The first day of Trump's fraud trial is an important step

ট্রাম্পের জালিয়াতি বিচারের প্রথম দিনেই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রে প্রসিকিউটর এবং ডিফেন্ডাররা ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার ব্যবসার কার্যকলাপের উপর একটি সিভিল জালিয়াতির বিচারে তাদের প্রাথমিক বিবৃতি আদালতে পেশ করেন। গতকাল সোমবার (২ অক্টোবর) ম্যানহাটনের আদালতে ট্রাম্পের দীর্ঘকালীন হিসাবরক্ষক ডোনাল্ড বেন্ডারের সাক্ষ্য গ্রহণ দিয়ে বিচারকাজ শুরু হয়।

সাবেক প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করেন নিউইয়র্কের রাষ্ট্রীয় আইনজীবী অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমস। তিনি ট্রাম্পের শাস্তি হিসেবে কমপক্ষে ২৫০ মিলিয়ন ডলার জরিমানার দাবি করেন। ট্রাম্প এবং তার ছেলে ডোনাল্ড জুনিয়র এবং এরিকের বিরুদ্ধে নিউইয়র্কে ব্যবসা চালানো থেকে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দাবি করেন। ট্রাম্প এবং ট্রাম্প সংস্থার বিরুদ্ধে পাঁচ বছরের বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট নিষেধাজ্ঞা চাইছেন তিনি।

গতকালের শুনানিতে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের আইনজীবী কেভিন ওয়ালেস বলেন, দুর্নীতির মাধ্যমে ট্রাম্প ১০০ কোটি ডলারের বেশি সম্পদ উপার্জন করেন। এদিন আদালতে প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে শুনানি চলে। শুনানির বিরতিতে বাইরে এসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি দুর্নীতির মামলাকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেছেন তিনি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।

এর আগে নিউইয়র্কের স্থানীয় আদালতের বিচারপতি আর্থার এনগোরোন বলেছিলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর পারিবারিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো জালিয়াতি করে তাদের সম্পদের মূল্য বাড়িয়েছেন। জালিয়াতির অভিযোগ এনে নিউইয়র্কের ম্যানহাটান শহরের একটি আদালতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর পারিবারিক ব্যবসার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মামলাটি দায়ের করা হয়। গতকাল এই বিবৃতির মাধ্যমে এ মামলার বিচার কাজ শুরু হয়েছে। মামলায় হারলে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালানো কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

এ মামলায় বিচার শুরুর আগে বিচারপতি আর্থার এনগোরোন কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। তিনি বর্ণনা দেন কীভাবে ট্রাম্প, তাঁর ছেলে ডোনাল্ড জুনিয়র ও এরিক, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন এবং অন্যান্য আসামিরা ব্যবসায়িক সুবিধা পেতে সম্পদের মূল্য বাড়িয়েছেন।

অন্যদিকে জেমসের দাবি, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জালিয়াতি করে তার সম্পদের মূল্য বাড়িয়েছেন। ট্রাম্পের সম্পদের মূল্য বাড়ানোর বিষয়ে আগে যা ধারণা করা হয়েছে, সম্পদের মূল্য তার চেয়ে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেখিয়েছেন ট্রাম্প।তাকে তার রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য সম্পর্কে মিথ্যা বলে ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি উপার্জন করার অভিযোগ এনেছিলেন। তাদের মূল্যায়নে দেখা গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তার মোট সম্পদ বাড়িয়েছেন। ট্রাম্প ৮১ কোটি ২০ লাখ ডলার থেকে ২২০ কোটি ডলার পর্যন্ত সম্পদ অতিরিক্ত দেখিয়েছেন বলে জানান তিনি।

এর পরপরই ট্রাম্প জেমসের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। তাকে দুর্নীতিবাজ সম্বোধন করে তার বিরুদ্ধে আনা লজ্জাজনক বিচার মামলার সমালোচনা করেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প নিউইয়র্কের বিচারক আর্থার এনগোরনেরও সমালোচনা করেন। উল্লেখ্য সিবিল জালিয়াতির এই বিচারের তত্ত্বাবধান করছেন এনগোরন।

ট্রাম্পের দীর্ঘকালীন হিসাবরক্ষক এবং ট্যাক্স পরামর্শক ডোনাল্ড বেন্ডার ট্রাম্পের ট্যাক্স অনুশীলন সম্পর্কে সাক্ষ্য দেন। প্রায় এক দশক ধরে প্রতি বছর তার ট্যাক্স রিটার্ন পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন তিনি। ট্রাম্পের আইনজীবীরা বেন্ডারের সাক্ষ্যের জন্য আপত্তি জারি করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিচারক এনগোরন তা প্রত্যাখ্যান করেন।

জেমসের দায়েরকৃত এই মামলাটি ট্রাম্পের ব্যবসায়িক অনুশীলনের উপর ফোকাস করবে। ট্রাম্প এবং তার ব্যবসা, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন, নিজেদের সমৃদ্ধ করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের মূল্য স্ফীত করেছে কিনা তার সত্যতা তদন্ত করবে।

এদিকে ট্রাম্প তাকে এবং তার কোম্পানির পদক্ষেপগুলোকে রক্ষা করতে মামলায় সাক্ষ্য দিতে ইচ্ছুক বলে জানিয়েছেন। তবে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে ট্রাম্পকে জরিমানা দিতে এবং ব্যবসার লাইসেন্স হারাতে বাধ্য করা হতে পারে।

উল্লেখ্য ট্রাম্পের সম্পদ ও সম্পদের প্রকৃত পরিমাণ নিয়েও ক্রমাগত প্রশ্ন বিচারে আবারও উঠে আসে। বিচারক এনগোরন পূর্বে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে ট্রাম্প তার অসংখ্য সম্পত্তির মূল্যকে ব্যাপকভাবে বাড়াবাড়ি করেছেন। আগস্টে জেমসের আদালতে দায়ের করা তথ্যে বলা হয়েছে যে ট্রাম্প মিথ্যাভাবে বলেছিলেন যে তার মোট মূল্য ৬ দশমিক ১ বিলিয়ন ছিল। মূলত এর পরিমাণ ছিল ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন।

   

ফের লন্ডনের মেয়র হলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাদিক খান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা তৃতীয়বারের মতো যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাদিক খান। শনিবার (৪ মে) সাদিকের রাজনৈতিক দল লেবার পার্টির বরাতে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন এই তথ্য জানিয়েছে।

সিএনএন জানায়, সাদিকের জয়ের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির রাজনৈতিক শক্তি ও সমর্থনের বিষয়টি আবারও ফুটে উঠেছে।

বেশ কয়েকটি এলাকার প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গিয়েছিল সাদিক খান তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ও কনজারভেটিভ পার্টির নেতা সুসান হলকে হারাতে যাচ্ছেন।

২০১৬ সালে প্রথম লন্ডনের মেয়র হন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সাদিক খান। এরপর ২০২০ সালে দ্বিতীয় দফায় লন্ডনের নগর পিতা হন তিনি। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন তিনি।

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই নির্বাচনের মাধ্যমে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে লেবার পার্টি জয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থাৎ ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক।

;

রাশিয়ার ওয়ান্টেড তালিকায় জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা ঠুকে তাকে ওয়ান্টেড তালিকায় রেখেছে রাশিয়া।

রাশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডাটাবেসের বরাত দিয়ে শনিবার (৪ মে) এ খবর জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস। তবে, এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তাস।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে বেশ কয়েকজন ইউক্রেনীয় এবং অন্যান্য ইউরোপীয় রাজনীতিবিদদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে রাশিয়া।

সোভিয়েত যুগের স্মৃতিস্তম্ভ ধ্বংস করার জন্য গত ফেব্রুয়ারিতে এস্তোনিয়ার প্রধানমন্ত্রী কাজা ক্যালাস, লিথুয়ানিয়ার সংস্কৃতিমন্ত্রী এবং পূর্ববর্তী লাটভিয়ান পার্লামেন্টের সদস্যদের নাম ওয়ান্টেড তালিকায় যুক্ত করেছিল রাশিয়ার পুলিশ।

এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটরের নামেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল মস্কো, যিনি গত বছর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে রাশিয়ার প্রেসিন্টে ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন।

;

কাশ্মীরে বিমান বাহিনীর কনভয়ে জঙ্গি হামলা, আহত ৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। জঙ্গিরা সেখানে বিমান বাহিনীর কনভয়ে হামলা চালিয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

ওই হামলার পরে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলেছে ভারতীয় রাইফেলস। এলাকা ঘিরে ফেলে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান।

জঙ্গিদের খোঁজে নেমেছে সেনাবাহিনীও। জানা গেছে, হামলার পরে কনভয়ের গাড়িগুলোতে নিরাপদে বিমান ঘাঁটিতে ঢোকানো হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা এএনআইএ জানিয়েছে, ওই হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

কাশ্মীরের কৃষ্ণাঘাঁটি এলাকায় জঙ্গলের কাছে জঙ্গিরা অতর্কিতে ওই হামলা চালায় জানা গেছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই হামলায় কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়েছে।

;

আদালতের বিরুদ্ধে হুমকি বন্ধের আহ্বান আইসিসির



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কর্মীদের ভয় দেখানো বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি)। আইসিসির প্রসিকিউটর কার্যালয় বলেছে, এই ধরনের হুমকি বিশ্বের স্থায়ী যুদ্ধাপরাধ আদালতের বিচার প্রশাসনের বিরুদ্ধে অপরাধের শামিল।

আইসিসির প্রসিকিউটর করিম খানের হেগভিত্তিক কার্যালয় শুক্রবার (৩ মে) এক বিবৃতিতে বলেছে, তার কর্মকর্তাদের ভয় দেখানো বা অন্যায়ভাবে প্রভাবিত করার সকল প্রচেষ্টা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের বিপরীতে আইসিসির পরিণতি সম্পর্কে ইসরায়েল এবং মার্কিন কর্মকর্তারা সতর্ক করার পরে এই বিবৃতি জারি করা হলো।

করিম খানের কার্যালয় বলেছে, রোম সনদের অধীন এ আদালতের স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার বৈধ ক্ষমতা রয়েছে। এই কর্তৃত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হলে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করতে চায় এ দপ্তর।

বিবৃতিতে বলা হয়, তবে যখন কারও পক্ষ থেকে আদালত বা তার কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের হুমকি দেওয়া হয়, তখন এ স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়। আদালতের উচিত তার বৈধ ক্ষমতা প্রয়োগ করা, নিজ এখতিয়ারের অধীন দায়ের করা মামলা বা তদন্তের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

আদালত আরও বলেন, রোম সনদে আইসিসির কাঠামো ও এখতিয়ারের ক্ষেত্র উল্লেখ করা আছে। সেই সঙ্গে আদালত ও তার কর্মীদের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

গত সপ্তাহে গণমাধ্যমের বিভিন্ন খবরে বলা হয়, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের তাণ্ডব চলার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুসহ দেশটির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন আইসিসি।

যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে ব্যক্তিবিশেষকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে পারেন আইসিসি। গত ৭ অক্টোবর গাজায় শুরু করা ইসরায়েলি বাহিনীর নারকীয় অভিযানে এরই মধ্যে সেখানে ৩৫ হাজারের মতো মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নির্বিচার বোমা হামলায় উপত্যকাটির বড় অংশ পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে।

এ অবস্থায় ইসরায়েলের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইসিসির সম্ভাব্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় দেশটি ও এর ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

গত মঙ্গলবার নেতানিয়াহু আইসিসিকে তিরস্কার করে একটি ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘ইসরায়েল আশা করে মুক্তবিশ্বের নেতারা ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অন্তর্নিহিত অধিকারের উপর আইসিসির বর্বর আক্রমণের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াবে। আমরা আশা করি তারা এই বিপজ্জনক পদক্ষেপ বন্ধ করার জন্য তাদের নিষ্পত্তির সব উপায় ব্যবহার করবে।’

বেশ কয়েকজন মার্কিন আইনপ্রণেতাও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে হস্তক্ষেপ করতে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির যেকোনো পদক্ষেপকে ব্যর্থ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর জন ফেটারম্যান চলতি সপ্তাহে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন, ‘ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই পথ অনুসরণ করা আইসিসির বিচারিক এবং নৈতিক অবস্থানের বিষয়ে প্রশ্ন তৈরি করবে।’

;