করোনার প্রভাবে ব্যস্ততম ট্রেন স্টেশনগুলোতে ভুতুড়ে পরিবেশ

  • ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

লন্ডনের অন্যতম ব্যস্ত ওয়াটারলু স্টেশনের আগের ও পরের চিত্র

লন্ডনের অন্যতম ব্যস্ত ওয়াটারলু স্টেশনের আগের ও পরের চিত্র

একটি-দুটি দেশ নয়, ১৭৭টি দেশে ছড়িয়ে পড়া বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ নেওয়া করোনাভাইরাস জনজীবনে নিয়ে এসেছে বড় ধরনের বিপর্যয় ও পরিবর্তন। করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে ও নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য সঙ্গরোধে (কোয়ারেন্টাইন) থাকতে হচ্ছে সবাইকে। সেই সাথে লকডাউন করা হয়েছে শহরের পর শহর।

এতে করে জনমানুষহীন হয়ে পড়েছে কোলাহলমুখর স্থানগুলো। মানুষের ভিড়ে যেখানে শ্বাস নেওয়া কষ্টকর ছিল, সেখানে এখন হাতে গুনে দুই-তিনজন মানুষের দেখাও মিলছে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্বনামধন্য ও পরিচিত যে ট্রেন স্টেশনগুলো গমগম করত মানুষের পদচারণায়, সেখানে এখন বিরাজ করছে অদ্ভুত শূন্যতা। ট্রেন স্টেশনের বিশাল বড় প্ল্যাটফর্মে গা ছমছমে ভুতুড়ে পরিবেশ। ছবিতে তুলে আনা হল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ট্রেন স্টেশনের করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগে ও পরের চিত্র।

বিজ্ঞাপন

১. চীনের অন্যতম জনপ্রিয় হাই-স্পিড বুলেট ট্রেনের সাংহাই হংকিয়াও রেইল স্টেশন।

ট্রেন

২. পর্তুগালের পর্যটক ও ইতিহাস প্রেমীদের অন্যতম আকর্ষণের ক্রেন্দবিন্দু দ্য বেন্তো রেইলওয়ে স্টেশন।

ট্রেন

৩. যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল টার্মিনাল, যেখানে প্রতিদিন অন্তত ৭৫০,০০০ মানুষের আনাগোনা থাকত।

ট্রেন

৪. অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরের অন্যতম বড় ও পরিচিত ফ্লিনডার্স স্ট্রিট স্টেশন, যেখানে দৈনিক অন্তত ১১০,০০০ মানুষের যাতায়াত ছিল।

ট্রেন

৫. বেলজিয়ামের জনবহুল ও পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় ব্রাসেল’স সেন্ট্রাল অথবা গের সেন্ট্রাল।

ট্রেন

৬. প্রতিদিন হাজার মানুষের যাতায়াত থাকত জার্মানির স্ট্যাটগার্টে অবস্থিত স্ট্যাটগার্ট হপব্যাহনহফ স্টেশনে।

ট্রেন

৭. ব্যাংকক, থাইল্যান্ডের একটি জনবহুল ট্রেন স্টেশন।

ট্রেন