ঘরোয়া উপায়ে র‍্যাশের রাশ টানুন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরমকালে অতিরিক্ত ঘামের ফলে বড়দের গায়ে র‍্যাশ, ঘামাচি হয়। সারাক্ষণ ডায়াপার পরলে গরমকালে শিশুদের ত্বকেও নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। অথচ ডায়াপার না পরালেও নয়। রাতে ঘুমোনোর সময়ে বার বার পোশাক, বিছানা ভিজিয়ে ফেললে ঝামেলায় পড়তে হয় মা-বাবাকে। তাই দিনের বেশির ভাগ সময়ে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে অভিভাবকেরা অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।

তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমকালে ডায়াপার পরলে অনেক শিশুরই ত্বকে র‍্যাশ হয়। তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কোনও কারণ নেই। ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই এই সমস্যা সমাধান করা যায়।

নারকেল তেল

নারকেল তেলের অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের গুণাগুণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। পাশাপাশি এই তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল যৌগগুলি ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ হতে দেয় না।

অ্যালোভেরা

কাটা, ছড়া, পুড়ে যাওয়া— যে কোনও সমস্যায় অ্যালোভেরা দারুণ কাজ করে। শিশুদের ত্বকের যে কোনও সমস্যায় ব্যবহার করা যায় এই ভেষজ। অ্যালোভেরার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যৌগ ত্বকের যে কোনও প্রকারের সংক্রমণ রুখে দিতে পারে। তবে গাছ থেকে পাতা কেটে সরাসরি এই জেল শিশুর ত্বকে না মাখানোই ভাল।

ওটসের গুঁড়ো

ওটসের গুঁড়োর সঙ্গে পানি মিশিয়ে নিন। শিশুকে স্নান করানোর আগে তার গায়ে এই মিশ্রণ ভাল করে মাখিয়ে দিন। হালকা হাতে ঘষে নিয়ে পানি ঢেলে ধুয়ে ফেলুন। ডায়াপার থেকে হওয়া র‌্যাশ, ঘামাচি দূর হবে সহজেই।

   

গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজর একটি শীতকালীন সবজি। তবে এখন প্রায় সারা বছরই এটি পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না উভয় উপায়েই খাওয়া যায়। 

এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ১০০ গ্রাম গাজরে ৩৩ শতাংশ ভিটামিন-এ, ৯ শতাংশ ভিটামিন-সি এবং ৫ শতাংশ ভিটামিন-বি-৬ আছে। এছাড়াও গাজরের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা। 

হার্ট ভালো রাখতে গাজর: গাজরে থাকা প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এই উপাদানগুলো হার্টের ধমনির ওপর কোনো আস্তরণ জমা হতে দেয় না। সেই সঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এর ভূমিকা রয়েছে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় গাজর: গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত গাজর খেলে ফুসফুস, কোলন, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটা কমে। 

দাঁত ভালো রাখে গাজর: গাজরের রস দাঁত মজবুত করতে সহায়তা করে। ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এটি মাড়ির সুস্থতা বজায় রাখে। মাড়ি ফোলা কিংবা দাঁত থেকে রক্ত পড়া বন্ধে গাজর বেশ উপকারী।

গাজর দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে: গাজরে থাকা উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন লিভারে পৌঁছে ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়। যা চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে গাজর: গাজরে ভিটামিন 'এ' ও বিটা ক্যারোটিন ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। গাজরের ক্যারোটিনয়েড আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত গাজর খেলে ত্বক সজীব থাকে। 

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে গাজর: গাজরে থাকা বিটা ক্যারোটিন মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ উপকারী। 

গাজরের জুসের উপকারিতা:

গাজরের জুসে সহজপাচ্য ফাইবার আছে, যা বেশ স্বাস্থ্যকর। গাজরের জুসে অ্যান্টি কারসেনোজনিক উপাদান আছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

গাজরে জুসের সাথে কয়েক ফোঁটা মধু ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। 

;

শরতের স্নিগ্ধতায় সারা’র পূজা সংগ্রহ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শরতের স্নিগ্ধতায় সারা’র পূজা সংগ্রহ

শরতের স্নিগ্ধতায় সারা’র পূজা সংগ্রহ

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্রাবণের শেষে নতুনভাবে সেজেছে নৈসর্গিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ ঋতু শরৎ। আকাশের বুকে শুভ্র মেঘের উড়ে বেড়ানো কিংবা মেঘ-রোদের লুকোচুরি খেলায় মত্ত প্রকৃতিতে আগমন ঘটেছে শারদীয় দুর্গাপূজা।

পূজার পোশাকে শরতের স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তুলতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল নিয়ে এসেছে দুর্গাপূজা সংগ্রহ। দেশীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও নিত্যনতুন ট্রেন্ডি ডিজাইনের মিশেলে পোশাকে অনন্য মাত্রা যোগ করেছে ‘সারা’র পূজা কালেকশন। ‘সারা’র পূজার কালেকশনে এবারের থিম হচ্ছে মান্ডালা আর্ট। ডিজাইনের ক্ষেত্রে উৎসব, ঋতু, সময়, ক্রেতার বয়স ও ক্রয় ক্ষমতা প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সুতি, ভিসকস, জর্জেট, সিল্ক ইত্যাদি কাপড়ের তৈরি ‘সারা’র পোশাকগুলো বিভিন্ন সাইজে পাওয়া যাচ্ছে। থিমের সঙ্গে মিল রেখে ডিজাইন, পোশাকের প্যাটার্ন ও মোটিফের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন চক্রে আঁকা শিল্প। রঙ হিসেবে বেশিরভাগই সাদা, লাল, কমলা, রয়্যাল ব্লু, কালো ও আরও বিভিন্ন ধরণের রঙ প্রাধান্য পেয়েছে।


এবছর ‘সারা’র পূজা কালেকশনে নারীদের জন্য থাকছে কুর্তি, ফ্যাশন টপস, থ্রিপিস, সিঙ্গেল পিস, কাফতান এবং শাড়ি। এছাড়া পার্টি ওয়্যার, এক্সক্লুসিভ প্রিন্টেড শাড়ি, প্রিন্টেড থ্রিপিস, ফ্যাশন টপস এবং প্রিন্টেড কাফতান থাকছে। এবং পুরুষদের জন্য ‘সারা’র পূজা কালেকশনে থাকছে পাঞ্জাবি, ক্যাজুয়াল শার্ট, টি-শার্ট ইত্যাদি। এছাড়াও পুরুষদের জন্য চিনো, ডেনিম কালেকশনও থাকছে। পূজা আয়োজনে মেয়ে শিশুদের জন্য ‘সারা’ লাইফস্টাইল নিয়ে এসেছে ফ্যাশন টপস, কুর্তি, ফ্রক, থ্রিপিস, টু পিস, লেহেঙ্গা, পার্টি ফ্রক ইত্যাদি। আর ছেলে শিশুদের জন্য থাকছে বয়েস সেট, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, সিঙ্গেল শার্ট, সিঙ্গেল প্যান্ট ইত্যাদি।

মাত্র ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪৫০০ টাকার মধ্যে পূজার কালেকশনের এসব পোশাক কিনতে পারবেন ক্রেতারা।


উল্লেখ্য, স্নোটেক্স গ্রুপ-এর লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ কাজ শুরু করেছে ২০১৮ সালের মে মাস থেকে। ঢাকার মিরপুর-৬ এ অবস্থিত ‘সারা’র প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১, ব্লক এ এর ৪০ এবং ৫৪ নম্বর শপটি ছিল ‘সারা’র দ্বিতীয় আউটলেট। তৃতীয় আউটলেটটি হলো বাড়ি- ১৯ বি/৪সি ও বি/৪ ডি, ব্লক-এফ, রিং রোড, মোহাম্মদপুর এ ঠিকানায়। উত্তরায় ‘সারা’র পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নম্বর-২২, সোনারগাঁ জনপদ, সেক্টর-৯, উত্তরা, ঢাকা এ ঠিকানায়। বারিধারা জে ব্লকে আছে ‘সারা’র আরেকটি আউটলেট। বনশ্রী ই ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়িতে রয়েছে ‘সারা’র ষষ্ঠ আউটলেট। ঢাকার বাইরে ‘সারা’র প্রথম আউটলেট রংপুরে জাহাজ কোম্পানির মোড়েই। রাজধানী ঢাকার ওয়ারীতে (বাড়ি ৩৬/১ নম্বর, র্যাংকিন স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩) রয়েছে ‘সারা’র অষ্টম আউটলেট। ‘সারা’র নবম আউটলেট রাজশাহীতে (বাড়ি- ৫৩ ও ৫৪, ইউনাইটেড টাওয়ার, রানি বাজার, রাজশাহী-৬০০০) ও রাজধানী ঢাকার বাসাবোতে (বাড়ি- ৯৬/২, পূর্ব বাসাবো, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪) রয়েছে সারা'র দশম আউটলেট। বগুড়ায় (হোল্ডিং নং-১১৩, ১০৯ সিটি সেন্টার, জলেশ্বরীতলা বগুড়া -৫৮০০) রয়েছে সারা’র একাদশতম আউটলেট। এছাড়া সিলেট ও ফেনীতে শীঘ্রই শুরু হচ্ছে ‘সারা’র আরও দুইটি আউটলেট।

আউটলেটের পাশাপাশি ‘সারা’র নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.saralifestyle.com), ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/saralifestyle.bd) এবং ইন্সটাগ্রাম (https://www.instagram.com/saralifestyle.bd/) থেকে ক্রেতারা ঢাকার ভেতরে অর্ডার করে হোম ডেলিভারি পেতে পারেন। এছাড়া ঢাকার বাইরে সারা দেশে কুরিয়ারের মাধ্যমেও আপনার অর্ডারকৃত পণ্য ডেলিভারি পাবেন।

;

যে ৩ পানীয় খেলে কমবে রক্তে শর্করার মাত্রা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডায়াবেটিস এখন ঘরে ঘরে। রোজকার জীবনে নানা রকম অনিয়ম মাঝবয়স থেকেই এই রোগের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলছে। অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে বয়স ৩০-এর কোঠা পেরোতে না পেরোতেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। আবার, সুস্থ জীবনযাপন করেও জিনগত কারণে কারও কারও শরীরে ধরা পড়ছে ডায়াবেটিস। এই রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে কোলেস্টেরল, থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপের মতো হাজারটা অন্য অসুখ।

ডায়াবেটিসকে জব্দ করা সহজ নয়। খাওয়াদাওয়ায় নিয়ম মেনে চলার পাশাপাশি, রোজকার জীবনেও কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ তো রয়েছেই। রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে খাওয়াদাওয়ায় চলে আসে একাধিক বিধিনিষেধ। তখন ইচ্ছেমতো খাবার খাওয়ার সুযোগ থাকে না। যে কোনও উপায়েই হোক, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কিছু ঘরোয়া টোটকা দিয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া পানীয়ে। জেনে নিন, কিসে পাবেন উপকার?

মেথি ভেজানো পানি

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভরসা রাখতে পারেন মেথির বীজে। হেঁশেলের এই মশলা রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ডায়াবেটিস সামলাতেও পারদর্শী। মেথিতে রয়েছে থায়ামিন, ফোলিক অ্যাসিড, রাইবোফল্যাভিন, নিয়াসিনের মতো উপকারী উপাদান। এগুলি ছাড়াও পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়াম-সমৃদ্ধ মেথি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য মেথি তাই মহৌষধ। ১০ গ্রাম মেথি রাতে এক গ্লাস গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই পানি ভাল করে ছেঁকে নিয়ে খালি পেটে খেয়ে নিন। ডায়াবেটিকদের জন্য এই অভ্যাস দারুণ উপকারী।

দারচিনি চা

ডায়াবেটিস থাকলে সকালে দুধ-চিনি দেওয়া চায়ের বদলে দারচিনি দিয়ে তৈরি চা খেতে পারেন। দারচিনি রক্তের শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো কোনও রোগ থাকলে শরীর ইনসুলিন হরমোনের সঙ্গে ঠিক মতো মানিয়ে চলতে পারে না। সেই কাজে সাহায্য করে দারচিনি।

গ্রিন টি

রোজ গ্রিন টি খেলেও কিন্তু রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গ্লুকোজ ফাস্টিংয়ের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। গ্রিন টি নিয়ম করে খেলে বিপাকহার বেড়ে যায়, ফলে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। আর ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতাও বেড়ে যায়। ফলস্বরূপ, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

;

টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান

টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান

  • Font increase
  • Font Decrease

অল্প বয়সে মাথায় টাক পড়া নিয়ে অস্বস্তিতে ভোগেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। মানসিক চাপ, খাবারে অনিয়ম, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া ইত্যাদি কারণে অতিরিক্ত চুল পড়ে মাথায় টাক পড়তে পারে। 

তবে টাক পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে কিভাবে মাথায় চুল ধরে রাখা যাবে তা ভাবা জরুরি।

টাক পড়া রোধে অনেকেই বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে থাকেন। ব্যবহার করেন বাজারে পাওয়া বিভিন্ন প্রসাধনী। তবে আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায়ে কিছু পদ্ধতিতে অনুসরণ করে উপকার পেতে পারেন:

১। অ‍্যালো ভেরা: ত্বকের যত্নে অনেকেই অ্যালো ভেরা ব্যবহার করে থাকেন। এর উপকারিতা সম্পর্কেও সবারই কমবেশি জানা আছে। কিন্তু টাক পড়া রোধে অ্যালো ভেরার উপকারিতা অনেকেরই হয়তো জানা নেই। যারা চুল পড়া নিয়ে সমস্যায় ভোগেন তারা অ্যালো ভেরা পাতা থেকে জেল বের করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ঘণ্টাখানেক পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করুন, উপকার পাবেন।

২। পেঁয়াজের রস: চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রস উপকারি। যাদের খুব বেশি চুল পড়ে তারা পেঁয়াজ থেকে রস বের করে মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। টাক পড়া রোধে পেঁয়াজের রস উপকারি।

৩। লেবুর রস: নারকেল তেলের সাথে লেবুর রস দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। চুলে শ্যাম্পু করার আগে এই মিশ্রণটি মাথায় মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করার অভ্যাস করলে চুল পড়া থেকে ‍মুক্তি পাবেন।

৪। তেল মালিশ: তেল মালিশ করা চুলের জন্য উপকারি। নতুন চুল গজাতে এবং চুল পড়া বন্ধে তেল মালিশ কাজে আসে।

;