১০ সেকেন্ডে ঘুম!



নাছরিন আক্তার উর্মি, বার্তা২৪.কম
১০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়া অনেকটা যাদুর মতোই শোনায়। ছবি: সংগৃহীত

১০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়া অনেকটা যাদুর মতোই শোনায়। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘুমাতে কি আপনার খুব বেশি সময় লাগে? ঘুমানোর জন্য বেশি চেষ্টা করলে মন উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ফলে লম্বা সময় মন জাগ্রত থাকে। এবং যখন আপনার মন ঘুমাতে পারে না; তখন শরীরের পক্ষে ঘুমানোও সম্ভব হয় না। তবে এমন কিছু বৈজ্ঞানিক কৌশল রয়েছে যা আপনার শরীরকে শাটডাউন মোডে পরিচালনা করতে পারে।

নিম্নোক্ত ৩ টি সহজ নিয়ম অনুসরণ করলে আপনি দ্রুত ঘুমাতে পারবেন-

১০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুম

১০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়া অনেকটা যাদুর মতোই শোনায়। তবে অনুশীলনের মাধ্যমে আপনি এটি অভ্যাসে পরিণত করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে ঘুমাতে পুরো ১২০ সেকেন্ড সময় লাগে। পদ্ধতিটিকে সামরিক পদ্ধতি বলা হয়।

সামরিক পদ্ধতি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভি প্রি-ফ্লাইট স্কুল পাইলটদের ২ মিনিট কিংবা তারও কম সময়ের মধ্যে ঘুমানোর জন্য একটি রুটিন তৈরি করেছিলো। সেই রুটিন অনুশীলন করতে পাইলটদের ৬ সপ্তাহ সময় লেগেছিলো। পরবর্তীতে কফি পান এবং ফায়ার ক্র্যাকারের শব্দের মধ্যেও পাইলটরা ২ মিনিটের মধ্যে ঘুমাতে সক্ষম হয়েছিলো। এমনকি এই অনুশীলনটি এমন লোকদের জন্যও কাজ করে যাদের বসে ঘুমাতে হয়।

সামরিক ঘুম পদ্ধতি

১. আপনার মুখের অভ্যন্তরের পেশীগুলি সহ আপনার মুখটি রিলাক্স করুন।

২. আপনার কাঁধ নরম করে ছেড়ে দিন এবং এটিকে আপনার শরীরের পাশে ফেলে দিন।

৩. আপনার উরু, বাহু এবং পা রিলাক্স করার পরে আপনার বুকও রিলাক্স করুন।

৪. একটি রিলাক্স দৃশ্য কল্পনা করুন এবং আপনার মন শান্ত করুন।

৫. আপনি যদি কোনও দৃশ্য কল্পনা করতে না পারেন তবে নিজেকে বলুন ১০ সেকেন্ডের জন্য কিছু ভাবব না।

৬০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুম

শ্বাস প্রশ্বাসের কিছু পদ্ধতি আপনাকে ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করবে। মেডিটেশন এবং ভিজুয়ালাইজেশনের শক্তি একত্রে মিশ্রিত করে এই পদ্ধতিটি কাজ করে। আপনার যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে তবে এই কৌশলটি ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ এটি আপনার শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি বাড়িয়ে তুলতে পারে।

নিজেকে জাগ্রত রাখার চেষ্টা ঘুমিয়ে পড়ার সহজ উপায়.png
নিজেকে জাগ্রত রাখার চেষ্টা ঘুমিয়ে পড়ার সহজ উপায়। ছবি: সংগৃহীত

শ্বাস প্রশ্বাসের পদ্ধতি

১. এই কৌশলটি করার জন্য আপনার জিভের ডগাটি আপনার সামনের দাঁতের পিছনে রাখুন। আপনার ঠোঁট এবং জিহ্বা পুরো সময় ধরে রাখুন।

২. আপনার ঠোঁট বন্ধ করুন, নাক দিয়ে নীরবে নিঃশ্বাস নিন এবং আপনার মাথার মধ্যে ৪ পর্যন্ত গণনা করুন।

৩. আপনার শ্বাসটি ৭ সেকেন্ডের জন্য আটকে রাখুন এবং ৪ সেকেন্ডের জন্য শব্দ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।

৪. শ্বাসের কৌশল অনুশীলন করার সময় খুব সতর্ক হওয়ার চেষ্টা করবেন না।

১২০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুম

যদি আগের দুটি পদ্ধতি কাজ না করে তবে আপনার এই পদ্ধতিটি চেষ্টা করা দরকার।

জাগ্রত থাকার চেষ্টা করুন

নিজেকে জাগ্রত থাকতে বলাকে ঘুমিয়ে পড়ার সহজ উপায় বলা হয়। ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য ঘুমের জন্য কঠোর চেষ্টা করা উদ্বেগ বাড়িয়ে ঘুমাতে ব্যাঘাত ঘটায়। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্যারাডক্সিক্যাল উদ্দেশ্যগুলিতে অংশ নেওয়া মানুষেরা অংশ নেন নি এমন মানুষের চেয়ে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়েছিলো।

জাগ্রত হওয়ার জন্য কঠোর চেষ্টা করা আপনাকে দুই মিনিটেরও কম সময়ে ঘুমাতে সহায়তা করবে। যদি আপনি প্রায়শই ঘুমানোর চেষ্টা করার বিষয়ে চাপ অনূভব করেন তবে এটি বন্ধ করুন। বরং জাগ্রত থাকার চেষ্টা করুন তাতে দ্রুত ঘুমাতে পারবেন।

তথ্যসূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

ওজন কমবে মেথির গুণে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনলাইনে হাল ফ্যাশনের জামাকাপড় দেখেই হাত নিশপিশ করে, তবে কেনার আগেই মাথায় শত চিন্তা আসে! যা ভুঁড়ি হয়েছে, তাতে পোশাকগুলি পরলে আদৌ মানাবে তো? রোগা হতে গেলে তো ভারী কসরত করতে হবে, আর ওতেই যে বড্ড অনীহা! রোগা হতে গেলে যে জিমে গিয়ে ভারী শরীরচর্চা করতে হবে, এমনটা একেবারেই নয়। রোজ নিয়ম করে হাঁটাহাটি করে আর খাদ্যাভ্যাসে রাশ টানলেই কিন্তু ওজন কমানো যায়। এর পাশাপাশি কিছু মশলার গুণেও কিন্তু ওজন ঝরানোর প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করা যায়। মেথিরও সেই গুণ রয়েছে।

মেথি চা

চা তো খান রোজ, এ বার সেই চায়েই যোগ করুন কয়েকটা মেথির বীজ। হজমশক্তি তো বাড়বেই, সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণও হবে। স্বাদে তেঁতো হলেও কাজ দেবে ষোলো আনা। একেবারেই খেতে না পারলে, চায়ে যোগ করে দিন এলাচ কিংবা আদা।

কী করে বানাবেন? ফুটিয়ে তাতে কয়েক দানা মেথি মিশিয়ে দিন। তার পর চা ও এলাচ দিয়ে ফুটিয়ে নিন কিছুক্ষণ। খালি পেটে এমন চা খেলে মেদ ঝরবে খুব সহজে।

মেথির পানি

ঠাকুরমা-দিদিমারা পেট গরম হলেই মেথির পানি খাওয়ার পরামর্শ দিতেন। পেট ঠান্ডা করার পাশাপাশি এটি কিন্তু খিদেও কমায়। খাওয়ার ইচ্ছা কমে যায় বলে স্বাভাবিক ভাবেই ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা নেয় এই পানীয়।

অঙ্কুরিত মেথি

ভিটামিন ও নানা খনিজপদার্থে ভরপুর মেথিবীজ হজমে সাহায্য করে। একটা পাত্রে মেথিবীজ নিয়ে তার উপর একটা ভিজে কাপড় ঢাকা দিয়ে রাখুন। মাঝেমাঝেই কাপড়টিতে পানি দিন। দিন তিনেক পর মেথি বীজের অঙ্কুরোদ্গম হবে। এই অঙ্কুরিত মেথি খেলে তা খুব সহজেই কমিয়ে দেবে শরীরের মেদ।

মেথি গুঁড়ো

মেথিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ক্যারোটিনয়েড, যা দ্রুত ওজন কমায়। বাজার চলতি মেথি গুঁড়োর উপর ভরসা না করে, বাড়িতেই শুকনো খোলায় মেথি ভেজে গুঁড়িয়ে নিন। এর পর তা গরম পানিতে মিশিয়ে খান। এই পানিতে লেবু ও মধুও মেশাতে পারেন। মেথিগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন তরকারিতেও। দেখবেন, ফল মিলছে হাতেনাতে।

;

চা-কফির নেশা কাটাবেন যেভাবে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এই সময়ে চা কিংবা কফিতে চুমুক না দিলে যে খুব ক্ষতি হবে, তা নয়। কিন্তু কোনও মতেই নেশা ছাড়তে পারছেন না। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে বা সারা দিনে কাজের মাঝে অগুণতি বার কফি পান করলে এই গরমে শারীরিক সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খালি পেটে কফি পান করলে কর্টিজলের ক্ষরণ অনেক বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বা ‘স্ট্রেস’-এর অত্যতম কারণ এই হরমোনটি। তাই যদি চা-কফি পানে লাগাম টানতে চান, তিন পন্থা অবলম্বন করে দেখতেই পারেন।

শরীরচর্চায় মন দিন

বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শরীরচর্চা করতে শুরু করলে অনেক সময় চা বা কফির নেশা কমতে শুরু করে। কারণ, প্রশিক্ষক বা পুষ্টিবিদদের দেওয়া খাবার তালিকায় ক্যাফেইন জাতীয় পানীয়ের মাত্রায় হ্রাস টানতে বলা থাকে।

এমন মানুষদের সঙ্গে মিশুন যারা চা বা কফি পান করেন না

কথায় বলে সৎসঙ্গে স্বর্গবাস। সত্যিই যদি ক্যাফেইন জাতীয় পানীয়ের নেশা থেকে মুক্তি পেতে চান, তা হলে এমন মানুষদের সঙ্গ নিন, যারা কথায় কথায় চা, কফি পান করেন না।

চা, কফির বদলে স্বাস্থ্যকর পানীয়র অভ্যাস করুন

যখনই চা বা কফি পান করতে ইচ্ছে করবে তখন এমন কোনও পানীয় খেতে চেষ্টা করুন, যা স্বাস্থ্যকর। অনেকেই গরম থেকে মুক্তি পেতে ঠান্ডা চা বা কফি পান করে থাকেন। তার বদলে ফলের রস, স্বাস্থ্যকর শরবত খেতে পারেন।

;

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমায় যেসব অভ্যাস



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দৈনন্দিন জীবনে কিছু অভ্যাস আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। দিনের পর দিন এই অভ্যাসগুলোর কারণেই মস্তিষ্কের ক্ষতি করে চলেছি আমরা। জেনে নিন কোন কোন অভ্যাস বাদ দিলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়বে।

১. অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকা 

অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকার অভ্যাস মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। এই অভ্যাস মনে বিষণ্ণতা তৈরি করে। এই বিষণ্ণতা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা মন্থর করে দেয়। এ কারণেই শীতপ্রধান দেশে আত্মহত্যার হার বেশি। প্রাকৃতিক আলোতে থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ভালোভাবে কাজ করে।

২. উচ্চশব্দে গান শোনা

কানে বড় হেডফোন গুজে ঘণ্টার পর ঘণ্টা উচ্চস্বরে গান শোনা মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। টানা ৩০ মিনিট অতি উচ্চমাত্রার শব্দে থাকলে এক জনের শ্রবণশক্তি সম্পূর্ণরূপে লোপ পেতে পারে। শ্রবণশক্তি লোপ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তিও লোপ পেতে পারে। সেই সঙ্গে ব্রেনের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৩. বেশি বেশি স্ক্রিন টাইম

অতিরিক্ত ‘স্ক্রিন টাইম’ও নানা দিক থেকে মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। অফিসে গিয়ে সারাক্ষণ ল্যাপটপের সামনে বসে থাকা, বাড়ি ফিরেও মোবাইলে ওয়েব সিরিজ দেখা— সব মিলিয়ে দিনের বেশির ভাগ সময়টাই কেটে যায় পর্দার সামনে। এতে চোখের ক্ষতি তো হচ্ছেই, সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও কমে যাচ্ছে। স্ক্রিন টাইম যত বেশি হবে, ততই আমরা অন্যদের সঙ্গে কথা কম বলি, অন্য কাজেও মনোযোগ কম দিই, ফলে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়ে।

৪. অতিরিক্ত একা থাকা

এখন আমাদের ফেসবুকে বন্ধুসংখ্যা হাজার হাজার হলেও নিজ জীবনের সব সমস্যা ভাগ করে নেওয়ার জন্য বন্ধুর বড় অভাব। অনেকে এমন আছেন, যারা কোনও অনুষ্ঠানবাড়িতে যেতে চান না। পারিবারিক অনুষ্ঠান হোক কিংবা অফিসের পার্টি— সব কিছুই এড়িয়ে চলতে ভালবাসেন তারা। এর প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের উপর। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা কাছের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেন, তারা অন্যদের তুলনায় হাসিখুশি ও কর্মদক্ষ হন। তাদের স্মৃতিশক্তিও অন্যদের তুলনায় বেশি হয়।

৫. অতিরিক্ত চিনি খাওয়া

অতিরিক্ত চিনি খাওয়াও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। এ দিকে বার্গার, ভাজাভুজি, আলুর চিপ্‌স বা নরম পানীয়ের মতো খাবার স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার জন্য দায়ী হতে পারে। অন্য দিকে, সবুজ শাকসব্জি, ফল ও বাদামজাতীয় খাবার মস্তিষ্কের ক্ষতি রোধ করে।

;

ঘরোয়া উপায়ে র‍্যাশের রাশ টানুন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরমকালে অতিরিক্ত ঘামের ফলে বড়দের গায়ে র‍্যাশ, ঘামাচি হয়। সারাক্ষণ ডায়াপার পরলে গরমকালে শিশুদের ত্বকেও নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। অথচ ডায়াপার না পরালেও নয়। রাতে ঘুমোনোর সময়ে বার বার পোশাক, বিছানা ভিজিয়ে ফেললে ঝামেলায় পড়তে হয় মা-বাবাকে। তাই দিনের বেশির ভাগ সময়ে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে অভিভাবকেরা অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।

তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমকালে ডায়াপার পরলে অনেক শিশুরই ত্বকে র‍্যাশ হয়। তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কোনও কারণ নেই। ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই এই সমস্যা সমাধান করা যায়।

নারকেল তেল

নারকেল তেলের অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের গুণাগুণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। পাশাপাশি এই তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল যৌগগুলি ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ হতে দেয় না।

অ্যালোভেরা

কাটা, ছড়া, পুড়ে যাওয়া— যে কোনও সমস্যায় অ্যালোভেরা দারুণ কাজ করে। শিশুদের ত্বকের যে কোনও সমস্যায় ব্যবহার করা যায় এই ভেষজ। অ্যালোভেরার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যৌগ ত্বকের যে কোনও প্রকারের সংক্রমণ রুখে দিতে পারে। তবে গাছ থেকে পাতা কেটে সরাসরি এই জেল শিশুর ত্বকে না মাখানোই ভাল।

ওটসের গুঁড়ো

ওটসের গুঁড়োর সঙ্গে পানি মিশিয়ে নিন। শিশুকে স্নান করানোর আগে তার গায়ে এই মিশ্রণ ভাল করে মাখিয়ে দিন। হালকা হাতে ঘষে নিয়ে পানি ঢেলে ধুয়ে ফেলুন। ডায়াপার থেকে হওয়া র‌্যাশ, ঘামাচি দূর হবে সহজেই।

;