বাসায় অফিস -ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে কর্মীরা



ডা. দলিলুর রহমান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রায়  ২/৩ ভাগ অফিস কর্মী বাসায় থেকে অফিসের কাজ করে যাচ্ছেন। এর ফলে প্রায় অর্ধেক কর্মী বিভিন্ন ব্যথা ও মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছেন! বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা  যাচ্ছে যে, দীর্ঘ মেয়াদে বাসায় অফিস করার কারণে ৪৫% অফিস কর্মী ব্যাক ও জয়েন্ট পেইন এবং ৪৮% অফিস কর্মী মানসিক সমস্যায় ভুগছে।

বাসায় অফিস এর জায়গা কোথায়?

খুবই কম সংখ্যক ভাগ্যবান অফিস কর্মী আছেন, যাদের বাসায় অফিসের কাজ করার জন্য আলাদা একটা রুম আছে, তাই বাধ্য হয়ে অফিস কর্মীকে গতানুগতিক অফিস এর সুবিধা ছাড়াই  ডাইনিং রুম, ড্রয়িং রুম, বেড রুমে বসেই প্রতিদিন লম্বা সময় কাজ করতে হচ্ছে। এই ক্ষেত্রে অনেকেই কাজ করার জন্য ডেস্কে কিংবা  ডাইনিং টেবিলে বেশির ভাগ সময় ব্যয় করছেন। 

অফিস এমন একটি কাজের জায়গা যেখানে আপনি প্রতিদিন যাচ্ছেন আসছেন, অফিসের ভিতরে হেঁটে অন্য কলিগদের সাথে লাঞ্চে যাচ্ছেন, অফিসের কিচেনে যাচ্ছেন, সভায় অংশ নিতে সভাকক্ষে যাচ্ছেন, এক ডেস্ক থেকে অন্য ডেস্কে যাচ্ছেন, রিলাক্স হতে অফিসের বাহিরে যাচ্ছেন, কলিগদের সাথে সামাজিক মেলামেশা করছেন, মন খুলে আড্ডা দিচ্ছেন ইত্যাদি। কিন্তু বাসায় অফিস করায় এই গুলো প্রায় বন্ধ, আর বাসায় আপনি কোথায় বা যেতে পারেন? হয় বাথরুম, না হয় কিচেনই গেলেন, নতুবা কখনো বাসার ছাদে, তারপর আবার সেই অফিসের কাজে বস। তাছাড়া বসে বসে অফিসের কাজ এর পাশাপাশি অসংখ্য ভিডিও কলে অংশগ্রহণ করতে হয়। বাসায় অফিস করায় ফিজিক্যাল এক্টিভিটি এবং মুভমেন্ট অনেকাংশে কমে যাওয়ার পাশাপাশি সামাজিক আইসলেশন বেড়েই  চলছে। ফলে অসংখ্য কর্মী ব্যাক, নেক, বিভিন্ন জয়েন্ট, হাড়, মাসল পেইন, বিভিন্ন মানসিক স্ট্রেস, এঞ্জাইটি, ডিপ্রেশনে ভুগছেন।   

করণীয়:

পুঁজিবাদী দুনিয়ার চিকিৎসাসেবা নামের ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সহজ উপায়ে রোগ বা সমস্যা প্রতিরোধ এর উপায় গুলোর সাথে বিরোধ আছে। চিকিৎসা যখন ব্যবসা, তখন রোগের প্রতিরোধ নিয়ে কিংবা মানুষের স্বাস্থ্যকর জীবনাভ্যাস গড়ার বিষয়ে অনীহা লক্ষ্যণীয়। আর একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগ বা সমস্যা প্রতিরোধ প্রতিকার নিয়েই তাঁর প্রধান কাজ, যাতে মানুষ শারীরিক সক্রিয়তা আর নিয়মিত এক্সারসাইজ করে সুস্থ থাকে।

করোনাকালীন সময়ে বিভিন্ন ব্যথা ও মানসিক সমস্যা প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ: 

* বাসায় কাজের জায়গাটা যেমন চেয়ার, টেবিল, কম্পিউটার ও অন্যান্য অফিস টুলস আরামদায়ক হেলথি রাখার চেষ্টা করুন। ৩০-৬০ মিনিটের মধ্যে বসা থেকে উঠে দাঁড়ান, পারলে কিছুটা হেঁটে আবার কাজে মনোনিবেশ করুন।

* বসে বা শুয়ে ১০ মিনিট করে দিনে ২ বার ডিপ ব্রিথিং (লম্বা নিঃশ্বাস নিন এবং সম্পূর্ণ নিঃশ্বাস ছাড়ুন)।

* যে যেভাবে পারেন বাসার ভিতর কিংবা বাসার ছাদে কিংবা বাসার নিচে কিংবা বাসার আশেপাশে সময় নিয়ে প্রতিদিন হাঁটুন/সাইক্লিং করুন/জগিং করুন- সময় অন্তত ৪০-৬০ মিনিট।

* বাসার কাজ যেমন পরিষ্কার পরিছন্নতাসহ অন্যান্য কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখলে এক্সারসাইজ এর একটি বড় অংশ হয়ে যাবে।

* হাত, পা, মেরুদণ্ডের ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ যেমন উঠাবসা করা, হাত উপর নিচ করা ও পাশে উঠানো,  হাত পা কে চারদিকে ঘোরানো, পা দিয়ে লাথি মারা, লেগ প্রেস করা, হাত দিয়ে বক্সিং মারা, শুয়ে পা দিয়ে সাইক্লিং করা, লাঞ্জিং করা, স্কয়াট, ব্রিজিং এক্সারসাইজ সহ অন্যান্য এক্সারসাইজ ১০ বার করে দিনে ২ বার করতে পারেন ।

* ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ এর পরে কয়েক মিনিট কিছু ডাইনামিক ও স্টেটিক স্ট্রেচিং করুন।

* দিনে অন্তত ১০ মিনিট শব্দ করে হাসুন।

* নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন এবং প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমান।

উল্লেখ্য, কারও ব্যথাজনিত সমস্যা থাকলে বা কোন এক্সারসাইজে  অসুবিধা বোধ করলে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে উপরের পরামর্শগুলো মেনে চলতে পারেন।

লেখক: ডা. দলিলুর রহমান, সিনিয়র কনসালটেন্ট, বিপিএইচ এস সি জি, গুলশান, পেইন, ফিজিওথেরাপি এন্ড স্পোর্টস ইনজুরি স্পেশালিস্ট, ইমেইল[email protected].

এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র গরমে বাইরে বেরোলেই ঝলসে যাচ্ছে চোখমুখ। বাড়িতেও যে স্বস্তি মিলছে, তা কিন্তু নয়। শুরু হয়েছে ভয়াবহ রকমের লোডশেডিং। এমন অবস্থায় প্রাকৃতিকভাবে ঘর ঠান্ডা করা ছাড়া উপায় নেই।

গরমের সময়ে গাঢ় রঙের সুতির পর্দার ব্যবহার, চটের ব্যবহার বাড়ি-ঘর ঠান্ডা রাখে। এছাড়াও ঘরের ভিতর কিছু গাছ লাগালেও কমে যেতে পারে ঘরের উষ্ণতা? গাছপালা শুধু প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ঘরকে ঠান্ডা রাখে না, এই ধরনের গাছপালা ঘরের বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করতেও সহায়তা করে।

১. অ্যালোভেরা

এই উদ্ভিদটি বাতাস থেকে বিষাক্ত পদার্থ শোষণ করতেও সহায়তা করে। তাপ ও অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও এর জুড়ি মেলা ভার।

২. রাবার গাছ

রাবার গাছ পরিবেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। অতিরিক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড দীর্ঘ ক্ষণ তাপ ধরে রাখতে সক্ষম, ফলে ঘরে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে গেলে ঘর দ্রুত গরম হয়ে যায়। কাজেই ঘরের অক্সিজেন এবং উষ্ণতার মাত্রা বজায় রাখতে এই গাছ বেশ উপকারী।

৩. মানি প্ল্যান্ট

বাতাস পরিশুদ্ধ করতে মানি প্ল্যান্ট খুবই কার্যকর। গোল্ডেন পোথোস বা মানি প্ল্যান্ট বাতাস থেকে একাধিক বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে পারে। বিশুদ্ধ বাতাস সব সময়েই বেশি ঠান্ডা।

৪. এরিকা পাম

বাড়িতে জায়গার অভাব না থাকলে বসার ঘরে রাখতেই পারেন এরিকা পাম। এটি তাল গাছের তুতো ভাই, তবে আকারে ছোট। এরিকা পাম ঘর ঠান্ডা রাখে, অন্দরের শোভাও বৃদ্ধি করে। শুধু বাড়ি নয়, এই গাছটি হোটেল, অফিস এবং অন্যান্য উন্মুক্ত স্থানে সাজাতেও ব্যবহৃত হয়।

৫. স্নেক প্ল্যান্ট

এখন অনেকই বাড়িতে ছোট্ট টবে স্নেক প্ল্যান্ট লাগান। এই উদ্ভিদটিও ঘরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এই উদ্ভিদটি অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। শোয়ার ঘর বা বসার জায়গাতে রাখার জন্য এই গাছটি বেশ মানানসই।

;

গরমে ঘামের দুর্গন্ধ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দাবদাহে মানুষের হাঁসফাঁস অবস্থা। এ সময় বিরক্তিকর ও বিব্রতকর সমস্যা হলো ঘামের দুর্গন্ধ। ঘামের বিকট গন্ধে নিজেরাই অস্বস্তিতে পড়েন।

আসলে ঘামের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য পদার্থ ও লবণ দেহের বাইরে নির্গত হয়। তাছাড়া, বাহুমূলের মতো স্থানে ময়লা ও জীবাণু জমেও তৈরি হতে পারে দুর্গন্ধ। গরমের দিনে বেশি পেঁয়াজ রসুন খেলেও ঘামে দুর্গন্ধ হয়। তবে গরমের দিনে খাদ্যতালিকায় এমন কিছু খাবার রাখা যায়, যা ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে পারে। রইল এমন কিছু খাবারের সন্ধান, যা কমিয়ে দিতে পারে ঘামের দুর্গন্ধের সমস্যা।

সাইট্রিক ফল

এই সময়ে ডায়েটে বেশি করে সাইট্রিক ফল রাখতে হবে। পাতিলেবু, মুসাম্বি বেশি করে খেতে হবে। এই সব ফল নিয়মিত ডায়েটে রাখলে শরীর থেকে টক্সিন পদার্থ বেরিয়ে যায়। শরীরে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াগুলিকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

গ্রিন টি

এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ, শরীরের দুর্গন্ধ এবং পায়ের দুর্গন্ধ বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে। প্রতিদিন দুই থেকে তিন কাপ গ্রিন টি মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। পার্থক্য লক্ষ করবেন কিছু দিনেই।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার

ঘামের দুর্গন্ধ কমাতে অনেকে সরাসরি ত্বকে এই ভিনিগার ব্যবহার করেন। শুধু ত্বকে লাগানোই নয়, অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার নিয়মিত খেলেও মিলতে পারে উপকার। এতে ত্বকের পিএইচ স্তর বা অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য যথাযথ থাকে, যা কমিয়ে দেয় দুর্গন্ধ তৈরির আশঙ্কা।

;

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে যে ৫ খাবারে লাগাম টানতে হবে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে প্রতিদিন নিয়ম করে ওষুধ খেতে হয়। রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে রক্তচাপেও হেরফের হয়। তাই রোজের রান্নায় হাত টেনেই লবণ দেন। কিন্তু এত কিছু করার পরেও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকছে না কোনও মতেই। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কাঁচা লবণ না খেলেও নিজেদের অজান্তেই এমন কিছু খাবার খেয়ে ফেলছেন, যা অজান্তেই রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে তুলছে।

বিশেষ কিছু শাক

শরীর, স্বাস্থ্য ভাল রাখতে টাটকা সতেজ শাক সবজি খেতে বলা হয়। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সেলেরি, পালং, গাজর এবং বিটের মতো এমন কিছু সবজি রয়েছে, যেগুলির মধ্যে লবণের পরিমাণ বেশি। তাই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এই শাক-সবজি এড়িয়ে চলতে বলছেন পুষ্টিবিদেরা।

চিজ

ক্যালশিয়াম এবং প্রোটিনের উৎস হল চিজ। চিজে থাকা লবণ, স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে চিজ খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়।

প্যাকেটজাত খাবার

চিপ্‌স, বিস্কুট, বাদাম থেকে শুরু করে চটজলদি তৈরি করা যায় এমন যে কোনও প্যাকেটজাত খাবারেই লবণের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই নিয়মিত এই সব খাবার খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।

আচার

গরমকালে যখন অন্য কোনও খাবার খেতে বিশেষ ভাল লাগে না, তখন ডাল-ভাতের সঙ্গে আচারের স্বাদ অমৃত মনে হয়। বাড়ির তৈরি আচারের চেয়েও কেনা আচারে লবণের মাত্রা বেশি থাকে। তাই এই খাবার খেলেও রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।

পাউরুটি

সকালের খাবারে পাউরুটি খেয়ে থাকেন অনেকেই। তবে জানেন না যে, রোজের এই খাবারের মধ্যেও সোডিয়ামের থাকে। তাই নিয়মিত খেলে রক্তচাপ বেড়ে যেতেই পারে।

;

ব্রণের দাগ দূর করতে হলে মানতে হবে যেসব নিয়ম



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুখে ব্রণ হয়ে সেরেও য়ায়। কিন্তু তার দাগ থেকে যায় দিনের পর দিন। ব্রণের দাগ সহজে যেতে চায় না। এই দাগ পুরোপুরি মুছতেও সময় লাগে। চেষ্টা করেও চলে যায়নি, এমন উদাহরণও রয়েছে অনেক।

আজকাল অনেকেই মুখের দাগ মেটাতে সার্জারির সাহায্য নেন। ব্যবহার করেন দামি ব্র্যান্ডের মেকআপ। কিন্তু এতসব না করে কিছু নিয়ম মেনে চললেই মুখের দাগ কমানো যায়। জেনে নিন সেসব উপায়-

যে কয়েকটি নিয়ম অবশ্যই মেনে চলবেন

০১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

০২. ত্বক পরিষ্কার রাখুন।

০৩. প্রতিদিন ভালো করে মুখের মেকআপ তুলুন।

০৪. অপরিষ্কার হাতে ব্রণের জায়গাটি ধরবেন না।

০৫. ব্রণ অযথা নখ দিয়ে খুঁটবেন না।

০৬. বিজ্ঞাপনে ভুলে যে কোনও ক্রিম বা লোশন মুখে মাখবেন না।

০৭. তেল মশলাযুক্ত খাবার পারলে বন্ধ করে দিন।

বাড়াবাড়ি হলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ব্রণ কমে গিয়েছে মানেই, ত্বকের পরিচর্যায় ইতি টানলে চলবে না। ব্রণ কমে যাওয়ার পর ত্বকের যত্ন নিয়ে যেতে হবে নিয়ম করে। বিশেষ করে স্ক্রাবিং করা বন্ধ করলে চলবে না। স্ক্রাব করার ফলে ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়। লোমকূপে জমে থাকা ময়লা বাইরে বেরিয়ে যায়। এর ফলে দাগছোপ তৈরি হওয়ারও আশঙ্কা কম থাকে।

;