নওগাঁয় বিএনপির ৬ নেতা কারাগারে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের মামলায় বিএনপির ৬ নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রোববার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিরা হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মো.আশরাফুল ইসলাম আবেদন না মঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আসামিরা হলেন, নওগাঁ সদর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার কামাল চঞ্চল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শফিউল আজম টুটুল, যুবদলের ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রুহুল আমিন মুক্তার, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান বাদশা, যোগাযোগ সম্পাদক বকুল হোসেন ও সাদমান হক নিলয়।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি সম্পত্তিসহ জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গত ৩০ মার্চ নওগাঁ সদর থানায় মামলা হয়। পৃথক দুই মামলায় ৫৭ জনের নাম উল্লেখ ও আরও অজ্ঞাত আসামি করা হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী এ্যাড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই মামলায় এর আগে আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে চার সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। পরবর্তীতে তাঁরা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবারও জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৩০ মার্চ দুপুরে নওগাঁ শহরের কেডির মোড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির নেতা কর্মীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। হেফাজত কর্মী নিহতের ঘটনায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ওই দিন বিক্ষোভ করছিলো বিএনপি নেতাকর্মীরা। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে সংঘর্ষ বাঁধে। ওই ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়। এদিকে এঘটনায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাস্টার হাফিজের নেতৃত্বে আদালত চত্ত্বরে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ মিছিল করে জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা।

   

চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসের মামলার রায় ১০ জুলাই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধস। ছবি: সংগৃহীত

নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধস। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাটে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের তিনটি গার্ডার ধসে ১৩ জন নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১০ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ আদেশ দিয়েছেন বলে বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানিয়েছেন।

মামলায় অভিযুক্ত আট আসামি জামিনে রয়েছেন। তারা হলেন- মীর আক্তার অ্যান্ড পারিশা ট্রেড সিস্টেমস (জেভি) বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. গিয়াস উদ্দীন, সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার মো. মনজুরুল ইসলাম, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হাই, মো. মোশরাফ হোসেন রিয়াজ, ডাইরেক্টর (অ্যাডমিন) প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী, আব্দুল জলিল, আমিনুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, কর্তব্যে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে বহদ্দারহাটে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ভেঙে প্রাণহানির ঘটনায় প্রকল্প পরিচালক চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর চান্দগাঁও থানার তৎকালীন উপরিদর্শক (এসআই) আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর আদালতে ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৮ জুন তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এসএম মজিবুর রহমানের আদালত ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, বহদ্দারহাটে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ভেঙে ১৩ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মোট ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষে ২২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। আসামি পক্ষে সাফাই সাক্ষী দিয়েছেন ৭ জন। আজ (মঙ্গলবার) দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়। এরপর আদালত রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১০ জুলাই দিন ঠিক করেন।

;

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা: অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে ১০ জুলাই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া/ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানির জন্য আগামী ১০ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) মামলাটির চার্জ শুনানির জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় চার্জ শুনানি পেছানোর আবেদন করেন তার আইনজীবী মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার।

শুনানি শেষে ঢাকার তিন নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইনের আদালত আবেদন মঞ্জুর করে এ দিন ধার্য করেন।

২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুদকের উপপরিচালক মো. গোলাম শাহরিয়ার তেজগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ১৩ মে জোট সরকারের প্রভাবশালী ৯ সাবেক মন্ত্রী ও উপমন্ত্রীসহ মোট ২৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক।

২৪ আসামির মধ্যে ৭ জন মারা গেছেন। বর্তমানের আসামির সংখ্যা ১৭ জন।

আসামিরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান কমোডর জুলফিকার আলী, সাবেক মন্ত্রী কর্নেল আকবর হোসেনের (প্রয়াত) স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন এবং এ কে এম মুসা কাজল, এহসান ইউসুফ, সাবেক নৌ সচিব জুলফিকার হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক সদস্য এ কে রশিদ উদ্দিন আহমেদ এবং গ্লোবাল এগ্রোট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব, সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন।

মারা যাওয়া ৭ আসামি হলেন, সাবেক মন্ত্রী এম সাইফুর রহমান, আব্দুল মান্নান ভুইয়া, সাবেক মন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো, এম কে আনোয়ার, সাবেক মন্ত্রী এম শামছুল ইসলাম, বন্দরের প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা আহমেদ আবুল কাশেম।

;

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় এক ব্যক্তির ১৭ বছরের কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার ২২ বছর আগের অস্ত্র উদ্ধারের মামলায় আবুল খায়ের নামে এক ব্যক্তিকে ভিন্ন ধারায় মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৪ জুন) চট্টগ্রামের নবম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মাদ মঞ্জুর হোসেন এ রায় দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি আবুল খায়েরের হেফাজত থেকে একটি পলিথিনের ব্যাগে ২টি দেশীয় তৈরি এলজি ও ১০টি বন্দুকের কার্তুজ উদ্ধার করে ফটিকছড়ি থানা পুলিশ। সেসময় ওই থানার তৎকালীন এক উপপরিদর্শক বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী। তিনি বলেন, ১০ জনের মধ্যে ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য পর্যালোচনা করে আসামি আবুল খায়েরকে অস্ত্র আইনের ১৯(এ) ধারায় ১০ বছর ও ১৯ (এফ) ধারায় ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন সাজা আদালত। উভয় সাজা একসাথে চলবে।

রায় প্রদানের সময় মামলার আসামি পলাতক ছিল। রায় প্রদানের পরে আসামির বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় বলে জানান এই পিপি।

;

এমপি আনার হত্যা, গ্যাস বাবুকে নিয়ে অভিযানের আদেশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে খুনের উদ্দেশ্যে অপহরণ মামলায় ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কাজী কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করেছেন আদালত। তবে ফেলে দেয়া ৩টি মোবাইল উদ্ধারের জন্য তাকে নিয়ে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে ঝিনাইদহে অভিযান পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) বাবুকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান। রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, ভিকটিম আনোয়ারুল আজিম আনারকে প্রলুব্ধ করে অপহরণ ও হত্যার মূল ঘাতক শিমুল ভুইয়ার জব্দকৃত মোবাইল সেট পর্যালোচনায় পাওয়া যায় যে, শিমুল ভূইয়া ১৫ মে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসে এবং ১৬ মে রাতে গ্যাস বাবুর সাথে যোগাযোগ করে এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারকে অপহরণ ও হত্যা সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কথা বলে।

পরবর্তীতে শিমুল ভুইয়া ও গ্যাস বাবু ফরিদপুরের ভাঙ্গা এলাকায় মিটিং করে ভিকটিম এমপি আনারের ছবি বিনিময় করে। এ ছাড়াও ১৭ মে থেকে ১৯ মে রাত পর্যন্ত শিমুল ভূইয়ার সঙ্গে বাবুর হোয়াটস অ্যাপে যোগাযোগ হয়, এসএমএস আদান-প্রদান হয় এবং ভিকটিম আনার অপহরণ ও পরবর্তী টাকা পয়সা সংক্রান্তে কথাবার্তা হয়।

বাবুকে গ্রেফতার করে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে সে ঘাতক শিমুল ভূইয়ার সাথে ভিকটিম আনার অপহরণ ও হত্যা সংক্রান্তে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ, ছবি আদান প্রদান ও এসএমএস আদান প্রদানের কথা স্বীকার করে। শিমুল ভূইয়ার সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করার মোবাইল সেটগুলো কোথায় এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাবু জানায় তার মোবাইল সেটগুলো হারিয়ে গেছে এবং এই সংক্রান্তে থানায় জিডি করেছে। পরবর্তীতে ১৪ জুন মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।

জবানবন্দিতে আসামি স্বীকার করে যে, আসামি শিমুল ভূইয়ার সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগকৃত মোবাইল সেট তিনটির মধ্যে দুটি গাঙ্গুলী হোটেলের পেছনের পুকুরে এবং একটি স্টেডিয়ামের পূর্ব পার্শ্বের পুকুরের পানিতে ফেলে দেয়। এসব মোবাইল সেটগুলোতে ভিকটিম আনার অপহরণ ও হত্যা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে বিধায় সেটগুলো প্রয়োজন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী আবুল কাশেম রিমান্ডের আবেদন বাতিল ও জামিনের আবেদন করেন। এছাড়া রাষ্ট্র পক্ষে মহানগর পিপি আব্দুল্লাহ আবু রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ রিমান্ড ও জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। তবে মোবাইল ফোন উদ্ধারে বাবুকে নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ঝিনাইদহে অভিযান চালানোর অনুমতি প্রদান করেন।

গত ২২ মে আনোয়ারুল আজীমকে খুন করার উদ্দেশ্যে অপহরণের অভিযোগে তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন ।

;