পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে অধিবেশন রোববার
ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, সে বিষয়ে ষোড়শতম জাতীয় পরিষদের অধিবেশন বসছে রোববার। এ উপলক্ষে সকাল ১১টায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন ডাকা হয়েছে। এ অধিবেশনেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার জন্য ৩৩৬ আসন বিশিষ্ট জাতীয় পরিষদের ১৬৯ সংসদ সদস্যের সমর্থন পেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে পিএমএল-এন (পাকিস্তান মুসলিম লীগ- নওয়াজ) থেকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে শেহবাজ শরিফকে এবং ইমরান খানের দল পিটিআই (পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ) থেকে একই পদের জন্য লড়ছেন ওমর আইয়ুব খান।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের ভাষ্যমতে, আটদলের জোট থেকে শেহবাজ শরিফকে সমর্থন করা হয়েছে। দলগুলি হচ্ছে, পিএমএল-এন, পিপিপি, এমকিউএম-পি, পিএমএল-কিউ, বিএপি, পিএমএল-জেড, আইপিপি ও এনপি। জাতীয় সংসদে আটদলীয় এ জোটের মোট সদস্য সংখ্যা ২শ ৫ জন। এর মধ্যে এমকিউএম-পি ও পিপিপির দুজন সংসদ সদস্য এখনো শপথগ্রহণ করেননি।
- প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন শেহবাজ শরীফ ও ওমর আইয়ুব
- শপথ নিলেন পাকিস্তানের নবনির্বাচিত সাংসদরা
- পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ, সংসদ অধিবেশন বৃহস্পতিবার
- ভোট কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী বিক্ষোভ করবে পিটিআই
- পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৯ মার্চ
- পিটিআই প্রধানের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন আলী জাফর
- পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ
যেহেতু, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতে হলে জাতীয় পরিষদের ১৬৯টি ভোট পেতে হবে, সে হিসাবে বলা চলে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেহবাজ শরিফই দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে শেহবাজ শরিফ ও ওমর ফারুক আইয়ুব খান জাতীয় পরিষদের সচিবালয়ে মনোনয়ন পত্র জমা দিলে যাচাই-বাছাইয়ের পর দুজনার প্রার্থিতাই বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়।
