ভালো মানের মেগা ইভেন্ট করতে চান সোমায়া রহমান



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সোমায়া রহমান

সোমায়া রহমান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিয়ে মানেই আনন্দ। একটা উৎসব মুখর পরিবেশ। আর এই আনন্দকে আরও বেশি বাড়িয়ে দিতে এঞ্জিলিকা ইভেন্ট সলিউশন সম্প্রতি আয়োজন করে বাংলাদেশের বৃহত্তম বিবাহ উৎসব। এই উৎসবের টাইটেল স্পনসর ‘লে-মেরিডিয়ান ঢাকা’। কো-স্পন্সর ছিল ‘টি এ সি পারফিউম’ এবং এসোসিয়েট পার্টনার ছিল ‘ভায়োলেট ইনক’ এবং ‘এটিএন এমসিএল’। আর এই ইভেন্টের সফলতার অংশ হিসেবে মূল ভূমিকায় ছিলেন এঞ্জিলিকা ইভেন্ট সলিউশনের হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার কাজী সোমায়া রহমান।

এই সফলতার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে তাকে। ছাত্রী হিসেবে দারুণ সফল ছিলেন তিনি। ঢাকায় জন্মগ্রহণ করা সোমায়া মাস্টারমাইন্ড থেকে ও লেভেল এবং এ লেভেল শেষ করে লন্ডনে বিবিএ এবং পাশাপাশি এল এল বিতে ডাবল অনার্স শেষ করেন। এরপর প্রায় ৯ বছর লন্ডনে ছিলেন তিনি।

এদিকে সোমায়ার শিক্ষকতা ক্যারিয়ার ছিল প্রথমদিকে। হার্ডকো ইন্টা. স্কুল, অস্ট্রেলিয়ান ইন্টা. স্কুল ইংরেজী বিষয়ে শিক্ষকতা করেছেন। ইভেন্ট ম্যানেজম্যান্টে নতুন হলেও ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করছেন তিনি।

কাজী সোমায়া রহমান বলেন, লন্ডন থেকে ঢাকায় ফেরার পর প্রথমে একটা ব্যাংকে কিছুদিন চাকরি করেছি। এরপর গত বছরের নভেম্বর থেকে কাজ করছি এঞ্জিলিকার সঙ্গে। খুব ভালো এবং ব্যস্ত সময় কাটছে এখানে। বিশেষ করে কোম্পানির সিইও মিস নুসরাত জাহান অনেক ভালো মনের মানুষ। কোনো সময় মনে হয় না তিনি আমার বস। টিমের সকলের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক তার। কাজের স্বাধীনতা দেন তিনি। ১০০০ বেশি ইভেন্ট করেছে এই কোম্পানি।

লে মেরিডিয়ানে হয়ে যাওয়া সাম্প্রতিক সফল ইভেন্ট নিয়েও বলেন তিনি। সোমায়া বলেন, ইভেন্টে প্রথম চাকরি এটা আমার। আর প্রথম ইভেন্ট হলেও বেশ বড় একটি ইভেন্ট ছিল এটি। এজন্য অবশ্য বেশ কষ্ট করতে হয়েছে। প্রথমে তো ভেন্যু সিলেকশনের জন্য একটা বিষয় ছিল, এরপর সেলেব্রিটি ফাইনাল করা, স্পন্সর ম্যানেজ করা, সংবাদ সম্মেলন, স্ক্রিপ্ট রাইটিংসহ প্রায়ই সব কাজই আমি ভালোভাবে করার চেষ্টা করেছি। আর প্রথম ইভেন্ট হিসেবে সেটার সফলতাও পেয়েছি। এটাই আমার কাছে আনন্দের বিষয়। আর হোটেল লে মেরিডিয়ানের সহযোগিতা পেয়েছি। বিশেষ করে লে মেরিডিয়ানের হেড অব সেলস যুবায়ের ফারুক চৌধুরী, জাহান, নওশীন, কাজীসহ লে মেরিডিয়ানের সকলে অনেক সহযোগিতা করেছেন। ২৩, ২৪ জানুয়ারিতে হোটেল লে মেরিডিয়ানের ইনফিনিটিতে এটি অনুষ্ঠিত হয়। লাইফস্টাইলে প্রেম কালেকশন, পারফিউমে টিএসসি, মিডিয়া পার্টনার হিসেবে এটিএন বাংলাসহ অনেক ভালো কো-স্পন্সর ছিলো। সকলে বেশ সহযোগিতা করেছেন।

সবশেষে তিনি বলেন, যেহেতু এটা আমার ক্যারিয়ারের প্রথমেই বড় একটি ইভেন্ট ছিলো তাই কিছু ভুল ত্রুটিও ছিলো। আর ভুল-ত্রুটি তো সব ইভেন্টেই থাকে। ফ্যাশন শো, বেস্ট কাপল সিলেকশনসহ বেশকিছু বিষয় ছিল এই ইভেন্টে । আর আগামী ২৬ মার্চ মেগা মেলা করতে যাচ্ছি। স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে হবে এটা। সবকিছু এখনই বলতে চাই না। চমক থাকুক। আমার কাছে ইভেন্ট মানে রাতের পার্টি না। আমাদের ইভেন্ট ফার্মে সকলেই মেয়ে। ভালো মানের মেগা ইভেন্ট করার ইচ্ছে আমাদের। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য ভালো একটা পরিবেশ ক্রিয়েট করতে চাই। যেন পরিবারের সকলে টেনশন না করে। এছাড়া কাপল ওরিয়েন্টেড অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা রয়েছে আমার। যেটা আমাদের দেশে কম হয়ে থাকে।

রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে যে ৫ খাবার খেলে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সকালে ঘুম থেকে উঠেই পায়ের আঙুলে ব্যথা বা হাতের আঙুল ভাঁজ করতে না পারা, হাত বা পায়ের অস্থিসন্ধিগুলি ফুলে থাকা যে ইউরিক অ্যাসিডের লক্ষণ, এ কথা অনেকেই জানেন। কারণ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা এখন জীবনধারা-নির্ভর রোগের মধ্যে পড়ে। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তাই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগেই খাওয়ার তালিকা থেকে টমেটো, ঢ্যাঁড়শ, মুসুর ডাল বাদ দিয়ে দেন অনেকে। পুষ্টিবিদদের মতে, বেশ কয়েক বছর আগেও ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে নানা খাবারে নিষেধাজ্ঞা ছিল। কিন্তু এখন নির্দিষ্ট কিছু খাবার ছাড়া, নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে সবই খাওয়া যায়। তবে খেয়াল রাখতে হয় ওজন যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইউরিক অ্যাসিড হলে কী কী খাওয়া বারণ, তা প্রায় সকলেই জানেন। কিন্তু কোন কোন খাবার বেশি করে খেলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকবে, তা কি জানেন?

ভিটামিন সি

গবেষণায় দেখা গিয়েছে ভিটামিন সি, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। শুধু লেবু বা সাইট্রাসজাতীয় ফল নয়, চেরি, স্ট্রবেরি বা টকজাতীয় যে কোনও ফলেই অল্প হলেও ভিটামিন সি থাকে। তাই প্রতিদিন সামান্য হলেও টক ফল খাওয়া উচিত।

‘লো ফ্যাট’ দুধ

খেতে ভাল লাগলেও ‘ফুল ক্রিম’ বা ‘ফুল ফ্যাট’ যুক্ত দুধ এবং সেই দুধ দিয়ে বানানো খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। বদলে প্রতি দিন ‘ডবল টোনড’ বা ‘স্কিমড’ দুধ থেকে বাড়িতে পাতা দই খেতে পারেন। বানাতে পারেন ঘোল, পনিরও।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য সামুদ্রিক মাছে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভাল। কিন্তু এই ফ্যাটি অ্যাসিডের পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছে ক্ষতিকারক ‘পিউরিন’ নামক একটি যৌগ থাকে, যা ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। তাই সার্ডিন, ট্রাউট বা টুনার মতো সামুদ্রিক মাছ না খেয়ে পমফ্রেট বা ইলিশের উপর ভরসা করতেই পারেন।

ফাইবারযুক্ত খাবার

ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান। কুমড়া, ব্রকোলি, ওটস বা দানাশস্য— সবতেই ফাইবারের পরিমাণ বেশি। এই সব খাবারে থাকা ডায়েটারি ফাইবার ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে।

উদ্ভিজ্জ প্রোটিন

শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন খাবারে প্রোটিন রাখতেই হবে। এদিকে প্রাণিজ প্রোটিন বেশি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যাবে। এমন পরিস্থিতিতে উদ্ভিদই ভরসা। শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি নানা রকম দানা, ডাল, মাশরুম খাবারের তালিকায় যোগ করতে পারেন।

;

সুতি পোশাকের যত্ন নেবেন যেভাবে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরমের দিনে সুতির পোশাক ছাড়া অন্য কোনো পোশাকে যেন আরাম মেলে না। তাইতো গরম এলে ছোট থেকে বড় সবাই সুতির পোশাকই বেছে নেন। তবে ঠিকমতো যত্ন না নিলে সুতির পোশাকে অল্পতেই পুরনোভাব চলে আসে। সে কারণে সুতির পোশাকের চায় বিশেষ যত্ন। কীভাবে নেবেন জেনে নিন-

সুতির পোশাক ধোয়ার নিয়ম

সুতির পোশাক ধোয়ার সময়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। লিকুয়িড সাবানে ধুতে পারলে ভালো হয়। অনেকের অভ্যাস গরম পানিতে জামাকাপড় ভিজিয়ে রেখে তার পর ধুয়ে দেয়ার। সুতির কাপড় কিন্তু কখনওই গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখা উচিত নয়। এতে রং চটে যেতে পারে। সুতির পোশাক ধোয়ার সময়ে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন।

ভিনেগারের ব্যবহার

সুতির কাপড় যদি ধোয়ার সময় সাবানের সঙ্গে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এতে সুতির কাপড়ের ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হবে না। জামাকাপড়ে সুগন্ধও আসবে।

কড়া রোদে না শুকোনো

কড়া রোদে সুতির কাপড় কখনই মেলবেন না। এতে জামাকাপড়ের রং ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে। সুতির কাপড় শুকাতে খুব বেশি সময় লাগে না। তাই জামাকাপড়ের রং টিকিয়ে রাখতে পড়ন্ত রোদে কিংবা ছায়া আছে এমন জায়গায় কাপড় মেলে দিন।

লবন-পানিতে ভিজিয়ে রাখুন

অনেক সুতির কাপড় প্রথম বার ধোয়ার সময়ে রং ছাড়ে। এক্ষেত্রে সুতির কাপড় প্রথম বার ধোয়ার সময়ে লবন-পানিতে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। তার পর সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে কাপড়ের রং টিকে থাকবে।

উল্টো করে শুকোতে দেয়া

সুতির পোশাক ধোয়ার সময় পোশাকগুলো উল্টো করে তার পর সাবান পানিতে ধুতে পারলে ভালো। এই নিয়ম মেনে চললে দীর্ঘদিন টিকে থাকবে সুতির জামাকাপড়ের রং।

;

চুলের ঘনত্ব বাড়াতে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশের দূষণ, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া ও পরিচর্যার অভাবে চুল নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। বাড়তে থাকে চুল পড়ার সমস্যা। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু কোনও কারণে যদি চুল ঝরে পড়ার মাত্রা তার চেয়ে বেশি হয় বা ঝরে প়ড়া চুলের জায়গায় নতুন চুল যদি না গজায়, তখনই তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এই চুল পড়ার সমস্যা বংশগতও হতে পারে। এছাড়া শরীরে হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনেও চুল উঠে যেতে পারে। নারীদের সন্তান প্রসবের পর বা ঋতুবন্ধের পরও হরমোনের তারতম্যের কারণে চুল ঝরে যেতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নামীদামি প্রসাধনী ব্যবহার করেন অনেকে। আবার অনেকেই সাধারণ ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা রাখেন।

পুষ্টিকর খাবার

চুলের যত্নে বাইরে থেকে যা-ই করুন না কেন, পুষ্টিকর খাবার না খেলে কোনও লাভই হবে না। নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এবং ভিটামিন, প্রোটিন এবং বিভিন্ন খনিজে ভরপুর খাবার রাখলে চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা দূর হবে।

মালিশ

মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন ভাল না হলে নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা কম। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত চুলে তেল মালিশ করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিন সম্ভব না হলেও সপ্তাহে ২-৩ দিন, স্নানের আধ ঘণ্টা আগে তেল মেখে শ্যাম্পু করে ফেললেও কাজ হবে।

এসেনশিয়াল অয়েল

চুলের ঘনত্ব বাড়তে তেলের সঙ্গে বিশেষ এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়েও মাখেন অনেকে। এই অভ্যাসে চুলের স্বাস্থ্য যেমন ভাল হয়, তেমন রক্ত সঞ্চালনও ভাল হয়। একই ভাবে স্নানের আধ ঘণ্টা আগে এই তেল মেখে শ্যাম্পু করে নিলেই কাজ হবে।

অ্যালো ভেরা

মাথার ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ হলে চুল পড়া বেড়ে যেতে পারে। তাই চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে গেলে আগে সংক্রমণ কমাতে হবে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে অ্যালো ভেরার নির্যাস। স্নানের আধ ঘণ্টা আগে অ্যালো ভেরা পাতার নির্যাস মেখে রেখে দিন। উষ্ণ জলে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজের রসে রয়েছে সালফার। যা মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যার ফলে চুলের ফলিকলগুলি পুষ্টি পায়। নিয়মিত পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে মাথায় নতুন চুল গজায়।

;

আখের রসের যত উপকারিতা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আখের রস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আখের রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে সাহায্য করে। কিন্তু জানেন কী ত্বকের অনেক সমস্যাও দূর করা যায় আখের রস খেলে। অনেকে আবার ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে এই রস মুখে মাখার পরামর্শও দিয়ে থাকেন।

ত্বকের যেসব সমস্যা দূর করে আখের রস-

১. ব্রণের সমস্যা দূর করে

আখের রসে থাকা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল যৌগ ত্বকের ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়াগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। আখের মধ্যে থাকা আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড ত্বকের অতিরিক্ত সেবাম উৎপাদনের হার কমিয়ে দেয়। চিকিৎসকেরা বলেন, নিয়মিত আখের রস খেলে ব্রণের দাগ-ছোপও দূর করে।

২. ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে

আখের রসে থাকা গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। খাওয়ার পাশাপাশি আখের রস মুখে মাখলেও উপকার পাওয়া যায়। জেল্লাহীন ত্বককে চকচকে করে তুলতে আখের রসে তুলা ভিজিয়ে মেখে রাখতে পারেন মিনিট দশেক।

৩. তারুণ্য বজায় রাখে

প্রোটিন, আয়রন, জ়ঙ্ক, পটাশিয়াম এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজে সমৃদ্ধ আখের রস ত্বককে অকালে বুড়িয়ে যেতে দেয় না। এছাড়াও আখের রসে থাকা ভিটামিন এ এবং সি ত্বকে বলিরেখা বা কোনও রকম দাগ ছোপও পড়তে দেয় না।

৪. মৃত কোষ দূর করে

আখের রসে প্রাকৃতিক ভাবে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড্‌স (এএইচএএস) ত্বকের উপর থেকে ধুলো-ময়লার পরত সরিয়ে ফেলতেও সাহায্য করে। আখের রস দিয়ে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করলে ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

৫. ক্ষত সারাতে

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পাশাপাশি আখের রসে রয়েছে প্রদাহনাশক উপাদান। যা ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুগুলোকে মেরামত করে। ফলে সহজেই ক্ষত সারিয়ে তোলা যায়।

;