ধূমপান ছাড়তে হলে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকে ধূমপান ছাড়তে চেয়েও ছাড়তে পারছেন না। চিকিৎসকরা বার বার সতর্ক করছেন যে, সুস্থ জীবনযাপন করতে ধূমপানের অভ্যাস জীবন থেকে বাদ দিতে হবে। তারপরও তারা ছাড়তে পারছেন না। কোন কোন অভ্যাস ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করবে, রইল তার হদিস।

ধূমপান যিনি করেন, তার স্বাস্থ্যের ঝুঁকি থেকে যায়। তেমনই পরোক্ষ ধূমপানের ফলে আশপাশে থাকা মানুষেরও স্বাস্থ্যহানি ঘটছে। যা একেবারেই কাম্য নয়। ধূমপান ত্যাগ করে নিজেকে এবং চারপাশের মানুষজনকেও সুস্থ রাখুন। পরিবার ও সন্তানের কথা ভেবে মানসিক ভাবে প্রস্তুত হন।

জীবনযাপনে বদল আনুন

গবেষণা বলছে, আমিষ এবং মাংসজাতীয় খাবার খাওয়ার পরই মূলত ধূমপান বেশি উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তাই ধূমপান ত্যাগ করতে চাইলে কিছুদিন বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেতে পারেন। এ ছাড়া নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। বিশেষ করে যোগাসন, প্রাণায়ামের অনুশীলন বেশি করে করুন।

মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন

অ্যালকোহল মিশ্রিত পানীয়, নরম পানীয়, চা বা কফি খাওয়ার পরে যোগ্য সঙ্গত হিসাবে ধূমপান করে থাকেন। ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে চাইলে প্রথমে এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলুন।

পছন্দের স্বাদের চকোলেট খেতে পারেন

ধূমপানের অভ্যাস বদলে ফেলুন চকোলেট খেয়ে। চকোলেট বা চিউইংগাম খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হলে ধূমপানের আগ্রহ চলে যাবে।

প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

যে কোনও অভ্যাস থেকে বেরোতে খানিক সময় লাগে। তবে নিজের চেষ্টায় ধূমপানের আসক্তি ত্যাগ করতে না পারলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তাদের পরামর্শে নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপিরও সাহায্য নিতে পারেন।

রোজায় ডায়াবেটিস রোগীরা যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ থেকে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। এই মাসজুড়ে মুসলিম সম্প্রদায় রোজা রাখবেন। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত উপবাসী থাকাই হল রোজা রাখার নিয়ম। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারেন না, যে ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখা যায় কি না।

রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হলে খাওয়াদাওয়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়ার কথা বলেন চিকিৎসকরা। কারণ কী খাচ্ছেন এবং কখন খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে রক্তে ডায়াবেটিসের মাত্রা ওঠানামা করবে কি না। বিশেষ করে ডায়াবেটিকদের খালি পেটে থাকতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়াদাওয়া করা ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম ওষুধ। সে জন্য ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখার সময় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেহরি এবং ইফতারের ডায়েট হতে হবে স্বাস্থ্যকর। না হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া অথবা হাইপারগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই রোজায় সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীরা কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন?

স্বাস্থ্যকর সেহরি

দিনের শুরুতে সূর্য ওঠার আগেই খাবার খেয়ে নিতে হয়। এই সময় এমন কিছু খাবার খান যাতে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরতে থাকে। সারা দিন শরীর আর্দ্র রাখবে, এমন কিছু খাবার খান। পানি আছে, এমন ফল বেশি করে খান। ডাবের পানি, লেবুর রসও খেতে পারেন। সারা দিন যেহেতু চাইলেও পানি খেতে পারবেন না, তাই বেশ কিছুটা পানিও খেয়ে নিন।

জিআই-এর পরিমাণ কম এমন খাবার কম

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম, এমন খাবার বেশি করে খান। জিআই বেশি থাকে যে খাবারে, সেগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কার্বোহাইর্ড্রেট, ফাইবার আছে এমন খাবারও খেতে পারেন। খাবার যা-ই হোক, পরিমাণ যেন খুব বেশি না হয়। একসঙ্গে অনেকটা খেয়ে নিলে সমস্যা হতে পারে।

ডায়াবেটিসের মাত্রা মাপা জরুরি

প্রতি দিন এক বার করে ডায়াবেটিসের মাত্রা মেপে নিন। একটু হলেও খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম হয় এই সময়। তার প্রভাব পড়তে পারে ডায়াবেটিসের মাত্রার উপর। যদি দেখেন রক্তে শর্করার পরিমাণ খানিক বেশি, তা হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

শরীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত ঘুম

খাওয়াদাওয়ার অনিয়মের প্রভাব যাতে শরীরে না পড়ে, তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস বজায় রাখুন। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুম হওয়াও জরুরি। খুব সকালে যেহেতু উঠতে হয়, ফলে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া জরুরি।

;

দুর্ঘটনা এড়াতে বন্ধ থাকা এসি চালুর আগে যা করবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধীরে ধীরে বাড়ছে গরমের তীব্রতা। আর সেই গরম থেকে বাঁচতে অনেকেরই ভরসা এসি। কিন্তু দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল এসি। এখন তা চালানোর আগে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতেই হয়। না হলে যন্ত্রের ক্ষতি তো হয়ই, এমনকি বিস্ফোরণের আশঙ্কাও থেকে যায়।

শীতে এসি বন্ধ থাকার পর, আবার সেই যন্ত্রটি চালানোর আগে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন থাকে। এসির মেশিনে বা ফিল্টারে ধুলো-ময়লা থাকলে যন্ত্রটি ঠান্ডা হতে চায় না। ধুলোর আস্তরণ পড়ে যন্ত্রের কম্প্রেসারটিও বিগড়ে যেতে পারে। আর কোন কোন কারণে এসি বিগড়ে যেতে পারে, তা জেনে রাখা প্রয়োজন।

>> অনেক পুরনো বা নিম্নমানের যন্ত্র ব্যবহার করলে, প্রচণ্ড গরমে ঘর ঠান্ডা করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চাপ পড়ে। তখন যন্ত্র বিকল হওয়া অস্বাভাবিক নয়।

>> ঘরের আয়তন বুঝে এসি না কিনলেও এই ধরনের বিপত্তি ঘটতে পারে।

>> শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রে আগুন লাগা বা বিস্ফোরণ ঘটার অন্যতম কারণ হল এসির গ্যাস লিক হওয়া। তাই বেশ কিছুদিন বন্ধ থাকার পর, আবার এসি চালাতে গেলে আগে গ্যাস লিক হচ্ছে কি না, তা দেখে নেওয়া উচিত।

>> একটানা অনেকক্ষণ এসি চালানোর ফলে যন্ত্রটির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। সেখান থেকেও অনেক সময়ে দুর্ঘটনা ঘটে।

>> এসি-র ভিতরে কোনও বৈদ্যুতিক তার আলগা হয়ে গেলে, সেখান থেকেও বিপদ ঘটতে পারে।

;

বয়স ৩০ পেরোলেই নারীদের করাতে হবে যে ৫ স্বাস্থ্যপরীক্ষা!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবারের বাকি সদস্যদের স্বাস্থ্য নিয়ে যতটা চিন্তিত থাকেন নারীরা, নিজেদের শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে ততটাই অবহেলা তাদের। অথচ ঘরে, বাইরে, অফিসে, একা হাতে সবটাই সামলাতে হয়। শরীরের প্রতি দীর্ঘদিনের অনিয়ম আর অযত্নের ফলে অজান্তেই জন্ম নেয় নানা ধরনে অসুখ।বয়স ৩০ পেরোলেই নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা শুরু হতে থাকে। তাই চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন বয়স তিরিশের কোঠা ছাড়ালেই স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন হওয়া জরুরি। কয়েকটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা এই বয়সে করা জরুরি। কারণ শরীরে যদি কোনও সমস্যা থাকেও, সে ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থাতেই ধরা গেলে চিকিৎসা দ্রুত শুরু করা যাবে।

ডায়াবেটিস

বয়স বাড়লেই ডায়াবেটিসের আশঙ্কা থাকে, এই ধারণা কিন্তু ভুল। কমবয়সেও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ছে। তাই বয়স ৩০ পেরোলেই ৬ মাস অন্তর এক বার করে রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া জরুরি।

থাইরয়েড এবং কোলেস্টেরল

পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, নারীদের মধ্যে থাইরয়েড হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই ৩০ পেরোনোর পর থাইরয়েড পরীক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি। তবে শুধু থাইরয়েড নয়, পরীক্ষা করে দেখতে হবে কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক আছে কি না। সে ক্ষেত্রে বছরে অন্তত এক বার লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করাতে হবে।

ক্যান্সার স্ক্রিনিং

অত্যন্ত দরকারি একটি পরীক্ষা। স্তন থেকে ডিম্বাশয়, এমনকি জরায়ুমুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে নারীদের। তাই একটা বয়সের পর এই পরীক্ষা-নিরীক্ষাগুলা নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলা জরুরি।

হাড়ের স্বাস্থ্য

হাড় সংক্রান্ত নানা সমস্যা নিয়ে পুরুষের চেয়ে নারীর বেশি ভোগেন। হাঁটুতে ব্যথা, আর্থরাইটিস, গাঁটে গাঁটে ব্যথা— এই ধরনের সমস্যাগুলো নারীদেরই বেশি হয়। তাই ৩০ পেরোনোর পর ভিটামিন ডি৩ পরীক্ষা করানো জরুরি। এ ছাড়া শরীরের ক্যালশিয়ামের মাত্রা পর্যাপ্ত থাকছে কি না, সে ব্যাপারেও কড়া নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি যদি ইউরিক অ্যাসিডের পরীক্ষাও করিয়ে নিতে পারেন, তাহলে ভাল।

চোখের পরীক্ষা

যান্ত্রিক জীবনে কমবয়স থেকেই চোখের সমস্যা শুরু হওয়া অস্বাভাবিক নয়। একটু বয়স বা়ড়লে তো চোখের স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি মাত্রায় সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তাই বয়স যদি ৩০ পেরিয়ে গিয়ে থাকে, তা হলে চোখের পরীক্ষা করা জরুরি। পাওয়ার বেড়েছে কি না, চশমা নিতে হবে কি না, সে ব্যাপারেও চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করা প্রয়োজন।

;

রাতে ঘুমোনোর আগে যে ৫ কাজে কমবে মেদ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওজন বাড়লেই মাথায় চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ থেকে শরীরচর্চা— খেয়াল রাখতে হয় সব দিকেই। কিন্তু কেউ যদি আপনাকে বলেন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ওজন ঝরিয়ে ফেলা যায়, তার চেয়ে বড় সুখবর আর কী বা হতে পারে! ছেলেবেলায় মায়েরা বলতেন, বেশি ঘুমোলে নাকি মোটা হয়। তা হলে কোনটা ঠিক?

আমরা ঘুমিয়ে পড়লেও ঘুমের মধ্যে আমাদের শারীরবৃত্তিয় কাজগুলো কিন্তু চলতেই থাকে। ফলে কিছু ক্যালোরি খরচ হয়, শক্তিও খরচ হয়। তাছাড়াও সারা রাত জুড়ে আপনার শরীরে বাড়তি পানি, শ্বাস-প্রশ্বাস এবং ঘামের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে যায়। তাই ‘ওয়াটার ওয়েট’ ঝরে যায়। সে কারণেই সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যদি ওজন মাপেন, তা হলে খানিকটা কম দেখাবে আপনার ওজন। এ সব কারণেই রাতের পর রাত ভাল ঘুম না হলে শুধু যে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে, তা নয়, আপনার ওজনও বেড়ে যেতে পারে।

ঘুমের মধ্যেও কী করে ওজন ঝরাবেন?

>> রাতে খাওয়াদাওয়ার পরেই বিছানায় চলে যাওয়ার অভ্যাস বেশির ভাগেরই আছে। সঙ্গে সঙ্গে ঘুম না এলেও শুয়ে শুয়েই চলতে থাকে ফোন ঘাঁটা। খাওয়ার অন্তত দু’ঘণ্টা পর ঘুমোতে যান। প্রয়োজনে রাতের খাবার তাড়াতাড়ি সেরে নিন। তাতে খাবার হজম ভাল হয়। বিপাকহারও বাড়ে। ফলে ঘুমের মধ্যে ওজন ঝরার কাজ শুরু হয়।

>> জিমে গিয়ে কসরত করতে ভালবাসেন? জিমে যদি ওয়েট ট্রেনিং করেন, তা হলে তা সকালের বদলে সন্ধ্যাবেলা করতে পারেন। শরীরের বিপাকহার শরীরচর্চার পর ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত বেশি থাকবে। তাই ঘুমের মধ্যেও শরীরে ক্যালোরি বেশি খরচ হবে।

>> শরীরচর্চা করার পর ঠান্ডা পানিতে গোসল করুন। এই অভ্যাস শরীরে থেকে ল্যাকটিক অ্যাসিড বেরিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমাদের শরীরে ব্রাউন ফ্যাটের পরিমাণে খুব কম থাকে। কিন্তু এটি সক্রিয় থাকলে শরীরের বিপাকহার বেড়ে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ক্যালোরি ঝরতে পারে। ৩০ সেকেন্ড যদি বরফ-ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে পারেন, তা হলে শরীরের ব্রাউন ফ্যাট সক্রিয় হয়ে ঘুমের মধ্যেও ৪০০ ক্যালোরি পর্যন্ত ঝরাতে পারে।

>> শরীরের বিপাকহার বাড়াতে সাহায্য করে গ্রিন টি। রাতে খাওয়াদাওয়ার পর এক কাপ গ্রিন টিতে চুমুক দিতে পারেন, তা হলে ঘুমের মধ্যে ৩.৫ শতাংশ বেশি ক্যালোরি ঝরতে পারে।

>> রাত জেগে মোবাইলে ওয়েব সিরিজ় দেখেন? সিরিজ়ের সব ক’টা পর্ব শেষ না হলে মন অস্থির হয়ে ওঠে, ঘুম আসতে চায় না। এই অভ্যাসের কারণে রাতে তিন-চার ঘণ্টার বেশি ঘুম হয় না। ওজন বেড়ে যাওয়ার পিছনে কিন্তু এই অভ্যাস দায়ী। বি‌ছানায় যাওয়ার পর ফোন থেকে দূরে থাকাই ভাল।

;