সাড়া ফেলেছে ইসলামি গান ‘সুবহে আজাল’
একটা সময় মানুষ মাহফিলের মঞ্চে, রেডিও, টেলিভিশন কিংবা ক্যাসেটে গান শুনত। তবে বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। সম্প্রতি শিল্পী সায়নান সায়েমের নতুন গান ‘সুবহে আজাল’ প্রকাশ হয়েছে হিজরি কাফেলার ইউটিউব চ্যানেল ও ফেইসবুক পেইজে।
মঙ্গলবার (৪ জুন) গানটি মুক্তির পর দর্শকরা মুহূর্তেই হারিয়ে গিয়েছিলেন নবীপ্রেমের মোহনায়। হৃদয়কাড়া সুর ও গভীর কথামালা শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়েছে।
গানটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভালোবাসা জানিয়েছেন হাজারও শ্রোতা। শতাধিক শ্রোতা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইউটিউবের মন্তব্যের ঘরে। জানিয়েছেন নাশিদটি নিয়ে তাদের অনুভূতির কথাও।
মোহাম্মদ রাসেল নামে একজন শ্রোতা মন্তব্য করেছেন- নাশিদটা শুনে অন্তর শীতল হয়ে গেছে।
নুরুদ্দিন রফিকি জানিয়েছেন- দিনে ৮ থেকে ৯ বার করে তিনি গানটি শুনছেন।
প্রকৃতি আর ধর্মীয় সংস্কৃতির অপরূপ মেলবন্ধনে তৈরি করা হয়েছে গানের চিত্রধারণ। এতে মূল চরিত্রে ছিলেন শিল্পী নিজেই।
হিজরি কাফেলারর নতুন নাত ‘সুবহে আজাল’ শিরোনামের গানটি প্রকাশ পাওয়ার পরপরই দর্শক হৃদয়কে নাড়া দিয়ে গেছে। মুগ্ধ করেছে নবীপ্রেমিক মুমিনের হৃদয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেশ সাড়া ফেলেছে উর্দু এ গানটি। অনলাইনে গত কয়েক দিনে হাজার হাজার মানুষ দেখেছেন।
গানের কথা লিখেছেন সিলেটের বরেণ্য আলেম ও বুজুর্গ আল্লামা শফিকুল হক আখতার আকুনী (রহ.)। সুর-সংগীত করেছেন শিল্পী শালীন আহমদ। গেয়েছেন সায়নান সায়েম।
‘সুবহে আজাল’ গানটির পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন কাতিব গ্রুপের চেয়ারম্যান ও হিজরি কাফেলার এমডি ইনাম বিন সিদ্দিক। ভিডিও ডিরেকশনে ছিলেন আইফিল্মের বনি আমিন। গানটি প্রডিউস করেছেন বিখ্যাত গীতিকার, সুরকার ও হিজরি রেকর্ডসের সিইও মুহাম্মদ মুকিত।
অনবদ্য কাজটি পাবলিশ হওয়ার পরই নাশিদটি শ্রোতামহলে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। প্রশংসায় ভাসছেন সংশ্লিষ্ট সবাই।