কুষ্টিয়ায় বস্তায় আদা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মসলা জাতীয় ফসলের মধ্যে আদা অন্যতম। আদা একটি উদ্ভিদ মূল যা মানুষের মসলা এবং ভেষজ ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে আদা চাষ বাণিজ্যিকভাবে ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। আদা রোপণের মাত্র তিন মাসের মাথায় গাছগুলোতে আদা হতে শুরু করেছে।

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় আদা চাষ তেমন দেখা না গেলেও গেল কয়েক বছর ধরে কৃষকদের মাঝে আদা চাষে আগ্রহ বাড়ছে। কুমারখালী উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রামের কৃষক আসাদুর রহমান বাড়ির পরিত্যক্ত একটি জমিতে বস্তায় আদা চাষ শুরু করেছেন।

কৃষক আসাদুর রহমান প্রথমে ইউটিউব দেখে আদা চাষে আগ্রহী হন। এরপর ময়মনসিংহ এক কৃষকের পরামর্শ নিয়ে শুরু করেন চাষ। প্রথমে ছাই, জৈব সার ও বালু মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করেন।

পরীক্ষামূলকভাবে ১ কাঠা জমিতে ২০০টি বস্তায় মাটি ভরে টবের মতো করেন তিনি। এরপর প্রতিটি বস্তায় ৩/৪ টি করে আদার চারা রোপণ করেন। রোপণের মাত্র এক মাসের মাথায় গাছ বড় হতে শুরু করে। এরপর তিন মাসের মধ্যে গাছগুলোর গোড়ায় আদা ধরতে শুরু করে। এভাবে আদা চাষে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, পতিত জমিতে খুবই সীমিত খরচ আর অল্প শ্রমে চাষ করা সম্ভব। একেকটি বস্তায় প্রায় দুই কেজি পর্যন্ত আদা পাওয়া যাবে।

আদা চাষি আসাদুর জানান, সীমিত খরচ কম জায়গা আর অল্প শ্রমে এটি একটি লাভজনক চাষ। আদা গাছে পানির চাহিদা অনেক কম। আবার সার বা কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় খুবই কম। মাঝে মধ্যে পাতা মরা রোগ প্রতিরোধে কিছু ওষুধ স্প্রে করতে হয়। এর বাহিরে তেমন কোনো পরিচর্যা করতে হয় না। এভাবে আদা চাষ করে সহজেই লাভবান হওয়া যায়। প্রথম অবস্থায় অল্প পরিসরে চাষ করেছেন তিনি। এ বছর যদি লাভ ভালো হয়, তাহলে আগামীতে আরও বড় পরিসরে আদা চাষ করবেন।

তিনি আরও জানান, একটি বস্তায় চারা রোপণ করতে মোট খরচ হবে ৩০ টাকা। কিন্তু একেকটি বস্তায় আদা পাওয়া যাবে প্রায় দুই থেকে আড়াই কেজি। বর্তমানে দুই কেজি আদার বাজার মূল্য ২০০ টাকা। আসাদুর এ পদ্ধতিতে আদা চাষ দেখে এলাকার অনেক মানুষের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন গ্রাম থেকে আদা চাষ দেখতে আসেন অনেকে।

একই গ্রামের জালাল উদ্দিন জানান, এভাবে আদা চাষ এর আগে আমি দেখিনি। এটি দেখার পরে আমাদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে এ এলাকার বেশ কয়েকজন কৃষক এভাবে আদা চাষ শুরু করেছেন। বস্তায় আদা চাষ খুবই সহজ। অল্প খরচে বেশি লাভজনক একটি ফসল।

কুমারখালী উপজেলা কৃষি অফিসের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, আদা একটি অর্থকরী ফসল। এ পদ্ধতিতে আদা চাষে জমির চেয়ে রোগবালাইয়ের আক্রমণ হয় কম। বস্তায় আদা চাষে কীটনাশক এবং পানি লাগে অনেক কম। ফলে যে কোনো স্থানে এভাবে আদা চাষ করা সম্ভব পাশাপাশি কেউ চাইলে বাসার সাদে, বেলকোনিতে, এবং বাড়ির সামনে পরিত্যক্ত স্থানেও চাষ করতে পারে। তিনি আরও জানান, বাণিজ্যিকভাবে যদি কেউ চাষ না করতে চায়, নিজেদের আদার চাহিদা মেটানো সম্ভব। কেউ যদি এভাবে আদা চাষ করতে চায়, তাহলে আগ্রহীদের প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া হবে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে।

   

গাজীপুরের তিন উপজেলায় ইউএনওদের রদবদল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের তিন উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের রদবদল হয়েছে। সম্প্রতি ইসির দেওয়া নির্দেশনার পর জেলার কালিয়াকৈর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া উপজেলার দায়িত্বরত ইউএনও এবং সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বদলির অনুমোদন হয়।

সূত্র জানায়, গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খানকে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এবং কিশোরগঞ্জ সদরের ইউএনও মোহাম্মদ আলী সিদ্দিক'কে কাপাসিয়াতে রদবদল করা হয়েছে। ঢাকার ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীকে কালিয়াকৈর উপজেলায় এবং কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদকে ধামরাই উপজেলায় রদবদল করা হয়েছে। এবং শ্রীপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলামকে কিশোরগঞ্জের সদরে বদলি করে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা ইয়াসমিনকে শ্রীপুরে বদলি করা হয়েছে।

গাজীপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু ফাতেহ মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

;

কুষ্টিয়ায় চাচাতো ভাইকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার মিরপুরে ঘরের জানালা-দরজা বানানোকে কেন্দ্র করে আপন চাচাতো ভাইদের হাতে মনিরুল ইসলাম মনির মিস্ত্রি (৪৮) নামে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলেও গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসাপাতলে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে মিরপুর উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের হালসা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মনিরুল ইসলাম মনির মিস্ত্রি উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের হালসা গ্রামের মৃত রহিম মিস্ত্রির ছেলে।

নিহতের মেয়ে মিলি খাতুন অভিযোগ করে বলেন, আমার ভাই আব্দুল্লাহ ঘরের দরজা এবং জানালা তৈরি করতে দেয় চাচা আমিরুলের কাছে। গতকাল রাতে জানালা নেবে না বলে বাক-বিতণ্ডা বাঁধে। একপর্যায়ে মনিরুল ইসলামের চাচাতো ভাই আমিরুল তার ভাই নাজমুল, এনামুল, মিনা ও কালু লাঠি নিয়ে বাড়িতে এসে আমার ভাই আব্দুল্লাহকে মারধর করেন। এ সময় আমার বাবা ঠেকাতে গেলে তাকেও মারধোর করেন। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ঘটনাস্থলেই আমার বাবা মারা যান। এবং আমার ভাই আব্দুল্লাহকে (২৫) গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা করেন।

মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, চাচাতো ভাইদের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা ও সংঘর্ষের ঘটনায় মনিরুল ইসলাম মনির মিস্ত্রি নামের একজন নিহত হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন।

;

চট্টগ্রামে ডাম্পার-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক-সহকারী নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নাজিরহাটে ডাম্পার-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছে। এতে আরও একজন শুরুতর আহত হয়েছেন।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে নাজিরহাট নতুনরাস্তা মাথা এলাকায় চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকের চালক ভূজপুর থানার ঝিলতলী এলাকার মো. মোসলেম উদ্দিনের ছেলে মো. রুবেল (২৬) এবং তার সহকারী ও একই এলাকার আব্দুর রশীদের ছেলে মো. আলমগীর (২৮)। এই ঘটনায় আহত হন ডাম্পারে চালক নূর মিয়া। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন নাজিরহাট হাইওয়ের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘রাতে নাজিরহাট নতুন রাস্তার মাথা এলাকায় ডাম্পার-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এরমধ্যে ডাম্পারটি খাগড়াছড়িমুখী ও অন্যটি চট্টগ্রাম শহরমুখী ছিল। দুর্ঘটনায় শহরমুখী ট্রাকের চালক ও তার সহকারীর মৃত্যু হয়েছে। ডাম্পার চালক গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে তৎক্ষনাৎ স্থানীয়রা উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেছেন। ডাম্পার ও ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।'

;

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৬



md.nazrul
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মতিঝিল থানার অফিস পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ব্যাংক থেকে বড় অংকের টাকা তুলে বের হওয়া গ্রাহককে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতির সময়ে ছয় ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরা বিভাগ।

ডিবি বলছে, এই ডাকাত দলটি রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি করে আসছিলো। সম্প্রতি ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলায় ব্যাংকের গ্রাহকের টাকা ডাকাতির ঘটনায় দলটি জড়িত থাকার তথ্য ছিলো। এরই ধারাবাহিকতায় গোয়েন্দা পুলিশের উত্তরা বিভাগ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলো- চাকরিচ্যুত সেনাসদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম (২৭), মো. শরিফুল ইসলাম (৪০), মো. আরিফ (৩৪), মো. আলাউদ্দিন (৪৩), আরিফুল ইসলাম আরিফ (৩৬) ও মো. জসিম (৪৩)। অভিযান টের পেয়ে জাকির হোসেন ওরফে বাবু (৪৩) নামের এক ডাকাত সদস্য পালিয়ে যায়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে দুইটি গোয়েন্দা পুলিশের পোশাক (ডিবির জ্যাকেট), এক জোড়া হাত কড়া, একটি সিলভার রংয়ের হায়েস গাড়ি, একটি কালো রংয়ের খেলনা ওয়াকিটকিসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।

অতিরিক্ত কমিশনার হারুন বলেন, ডিবি উত্তরা বিভাগের বিমানবন্দর জোনাল টিমের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিলো একটি ডাকাত দল গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বের হওয়া এক গ্রাহককে তুলে নিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ডাকাত সদস্যরা গোয়েন্দা পুলিশকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মতিঝিল শাখা থেকে এক গ্রাহক বড় অংকের টাকা তুলে বের হবেন এমন তথ্যে তারা অপেক্ষা করছেন।

ডিবি প্রধান বলেন, এই চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বড় লেনদেন করা ব্যাংকের গ্রহকদের টার্গেট করে। পাশপাশি ব্যাংকের ভেতরে তাদের সোর্স থাকে। তারাও লেনদেনের তথ্য দেয়। তখন তারা ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জের সামনে ওঁত পেতে থাকে। একইভাবে তারা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের সামনে ওঁত পেয়ে ছিলো। এই টাকা তোলার তথ্য তাদের কাছে আগে থেকে ছিলো। গাড়িতে ডিবি লেখা, ডিবি লেখা জ্যাকেট পড়িহীত ছিলো। তখন হাতে নাতে ডিবি উত্তর বিভাগ তাদের হাতে নাতে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার ডাকাত দলের প্রত্যেক সদস্যের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতি করলেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে ছিলো উল্লেখ করে হারুন বলেন, এই ডাকাত দলটি নাটোরের বড়াই গ্রামে মোটা অংকের টাকা ছিনতাই করেছে কিন্তু এই ঘটনায় কোনো মামলা হয় নি। ময়মনসিংহের ভালুকা এলাকায় ১৬ লাখ টাকা ডাকাতির ঘটনায় মামলা হয়েছে। ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ছিলো কিন্তু গ্রেফতার করতে পারে নি পুলিশ। তারা অনেক স্থানে ডাকাতি করেছে যা আমাদের কাছে স্বীকার করেছে।

এক প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান বলেন, অনেক সময় ডিবির পোশাক দেখতে তাদের কেউ চ্যালেঞ্চ করে না। এছাড়া অনেক সময় দেখা যায় ডাকাতির ঘটনা ঘটলে চুরির মামলা হয়। এটা করা যাবে না। ডাকাতির ঘটনা ঘটলে সেই মামলাই করতে হবে। তাহলে কেউ অপরাধ করে পার পাবে না।

;