পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর রেসে এগিয়ে মমতা



কনক জ্যোতি, কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভার লড়াইটি ত্রিমুখী হলেও ব্যক্তি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন সবার চেয়ে এগিয়ে। মুখ্যমন্ত্রীর রেসে তার ধারেকাছেও নেই কেউ।

নির্বাচনের মাঠে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে জোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়েছে ভারতের কেন্দ্রে আসীন শাসক দল বিজেপি। বাম ও কংগ্রেস জোট গড়ে চালাচ্ছে লড়াই। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী পদে মমতাকে আবার ফিরে পেতে চাইছে পশ্চিমবঙ্গের জনতা। জনমতের ফলাফলে অন্য কোনো দলের কোনো নেতাই মমতার সঙ্গে জনপ্রিয়তার পাল্লা দিতে পারছেন না।

জনমত জরিপে মানুষের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল: কী হবে আসন্ন ভোটে? ২৯৪-আসন বিশিষ্ট পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা কে দখল করবে? ফের একবার কি মসনদ ধরে রাখতে সক্ষম হবে তৃণমূল কংগ্রেস? না কি, এবার ক্ষমতা আসবে বিজেপি?

ভোটর আগে, মানুষের মন বুঝতে জনমত সমীক্ষা চালিয়েছিল সিএনএক্স নামের একটি নিরপেক্ষ গবেষণা প্রতিষ্ঠান। আর সেই ওপিনিয়ন পোলে উঠে এসেছে বেশ কিছু চমকপ্রদ তথ্য।

মানুষকে প্রশ্ন করা হয়েছিল বাংলার পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কাকে দেখতে চান? সমীক্ষা অনুযায়ী, ৩৮ শতাংশ মমতাকে পছন্দ করছেন। বিজেপির দিলীপ ঘোষকে পছন্দ ১৯ শতাংশের। এরপর যথাক্রমে রয়েছেন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যাওয়া শুভেন্দু অধিকারী (১০ শতাংশ), কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী (৫ শতাংশ), বামজোটের সুজন চক্রবর্তী (৪ শতাংশ), তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (৪ শতাংশ) এবং বিজেপির মুকুল রায় (৩ শতাংশ)।

দেখা যাচ্ছে, সবাই মিলেও আসতে পারছেন না মমতার কাছাকাছি। সম্ভবত এ কারণেই ভোটের প্রচারে মমতা জোর গলায় বলছেন, 'আমাকে ভোট দিন। দলের প্রার্থী যে হোক, আমাকে ভোট দিন।'

ফলে পশ্চিমবঙ্গের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ব্যক্তি ও নেত্রী মমতার ইমেজ দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে উজ্জ্বল। অন্য দলগুলো মমতার সামনে কার্যকরী বিকল্প হিসেবে কাউকেই দাঁড় করাতে পারছে না। সে কারণে ভোটের মাঠে মমতার নেতৃত্বে তৃণমূলকে টেক্কা দেওয়া কারো পক্ষেই সম্ভব হচ্ছে না।

 

   

ভিয়েতনামের নতুন প্রেসিডেন্ট তো লাম



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভিয়েতনামের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন দেশটির জননিরাপত্তামন্ত্রী তো লাম। ভিয়েতনামের পার্লামেন্ট বুধবার (২২ মে) তাকে এ পদে নিয়োগ দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের ধারণা, এর মধ্য দিয়ে পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন দল কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষেত্রে লাম এক ধাপ এগিয়ে থাকলেন।

গত সোমবার ভিয়েতনামের জাতীয় পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক ডেপুটি ত্রান থান মানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। আর এরপর বুধবার লামকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।

গত সপ্তাহে ক্ষমতাসীন লামকে ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনীত করে কমিউনিস্ট পার্টি। এর পর লামকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য পার্লামেন্টে গোপন ব্যালটে ভোট হয়। এ পদের জন্য তিনি একমাত্র প্রার্থী ছিলেন। পার্লামেন্ট সদস্যরা সর্বসম্মতভাবে তাকে ভোট দিয়েছেন।

৬৬ বছর বয়সী লাম ভিয়েতনামের জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান চালিয়েছেন। দুর্নীতি নির্মূলের লক্ষ্য নিয়ে তিনি এ অভিযান শুরু করলেও সমালোচকেরা মনে করেন, রাজনৈতিক অন্তর্দ্বন্দ্ব চলাকালে বিরোধীদের ঠেকানোর জন্য এটিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেন লাম।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর লাম আইনপ্রণেতাদের বলেছেন, তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবিরাম লড়াই চালিয়ে যাবেন।

;

ইউক্রেনের ছয় শিশুকে ফিরিয়ে দিল রাশিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাতারের মধ্যস্থতায় ইউক্রেন যুদ্ধে বাস্তুচ্যুত ছয় শিশুকে ফেরত দিয়েছে রাশিয়া। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম তাস’র বরাতে এ খবর জানিয়েছে আল জাজিরা।

তাস নিউজ এজেন্সি বুধবার (২২ মে) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে কাতারের রাষ্ট্রদূত মস্কোতে কাতারের দূতাবাসে আপন দুই ভাইসহ ছয় থেকে ১৭ বছর বয়সি ওই শিশুদের সঙ্গে করমর্দন করছেন।

এ বিষয়ে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে তাস জানিয়েছে, ইউক্রেনের শিশুদের হস্তান্তর অনুষ্ঠানে রাশিয়ার শিশু অধিকার কমিশনার মারিয়া লভোভা-বেলোভা’র প্রতিনিধিত্বকারী কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

এই মারিয়া লভোভা-বেলোভা এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন থেকে শিশুদের রাশিয়ায় বেআইনিভাবে নির্বাসন করার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) অভিযুক্ত হয়েছেন।

যদিও ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ক্রেমলিন।

ইউক্রেন বিশ্বাস করে যে, রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আক্রমণের পর থেকে প্রায় ২০ হাজার ইউক্রেনীয় শিশু এবং নাবালককে অবৈধভাবে নির্বাসন দিয়েছে, যার মধ্যে ৪০০ জনেরও কম শিশুকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

রাশিয়া এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, তারা শিশুদের নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাদের দূরে স্থানান্তর করেছে।

মস্কো দাবি করেছে, এদের মধ্যে কিছু নাবালকের বাবা-মা যুদ্ধে নিহত হয়েছেন, অন্যরা যুদ্ধের শুরুতে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ইউক্রেনের এতিমখানায় ছিল, যে অঞ্চল তখন দখল করেছিল রাশিয়া।

গত বছর থেকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয়ের সঙ্গে আলোচনার পরে এই শিশুদের পারিবারিক পুনর্মিলন প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দিচ্ছে কাতার।

বুধবারের সফলতার পরে এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশা করছে উপসাগরীয় রাষ্ট্রটি।

গত মাসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, ইউক্রেনের ১৬ জন অসুস্থ শিশু, যাদের পূর্বে জোরপূর্বক রাশিয়ায় নির্বাসিত করা হয়েছিল, তারা কাতারে সুস্থ হয়ে উঠছে।

জেলেনস্কি বলেন, কাতারের মধ্যস্থতা প্রচেষ্টার জন্য শিশুরা তাদের পরিবারের সঙ্গে পুনরায় মিলিত হতে পেরেছে।

;

মোদিকে ‘হিটলার’ বলল কংগ্রেসও



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মঙ্গলবার (২১ মে) ‘হিটলার’ বলে আক্রমণ করেছিল তৃণমূল। এনডিটিভি জানিয়েছে, বুধবার (২২ মে) সেই পথে হাঁটলো কংগ্রেসও।

দুই দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে মোদি দাবি করেছিলেন, তার সরকারের কাজের প্রভাব হাজার বছর থাকবে। তারপরেই তার সঙ্গে হিটলারের তুলনা করে তাকে আক্রমণ করেন রাজ্যসভায় তৃণমূলের নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। মোদিকে তিনি ‘নরেন্দ্র হিটলার মোদি’ সম্বোধন করেন।

কংগ্রেস নেত্রী সুপ্রিয়া শ্রীনতে বুধবার সংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, ‘বিজেপি নেতারা সুপরিকল্পিতভাবে প্রচার করে মোদিকে ঈশ্বরের অবতার হিসাবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এবার মোদি নিজেও বলছেন তিনি পরমাত্মার প্রেরিত দূত। একইভাবে হিটলারের প্রচারকরা তাকে ঈশ্বরের দূত বলত। বিশ্বের সমস্ত স্বৈরতান্ত্রিক নেতাদের এটা সাধারণ লক্ষণ। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এভাবেই তারা দেবত্ব জাহির করেন।’

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মোদি বলেছিলেন, ‘যতো দিন মা বেঁচেছিলেন, ততো দিন আমার মনে হত আমি মাতৃগর্ভে জন্মেছি। কিন্তু, মা চলে যাওয়ার পরে আমি নিশ্চিত হয়েছি যে, আমাকে ঈশ্বর পাঠিয়েছেন। আমার মধ্যে এই যে এতো প্রাণশক্তি, তা ঈশ্বর আমাকে দিয়েছেন কোনও কাজ করিয়ে নেবেন বলে।’

এদিকে, মঙ্গলবার বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র, প্রভু জগন্নাথকে ‘মোদির ভক্ত’ বলার পর বিতর্ক তৈরি হয়। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকসহ বিভিন্ন মহল থেকে ক্ষোভ প্রকাশের পর সম্বিত বিষয়টিকে ‘মুখ ফস্কে’ বেরিয়ে গেছে বলে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছেন।

শ্রীনতে বলেন, ‘এটা মুখ ফস্কে বেরিয়ে যাওয়া কথা নয়, বরং এটা পরিকল্পিত প্রচার। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় বিজেপি একটি ছবি প্রকাশ করে, যেখানে দেখানো হয় রামলালার হাত ধরে মোদি মন্দিরে নিয়ে যাচ্ছেন। তাকে বিষ্ণু অবতার বলা হয় রামমন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে। গিরিরাজ সিংও মোদিকে অবতার বলেন।’

বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত বলেছেন, ‘মোদী রামের অংশ।’ সাক্ষী মহারাজের ভাষ্যমতে, ‘রামই মোদি।’

শ্রীনতে বলেন, ‘এই একই জিনিস হিটলারের সময়েও হত। তাকেও ঈশ্বরের দূত বলা হতো। গোয়েবলস সেই প্রচার চালাতেন। উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন বলেন, তার ভেতরে দৈবশক্তি রয়েছে। গত ১০ বছরে মোদি কী কাজ করেছেন তার হিসেব না দিয়ে আগামী এক হাজার বছরের স্বপ্ন দেখানো, আসলে মানুষের দৃষ্টি ঘোরানোর কৌশল।’

কংগ্রেসের বক্তব্য, গত দশ বছরে উল্লেখ করার মতো কোনও কাজই করেনি মোদি সরকার। তাই, নির্বাচনে মেরুকরণকেই একমাত্র অস্ত্র করতে হচ্ছে নরেন্দ্র মোদি তথা বিজেপি নেতৃত্বকে।

ডেরেক ও’ব্রায়েন বলেন, ‘‘আজ আমরা এর আগে সংসদে দাঁড়িয়ে মোদি-অমিত শাহকে হিটলার এবং গোয়েবলসের সঙ্গে তুলনা করেছি। মোদি শুধুই সংখ্যার চমক দেখিয়ে মানুষকে ভোলাতে চেয়েছেন। কখনও বলেছেন বছরে ২ কোটি চাকরি হবে। কখনও বলেছেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা এনে সকলের অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ নগদ দেওয়া হবে। আবার নোট বাতিলের পরে সমস্যা মেটাতে ৫০ দিন সময় চেয়েছিলেন। এমনকি কৃষকদের সমস্যা না বুঝেই ২০২২ সালের মধ্যে চাষিদের আয় দ্বিগুণ করার কথা বলেছিলেন। তাতেও কাজ না হওয়ায় প্রথমে ‘অমৃতকাল’ এবং তারপরে ‘ভিশন-২০৪৭’-এর গল্পকথা শুনিয়েছেন।’’

ডেরেকের মতে, বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, ‘এসবের কোনওটাই কাজ করেছে না। তাই একেবারে হিটলারের মতো হাজার বছরের কথা শুনিয়েছেন! এ বার মানুষ মোদির মিথ্যে ধরে ফেলেছেন। তাই তার এই মিথ্যে স্বপ্নে তারা ভুলবেন না।’

;

আয়ারল্যান্ড ও নরওয়ে থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করলো ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় বুধবার (২২ মে) আয়ারল্যান্ড এবং নরওয়েতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদের জন্য প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল।

রয়টার্স জানিয়েছে, জরুরি পরামর্শের জন্য দেশ দুটি থেকে রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তেল আবিব।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আজ আমি আয়ারল্যান্ড এবং নরওয়েকে একটি কঠিন বার্তা পাঠাচ্ছি যে, ইসরায়েল এ বিষয়টি নীরবে সহ্য করবে না। আমি এইমাত্র পরামর্শের জন্য ডাবলিন এবং অসলোকে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতদের ইসরায়েলে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘দুই দেশের তাড়াহুড়ো পদক্ষেপের পরিণতি হবে গুরুতর। স্পেন যদি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধেও একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গহর স্টোর বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আগামী ২৮ মে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে নরওয়ে।

আয়ারল্যান্ডও চলতি মাসের শেষের দিকে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে বলে জানিয়েছে দেশটির নেতারা।

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ গত সপ্তাহে বলেছিলেন, তিনি বুধবার ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার তারিখ ঘোষণা করবেন।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘ইউরোপীয় দেশগুলোর এই পদক্ষেপ ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস এবং এর গত ৭ অক্টোবরের হামলার বিপরীতে পুরষ্কারস্বরূপ।’

কাটজ বলেন, ‘আয়ারল্যান্ড এবং নরওয়ে আজ ফিলিস্তিনসহ সমগ্র বিশ্বের কাছে একটি বার্তা পাঠাতে চায়। বার্তাটি হলো, তারা সন্ত্রাসবাদকে মূল্য দেয়। তাদের পদক্ষেপ গত ৭ অক্টোবরের নিহতদের স্মৃতির প্রতি অবিচার।’

;