চীনের ১৯টি যুদ্ধবিমান ও ৭টি নৌযান সনাক্ত করেছে তাইওয়ান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (এমএনডি) জানিয়েছে, দেশটি বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৬টা পর্যন্ত নিজেদের জলসীমায় চীনের ১৯টি সামরিক বিমান এবং ৭টি নৌযান সনাক্ত করেছে।

তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, ওই ১৯টি বিমানের মধ্যে ১২টি তাইওয়ান প্রণালীর মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে।

তাইওয়ান নিউজ জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের পর চীনের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতে ওই জলসীমায় বিমান, নৌজাহাজ এবং বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে তাইওয়ান।

এক্স-এ শেয়ার করা এক বিবৃতিতে তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় তাইওয়ানের আশেপাশে চীনের ১৯টি যুদ্ধবিমান এবং ৭টি নৌজাহাজ চলাচল করেছে। এর মধ্যে ১২টি বিমান তাইওয়ান প্রণালীর মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে। তাইওয়ানের সশস্ত্র বাহিনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে প্রতিক্রিয়া হিসাবে যুদ্ধবিমান, নৌবাহিনীর জাহাজ এবং উপকূলীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে।’

তাইওয়ান নিউজের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারিজুড়ে নিজেদের এলাকায় চীনা যুদ্ধবিমান ২৫৩ বার এবং নৌজাহাজ ১৫০ বার সনাক্ত করেছে তাইওয়ান।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তাইওয়ানের আশেপাশে সামরিক বিমান এবং নৌজাহাজের টহল তীব্র করেছে চীন।

গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের নেতৃত্বদানকারী মার্কিন অ্যাডমিরাল স্যামুয়েল পাপারো সতর্ক করে বলেছিলেন, চীন শীঘ্রই তাইওয়ানের আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সামরিক মহড়া ব্যবহার করার ক্ষমতা পেতে পারে।

পাপারো আরও বলেছিলেন, ‘চীনে অর্থনৈতিক ও জনসংখ্যাগত সমস্যা এবং পিএলএ-এর মধ্যে দুর্নীতি সঙক্রান্ত কেলেঙ্কারি থাকা সত্ত্বেও বেইজিংয়ের নেতৃত্ব তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষায় অটল।’

   

গাজায় রেডক্রস অফিসের কাছে হামলায় নিহত ২২



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেডক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি (আইসিআরসি) জানিয়েছে, তাদের গাজা অফিসের পাশে রকেট হামলায় শুক্রবার (২১ জুন) ২২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, ওই হামলায় গাজার রেডক্রসের অফিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অফিস ঘিরে তাঁবুতে বসবাসকারী শত শত বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা আশ্রয় নিয়েছে।

তবে, কারা এই শক্তিশালী রকেট হামলা চালিয়েছে তা জানায়নি আইসিআরসি। তবে সংস্থাটি সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম এক্স-এ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘রকেট শেলগুলো আইসিআরসি অফিসের কাঠামোকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’

ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার পর নিহত ২২ জনের মৃতদেহ এবং আহত ৪৫ জনকে কাছাকাছি একটি রেডক্রস ফিল্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

হামাস পরিচালিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইসরায়েলকে এই হামলার জন্য দায়ী করে জানিয়েছে, গোলাবর্ষণে ২৫ জন নিহত এবং ৫০ জন আহত হয়েছে।

মন্ত্রণালয়টি জানিয়েছে, আইসিআরসি ঘাঁটির আশেপাশে অবস্থিত আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুচ্যুতদের তাঁবু লক্ষ্য করে এই হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর একজন মুখপাত্র এই ঘটনায় কোনো ভূমিকা স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেছেন যে, ওই হামলার ঘটনা পর্যালোচনা করছে তারা।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওই মুখপাত্র এএফপিকে বলেছেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে, আল-মাওয়াসির মানবিক এলাকায় ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) হামলা চালানোর কোনো ইঙ্গিত নেই। ঘটনাটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’

সংস্থাটি আরও বলেছে, ‘মানবিক অবকাঠামোর কাছাকাছি এতো বিপজ্জনকভাবে হামলা চালানো বেসামরিক নাগরিক এবং রেডক্রস কর্মীদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। আইসিআরসি অবস্থান সম্পর্কে সংঘাতের পক্ষগুলো সচেতন এবং সেগুলো রেডক্রসের প্রতীক দিয়ে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।’

;

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে বিস্ফোরণ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইয়েমেনের বন্দর শহর এডেনের পূর্বে শুক্রবার (২১ জুন) একটি জাহাজের কাছে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। রয়টার্সকে এ খবর নিশ্চিত করেছে ব্রিটেনের সামুদ্রিক নিরাপত্তা সংস্থা ইউকেএমটিও।

জাহাজটি শনাক্ত না করে সংস্থাটি বলেছে, হামলার পরেও জাহাজটি তার যাত্রা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে এবং ক্রুরা নিরাপদ বলে জানা গেছে।

ইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীরা গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরে জাহাজগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে চলেছে।

বিদ্রোহীদের হামলার জবাবে মার্কিন এবং ব্রিটিশ বাহিনীর প্রতিশোধমূলক হামলা এবং এডেন উপসাগর ও লোহিত সাগরের মধ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিপিং লেন রক্ষার জন্য একটি আন্তর্জাতিক জোট গঠন করেছে।

মার্কিন সেনাবাহিনী বৃহস্পতিবার বলেছে, তারা ইয়েমেনের কাছে লোহিত সাগরে চারটি হুথি নটিক্যাল ড্রোন এবং দুটি বিমান ধ্বংস করেছে।

এদিকে, ওয়াশিংটন এই মাসের শুরুতে আটক মানবিক কর্মীদের মুক্তি দেয়ার জন্য হুথিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

;

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামোতে রাশিয়ার ব্যাপক হামলা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিম ও দক্ষিণ ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে গতরাতে ‘ব্যাপক’ হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউক্রেনের জ্বালানি মন্ত্রণালয় সূত্রে শনিবার (২২ জুন) এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

ইউক্রেনের জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলায় জাপোরিঝিয়া এবং লভিভ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা ইউক্রেনারগোর অবকাঠামোর সরঞ্জামগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

ওই হামলায় দুই কর্মচারী আহত হয়েছেন এবং তাদের জাপোরিঝিয়াতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের স্বাক্ষরিত চুক্তির নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ, ওই চুক্তি তাদের দ্রুত ঘনিষ্ঠ হওয়া সম্পর্ককে আরও জমাট বাঁধাবে বলে পশ্চিমাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

শুক্রবার (২১ জুন) দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে জানায়, রুশ প্রেসিডেন্টের এ ঘোষণায় ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, পিয়ংইয়ংকে অস্ত্র সরবরাহ করা হলে তা কোরীয় উপদ্বীপকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। তা ছাড়া অস্ত্রের ধরনের ওপর নির্ভর করবে, রাশিয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের খসড়ার লঙ্ঘন করছে কিনা।

এর আগে উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে হওয়া চুক্তি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। তিনি এই চুক্তিকে কোরীয় উপদ্বীপের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ‘গুরুতর হুমকি’ বলে বর্ণনা করেন। ব্লিংকেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এ চুক্তির জবাবে বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে ভেবে দেখবে।

সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়া একে অপরকে সহযোগিতা এবং নিরাপত্তা সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার করেছেন। পাশাপাশি যে কোনো দেশের বিরুদ্ধে ‘আগ্রাসন’ ঘটলে একে অপরকে সাহায্য করার জন্য প্রতিশ্রুত রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া। দেশ দুটির এমন প্রতিশ্রুতির পর দক্ষিণ কোরিয়া জানিয়েছে, তারা যুদ্ধে ইউক্রেনকে অস্ত্র দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে।

অন্যদিকে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে চুক্তির পরই বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের পুতিন বলেছেন, সিউল যদি কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে মস্কো এমন সিদ্ধান্ত নেবে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান নেতৃত্বকে অসন্তুষ্ট করবে।

এ ছাড়া পশ্চিমাদেরও হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন পুতিন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা যদি ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত রাখে তাহলে মস্কোও উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র দেবে।

পুতিন আরও বলেন, কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করে তারা যদি ভাবে যে তারা আমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না, তবে আমরাও পিয়ংইয়ংসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে অস্ত্র সরবরাহ করার অধিকার রাখি। সেই হিসাবে আমরাও বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্ত্র সরবরাহ করব।

;

ধনকুবের হিন্দুজা পরিবারের ৪ সদস্যকে কারাদণ্ড



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যের অন্যতম ধনী পরিবার হিসেবে পরিচিত হিন্দুজা পরিবারের ৪ সদস্যকে বেআইনিভাবে গৃহকর্মী নিয়োগ ও তাদের শোষণের অভিযোগে করার অভিযোগে কারদাণ্ড দিয়েছেন সুইজারল্যান্ডের একটি আদালত। 

এরা হলেন, প্রকাশ হিন্দুজা, তার স্ত্রী কমল হিন্দুজা, তাদের সন্তান অজয় হিন্দুজা এবং তার স্ত্রী নম্রতা হিন্দুজা।

সাজাপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে গৃহকর্মীদের পাসপোর্ট জব্দ, তাদেরকে অতিনিম্ন বেতন প্রদান এবং টানা ১৮ ঘণ্টা কাজ করতে বাধ্য করার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। আদালত প্রকাশ ও কমল হিন্দুজাকে ৪ বছর ৬ মাস এবং অজয় ও নম্রতা হিন্দুজাকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে।

তাদের বিরুদ্ধে মানবপাচারের অভিযোগও উঠেছিল, কিন্তু তার সপক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ না থাকায় সেই অভিযোগ থেকে এই চারজনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, কয়েক বছর আগে সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জেনেভায় নিজেদের বিলাসবহুল বাসভবনের গৃহকর্মী হিসেবে ভারতের তিন নাগরিককে নিয়োগ দেয় হিন্দুজা পরিবার। এই গৃহকর্মীদের সরাসরি ভারত থেকে আনা হয়েছিল।

নিয়োগ দেওয়ার পরই ৩ জনের পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। গৃহকর্মীদের প্রতিদিন ১৮ ঘণ্টা কাজ করাতেন তারা এবং তাদের মাসিক মজুরি ছিল মাত্র ২৫০ ডলার, যা সুইজারল্যান্ডের সর্বনিম্ন বেতন কাঠামোর ৫ ভাগের এক ভাগ।

পরে একসময় এই গৃহকর্মীরা হিন্দুজাদের বাড়ি থেকে পালাতে সক্ষম হন। পরে জেনেভায় বসবাসরত ভারতীয় ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তায় আদালতে মামলা করেন তারা।

আদালতে বিচার চলার সময় শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে এজলাসে আসেননি ৭০ বছরের অধিক বয়সী প্রকাশ ও কমল হিন্দুজা দম্পতি। তাদের সন্তান অজয় হিন্দুজা ও তার স্ত্রী নম্রতা এজলাসে নিয়মিত হাজির থাকলেও শুক্রবার রায়ের দিন অনুপস্থিত ছিলেন তারা।

আদালত রায় ঘোষণার পর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাদিপক্ষের আইনজীবী ইয়াভেস বেরতোসা। অন্যদিকে হিন্দুজা পরিবারের আইনজীবী রবার্ট আসায়েল জানিয়েছেন, রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন তারা।

জেনেভা হলো আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর প্রাণকেন্দ্র। সেখানে চাকর-বাকরদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারের অভিযোগে বিশ্বের ধনী পরিবারের বিরুদ্ধে জেনেভায় এটাই যে প্রথম বিচার এমন নয়। জাতিসংঘের জেনেভায় কূটনৈতিক মিশনে এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত বছর ফিলিপাইনের চার গৃহকর্মী মামলা করেন। অভিযোগে বলেন, বছরের পর বছর ধরে তাদের বেতন দেয়া হয় না।

উল্লেখ্য, হিন্দুজা পরিবার বহুজাতিক হিন্দুজা গ্রুপের মালিক। এই গ্রুপটি গেল, গ্যাস এবং ব্যাংকিং খাতে কাজ করে। লন্ডনে র‌্যাফল হোটেলের মালিকও এই পরিবার।

ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে গিয়ে স্থায়ী হওয়া হিন্দুজা পরিবারের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩ হাজার ৭০০ কোটি ইউরো, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৬ লাখ ৪৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। নির্মাণ খাত, জাহাজসহ বিভিন্ন খাতে ব্যবসা রয়েছে হিন্দুজা পরিবারের। সুইজারল্যান্ডেও তারা সবচেয়ে ধনী পরিবার হিসেবে পরিচিত।

;