ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৫৪ রোগী হাসপাতালে ভর্তি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত কমপক্ষে আরও ২৫৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬ হাজার ৭০৫ জন।

চলতি বছর ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সারাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গু বিষয়ক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২৫৪ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ১৯৭ জন এবং ঢাকার বাইরে নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৫৭ জন।

অধিদফতর আরও জানায়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট এক হাজার ৪৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৮৩৬ জন এবং অন্যান্য বিভাগে বর্তমানে সর্বমোট ২১৩ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি মাসে এ পর্যন্ত মোট ৬ হাজার ৩৪৯ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হলো।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে ৭ হাজার ৬৯৮ জনের, জুলাই মাসে ২ হাজার ২৮৬ জনের, জুন মাসে ২৭২ জনের এবং মে মাসে ৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।

   

পাচারের শিকার ভারত থেকে দেশে ফিরল ২০ নারী-শিশু



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে পাচারের শিকার ২০ নারী-শিশুকে উদ্ধারের পর স্বদেশ প্রত্যাবাসন আইনে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শেষে তাদেরকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ভাল কাজের প্রলোভনে দালালের খপ্পরে পড়ে বিভিন্ন সময় এরা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পথে ভারতে পাচার হয়েছিল। বাংলাদেশে ফেরার পর আইনি সহায়তায় তাদেরকে ৩টি মানবাধিকার সংস্থা গ্রহণ করেছে। সীমান্তে হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, পুলিশ, বিজিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এদিকে পাচার প্রতিরোধে বিভিন্ন সংগঠন কাজ করলেও কোনোভাবে থামছে না এসব কার্যক্রম। তবে পাচার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলো বলেছে সচেতনতায় কমাতে পারে পাচার কার্যক্রম। আর ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ রয়েছে পুলিশের আইনি সহায়তা নিয়ে।

সরেজমিনে দেখা যায়, চোখে-মুখে ঘরে ফেরার আনন্দ বলে দেয় বন্দী জীবন থেকে তাদের মুক্তির স্বাদ। কেউ প্রেমিকের প্রতারণা, কেউ উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন আবার কেউ ভালো কাজের আশায় দালালের হাত ধরে পাড়ি জমায় ভারতে। তবে ভারতে গিয়ে বুঝতে পায় তারা সবাই নিজের অজান্তে বিক্রি হয়েছে দালালের হাতে। কিন্তু যখন বোঝে তখন আর কিছু করার উপায় থাকে না। নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নানান ঝুঁকিমূলক ও অসামাজিক কাজে তাদের ব্যবহার করা করে পাচারকারীরা। ভাগ্যের জোরে কিছু সংখ্যক ফিরে আসলেও অনেকের ভাগ্যে কি ঘটেছে তা রয়েছে অজানা।

পাচার নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো বলছে, উদ্ধারের সংখ্যা মাত্র ৩০ শতাংশ। পাচারকারীদের বেশি টার্গেট থাকে অসহায় পরিবার ও স্বামীহীন নারীদের ওপর।  এমন পাচারের শিকার ২০ নারী-শিশুকে উদ্ধারের পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে ফেরত পাঠায় কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তারা। পাচারের শিকার এসব বাংলাদেশিদের এক এক জনের জীবনে রয়েছে লোমহর্ষক কাহিনি।

ফেরত আসা কিশোরী রহিমা (ছদ্মনাম) জানান, ডান্সার বানানোর কথা বলে ভারতে নিয়ে বিক্রি করে প্রেমিক। পরে বুঝতে পেরে সে পুলিশের হাতে ধরা দেয়। বন্দিদশা থেকে ফেরত আসতে পারবে, এটা সে ভাবতেও পারেনি। এ ভুল পথে আর পা বাড়াবে না সে।

ফেরত আসা নারী মমতাজ (ছদ্মনাম) জানান, সে হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করে এক মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে। কিন্তু মেয়েটি অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তার বাবা মামলা করেন। পরে সে জেল থেকে বের হলে মেয়েটির বাবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভারতে পাঠিয়ে দেয়। সেখানে তাকে পুলিশ আটক করেছিল। দুই বছর পর সে বাড়ি ফিরছে।

ফেরত আসা এক কিশোরীর অভিভাবক বলেন, মেয়েকে ফিরে পেয়ে তিনি খুশি। তবে পাচারের ঘটনায় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানায়। কিন্তু টাকা দিতে পারেনি বলে সহযোগিতা পায়নি।

মানবাধিকার সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার এস,এস, মুহিত হোসেন জানান, ফেরত আসা ২০ জনের মধ্যে ৩ জন পুরুষ ও ১৭ জন, নারী-শিশু রয়েছে। এদের মধ্যে ৭ জনকে জনকে জাস্টিস এন্ড কেয়ার, ৮ জনকে রাইটস যশোর ও ৫ জনকে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি গ্রহণ করেছে আইনি সহায়তা দিতে।

পাচার প্রতিরোধ নিয়ে কাজ করা বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের পরিচালক বিদোষ চন্দ্র বর্মন জানান, পাচার প্রতিরোধে সরকার বিভিন্নভাবে কাজ করছে। তবে সবার সহযোগিতায় পাচার প্রতিরোধ সম্ভব।

;

স্মার্টকার্ড উদ্বোধন করতে কুয়েতে যাচ্ছেন ইসি হাবিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র বা স্মার্টকার্ড উদ্বোধন করতে কুয়েতে যাচ্ছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান।

বুধবার (১ মে) কুয়েতের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি। ফিরবেন আগামী ৭ মে। তার সঙ্গে যাবেন একান্ত সচিব আসমা দিলারা জান্নাত ও ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব রওশন আরা বেগম। এই সফরের ব্যয় করা হবে স্মার্টকার্ড তথা আইডিইএ প্রকল্প থেকে।

এর আগে যুক্তরাজ্য, ইতালি, সংযুক্ত আবর আমিরাত, সৌদি আরব ও কাতারে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে ইসি।

;

যুক্তরাষ্ট্র নিজের চেহারা আয়নায় না দেখে সবক দেয়: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র নিজের চেহারা আয়নায় না দেখে, মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশকে সবক দেয়। মার্কিন কোনো পুলিশের গায়ে কোনো রাজনৈতিক দল হাত তুললে, কী করতো সেখানকার পুলিশ? কদিন আগে যুদ্ধের বিরোধীতা করায় সাধারণ মানুষের আন্দোলনে কি জুলুমটাই না করলো আমেরিকার পুলিশ। এটা তো মানবাধিকার লঙ্ঘন। এর জবাব কী?

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য যে, আমাদের দেশের কিছু রাজনৈতিক দেউলিয়াতাপূর্ণ, যারা একেবারে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া— এদের কিছু বক্তব্য আর আমাদের দেশের কিছু আছে বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন, সেই তথাকথিত বুদ্ধিজীবি অনবরত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গীবত গাচ্ছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে যে, এদেশের অতি বাম, অতি ডান সবই এখন এক হয়ে গেছে, এটা কীভাবে হলো আমি জানি না। এই দুই মেরু এক হয়েও সারাক্ষণ শুনি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে হবে। অপরাধটা কী আমাদের?

তিনি বলেন, করোনার সময় আমরা বিনা পয়সায় ভেকসিন দিয়েছি। পৃথিবীর ধনী দেশগুলো দেয়নি কিন্তু বাংলাদেশ দিয়েছে। টেস্ট আমরা বিনা পয়সায় করেছি, কোনও ধনী দেশও করেনি। আমরা দুই হাতে পানির মতো টাকা খরচ করে মানুষকে বাঁচাতে পদক্ষেপ নিয়েছি। খুব কম দেশই সেটা করতে পেরেছে। আমরা সেখানে সাফল্য অর্জন করেছি। মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়েছি, শিশু মৃত্যুর হার কমিয়েছি, স্বাক্ষরতার হার বাড়িয়েছি, মানুষের আয়ুস্কাল বৃদ্ধি করেছি, মানুষের ঘরের কাছে চিকিৎসাসেবা নিয়ে গেছি, শিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রগতি আছে। সব দিক থেকেই তো বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, পিছিয়ে আছি কোথায় আমরা? মাথাপিছু আয় আমরা বৃদ্ধি করেছি, প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি করেছি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার অতিমারি, এরপর আসে ইউক্রেন যুদ্ধ, স্যাংশন-কাউন্টার স্যাংশন, সারা বিশ্বব্যাপী মূদ্রাস্ফীতি— এই সমস্যার কারণেই কিন্তু আমরা নয়, সারা পৃথিবী, এমনকি উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। তারপরও আমরা আমাদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছি। ২০০৮ সালর নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা এক ধাপ উপরে তুলবো। রূপকল্প ২০২১ আমরা ঘোষণা দেই, দিন বদলের সনদ আমরা ঘোষণা দেই। আজকে দিন বদল ঘটেছে।

তিনি বলেন, সব সময় আমারা লক্ষ্য রেখেছি তৃণমূলের মানুষ, তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করা। আজকে কেউ বলতে পারছে না যে, গ্রামে দারিদ্য আছে। এখন বলে— শহরে দারিদ্র। এখন অদ্ভুত এক হিসাব হয়ে গেছে, দারিদ্রের হার শহরে বেড়ে গেছে, গ্রামে না। অথচ এক সময় গ্রামের মানুষ একবেলা ভাত খেতে পেতো না, মাথা গোজার ঠাই ছিল না, রোগের চিকিৎসা পেতো না, শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত ছিল। আমাদের উন্নয়নের তৃণমূল মানুষের দিকে লক্ষ্য রেখে পরিকল্পিতভাবে এগিয়েছি। ইতোমধ্যে কয়েকচি জেলা-উপজেলা গৃহহীন, ভূমিহীন মৃক্ত ঘোষণা দিয়েছি। অল্প কিছু বাকি আছে, সেগুলোও শিগগিরই হয়ে যাবে। বাংলাদেশের কোনও মানুষই ঠিকানাবিহীন থাকবে না।

তিনি বলেন, একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যে অগ্রযাত্রা টা সহজভাবে আমরা করতে পারবো। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। নির্বাচন নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে, ভোটের অধিকার নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে তাদের জন্মটা কোথায়? অবৈধ ভাবে হত্যা কু ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলকারী, তাদের পকেট থেকে বের হওয়া যে রাজনৈতিক দল তাদের কাছে এখন গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়, ভোটের অধিকারের কথা শুনতে হয়, যারা হ্যা, না ভোট দিয়ে যারা ভোট চুরি শুরু করেছিলো। এরপরে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ প্রত্যেকটা নির্বাচনই তো আমরা দেখেছি। কিভাবে জনগণের ভোট নিয়ে খেলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেশি দূর যেতে হবে না ২০০১ সালের যে নির্বাচন সে নির্বাচনেও তো চক্রান্ত করে আওয়ামী লীগ কে হারানো হয়েছিলো। আমরা শতাংশ হিসেবে বেশি ভোট পেয়েছি কিন্তু আসন পাইনি। কারণ আমি রাজি হয়নি আমার দেশের গ্যাস অন্য দেশকে বেচবো। আজকে গ্যাসের জন্য যে হাহাকার, আমি যদি তখন রাজি হতাম তাহলে কি আমাদের দেশে কোন ইন্ডাস্ট্রি চলতো? ফার্টিলাইজার সেন্টার চলতো, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়তো, হতো না। কিন্তু খালেদা জিয়া কিন্তু সে মুচলেকা দিয়েছিলো। খালেদা জিয়া কথা দিয়েছিলো ক্ষমতায় গেলে গ্যাস বিক্রি করবে। আমি শুধু বলেছিলাম, আল্লাহ জন বুঝে ধন দেয়। খালেদা জিয়া খালেদা জিয়া কথা দিয়েছে গ্যাস বিক্রি করবে, গ্যাস পাবেই না। তাদের আমলে কিন্তু কুপ খনন করে গ্যাস পায়নি।

আমাদের অধিনে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলার কে তারা? যাদের জন্মই হয়েছে ভোট চুরির মধ্য দিয়ে তারা আবার প্রশ্ন করে কিভাবে? জনগণ বলুক, দেশের মানুষ তো ভোট দিতে পেরে খুশি। হ্যা, এলাকায় এলাকায় স্থানীয়ভাবে কিছু সমস্যা হয়। বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে ২০২৪ সালের নির্বাচনের চেয়ে সুষ্ঠুভাবে কবে হয়েছে বাংলাদেশে।

;

গাইবান্ধার টিকিট কালোবাজারি ‘জসিম’ কারাগারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনলাইন নিউজপোর্টাল বার্তা২৪.কমে খবর প্রকাশের পর গাইবান্ধা বোনারপাড়া রেল স্টেশনের সেই টিকিট কালোবাজারি জসিমকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এরআগে সোমবার সন্ধ্যায় বোনারপাড়া রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে ব্ল্যাকে টিকিট বিক্রির অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করে বোনারপাড়া রেলওয়ে পুলিশ।

জসিমকে গ্রেফতার এবং কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন বোনারপাড়া রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম।

এর আগে গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) “ব্ল্যাকে টিকেট কিনে বিপাকে ১৩ যাত্রী, কালোবাজারির নাম 'জসিম'' শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে বার্তা২৪.কম।

গ্রেফতারকৃত জসিম গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার রাঘবপুর গ্রামের বীর মুক্তযোদ্ধা মৃত হায়দার আলীর ছেলে। এরআগেও তিনি টিকিট কালোবাজারে বিক্রির সময় বোনারপাড়া রেল স্টেশনে চারটি টিকিটসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

 

;