লন্ডনে পালিয়ে আছেন দুবাই সরকার প্রধানের স্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
দুবাই সরকার প্রধান ও তার স্ত্রী, ছবি: সংগৃহীত

দুবাই সরকার প্রধান ও তার স্ত্রী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাণনাশের ভয়ে লন্ডনে আত্মগোপনে আছেন দুবাইয়ের সরকার প্রধান শেখ মোহাম্মদ আল মাকতুমের ষষ্ঠ স্ত্রী হায়া বিনতে আল হুসেইন।

বুধবার (৩ জুলাই) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। হায়ার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, স্বামীর কাছ থেকে পালিয়ে থাকার পরও প্রাণনাশের ভয় করছেন তিনি।

বর্তমানে সে সেন্ট্রাল লন্ডনের কেনসিংস্টোনের একটি বাড়িতে রয়েছেন। জীবন বাঁচাতে আইনি সহায়তা পেতে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। এখানে পালিয়ে আসার আগেও সে জার্মানিতে আশ্রয় প্রার্থনা করেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দুবাই সরকার প্রধানের মেয়ে শেখ লাতিফা রহস্যজনকভাবে দেশে ফিরে আসার বিষয়টি হায়াকে ভাবিয়ে তুলেছে। হায়া অপহরণের ভয়েও আছেন। এছাড়া আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে দুবাই ফিরিয়েও নেওয়া হতে পারে।

যদিও দুবাই কর্তৃপক্ষ বলছে, শেখ লতিফা বর্তমানে দুবাইয়ে নিরাপদ রয়েছেন।

এদিকে ৬৯ বছর বয়সী দুবাই প্রধানমন্ত্রী এক নারীকে উদ্দেশ্য করে ইনস্টাগ্রামে একটি কবিতা প্রকাশ করেন। আরবিতে লেখা এই কবিতায় তার রাগ ক্ষোভ ফুটে উঠেছে। কবিতাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রতারণা এবং বিশ্বাসঘাতকতা’।

জর্ডানে জন্ম নেওয়া ও ইংল্যান্ডে পড়াশোনা করা হায়া ২০০৪ সালে শেখ মোহাম্মদকে বিয়ে করেন। ৪৫ বছর বয়সী হায়া দুবাই শেখের ষষ্ঠ ও সবথেকে কমবয়সী স্ত্রী।

 

   

রাইসির হেলিকপ্টার খুঁজতে নিজস্ব ড্রোন ব্যবহার করেছে ইরান



ziaulziaa
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় পাহাড়ে বিধ্বস্ত হওয়ার পর দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টারটি সনাক্ত করতে দেশীয়ভাবে তৈরি ড্রোন ব্যবহার করেছে তেহরান।

রয়টার্সকে বুধবার (২২ মে) এ তথ্য জানিয়েছে ইরানের সামরিক বাহিনী।

উল্লেখ্য, রাইসির হেলিকপ্টারটি আজারবাইজানের সীমান্তে একটি অনুষ্ঠান থেকে তাবরিজ শহরে ফিরে আসার সময় রবিবার (১৯ মে) একটি কুয়াশা-ঢাকা পাহাড়ে বিধ্বস্ত হয়।

সোমবার (২০ মে) ভোরে বিধ্বস্ত হওয়ার স্থানটি সনাক্ত হওয়ার আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া এবং তুরস্কের সহায়তা নিয়ে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়।

ইরানের সামরিক বাহিনী বলেছে, সেই সময় নাইট-ভিশন সরঞ্জাম থাকা সত্ত্বেও বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি সনাক্ত করতে ব্যর্থ হয় তুরস্কের পাঠানো একটি ড্রোন।

দেশটির সামরিক বার্তা সংস্থা আইআরএনএ’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওই ড্রোনটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করতে ব্যর্থ হয়েছিল এবং সেটিকে তুরস্কে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’

আইআরএনএ ওই বিবৃতিতে আরও জানিয়েছে, ‘অবশেষে সোমবার ভোরে উদ্ধারকারীরা ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর ড্রোন দ্বারা হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের সঠিক স্থানটি সনাক্ত করতে সক্ষম হয়।’

এদিকে, সশস্ত্র বাহিনী প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি ওই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন।

অন্যদিকে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির তেহরানে অনুষ্ঠিত জানাজায় লাখো মুসল্লির ঢল নেমেছে। বুধবার (২২ মে) তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ জানাজায় ইমামতি করেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।

সংবাদ মাধ্যম তেহরান টাইমস জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানে স্থানীয় সময় বুধবার (২২ মে) সকালে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে ইব্রাহিম রাইসির দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই জানাজায় ইমামতি করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি।

এসময় হাজার হাজার মানুষ কালো পোশাক পরে রাইসি ও তার সফরসঙ্গীদের জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে প্রচুর মানুষকে রাইসির কফিন ছুঁয়ে শোক প্রকাশ করতে এবং কফিনের ছবিও তুলতে দেখা গেছে। এরপর আজাদি চত্বরের পথে একটি শোকযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। এতেও যোগ দেন শোকার্ত জনতা।

;

রাইসির জানাজায় লাখো মুসল্লির ঢল, ইমামতি করলেন খামেনি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির তেহরানে অনুষ্ঠিত জানাজায় লাখো মুসল্লির ঢল নামে। বুধবার (২২ মে) তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ জানাজায় ইমামতি করেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।

সংবাদ মাধ্যম তেহরান টাইমস জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানে স্থানীয় সময় বুধবার (২২ মে) সকালে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে ইব্রাহিম রাইসির দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই জানাজায় ইমামতি করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি।

এসময় হাজার হাজার মানুষ কালো পোশাক পরে রাইসি ও তার সফরসঙ্গীদের জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে প্রচুর মানুষকে রাইসির কফিন ছুঁয়ে শোক প্রকাশ করতে এবং কফিনের ছবিও তুলতে দেখা গেছে। এরপর আজাদি চত্বরের পথে একটি শোকযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। এতেও যোগ দেন শোকার্ত জনতা।

নিহতদের পাশে দাঁড়িয়ে প্রার্থনায় আয়াতুল্লাহ খামেনি বলেন, হে আল্লাহ, আমরা তার ভালো কাজ ছাড়া আর কিছুই দেখিনি। এ সময় পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ইরানের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মোখবার কেঁদে উঠেন।

রাইসির জানাজায় লাখো মুসল্লির ঢল

এরপর লোকজন কফিনগুলো কাঁধে করে ‘আমেরিকা নিপাত যাক’! স্লোগান দিতে থাকেন। তারা একটি সেমিট্রাক ট্রেলারে মরদেহগুলো নিয়ে তেহরানের কেন্দ্রস্থল হয়ে ‘ফ্রিডম স্কয়ারে নিয়ে যান। রাইসি অতীতে সেখানে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাইসিকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে ইরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে দাফন করা হবে।

গত রোববার (১৯ মে) দেশটির পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হেলিকপ্টারটি। দুর্ঘটনার পরপরই প্রেসিডেন্ট ও তার সঙ্গীদের উদ্ধারে অংশ নেয় ৪০টি দল। তবে দুর্ঘটনাস্থলে ভারী বৃষ্টিপাত ও ঘন কুয়াশার কারণে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হয়। অঞ্চলটি পাহাড়-পর্বতে ভরপুর হওয়ায় দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টার অভিযান শেষে রাইসির হেলিকপ্টারের খোঁজ পান উদ্ধার কর্মকর্তারা।

ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানায়, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বেল ২১২ মডেলের একটি হেলিকপ্টার বহন করছিল। এই মডেলটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি। ১৯৭৯ সালের বিপ্লবের পরে যুক্তরাষ্ট্রের এটি ইরানের কাছে বিক্রি করার কথা নয়। সে হিসেবে উড়োযানটি অন্তত ৪৫ বছরের পুরনো।

এর আগেও আকাশপথে দুর্ঘটনায় দেশটির অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। প্রতিরক্ষা ও বিভিন্ন সময়ে পরিবহনমন্ত্রী, ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড ও সেনাবাহিনীর কমান্ডার বিমান বা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।

;

মিয়ানমারের বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা এবং আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়ার কারণে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্র মঙ্গলবার (২১ মে) এ কথা জানিয়ে বলেছে, ‘রাখাইনের সহিসংতা নৃশংসতার দিকে চলে যেতে পারে।’

রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর রাখাইন অধ্যুষিত শহরগুলোকে জ্বালিয়ে দেওয়া এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীসহ সকল বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার খবর উদ্ধৃত করে এ কথা বলেছে।

গত নভেম্বরে আরাকান আর্মি (এএ) দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে আক্রমণ করার পর থেকে রাখাইনে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যা ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর করা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটিয়েছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানও সপ্তাহান্তে যুক্তরাষ্ট্রের মতো একই রকম সতর্কতা জারি করে বলেছেন, জাতিগত রাখাইন ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা চলছে এবং মিয়ানমারের সামরিক জান্তা এই উত্তেজনাকে আরো প্ররোচিত করছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘রাখাইন রাজ্যে এবং সারা মিয়ানমারে আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর ইতিহাস ছাড়াও রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে সেনাবাহিনীর গণহত্যা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অন্যান্য অপরাধের ঘটনা বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

তিনি আরো বলেছেন, ‘বর্তমান বর্ধিত সহিংসতা এবং আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা আরও নৃশংস ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বাড়িয়েছে।’

মিয়ানমারের সামরিক শাসক এবং সকল সশস্ত্র গোষ্ঠীকে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহয়তার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মিলার।

আরাকান আর্মি হল মিয়ানমারের সীমান্ত অঞ্চলের বেশ কয়েকটি সশস্ত্র জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর মধ্যে একটি, যারা ১৯৪৮ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে স্বায়ত্তশাসন এবং লাভজনক সম্পদের নিয়ন্ত্রণ নিতে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করেছে।

আরাকান আর্মি ২০১৯ সালে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় এবং সেই সংঘর্ষে প্রায় দুই লাখ লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছিল।

উল্লেখ্য, সেনাবাহিনী ২০১৭ সালে সেখানে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের ওপর দমন-পীড়ন শুরু করে, যা এখন জাতিসংঘের গণহত্যা আদালতের মামলার বিষয়।

;

নাইজেরিয়ায় বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত ৪০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নাইজেরিয়ার প্লাতিউ ওয়েস রাজ্যের বন্দুক হামলায় অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে।

বুধবার (২২ মে) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নাইজেরিয়ার উত্তর-মধ্য মালভূমি রাজ্যের জুরাক গ্রামে বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন ৪০ জন। নিহতদের প্রায় সবাই খনিতে কাজ করতেন। বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে করে এসে আকস্মিক হামলা চালিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, গ্রামের লোকজনের ওপর নির্বিচারে গুলি চালানো হয়েছে এবং বাড়ি-ঘরে আগুন দেওয়া হয়েছে।

টিমোথি হারুনা নামে এক বাসিন্দা রয়টার্সকে বলেছেন, 'তারা অনেক মানুষকে হত্যা করেছে এবং অনেককে অপহরণ করেছে। অনেকে বন্দুকের গুলিতে আহত হয়েছেন। তারা আমাদের বাড়িঘরও জ্বালিয়ে দিয়েছে।'

রাজ্যের তথ্য কমিশনার মুসা আশোমস এক বিবৃতিতে জানান, ‘এ হামলায় আর কেউ হতাহত হয়েছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০ জনের নিহতের তথ্য নিশ্চিত হয়েছি। যারা প্লাতিউ রাজ্যের জুরাক সম্প্রদায়ের মানুষ।’

নাইজেরিয়ার বিভিন্ন এলাকায় প্রায়ই যাযাবর পশুপালক এবং মেষপালকদের মধ্যে বিরোধের কারণে সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। এতে বেশ কয়েক বছর ধরে শত শত মানুষ হতাহতের শিকার হয়েছেন। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে চারণভূমিতে পানির প্রবেশাধিকার এবং অন্যান্য সম্পদ যেমন রাজ্যের ধাতব মজুত নিয়ে দুপক্ষের বিরোধের কারণে উত্তেজনা বাড়ছে।

;