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের আগে পরিচালিত এক্সিট পোল অনুমান অনুসারে, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা এবং মহারাষ্ট্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত এই রাজ্যগুলোতে আঞ্চলিক দলগুলোর আধিপত্য দেখা গেছে। এই অনুমান সঠিক প্রমাণিত হলে ইন্ডিয়া ব্লকের আশা ধূলিসাৎ হয়ে যেতে পারে এবং বড় পরাজয়ের মুখে পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

ইন্ডিয়া টুডে এবং অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার এক্সিট পোল অনুসারে, এই পাঁচটি রাজ্যে এখন পর্যন্ত আঞ্চলিক দলগুলোর আধিপত্য দেখা গেলেও এবার চমক দেখাতে পারে বিজেপি। দেশে ৫৪৩টি লোকসভা আসন রয়েছে। জরিপ বলেছে, এবার এনডিএ ৩৬১ থেকে ৪০১টি আসন পেতে পারে। যেখানে ইন্ডিয়া ব্লক ১৩১ থেকে ১৬৬ আসন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যরা ৮ থেকে ২০ আসন পেতে পারে। 

এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশে মোট ২৫টি আসন রয়েছে। এক্সিট পোলের ফলাফল অনুসারে, চন্দ্রবাবু নাইডুর দল টিডিপি, বিজেপি এবং জনসেনা পার্টি জোট এখানে জনপ্রিয়তা পেতে চলেছে। এতে বিজেপির বিপুল ভোট বাড়তে পারে এবং বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ওয়াইএসআরসিপি বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। এনডিএ অন্ধ্রপ্রদেশে ২১ থেকে ২৩টি আসন পেতে পারে এবং ওয়াইএসআরসিপি পেতে পারে ২ থেকে ৪ আসন। ইন্ডিয়া এখনও কোনো সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেনি। 

এক্সিট পোলে অনুসারে, এনডিএ ৫৩ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে এবং ইন্ডিয়া ব্লক ৪ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে। ওয়াইএসআরসিপি ৪১ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। অন্ধ্রে, বিজেপি ৪-৬ আসন পেতে পারে এবং টিডিপি ১৩ থেকে ১৫ আসন পেতে পারে। এনডিএর ভোট বেড়েছে ৬ শতাংশ। ইন্ডিয়ার ভোটের হারও বাড়ছে ৩ শতাংশ। অন্যদিকে, ওয়াইএসআরসিপির ভোটের হার ৮ শতাংশ কমছে। 

;

গাজা পরিদর্শন শেষে যা বললেন যুক্তরাষ্ট্রের ডাক্তার 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজার চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত ১২টি হাসপাতাল এবং ৩২টি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে। বিধ্বস্ত গাজার চালু থাকা গুটিকয়েক হাসপাতালের কার্যক্রমও একেবারেই সীমিত পর্যায়ে নামিয়ে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেখানে শুধু জটিল সমস্যার সেবা চালু রয়েছে। শুধু জীবন রক্ষায় অস্ত্রোপচারের কাজ ছাড়া অন্য কোনো সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, শত শত রোগী ও আহতদের কী হবে এবং পরবর্তীতে তারা কোথায় আশ্রয় নেবে সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব নয়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুসারে, ইসরায়েলি আক্রমণ প্রায় ২৩ লক্ষ মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে, মানুষকে অনাহারের দিকে ঠেলে দিয়েছে, ৩১০০০ জনেরও বেশি লোককে হত্যা করেছে।' 

গাজার এমন অসময়ে দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে চারজন আন্তর্জাতিক ডাক্তার দলের সাথে উত্তর গাজার যুদ্ধক্ষেত্রে যান শিকাগোর একজন সার্জন সামার আত্তার। এক মাসের মিশনের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন তিনি।

তিনি বলেন, ইসরায়েল সীমান্তের কাছাকাছি যেতেই তারা মুহুর্মুহু বোমার শব্দ পেতে থাকেন। সেইসাথে তাদের নজরে আসে হাতে স্নাইপার রাইফেল নিয়ে ঘুরে বেড়ানো ইসরায়েল বাহিনী। তাদের কাছে একটাই অ্যাম্বুলেন্স ছিল। তাই আহতদের পরিষেবা দেয়া তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে।

আত্তার বলছেন, ‘গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। জ্বালানির অভাবে বিদ্যুৎ ও পানি বন্ধ থাকায় বেশিরভাগ হাসপাতালই বন্ধ রয়েছে। হামলায় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আহত ও অসুস্থদের নিরাপদে চিকিৎসা সেবা পাওয়ার মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। গাজায় কর্মরত মেডিকেল কর্মীরা, যদিও সম্পূর্ণভাবে ক্লান্ত, তারা অসম্ভব পরিস্থিতিতে যা করতে পারেন তা করছেন।’

তিনি আরও বলেন, গাজায় সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন নারী ও শিশুরা। কোনো কোনো শিশু এতটাই পুড়ে গেছে যে তাদের শরীরে হাড় দৃশ্যমান। কিন্তু তাদের যন্ত্রণা কমানোর মতো মরফিন মজুত নেই কোনো হাসপাতালে।

সাত বছর বয়সী শিশু, হিয়াম আবু খদিরের কথা বলেন তিনি। ইসরায়েলি বিমান হামলায় বাবা ও ভাইকে হারিয়েছে সে। মা গুরুতর আহত। শরীরের ৪০ শতাংশ পোড়া নিয়ে হিয়ামকে ভর্তি করা হয়েছে গাজা ইউরোপীয় হাসপাতালে। কয়েক সপ্তাহ পরে তাকে চিকিৎসার জন্য মিশরে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। 

আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, ইসরায়েলের হামলা গণহত্যার সমান। আন্তর্জাতিক আদালত এর তদন্ত করছে।

ইসরায়েল গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে যে, তারা বেসামরিক নয়, হামাসকে লক্ষ্যবস্তু করছে। ইসরায়েলে হামাসের বেসামরিক নাগরিকদের মানব ঢাল হিসাবে ব্যবহার করার অভিযোগ করেছে। 

সামার আত্তারের মতো ফিলিস্তিনি ছিটমহল পরিদর্শনকারী পশ্চিমা চিকিৎসকরা অনেকেই জাতিসংঘে বলেছেন, ইসরায়েলের ‘ভয়াবহ নৃশংস’ আক্রমণের কথা।

;

জামিনের মেয়াদ শেষ, কেজরিওয়ালকে আবারও ফিরতে হচ্ছে জেলে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ভারতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

ভারতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

  • Font increase
  • Font Decrease

আবগারনীতি সংক্রান্ত মামলায় গ্রেফতার হওয়া ভারতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে আবারও জেলে ফিরতে হচ্ছে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায় রোববার (২ জুন) তিহার জেলে আত্মসমর্পণ করতে হবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে

এনডিটিভি জানিয়েছে, আবগারনীতি সংক্রান্ত মামলায় তিনি যে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে ছিলেন, তার মেয়াদ শেষ হয়েছে গতকাল শনিবার (১ জুন)। এর আগে আম আদমি পার্টি (আপ) প্রধান কেজরিওয়াল চিকিৎসার কারণে এক সপ্তাহের জন্য জামিন বৃদ্ধি আদালতে আবেদন করেছিলেন।

অবশ্য শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে আরও ৭ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আবেদন জানিয়েছেন কেজরিওয়াল। কিন্তু শনিবার দীর্ঘ শুনানির পর তার অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আবেদন আগামী ৫ জুন পর্যন্ত স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন বিচারক কাবেরী বায়েজা।

জানা গেছে, কেজরিওয়ালের তরফ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করতেই তীব্র বিরোধিতা করেন দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট'র (ইডি) আইনজীবী।

আবগারি দুর্নীতি মামলায় গত ২১ মার্চ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করে ইডি।

;