ভূমিকম্পে কাঁপল ইকুয়েডর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রাজধানী কিতোর বিভিন্ন দেয়ালে ফাঁটল

রাজধানী কিতোর বিভিন্ন দেয়ালে ফাঁটল

  • Font increase
  • Font Decrease

ইকুয়েডরের রাজধানী কিতোতে ৪ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এতে কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তবে ভূমিকম্পের আঘাতে তাৎক্ষণিক কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। 

রাজধানীর বাসিন্দারা জানিয়েছে, ভূমিকম্পের ফলে শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয় এবং বেশকিছু এলাকার দেয়ালে ফাঁটল দেখা গেছে। 

সোমবার (১ জুলাই) সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়ার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভূতাত্ত্বিক সংস্থা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স পোস্টে জানিয়েছে, সোমবার আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূমি থেকে ৫.৬ কিলোমিটার গভীরে এবং রাজধানী কিতো থেকে এর দূরত্ব ছিল ৮.৪৯ কিলোমিটার।  

ইকুয়েডর জরুরি সেবা বিভাগ প্রকাশিত ভূমিকম্পের ভিডিওতে দেখা যায়, স্থানীয় সময় মধ্যরাতে ভূমিকম্প আঘাত হানার পর বাসিন্দারা ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন। 

কিতোর মেয়র পাবেল মনোজ এক্স পোস্টে জানান, ভূমিকম্প আঘাত হানার পরপরই বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় রাজধানী কিতোর কিছু এলাকার বাসিন্দারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হন। তবে, এয়ারপোর্ট, মেট্রো, ল্যান্ডফল এবং পানি উৎপাদনের প্ল্যাটের কোনো ক্ষতি হয়নি।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মার্চে ইকুয়েডরে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানলে এতে ১৫ জন মানুষ নিহত হয়।

গাজার শিশুদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে চর্মরোগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজায় তাঁবুতে সাত সন্তান আশ্রয় নিয়েছেন ওয়াফা এলওয়ান। তার পাঁচ বছর বয়সি ছেলে বিপজ্জনক চর্মরোগে আক্রান্ত।

উদ্বিগ্ন ওয়াফা বলেন, ‘চুলকানির কারণে আমার ছেলে সারারাত ঘুমাতে পারে না।’

ছেলেটির পায়ে এবং পায়ের পাতায় টি-শার্টের নিচে সাদা এবং লাল ফুসকুড়ি এবং স্ক্যাবিস থেকে চিকেন ফক্স, উকুন, ইমপেটিগো এবং অন্যান্য ফুসকুড়িতে ত্বকের সংক্রমণে ভুগছে। এই ছেলেটি এমন রোগে ভুগছে এমন অনেক গাজাবাসীর মধ্যে একজন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে বাস্তুচ্যুত গাজাবাসীকে এমন খারাপ পরিস্থিতিতে থাকার জন্য বাধ্য করা হয়েছে। এই ভূখন্ডের দেড় লাখেরও বেশি মানুষ চর্মরোগে আক্রান্ত হয়েছে।

এলওয়ান বলেছেন, ‘আমরা মাটিতে, বালিতে ঘুমাই যেখানে আমাদের শরীরের নীচে কীট চলাচল করে।’

তার পরিবার মধ্য গাজার শহর দেইর আল-বালাহে সমুদ্রের কাছে একটি বালুকাময় স্থানে বসবাসকারী হাজার হাজারের মধ্যে একটি। এলওয়ান বিশ্বাস করেন তাদের এই রোগের সংক্রমণ অনিবার্য।

তিনি বলেন, ‘আমরা আগের মতো আমাদের বাচ্চাদের গোসল করাতে পারছি না। জায়গাটি ধোয়া ও পরিষ্কার করার জন্য আমাদের জন্য কোনো স্বাস্থ্যবিধি এবং স্যানিটারি পণ্য নেই, কিছুই নেই।’

অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের বলেন ক্ষত স্থান ভূমধ্যসাগরে ধুতে। কিন্তু, যুদ্ধের ফলে যে দূষণ তৈরি হয়েছে, তা এই রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, ‘সমুদ্র পুরোটাই নর্দমা। তারা আবর্জনা এবং শিশুর ন্যাপকিনও সমুদ্রে ফেলে।’

ডব্লিউএইচও গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ৯৬,৪১৭ টি স্ক্যাবিস এবং উকুন, চিকেন ফক্সের ৯,২৭৪টি, ত্বকে ফুসকুড়ির ৬০,১৩০টি এবং ইমপেটিগোর ১০,০৩৮টি সংক্রমণের রিপোর্ট করেছে।

দেইর আল-বালাহ ক্যাম্পে একটি অস্থায়ী ক্লিনিক পরিচালনাকারী ফার্মাসিস্ট সামি হামিদের মতে, স্ক্যাবিস এবং চিকেন ফক্স উপকূলীয় ফিলিস্তিনি অঞ্চলে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।

দুই ছেলে ক্লিনিকে এএফপি-কে তাদের হাতে,পায়ে, পিঠে এবং পেটে ছড়িয়ে থাকা চিকেন ফক্সজনিত ফোস্কা এবং স্ক্যাব দেখিয়েছে।

৪৩ বছর বয়সি বাস্তুচ্যুত হামিদ নিজে ওষুধের অভাবে চুলকানি প্রশমিত করার জন্য ছেলেদের ত্বকে ক্যালামাইন লোশন মাখেন। তিনি বলেন, শিশুদের ত্বক গরম আবহাওয়া এবং বিশুদ্ধ পানির অভাবে ভুগছে।

ডক্টরস উইদাউট বর্ডারসের (এমএসএফ) গাজার মেডিকেল কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ আবু মুগাইসিব এএফপি-কে বলেছেন, শিশুরা ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে বসবাস করছে।

আবু মুগাইসিব বলেন, গরম আবহাওয়া ঘাম বাড়ায় এবং ময়লা জমে যা ফুসকুড়ি এবং অ্যালার্জির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ঘামাচির হলে সংক্রমণ হয়। তিনি বলেন, ‘মানুষ ঘর নেই তাই সঠিক স্বাস্থ্যবিধি নেই’।

;

এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে কাজাখস্তানে পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কাজাখস্তানে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

ক্রেমলিন বুধবার (৩ জুলাই) জানিয়েছে, সেখানে তিনি কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায় সাংহাই জোটভুক্ত দেশগুলোর একটি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন।

নয় সদস্যের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) পরিধি মস্কো থেকে বেইজিং পর্যন্ত বিশ্বের একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে। এতে বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এর স্থায়ী সদস্যরা হলো-এই বছরের আয়োজক কাজাখস্তান, ভারত, চীন, কিরগিজস্তান, পাকিস্তান, রাশিয়া, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং নতুন সদস্য রাষ্ট্র ইরান।

এই বছর এই জোটে বেলারুশ যোগ দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

২০২৩ সালের এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে বেলারুশ এর সদস্য হবে বলে জানানো হয়েছিল।

এদিকে ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘৩-৪ জুলাই এসসিও সদস্য দেশগুলোর নেতারা সংস্থার মধ্যে বহুমুখী সহযোগিতা আরও গভীর করার জন্য এবং এর কার্যক্রমের উন্নতি ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করবেন।’

ক্রেমলিন আরও জানিয়েছে, শীর্ষ সম্মেলনে নেতাদের আরও কয়েকজনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পরিকল্পনা করেছেন পুতিন।

;

মালিতে অজ্ঞাত অস্ত্রধারীদের হামলা, নিহত ৪০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মালিতে অজ্ঞাত অস্ত্রধারীদের হামলা/ছবি: রয়টার্স

মালিতে অজ্ঞাত অস্ত্রধারীদের হামলা/ছবি: রয়টার্স

  • Font increase
  • Font Decrease

আফ্রিকার দেশ মালির একটি গ্রামে অজ্ঞাত অস্ত্রধারীদের হামলায় প্রায় ৪০ জন নিহত হয়েছে।

বুধবার (০৩ জুলাই) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রায়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার (০১ জুলাই) আফ্রিকার মোপ্তি অঞ্চলের ডিজিগুইবোম্বো গ্রামে অজ্ঞাত অস্ত্রধারীরা হামলার চালায়। এটি অত্যন্ত ভয়াবহ ছিল, অজ্ঞাত অস্ত্রধারীরা গ্রামটি ঘিরে ফেলে এবং লোকজনকে গুলি করতে থাকে। এতে প্রায় ৪০ জন নিহত হয়। তাদের বেশিরভাগই পুরুষ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এ ঘটনায় এখনো কাউকে শনাক্ত করা যায়নি। কোনো গোষ্ঠী এ হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে মালির উত্তর প্রদেশের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে আল কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটের সাথে যুক্ত জিহাদি গোষ্ঠীগুলো সক্রিয় রয়েছে।

যখন থেকে বিদ্রোহী গোষ্ঠী পশ্চিম আফ্রিকার মধ্য সাহেল অঞ্চলে শিকড় গড়েছে, তখন থেকেই মালিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। পরবর্তীতে প্রতিবেশী বুর্কিনা ফাসো এবং নাইজারেও বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন সময়ে এসব অঞ্চলে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সংঘর্ষে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে, বাস্তুচ্যুত হয়েছ আরও লক্ষ লক্ষ মানুষ।

;

‘গাজা নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকিতে ফেলেছে’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ধ্বংসস্তূপের ওপর বসে আছে ফিলিস্তিনি শিশু/ছবি: সংগৃহীত

ধ্বংসস্তূপের ওপর বসে আছে ফিলিস্তিনি শিশু/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রায় নয় মাস ধরে গাজায় চলছে ইসরায়েলের গণহত্যামূলক নির্বিচার হামলা। আর এই সংঘাতে ইসরায়েলের প্রতি নীতিগত অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জো বাইডেন প্রশাসন। এতে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।

গাজা নীতির প্রতিবাদে পদত্যাগ করা বাইডেন প্রশাসনের সাবেক ১২ জন কর্মকর্তা যৌথ এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেছেন বলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

তারা বলেছেন, গাজায় নির্বিচারে ইসরায়েলের হামলার বিষয়ে মার্কিন সরকারের পদক্ষেপগুলো দেশটির জাতীয় নিরাপত্তাকে বিপন্ন করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন নীতিগুলো এই অঞ্চলকে আরও অস্থিতিশীল করেছে এবং আমেরিকাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।

বাইডেন প্রশাসনের সাবেক ১২ কর্মকর্তার মধ্যে একজন মঙ্গলবার (২ জুলাই) মার্কিন স্বরাষ্ট্র দফতর থেকে পদত্যাগ করেছেন।

তবে, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর গাজায় বেসামরিক হতাহতের সমালোচনা এবং মানবিক সহায়তা বাড়ানোর প্রচেষ্টার দিকে ইঙ্গিত করে এই ধরনের দাবি অস্বীকার করেছে।

যৌথ বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আমেরিকার কূটনৈতিক নিরবতা এবং ইসরায়েলে অস্ত্রের ক্রমাগত প্রবাহ গাজায় অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর হত্যায় আমাদের জড়িত থাকা নিশ্চিত করেছে।

সাবেক মার্কিন কর্মকর্তাদের এই ধরনের বিবৃতি এটিই প্রথম নয়। তবে এটির গুরুত্ব বেশি হওয়ার কারণ মার্কিন স্বরাষ্ট্র দফতরের বিশেষ সহকারী মরিয়ম হাসানাইনের পদত্যাগের পরপরই আসায়। কারণ তিনিও বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন।

সাবেক এই কর্মকর্তারা মার্কিন সরকারকে একটি ‘ব্যর্থ নীতি’ আঁকড়ে থাকার জন্য অভিযুক্ত করেছেন। যা কেবল ফিলিস্তিনি জনগণের জন্যই ধ্বংসাত্মক নয় বরং ইসরায়েলিদের বিপন্ন করেছে, বাকস্বাধীনতাকে রুদ্ধ করেছে এবং একটি নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার প্রতি প্রতিশ্রুতিতে মার্কিন বিশ্বাসযোগ্যতাকে ক্ষুন্ন করেছে।

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড সত্ত্বেও চলমান অস্ত্র হস্তান্তর মধ্যপ্রাচ্যকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছে এবং আমেরিকাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই অঞ্চলজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। মার্কিন বিশ্বাসযোগ্যতা বিশ্বব্যাপী গভীরভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে এমন সময়ে যখন আমাদের এটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন- জোশ পল, যিনি অস্ত্র স্থানান্তরের বিষয়ে কংগ্রেসের সম্পর্ক তত্ত্বাবধান করতেন। অক্টোবরে তিনি পদত্যাগ করেন।হোয়াইট হাউসের একজন সাবেক কর্মকর্তা, দুইজন সাবেক বিমানবাহিনী বিভাগের কর্মী এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তাও বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন।

সাতজন বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, ত্রাণকর্মীদের ওপর হামলার পর ইসরায়েলের প্রতি প্রেসিডেন্ট বাইডেনের চাপ পর্যাপ্ত হয়নি। যা গাজায় মানবিক সংকট রোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে ।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গত বছরের ৭ অক্টোবর নজিরবিহীন হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ইতোমধ্যেই প্রায় ৩৮ হাজারে পৌঁছেছে। অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডজুড়ে মানবিক সংকট গ্রাস করেছে। এই পরিস্থিতিতে মানবাধিকার গোষ্ঠী এবং অন্যান্য সমালোচকরা ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য এবং ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনের পক্ষাবলম্বনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করছেন।

;