সকাল কিংবা বিকেলের নাস্তার টেবিলে পাউরুটি খান অনেকেই। তবে এত পাউরুটি খাওয়া হলেও জানা হয় না কতদিন ভালো থাকে পাউরুটি? কিংবা যেটা খাচ্ছেন সেটা ঠিক আছে কিনা সেই খোঁজও রাখা হয় না।! তাই আজ জেনে নিন পাউরুটি ভালো খাকে কতদিন-
বাড়িতে ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি হওয়া পাউরুটি খেয়ে ফেলতে হয় তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যেই। ঘরের তাপমাত্রাতেই ভাল থাকে এই ধরনের পাউরুটি। ফ্রিজে ঢোকালে হয়ে যায় শক্ত। ঠান্ডায় পাউরুটির শর্করার অনু পুনরায় স্ফটিকে রূপান্তরিত হয়। যার ফলে আর্দ্রতা হারায় পাউরুটি।
বিজ্ঞাপন
বাজারজাত পাউরুটির আয়ু অবশ্য দিন দুয়েক বেশি। ঘরের উষ্ণতায় পাঁচ থেকে সাত দিন ভাল থাকে বাজারজাত পাউরুটি। বাজারজাত পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে অবশ্য ছ’মাস পর্যন্ত রয়ে যেতে পারে বলে মত কারও কারও।
তবে পাউরুটি ফ্রিজে রাখা নিয়ে দ্বিমত রয়েছে। অনেক পুষ্টিবিদ পাঁচ থেকে সাত দিনের বেশি সময় ফ্রিজে পাউরুটি রাখার বিরোধী। ফলে পরের বার খুব বেশি দিনের পুরনো পাউরুটি খাওয়ার আগে ভেবে দেখা জরুরি।
প্রতিকারমূলক চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবণতা থেকে বেরিয়ে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় গুরুত্বারোপের মধ্য দিয়ে ঢাকায় উদযাপিত হল নবম আযুর্বেদ দিবস-২০২৪।
ভারতীয় হাই কমিশনের ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর ২০২৪) রাজধানীর গুলশানের ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এই অনুষ্ঠান হয়। এবছরের আয়ুর্বেদ দিবস এর মূল প্রতিপাদ্য ছিল “বিশ্বস্বাস্থ্যের জন্য আয়ুর্বেদ উদ্ভাবন”।
এই অনুষ্ঠানে আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞগণ, গবেষক, শিক্ষার্থীবৃন্দ, ওষুধ শিল্পের প্রতিনিধিগণ ও বাংলাদেশের সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই আয়োজনে বক্তব্য প্রদানকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাই কমিশনার পাওয়ান বাধে বলেন, আয়ুর্বেদ ও অন্যান্য ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতিসমূহের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি ঐতিহ্যগত চিকিৎসা ক্ষেত্রসমূহে সহযোগিতা ও জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
ভারতীয় হাই কমিশনের ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের (আইজিসিসি) পরিচালক ও প্রথম সচিব (রাজনীতি ও সংস্কৃতি) অ্যান ম্যারি জর্জের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ঢাকাস্থ আয়ুর্বেদিক রিসার্চ সেন্টার ফর মাস্কুলোস্কেলেটাল ডিসঅর্ডারের প্রধান গবেষক মোখলেসুর রহমান, হামদর্দ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন ও ভারত সরকারের আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক চেয়ার ড. মুনাওয়ার হুসেন কাজমি আয়ুর্বেদের বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে তাঁদের দর্শন ব্যক্ত করেন।
আলোচনা শেষে ছিল বিশিষ্ট সেতার বাদক এবাদুল হক সৈকতের সঙ্গীত পরিবেশনা। বাংলাদেশে প্রাপ্ত বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক পণ্য ও সেবার প্রদর্শনী স্টলগুলোও ছিল এই সন্ধ্যার বিশেষ আকর্ষণ।
এক্সক্লুসিভ ক্যাম্পেইনের আওতায় ছয়জন ভাগ্যবান বিজয়ী পাবেন সর্বোচ্চ ৬,০০০ টাকার গিফট ভাউচার এবং সব ক্রেতারা পাবেন বিশেষ ডিসকাউন্ট।
দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন বিউটি ও পার্সোনাল কেয়ার প্ল্যাটফর্ম সাজগোজ ই-কমার্সের ষষ্ঠ বর্ষপূর্তী উপলক্ষ্যে ‘সাজগোজ অ্যানিভার্সারি সেল’ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এর আওতায়, গ্রাহকরা সাজগোজ থেকে কেনাকাটায় ৭০% পর্যন্ত মূল্যছাড়, একটি কিনলে একটি ফ্রি (BOGO) অফার এবং যেকোন ক্যাটাগরির পণ্য ক্রয়ে বিশেষ কম্বো অফার উপভোগ করতে পারবেন। এসবের পাশাপাশি, ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী ছয়জন সৌভাগ্যবান বিজয়ীরা সর্বোচ্চ ৬,০০০ টাকা মূল্যের বিশেষ গিফট ভাউচার পাবেন। ২৭শে অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি আগামী ১১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করার জন্য ক্যাম্পেইন চলাকালে যেকোন পণ্য কিনে তার একটি ছবি ক্রেতার ফেইসবুক বা ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে পাবলিক পোস্ট করে কেনাকাটার অভিজ্ঞতার পছন্দের বিষয় সম্পর্কে ক্যাপশনে লিখতে হবে। পোস্টে অবশ্যই #ShajgojAnniversarySale এবং #ShajgojSelfCare হ্যাশট্যাগ দুটি ব্যবহার করতে হবে এবং যেকোনো ছয়জন বন্ধুকে ট্যাগ করতে হবে। অংশগ্রহণের শেষ তারিখ আগামী ১৬ই নভেম্বর। ক্যাম্পেইন থেকে ছয়জন সৌভাগ্যবান বিজয়ী বেছে নেওয়া হবে, যাদের প্রত্যেকে বিভিন্ন মূল্যের একটি করে সর্বোচ্চ ৬,০০০ টাকার আকর্ষণীয় গিফট ভাউচার পাবেন।
সাজগোজ বাংলাদেশের বিউটি ই-কমার্স মার্কেটের ৩৫% শেয়ারহোল্ডার। তারা গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী আসল ও নির্ভরযোগ্য পণ্য সরবরাহ এবং প্রতিটি গ্রাহকদের পার্সোনাল কেয়ার এডুকেশন নিশ্চিতে কাজ করে আসছে। দেশি ব্র্যান্ডের পণ্যের সাথে চার শতাধিক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের ১০ হাজারেরও বেশি পণ্যের বিশাল সমাহারের পাশাপাশি, সঠিক পণ্যটি বেছে নিতে সাজগোজ গ্রাহকদের প্রয়োজন অনুযায়ী পার্সোনালাইজড ও কাস্টমাইজেবল পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
সাজগোজ-এর কো-ফাউন্ডার ও সিসিও সিনথিয়া শারমিন ইসলাম বলেন, “সাজগোজ অ্যানিভার্সারি সেল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সকল গ্রাহকদের সাথে নিয়ে আমাদের ই কমার্সের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করতে পেরে আমি আনন্দিত। তাদের আস্থা ও সহযোগিতায় আমরা দেশের বিউটি ই-কমার্স মার্কেটের বড় একটি অংশ পরিচালনা করতে পারছি। আমরাও সবসময় সৌন্দর্য চর্চায় গ্রাহকদের সঠিক পরামর্শ ও টুলস সরবরাহ করে এসেছি এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবো। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকদের অভিজ্ঞতাগুলো সম্পর্কে জানতে আমি ভীষণ এক্সাইটেড।”
২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত অনলাইন বিউটি ও পার্সোনাল কেয়ার প্ল্যাটফর্ম সাজগোজ, সৌন্দর্য ভিত্তিক কন্টেন্ট-শেয়ারিং ওয়েবসাইট দিয়ে যাত্রা শুরু করে দ্রুতই জনপ্রিয়তা ও নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে নেয় এবং ধারাবাহিকভাবে দেশের বিউটি ই-কমার্স খাতে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করে চলেছে। এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যক্তিগত সৌন্দর্য পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে ক্রেতাদের সঠিক পণ্য নির্বাচন এবং কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সাজগোজ সর্বদা ক্রেতাদের সন্তুষ্টি, সঠিক পণ্য বাছাই এবং দেশের বিউটি ই-কমার্স খাতে নেতৃত্ব দেওয়ার বিষয়ে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করে আসছে। বাংলাদেশে বিউটি ই-কমার্সের ক্ষেত্রে নতুন মাইলফলক তৈরি করতে সাজগোজ তার মান ও বিশ্বাসযোগ্যতায় অবিচল রয়েছে।
ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ ও অফার উপভোগ করতে সাজগোজ-এর ওয়েবসাইট বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চোখ রাখুন। এছাড়া, আকর্ষণীয় গিফট ভাউচার পেতে এই লিংক ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/share/p/GMcQH1JfFqqUmvW5/?mibextid=WC7FNe
আমাদের পরিবেশ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচে্ছ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই পরিবর্তন গুলো নেতিবাচক। বিশেষ করে পরিবেশের প্রাকৃতিক উপাদানের ক্ষতি বেড়ে চলেছে। দিন দিন পানিদূষণ, মাটিদূষণ বেড়েই চলেছে। তবে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কার ব্যাপার হচ্ছে বায়ুদূষণ। মানুষ ছাড়াও অধিকাংশ প্রাণীর জন্য বায়ু অত্যন্ত জরুরি প্রাকৃতিক উপাদান। স্থলজ প্রাণীরা বায়ুর অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতেই পারবে না। বায়ুদূষণ মানে, প্রাণী শরীরে ক্ষতি করতে পারে এমন বায়বীয় পদার্থের তুলনামূলক আধিক্য।
মূলত মানব সৃষ্ট বিভিন্ন কারণেই বায়ুদূষণ হয়। আমরা যে কেবল পরিবেশের বায়ু অতিরিক্ত মাত্রায় দূষিত হওয়ার কারণ, তা নয়! ঘরের মধ্যের নিরাপদ পরিবেশের বায়ুও অজান্তে নানাভাবে দূষিত করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত।
পরিবেশের বায়ুদূষণ রোধকরা কষ্টসাধ্য হলেও ঘরের মধ্যের বায়ুদূষণ কমিয়ে আনা উচিত। বায়ুদূষণের ফলে নানারকম রোগ হতে পারে, যা বাতাস দূষণ হওয়া রোধ করার মাধ্যমে আশঙ্কা কমিয়ে আনা যায়। সেক্ষেত্রে করণীয়-
১. দূষণের উৎস: ঘরের বায়ুদূষণের উৎসগুলো আগে খুঁজে বের করতে হবে। রান্নার তেল, কীট-পতঙ্গ দূর করার কয়েল ও মোম অথবা রাসায়নিক পদার্থসম্পন্ন ঘর পরিষ্কার করার সামগ্রী ব্যবহার করলে তার মাধ্যমে ঘরের ভেতরের বায়ু দূষিত হতে পারে। এসব থেকে বাতাসে ফরমালডিহাইড, ভোলাটাইল অর্গানিক কম্পাউন্ডস, ২.৫ এবং ১০ পিএম পার্টিকুলেট ম্যাটার নিঃসৃত হয়। এর ফলে ঘরের মধ্যের বাতাসের দূষণমাত্রা বাইরের বাতাসের চেয়েও বেড়ে যেতে পারে।
২. বায়ু চলাচল: ঘরের মধ্যে বাইরে থেকে আলো-বাতাস আসা-যাওয়ার ভালো ব্যবস্থা থাকতে হবে। সূর্যরশ্মির উপস্থিতিতে গ্রিনহাউজ গ্যাসের প্রভাব কম বিস্তার লাভ করে। অনেকে দরজা- জানালা খুব একটু খুলতে পছন্দ করেন না, বিশেষ করে শীতকালে। ঘর এরকম বন্দি অবস্থায় থাকলে বাতাসের ক্ষতিকর উপাদান, যেমন কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণে বেড়ে যায়। বাইরের বাতাসের সাথে আদান-প্রদানের সুযোগ থাকলে বায়বীয় উপাদানের ভারসাম্য বজায় থাকে।
৩. ধূমপান: আমাদের দেশে ঘরোয়া বায়ুদূষণের অন্যতম প্রধান কারণ ধূমপান করা। সিগারেটে অনেক ক্ষতিকর উপাদান থাকে। বাড়ি বা গাড়ির মতো বদ্ধ স্থানে ধূমপান করার ফলে ওই স্থানের বাতাস দূষিত হয়ে যায়।
৪. বায়ু নিষ্কাশন ব্যবস্থা: বর্তমানে বাসাবাড়িতে চিমনি, এসি, এয়ারকুলার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এইসব যন্ত্র ঘরের মধ্যের প্রাকৃতিক বায়ু অবস্থা বিরাজ করতে বাঁধা প্রদান করে। তাছাড়া ঘরের মধ্যে এসব উপকরণের ফলে ধূলাবালি বদ্ধ অবস্থায় থেকে যায়, যা বায়ুদূষণের কারণ।
৫.ফেসমাস্ক: করোনা মহামারির সময় বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসচেতনতা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। বাইরে গেলে সকলে মাস্ক পড়ে বের হতো। এখন আবার মাস্কের ব্যবহার কমে গেছে। শুধু ঘরেই বায়ুদূষণের ফলে স্বাস্থ্যে প্রভাব পড়ে এমনটা নয়। বাইরের বাতাসেও ধূলা-বালিসহ ক্ষতিকর অনেক দূষিত পদার্থে থাকে। তাই বাইরে বের হলেও মাস্ক পড়তে হবে।
আই বাই সিক্রেটস তাদের প্রথম এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার চালু করেছে হোলসেল ক্লাব যমুনা ফিউচার পার্কে।
এ সেন্টারটি এমন একটা জায়গা যেখানে যেকোনো বয়সের নারী একটি নারীবান্ধব পরিবেশে তাদের পছন্দের প্রোডাক্টের ট্রায়াল থেকে কেনাকাটা সবই করতে পারবেন।
এছাড়া এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার পুরোটাই থাকছে ফিমেইল স্টাফদের তত্ত্বাবধানে। তাই প্রাইভেসি বা প্রোডাক্ট সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্নে থাকছে না কোনো দ্বিধা! সব ধরনের ব্যান্ড এবং কাপ সাইজের এভেলেবিলিটি থাকায় প্রতিটা মেয়ে তার সাইজ অনুযায়ী পারফেক্ট প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে পারবে।
এছাড়াও যারা সাইজ নিয়ে কনফিউসড এবং প্রয়োজনের ধরন অনুযায়ী প্রোডাক্ট সিলেকশন করতে পারছে না তাদের জন্য আই বাই সিক্রেটসে আছে ফ্রি গাইড কনসালটেন্সি। তাদের এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে এই ফ্রি সার্ভিসটি নিতে পারবেন আপনিও।